Tweet
★তোমরা কি তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ? (2) ★
2) আল্লাহ তাআলা বলেন:-
وَ اَنۡکِحُوا الۡاَیَامٰی مِنۡکُمۡ وَ الصّٰلِحِیۡنَ مِنۡ عِبَادِکُمۡ وَ اِمَآئِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّکُوۡنُوۡا فُقَرَآءَ یُغۡنِہِمُ اللّٰہُ مِنۡ فَضۡلِہٖ ؕ وَ اللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ ﴿النور/۳۲﴾
আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।
[১] أيامى শব্দটি أيّم এর বহুবচন। অর্থ প্রত্যেকটি এমন নর ও নারী, যার বিয়ে বর্তমান নেই; একেবারেই বিয়ে না করার কারণে হোক কিংবা বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের মৃত্যু অথবা তালাকের কারণে হোক। [দেখুন-বাগভী]
★ উক্ত আয়াতে আল্লাহ তাআলা বিবাহের জন্য কোন সময়সিমা নির্ধারণ না করে তার বান্দাদের কে গুনাহমুক্ত পূর্ণময় জিবন ধারণের মাধ্যমে ইহকালিন সুখ-শান্তি ও পরকালিন জান্নাতের মাধ্যমে বান্দার পূর্ণতা দানের ইচ্ছা করেছেন।
আর তোমরা বাল্যবিবাহর নামে ১৮ বৎসরের শর্ত যুক্ত করে ১৮ বৎসরের পূর্বে বিবাহর জন্য বাধা সৃষ্টি করেছ/ যারা বাধাসৃষ্টি করেছে তাদের সহযোগীতা করে ইয়াহুদীদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছ। সমাজে যিনা ব্যবিচারের পথ উন্মুক্ত করে নিজেদের ঈমান বিকিয়ে দিয়ে খৃষ্টানদের অনুগ্রহ আদায় করেছ। বিভিন্ন ধরনের অশ্লীলতার পথ উন্মুক্ত করে বৌদ্ধদের সাথে হাত মিলিয়েছ গো-মূত্রদের সেবাদাস হয়ে আনন্দে মাতোয়ারা।
বর্তমানে আমাদের সমাজে/ এলাকায় বিয়ের উপযুক্ত শতকরা প্রায় ৪৫/৫০ রয়েছে যদি আমরা কুরআনের বিধান বাস্তবায়ন করতে সচেষ্ট হতাম তাহলে সমাজ আজ যিনা ব্যবিচার ও পতিতাবৃত্তি হতে মুক্ত থাকত । বরং আজ তোমরা নিজেরা আল্লাহর আসনে বসে আল্লাহর বিধান পরিবর্তন করে নিজেরা আইন রচনা করে তা বাস্তবায়ন করতেছ
★ বল,
এরপর ও
‘তোমরা কি তোমাদের দীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
অথচ তিনি তার বান্দাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি নারী পুরুষ উভয়ের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জানেন। জেনে বুঝেই তিনি বান্দাদের বিবাহের মাধ্যমে প্রয়োজন মিটানোর ব্যবস্হা করেছেন।
আর তোমরা বাল্যবিবাহের নামে বিবাহকে বন্ধ করে যিনা ব্যবিচার ও পতিতার বন্দ বস্ত করে চলেছ।
আল্লাহ তাআলার আসনে বসে শিরিক করে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়েছ।
অথচ তুমিও তা যান আল্লাহর ঘোষণা করেছেন
اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدِ افۡتَرٰۤی اِثۡمًا عَظِیۡمًا ﴿۴۸﴾
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান।
আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে অবশ্যই মহাপাপ রচনা করে।
বল,
এরপরও কি ‘তোমরা তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু আছে যমীনে। আর আল্লাহ সকল কিছু সম্পর্কে সম্যক অবগত’।
★ রাসুল সাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ বিবাহ করেন, তখন তার বয়স ছিল মাএ ছয় বৎসর।* 18 বৎসরের শর্তযুক্ত করে স্যয়্যীদুল মুরসালিন, খাতামুন্নাবীন, রাসুল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দূষি সাব্যস্ত করেছ, শুধু এতটুকুতেই সিমাবদ্ধ নয় ,
বরং আল্লাহ তাআলার বিধানের পরিবর্তে বিধান তৈরি করে আল্লাহর আসনে বসেছ বা যারা আল্লাহর আসনে বসেছে তাদের সহযোগিতা করেছ। বা যারা দুষি সাব্যস্ত করেছে তাদের সমর্থন করেছ।
কিংবা ১৮ বৎসরের পূর্বে কোন মেয়ের বিবাহ নির্ধারিত হলে তোমরা তা ভেঙ্গে দিয়ে মেয়ে, মেয়ের পিতা, বা তার কোন আত্মীয় স্বজন । ছেলে, ছেলের পিতা বা তাদের কোন আত্মীয়-স্বজন কে জেল জরিমানা করে অথবা অন্য কোন মাধ্যমে লাঞ্ছিত অপমানিত করে আল্লাহর বিধান কে ভেঙ্গে চুরমার করে আল্লাহর আসনে বসেছ,
এরপর ও
‘তোমরা কী তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
2) আল্লাহ তাআলা বলেন:-
وَ اَنۡکِحُوا الۡاَیَامٰی مِنۡکُمۡ وَ الصّٰلِحِیۡنَ مِنۡ عِبَادِکُمۡ وَ اِمَآئِکُمۡ ؕ اِنۡ یَّکُوۡنُوۡا فُقَرَآءَ یُغۡنِہِمُ اللّٰہُ مِنۡ فَضۡلِہٖ ؕ وَ اللّٰہُ وَاسِعٌ عَلِیۡمٌ ﴿النور/۳۲﴾
আর তোমরা তোমাদের মধ্যকার অবিবাহিত নারী-পুরুষ ও সৎকর্মশীল দাস দাসীদের বিবাহ দাও। তারা অভাবী হলে আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদেরকে অভাবমুক্ত করে দেবেন। আল্লাহ প্রাচুর্যময় ও মহাজ্ঞানী।
[১] أيامى শব্দটি أيّم এর বহুবচন। অর্থ প্রত্যেকটি এমন নর ও নারী, যার বিয়ে বর্তমান নেই; একেবারেই বিয়ে না করার কারণে হোক কিংবা বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে একজনের মৃত্যু অথবা তালাকের কারণে হোক। [দেখুন-বাগভী]
★ উক্ত আয়াতে আল্লাহ তাআলা বিবাহের জন্য কোন সময়সিমা নির্ধারণ না করে তার বান্দাদের কে গুনাহমুক্ত পূর্ণময় জিবন ধারণের মাধ্যমে ইহকালিন সুখ-শান্তি ও পরকালিন জান্নাতের মাধ্যমে বান্দার পূর্ণতা দানের ইচ্ছা করেছেন।
আর তোমরা বাল্যবিবাহর নামে ১৮ বৎসরের শর্ত যুক্ত করে ১৮ বৎসরের পূর্বে বিবাহর জন্য বাধা সৃষ্টি করেছ/ যারা বাধাসৃষ্টি করেছে তাদের সহযোগীতা করে ইয়াহুদীদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছ। সমাজে যিনা ব্যবিচারের পথ উন্মুক্ত করে নিজেদের ঈমান বিকিয়ে দিয়ে খৃষ্টানদের অনুগ্রহ আদায় করেছ। বিভিন্ন ধরনের অশ্লীলতার পথ উন্মুক্ত করে বৌদ্ধদের সাথে হাত মিলিয়েছ গো-মূত্রদের সেবাদাস হয়ে আনন্দে মাতোয়ারা।
বর্তমানে আমাদের সমাজে/ এলাকায় বিয়ের উপযুক্ত শতকরা প্রায় ৪৫/৫০ রয়েছে যদি আমরা কুরআনের বিধান বাস্তবায়ন করতে সচেষ্ট হতাম তাহলে সমাজ আজ যিনা ব্যবিচার ও পতিতাবৃত্তি হতে মুক্ত থাকত । বরং আজ তোমরা নিজেরা আল্লাহর আসনে বসে আল্লাহর বিধান পরিবর্তন করে নিজেরা আইন রচনা করে তা বাস্তবায়ন করতেছ
★ বল,
এরপর ও
‘তোমরা কি তোমাদের দীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
অথচ তিনি তার বান্দাদের সৃষ্টি করেছেন, তিনি নারী পুরুষ উভয়ের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো জানেন। জেনে বুঝেই তিনি বান্দাদের বিবাহের মাধ্যমে প্রয়োজন মিটানোর ব্যবস্হা করেছেন।
আর তোমরা বাল্যবিবাহের নামে বিবাহকে বন্ধ করে যিনা ব্যবিচার ও পতিতার বন্দ বস্ত করে চলেছ।
আল্লাহ তাআলার আসনে বসে শিরিক করে মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়েছ।
অথচ তুমিও তা যান আল্লাহর ঘোষণা করেছেন
اِنَّ اللّٰہَ لَا یَغۡفِرُ اَنۡ یُّشۡرَکَ بِہٖ وَ یَغۡفِرُ مَا دُوۡنَ ذٰلِکَ لِمَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَنۡ یُّشۡرِکۡ بِاللّٰہِ فَقَدِ افۡتَرٰۤی اِثۡمًا عَظِیۡمًا ﴿۴۸﴾
নিশ্চয় আল্লাহ তাঁর সাথে শরীক করাকে ক্ষমা করেন না। তিনি ক্ষমা করেন এ ছাড়া অন্যান্য পাপ, যার জন্য তিনি চান।
আর যে আল্লাহর সাথে শরীক করে সে অবশ্যই মহাপাপ রচনা করে।
বল,
এরপরও কি ‘তোমরা তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
অথচ আল্লাহ জানেন যা কিছু আছে আসমানসমূহে এবং যা কিছু আছে যমীনে। আর আল্লাহ সকল কিছু সম্পর্কে সম্যক অবগত’।
★ রাসুল সাঃ আম্মাজান আয়েশা রাঃ বিবাহ করেন, তখন তার বয়স ছিল মাএ ছয় বৎসর।* 18 বৎসরের শর্তযুক্ত করে স্যয়্যীদুল মুরসালিন, খাতামুন্নাবীন, রাসুল আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দূষি সাব্যস্ত করেছ, শুধু এতটুকুতেই সিমাবদ্ধ নয় ,
বরং আল্লাহ তাআলার বিধানের পরিবর্তে বিধান তৈরি করে আল্লাহর আসনে বসেছ বা যারা আল্লাহর আসনে বসেছে তাদের সহযোগিতা করেছ। বা যারা দুষি সাব্যস্ত করেছে তাদের সমর্থন করেছ।
কিংবা ১৮ বৎসরের পূর্বে কোন মেয়ের বিবাহ নির্ধারিত হলে তোমরা তা ভেঙ্গে দিয়ে মেয়ে, মেয়ের পিতা, বা তার কোন আত্মীয় স্বজন । ছেলে, ছেলের পিতা বা তাদের কোন আত্মীয়-স্বজন কে জেল জরিমানা করে অথবা অন্য কোন মাধ্যমে লাঞ্ছিত অপমানিত করে আল্লাহর বিধান কে ভেঙ্গে চুরমার করে আল্লাহর আসনে বসেছ,
এরপর ও
‘তোমরা কী তোমাদের দ্বীন সম্পর্কে আল্লাহকে শিক্ষা দিচ্ছ?
Comment