▪বাংলাদেশ সরকারের তাওহীদ আল হাকিমিয়্যাহ(আল্লাহই একমাত্র বিধানদাতা) অস্বীকার :
.
- ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদ দ্বারা সরকার শরিয়াহকে অস্বীকার করেছে।আল্লাহর বিধান দেয়ার ক্ষমতাকে অস্বীকার করেছে।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ মতবাদের মুল কথা হলো:
রাষ্ট্রে কোনো ধর্মীয় শাসন চলতে পারবে না
.
🔸 ধর্মনিরপেক্ষতা গ্রহন করার দলিল:
.
জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-
এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।
[দ্বিতীয় ভাগ,রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি]
.
▪ বাংলাদেশ সরকার -
নিজেকে আইন প্রনয়ন ও আইন সংশোধন করার অধিকারী মনে করে
।অর্থাৎ এই রাষ্ট্র নিজেই শরিয়াহ প্রণতা।
.
🌀 দলিল:
.
"জাতীয় সংসদ" নামে
বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকিবে এবং এই সংবিধানের বিধানাবলী-সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইনপ্রণয়ন-ক্ষমতা সংসদের উপর ন্যস্ত হইবে:
[পঞ্চম ভাগ,আইনসভা,১ম পরিচ্ছেদ]
.
সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা 1[১৪২। এই সংবিধানে যাহা বলা হইয়াছে, তাহা সত্ত্বেও-
.
(ক) সংসদের আইন-দ্বারা এই সংবিধানের কোন বিধান সংযোজন, পরিবর্তন, প্রতিস্থাপন বা রহিতকরণের দ্বারা সংশোধিত হইতে পারিবে।
[সংশোধন করার দলিল: দশম ভাগ]
.
▪তবে সংবিধানের মুলনীতি (যার উপর ভিক্তি করে সংবিধান প্রতিষ্ঠিত সেই গণতন্ত্র , সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও জাতীয়তাবাদ) পরিবর্তন করা যাবে না।বরং এর সাথে অমিল সকল আইন বাতিল। সংবিধানের প্রথমভাবে এটার আলোচনা করা হয়েছে:
.
মূলনীতিসমূহ ৮৷ 1[(১) জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা- এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।]
.
(২) এই ভাগে বর্ণিত নীতিসমূহ বাংলাদেশ-পরিচালনার মূলসূত্র হইবে, আইন-প্রণয়নকালে রাষ্ট্র তাহা প্রয়োগ করিবেন,
এই সংবিধান ও বাংলাদেশের অন্যান্য আইনের ব্যাখ্যাদানের ক্ষেত্রে তাহা নির্দেশক হইবে এবং তাহা রাষ্ট্র ও নাগরিকদের কার্যের ভিত্তি হইবে, তবে এই সকল নীতি আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হইবে না৷
[দ্বিতীয় ভাগ,রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি]
.
▪মুলনীতির উপর ভিক্তি করে যে মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাও পরিবর্তন করা যাবে না। বরং এই ভাগের সাথে অসামঞ্জস্য সকল আইন বাতিল (প্রচলিত আইন বলতে সংবিধানের )
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দাবি করলেন সংসদে কোর'আনে ধর্মনিরপেক্ষতা আছে-
এ ব্যাপারে আমাদের আলেম সমাজ কি কোনো বিবৃতি বা ফতওয়া দিবেন?
নাকি মুখ সেলাই করে বসে থাকবেন হাটহাজারির মত বড় বড় মাদ্রাসার ইফতা বিভাগগুলোর কি কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাবে না??
. ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোরই বা ভুমিকা কি?
প্রধানমন্ত্রীর এই অপব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করে তারা কি কোনো বিবৃতি দিয়েছেন?
. আমার মনে হয় এই বিষয়টা অনলাইনে আলোচনায় এনে ধর্মীয় সংগঠন ও দেশের প্রসিদ্ধ মাদ্রাসার ইফতা বিভাগ গুলোকে প্রশ্নের মুখোমুখি করা দরকার।
. সবাই এ ব্যাপারে আলোচনা করুন।
. বারবার শেখ হাসিনা বিভিন্ন বিষয় অপব্যাখ্যা করে নিজের কুফুরিকে বৈধতা দিবে আর দেশের মুসলিম জনতা মুখ বুঝি তা মেনে যাবে এটা লজ্জার।
✍️ এক মুওয়াহিদ
.
- ধর্মনিরপেক্ষতা মতবাদ দ্বারা সরকার শরিয়াহকে অস্বীকার করেছে।আল্লাহর বিধান দেয়ার ক্ষমতাকে অস্বীকার করেছে।
ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ মতবাদের মুল কথা হলো:
রাষ্ট্রে কোনো ধর্মীয় শাসন চলতে পারবে না
.
🔸 ধর্মনিরপেক্ষতা গ্রহন করার দলিল:
.
জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-
এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।
[দ্বিতীয় ভাগ,রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি]
.
▪ বাংলাদেশ সরকার -
নিজেকে আইন প্রনয়ন ও আইন সংশোধন করার অধিকারী মনে করে
।অর্থাৎ এই রাষ্ট্র নিজেই শরিয়াহ প্রণতা।
.
🌀 দলিল:
.
"জাতীয় সংসদ" নামে
বাংলাদেশের একটি সংসদ থাকিবে এবং এই সংবিধানের বিধানাবলী-সাপেক্ষে প্রজাতন্ত্রের আইনপ্রণয়ন-ক্ষমতা সংসদের উপর ন্যস্ত হইবে:
[পঞ্চম ভাগ,আইনসভা,১ম পরিচ্ছেদ]
.
সংবিধানের বিধান সংশোধনের ক্ষমতা 1[১৪২। এই সংবিধানে যাহা বলা হইয়াছে, তাহা সত্ত্বেও-
.
(ক) সংসদের আইন-দ্বারা এই সংবিধানের কোন বিধান সংযোজন, পরিবর্তন, প্রতিস্থাপন বা রহিতকরণের দ্বারা সংশোধিত হইতে পারিবে।
[সংশোধন করার দলিল: দশম ভাগ]
.
▪তবে সংবিধানের মুলনীতি (যার উপর ভিক্তি করে সংবিধান প্রতিষ্ঠিত সেই গণতন্ত্র , সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ ও জাতীয়তাবাদ) পরিবর্তন করা যাবে না।বরং এর সাথে অমিল সকল আইন বাতিল। সংবিধানের প্রথমভাবে এটার আলোচনা করা হয়েছে:
.
মূলনীতিসমূহ ৮৷ 1[(১) জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা- এই নীতিসমূহ এবং তৎসহ এই নীতিসমূহ হইতে উদ্ভূত এই ভাগে বর্ণিত অন্য সকল নীতি রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি বলিয়া পরিগণিত হইবে।]
.
(২) এই ভাগে বর্ণিত নীতিসমূহ বাংলাদেশ-পরিচালনার মূলসূত্র হইবে, আইন-প্রণয়নকালে রাষ্ট্র তাহা প্রয়োগ করিবেন,
এই সংবিধান ও বাংলাদেশের অন্যান্য আইনের ব্যাখ্যাদানের ক্ষেত্রে তাহা নির্দেশক হইবে এবং তাহা রাষ্ট্র ও নাগরিকদের কার্যের ভিত্তি হইবে, তবে এই সকল নীতি আদালতের মাধ্যমে বলবৎযোগ্য হইবে না৷
[দ্বিতীয় ভাগ,রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি]
.
▪মুলনীতির উপর ভিক্তি করে যে মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে তাও পরিবর্তন করা যাবে না। বরং এই ভাগের সাথে অসামঞ্জস্য সকল আইন বাতিল (প্রচলিত আইন বলতে সংবিধানের )
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে দাবি করলেন সংসদে কোর'আনে ধর্মনিরপেক্ষতা আছে-
এ ব্যাপারে আমাদের আলেম সমাজ কি কোনো বিবৃতি বা ফতওয়া দিবেন?
নাকি মুখ সেলাই করে বসে থাকবেন হাটহাজারির মত বড় বড় মাদ্রাসার ইফতা বিভাগগুলোর কি কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাবে না??
. ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোরই বা ভুমিকা কি?
প্রধানমন্ত্রীর এই অপব্যাখ্যা প্রত্যাখ্যান করে তারা কি কোনো বিবৃতি দিয়েছেন?
. আমার মনে হয় এই বিষয়টা অনলাইনে আলোচনায় এনে ধর্মীয় সংগঠন ও দেশের প্রসিদ্ধ মাদ্রাসার ইফতা বিভাগ গুলোকে প্রশ্নের মুখোমুখি করা দরকার।
. সবাই এ ব্যাপারে আলোচনা করুন।
. বারবার শেখ হাসিনা বিভিন্ন বিষয় অপব্যাখ্যা করে নিজের কুফুরিকে বৈধতা দিবে আর দেশের মুসলিম জনতা মুখ বুঝি তা মেনে যাবে এটা লজ্জার।
✍️ এক মুওয়াহিদ
Comment