আলোচনাটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরীও
#দেখুনঃ
সংবিধানের প্রথম পৃষ্ঠায়;-
''আমরা অঙ্গিকার করতেছি যে,
যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদীগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল
-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা' সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে'' এখানো চারটি মূলনীতি তথা-
☞ জাতীয়তাবাদ,
☞ সমাজতন্ত্র,
☞ গণতন্ত্র
☞ ও ধর্মনিরপেক্ষতার
এই চার মূলনীতি হলো এদেশের সংবিধানের মূলভিত্তি,, আমরা আজকে দেখবো
শুধু 'ধর্মনিরপেক্ষতা' ও ইসলাম,, #আসুন_জানি_ধর্মনিরপেক্ষতা_কিঃ
ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দের ব্যাখ্যা সম্পাদনাঃ-
"নিরপেক্ষ" শব্দের অর্থ কোনও পক্ষে নয় ৷ "ধর্ম-নিরপেক্ষ" শব্দের অর্থ, কোন ধর্মের পক্ষে নয়।
অর্থাৎ সমস্ত ধর্মের সাথে সম্পর্কহীন।
“Secularism" শব্দের আভিধানিক অর্থ - একটি মতবাদ,
যা মনে করে রাষ্ট্রনীতি,
শিক্ষা প্রভৃতি ধর্মীয় শাসন থেকে মুক্ত থাকা উচিত।
—আর ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে- Rejects all forms of religious faith অর্থাৎ এটি হলো এমন দর্শন যা সকল প্রকার ধর্মবিশ্বাসকে নাকচ করে দেয়।
—Encyclopedia of Britanica তে বলা হয়েছে যে,
যারা কোন ধর্মের অন্তর্গত নয়, কোন ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত নয়,
কোন ধর্মে বিশ্বাসী নয় এবং আধ্যাত্মিকতা, জবাবদিহিতা ও পবিত্রতা বিরোধী তাদেরকেই বলা হয় ধর্মনিরপেক্ষ।
—Chambers dictionary -এর মতে, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হচ্ছে-
The belief that the state morals, education should be independent of religion.
অর্থাৎ,
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হলো এমন এক বিশ্বাস যার মতে,
রাষ্ট্র, নৈতিক, শিক্ষা ইত্যাদি সবকিছু ধর্মমুক্ত থাকবে।
—Oxford dictonary
-এর মতে, আল্লাহতে বিশ্বাস বা পরকালে বিশ্বাসনির্ভর ত্যাগ করে মানব জাতির বর্তমান কল্যাণ চিন্তার ওপর ভিত্তি করে নৈতিকতা গড়ে উঠবে।
ড. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা কেবল অল্প খারাপই নয়, এটি সত্য বিধ্বংসী ইবলিসী কালকূট'।
অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ এমন একটি মতবাদ, চিন্তাধারা, বিশ্বাস যা পারলৌকিক ধ্যান-ধারণা ও ধর্মের সাথে সম্পর্কহীনভাবে সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাষ্ট্র পরিচালনা করে।
যা পরিপূর্ণ জীবন বিধান ইসলামের সাথে সম্পূর্ণভাবে সাংঘর্ষিক।
#বিস্তারিত_দেখুন_উইকিপিডিয়া
এতটুকু পড়ার পরে আর কারোই বুঝতে বাকি থাকারই কথা না,
যে, যদি কেউ ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হয় তাহলে তার বিন্দুমাত্রও ঈমান থাকতে পারে না,,
#ইসলাম_কি_বলে- তবুও আমরা রবের কালাম দিয়েই দেখবো-
১) আল্লাহ তায়ালা বলেন-
'নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালার নিকট একমাত্র গ্রহনীয় দ্বীনই হলো 'ইসলাম' (আলে-ইমরান-আয়াত-১৯)
২) আল্লাহ তায়ালা বলেন- '.............
আর আমি, তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই পছন্দ করেছি'' (সুরা মাইদা- আয়াত-৩)
৩)এবং আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন- 'আর তোমরা মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করিও না' (আলে ইমরান- আয়াত-১০২)
৪) আল্লাহ তায়ালা বলেন- 'আর যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন মতাদর্শ গ্রহন করবে,,
তার থেকে সেই মতাদর্শ কখনোই গ্রহন করা হবে না' (আলে ইমরান- ৮৫)
প্রিয় ভাই/বোন! #কোরআন_সুন্নাহ_বলেঃ
আপনি মুসলিম হবেন, এবং এটাই একমাত্র পথ,,
#ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ_বলেঃ
কোন ধর্মের গণ্ডীর মধ্যে থাকা যাবে না,,
#পার্থক্য_পরিচিত_সবই_স্পষ্টঃ
এবং এটা দ্ব্যর্থহীন ভাবেই বলা যায় যে,
যদি কেউ ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হয় তাহলে সে কখনই মুসলিম বলে বিবেচনায় আসবে না।
তার সাথে মুসলমানদের আচারনের মতো আচারন করা বৈধ নয়,
তার সাথে মুসলিমের বিবাহ বৈধ নয় এবং তার মৃত্যুর পরে তাকে মুসলিম হিসেবে জানাযা দেয়াও বৈধ নয় এবং তাকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করাও বৈধ নয়,,
#আর বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান সহ, সরকারী আমলা যারা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী 'তারা পরিষ্কার' ইসলাম থেকে বের হয়ে গেছে,, এবং 'মুরতাদে' পরিণত হয়ে গেছে,,
[১] #সংশয়ঃ
অনেকে ধর্মনিরপেক্ষ বলতে বলে থাকে যে,
ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো সকল ধর্মের সমমর্যাদা নিশ্চিত করা এবং ধর্ম নিরপেক্ষর অর্থ ধর্মহীনতা নয়।
#জওয়াবঃ
কোন মতাদর্শ কিংবা কোন বিষয়ের সংজ্ঞা/পরিচয় আপনি আপনার মত করে ব্যখ্যা করলেই হবে না বরং সেই মতাদর্শের প্রতিষ্ঠাতা বা সেই মতাদর্শের জনক যারা তাদের ব্যখ্যাই গ্রহনযোগ্য এবং এটাই সত্য,,
কারণ এটা সাধারণ একটি বিষয়ঃ- যদি কোন ব্যক্তি ইসলামকে উল্টাভাবে নিজের মনমত ব্যখ্যা করে তাহলে অবশ্যই আমরা কখনই গ্রহণ করবো না,,
বরং আমরা ইসলামের সংজ্ঞা কুরআন ও সুন্নাহ থেকেই গ্রহন করবো ঠিক সকল ক্ষেত্রেই বিষয়টি এমনই।
সুতরাং কেউ ধর্মনিরপেক্ষ'র দাবি করলো আর বললো যে এর অর্থ তো ধর্মহীনতা নয় এসব কথা যারা বলে তারা শুধু মিথ্যা আর প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই বলে না।
কারণ ধর্ম নিরপেক্ষ'র সংজ্ঞা থেকে এটা স্পষ্ট যে ধর্মনিরপেক্ষতা মানেই হলো ধর্মহীনতা,,
#যদি_কেউ_বলেনঃ
এখানে কেউ এটা বলতে পারেন যে, ব্যক্তি বিশেষ কাফের বলার ক্ষেত্রে সতর্কতা আবশ্যক এবং কিছু শর্ত আর মূলনীতি রয়েছে!
#আমরা_বলবোঃ
জওয়াবে আমরা বলবো যে, মালাউন হাসিনা সহ সংসদ সদস্যদের থেকে এত পরিমাণের কুফর সরাহাতান বা স্পষ্টতভাবে প্রকাশ পেয়েছে যা ধারণার বাহিরে, এরমধ্যে একটি হলো ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হওয়া এবং তার কুফরগুলো সামনে আসলে তাকে কাফের আখ্যা দেয়ার আর কোন প্রতিবন্ধকতা বাকি থাকে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন —————
১] সেকুলার দলগুলোকে তাকফির করা হয়, এর অর্থ দলীয় সকলেই একই হুকুমের পড়বে বিষয়টি এমন নয়।
দলের অনেক সদস্য থাকতে পারে যারা দলীয়ভাবে জড়িত হলেও কুফর হতে মুক্ত, তাই আমাদের কথাগুলো বুঝার চেষ্টা করুন।
তবে সংসদ সদস্যরা সবাই মুরতাদ সেটার যথেষ্ট কারণ রয়েছে, ইনশাআল্লাহ আমরা কোনো এক পর্বে তা নিয়ে আলোচনা করবো।
ইনশাআল্লাহ ....
✍️ এক মুওয়াহিদ
#দেখুনঃ
সংবিধানের প্রথম পৃষ্ঠায়;-
''আমরা অঙ্গিকার করতেছি যে,
যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তি সংগ্রামে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদীগকে প্রাণোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল
-জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা' সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে'' এখানো চারটি মূলনীতি তথা-
☞ জাতীয়তাবাদ,
☞ সমাজতন্ত্র,
☞ গণতন্ত্র
☞ ও ধর্মনিরপেক্ষতার
এই চার মূলনীতি হলো এদেশের সংবিধানের মূলভিত্তি,, আমরা আজকে দেখবো
শুধু 'ধর্মনিরপেক্ষতা' ও ইসলাম,, #আসুন_জানি_ধর্মনিরপেক্ষতা_কিঃ
ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দের ব্যাখ্যা সম্পাদনাঃ-
"নিরপেক্ষ" শব্দের অর্থ কোনও পক্ষে নয় ৷ "ধর্ম-নিরপেক্ষ" শব্দের অর্থ, কোন ধর্মের পক্ষে নয়।
অর্থাৎ সমস্ত ধর্মের সাথে সম্পর্কহীন।
“Secularism" শব্দের আভিধানিক অর্থ - একটি মতবাদ,
যা মনে করে রাষ্ট্রনীতি,
শিক্ষা প্রভৃতি ধর্মীয় শাসন থেকে মুক্ত থাকা উচিত।
—আর ধর্মনিরপেক্ষতার সংজ্ঞায় বলা হয়েছে- Rejects all forms of religious faith অর্থাৎ এটি হলো এমন দর্শন যা সকল প্রকার ধর্মবিশ্বাসকে নাকচ করে দেয়।
—Encyclopedia of Britanica তে বলা হয়েছে যে,
যারা কোন ধর্মের অন্তর্গত নয়, কোন ধর্মের সাথে সম্পৃক্ত নয়,
কোন ধর্মে বিশ্বাসী নয় এবং আধ্যাত্মিকতা, জবাবদিহিতা ও পবিত্রতা বিরোধী তাদেরকেই বলা হয় ধর্মনিরপেক্ষ।
—Chambers dictionary -এর মতে, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হচ্ছে-
The belief that the state morals, education should be independent of religion.
অর্থাৎ,
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হলো এমন এক বিশ্বাস যার মতে,
রাষ্ট্র, নৈতিক, শিক্ষা ইত্যাদি সবকিছু ধর্মমুক্ত থাকবে।
—Oxford dictonary
-এর মতে, আল্লাহতে বিশ্বাস বা পরকালে বিশ্বাসনির্ভর ত্যাগ করে মানব জাতির বর্তমান কল্যাণ চিন্তার ওপর ভিত্তি করে নৈতিকতা গড়ে উঠবে।
ড. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতা কেবল অল্প খারাপই নয়, এটি সত্য বিধ্বংসী ইবলিসী কালকূট'।
অর্থাৎ ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ এমন একটি মতবাদ, চিন্তাধারা, বিশ্বাস যা পারলৌকিক ধ্যান-ধারণা ও ধর্মের সাথে সম্পর্কহীনভাবে সমাজ, রাজনীতি, অর্থনীতি, সংস্কৃতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাষ্ট্র পরিচালনা করে।
যা পরিপূর্ণ জীবন বিধান ইসলামের সাথে সম্পূর্ণভাবে সাংঘর্ষিক।
#বিস্তারিত_দেখুন_উইকিপিডিয়া
এতটুকু পড়ার পরে আর কারোই বুঝতে বাকি থাকারই কথা না,
যে, যদি কেউ ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হয় তাহলে তার বিন্দুমাত্রও ঈমান থাকতে পারে না,,
#ইসলাম_কি_বলে- তবুও আমরা রবের কালাম দিয়েই দেখবো-
১) আল্লাহ তায়ালা বলেন-
'নিশ্চয়ই আল্লাহ তায়ালার নিকট একমাত্র গ্রহনীয় দ্বীনই হলো 'ইসলাম' (আলে-ইমরান-আয়াত-১৯)
২) আল্লাহ তায়ালা বলেন- '.............
আর আমি, তোমাদের জন্য দ্বীন হিসেবে ইসলামকেই পছন্দ করেছি'' (সুরা মাইদা- আয়াত-৩)
৩)এবং আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন- 'আর তোমরা মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করিও না' (আলে ইমরান- আয়াত-১০২)
৪) আল্লাহ তায়ালা বলেন- 'আর যে ব্যক্তি ইসলাম ছাড়া অন্য কোন মতাদর্শ গ্রহন করবে,,
তার থেকে সেই মতাদর্শ কখনোই গ্রহন করা হবে না' (আলে ইমরান- ৮৫)
প্রিয় ভাই/বোন! #কোরআন_সুন্নাহ_বলেঃ
আপনি মুসলিম হবেন, এবং এটাই একমাত্র পথ,,
#ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ_বলেঃ
কোন ধর্মের গণ্ডীর মধ্যে থাকা যাবে না,,
#পার্থক্য_পরিচিত_সবই_স্পষ্টঃ
এবং এটা দ্ব্যর্থহীন ভাবেই বলা যায় যে,
যদি কেউ ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হয় তাহলে সে কখনই মুসলিম বলে বিবেচনায় আসবে না।
তার সাথে মুসলমানদের আচারনের মতো আচারন করা বৈধ নয়,
তার সাথে মুসলিমের বিবাহ বৈধ নয় এবং তার মৃত্যুর পরে তাকে মুসলিম হিসেবে জানাযা দেয়াও বৈধ নয় এবং তাকে মুসলমানদের কবরস্থানে দাফন করাও বৈধ নয়,,
#আর বাংলাদেশের রাষ্ট্র প্রধান সহ, সরকারী আমলা যারা ধর্ম নিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী 'তারা পরিষ্কার' ইসলাম থেকে বের হয়ে গেছে,, এবং 'মুরতাদে' পরিণত হয়ে গেছে,,
[১] #সংশয়ঃ
অনেকে ধর্মনিরপেক্ষ বলতে বলে থাকে যে,
ধর্মনিরপেক্ষতার অর্থ হলো সকল ধর্মের সমমর্যাদা নিশ্চিত করা এবং ধর্ম নিরপেক্ষর অর্থ ধর্মহীনতা নয়।
#জওয়াবঃ
কোন মতাদর্শ কিংবা কোন বিষয়ের সংজ্ঞা/পরিচয় আপনি আপনার মত করে ব্যখ্যা করলেই হবে না বরং সেই মতাদর্শের প্রতিষ্ঠাতা বা সেই মতাদর্শের জনক যারা তাদের ব্যখ্যাই গ্রহনযোগ্য এবং এটাই সত্য,,
কারণ এটা সাধারণ একটি বিষয়ঃ- যদি কোন ব্যক্তি ইসলামকে উল্টাভাবে নিজের মনমত ব্যখ্যা করে তাহলে অবশ্যই আমরা কখনই গ্রহণ করবো না,,
বরং আমরা ইসলামের সংজ্ঞা কুরআন ও সুন্নাহ থেকেই গ্রহন করবো ঠিক সকল ক্ষেত্রেই বিষয়টি এমনই।
সুতরাং কেউ ধর্মনিরপেক্ষ'র দাবি করলো আর বললো যে এর অর্থ তো ধর্মহীনতা নয় এসব কথা যারা বলে তারা শুধু মিথ্যা আর প্রতারণা ছাড়া আর কিছুই বলে না।
কারণ ধর্ম নিরপেক্ষ'র সংজ্ঞা থেকে এটা স্পষ্ট যে ধর্মনিরপেক্ষতা মানেই হলো ধর্মহীনতা,,
#যদি_কেউ_বলেনঃ
এখানে কেউ এটা বলতে পারেন যে, ব্যক্তি বিশেষ কাফের বলার ক্ষেত্রে সতর্কতা আবশ্যক এবং কিছু শর্ত আর মূলনীতি রয়েছে!
#আমরা_বলবোঃ
জওয়াবে আমরা বলবো যে, মালাউন হাসিনা সহ সংসদ সদস্যদের থেকে এত পরিমাণের কুফর সরাহাতান বা স্পষ্টতভাবে প্রকাশ পেয়েছে যা ধারণার বাহিরে, এরমধ্যে একটি হলো ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী হওয়া এবং তার কুফরগুলো সামনে আসলে তাকে কাফের আখ্যা দেয়ার আর কোন প্রতিবন্ধকতা বাকি থাকে না।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের ফিতনা থেকে রক্ষা করুন আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন —————
১] সেকুলার দলগুলোকে তাকফির করা হয়, এর অর্থ দলীয় সকলেই একই হুকুমের পড়বে বিষয়টি এমন নয়।
দলের অনেক সদস্য থাকতে পারে যারা দলীয়ভাবে জড়িত হলেও কুফর হতে মুক্ত, তাই আমাদের কথাগুলো বুঝার চেষ্টা করুন।
তবে সংসদ সদস্যরা সবাই মুরতাদ সেটার যথেষ্ট কারণ রয়েছে, ইনশাআল্লাহ আমরা কোনো এক পর্বে তা নিয়ে আলোচনা করবো।
ইনশাআল্লাহ ....
✍️ এক মুওয়াহিদ
Comment