পীরদের পাপ মোচন করার ক্ষমতা চাটুকারিতা ছাড়া কিছু নয়।পাপ মোচন করার ক্ষমতা কোন মানুষ, কোন ফেরেস্তা, আল্লাহর ওলি, এমনকি নবী রাসূলকেও দেওয়া হয়নি, পাপ মোচন করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ তাআ’লার রয়েছে।
আল্লাহ তালা বলেন: “কোন ঈমানদার মুসলিম যখন কোন অশ্লীল পাপ কাজ করে বসে বা নিজের আত্মার উপর জুলুম করে বসে তখন তারা আল্লাহকে স্বরণ করে এবং আল্লাহর কাছেই ক্ষমা চায়,কেননা আল্লাহ ছাড়া গোনাহ মাফ করার কে আছে?” (সূরা-আল ইমরান, আয়াত ১৩৫)
মহা সম্মানিত ও সর্বশ্রেষ্ট রাসূলকেও পাপ মোচন করার ক্ষমতা দেওয়া হয় নি। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
“পাপীরা যদি রাসূলের কাছে এসে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়,আর রাসূল যদি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য ক্ষমা চান, তাহলে আল্লাহকে তারা ক্ষমাশীল করুণাময়রূপে পাবে”(সূরা-আন নিসা,আয়াত ৬৪)
এ থেকে স্পষ্ট রূপে দেখা যায় পাপ মোচন করার ক্ষমতা রাসূলকে দেওয়া হয়নি। তাই পাপ মোচন করার ক্ষমতা কোন মানুষ, কোন ফেরেস্তা,কোন নবীকে দেওয়া হয়নি। তাই ওলি আউলিয়া বা পীর পূরোহিতদের পাপ মোচন করার ক্ষমতা তো প্রশ্নই ওঠে না!
পীর ফকিররা পাপীদের পাপের বোঝা বহন করবে তাদের এই দাবি ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছু না।তারা তাদের পীর মুরীদির ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে নানা ধরনের প্রচারণা করে থাকে যে, তাদের পীরেরা সাফায়ত বা সুপারিশ করবে। দুজন পীর হলে দুই হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবে, তা নিছক বানোয়াট কল্পকাহিনি ছাড়া কিছইু না।এ সম্পর্কে আল্লাহ তালা বলেন :
“ কাফিরা মুমিনদেরকে বলতো আমাদের পথে চলো,আমরা তোমাদের পাপের বোঝা বহন করবো,কিন্তু তারা তাদের একটু মাত্র বোঝা বহন করার শক্তি রাখে না,তারা মিথ্যুক। ”(সূরা আন কাবুত, আয়াত ১২)
হাদিসে উল্লেখ আছে, আল্লাহর রাসূল নিজ বংসের সকলকে, আপন চাচা আব্বাস (রাঃ) কে, আপন ফুফু সফীয়াকে,আপন মেয়ে ফাতিমা কে ডেকে বলেছিলেন :
“তোমরা আল্লাহ কাছ থেকে নিজেদের মুক্ত করো,কেননা তোমাদের উদ্ধার করার ব্যাপারে আমি তোমাদের কোন কাজে লাগবো না।হে ফাতিমা, আমার মাল থেকে যা ইচ্ছা নিতে পারো,কিন্তু যেনে রাখো,আল্লাহ কাছে আমি তোমার জন্য কোন কাজে লাগবো না”(মুসলিম শরীফ)
তাই যেখানে সাইয়্যেদুল মুরসালিন কিয়ামতের মাঠে নিজের মেয়ের দোষ ত্রুটির কোন কাজে আসবে না সেখানে পীর কি করবে?????
আল্লাহ তালা বলেন: “কোন ঈমানদার মুসলিম যখন কোন অশ্লীল পাপ কাজ করে বসে বা নিজের আত্মার উপর জুলুম করে বসে তখন তারা আল্লাহকে স্বরণ করে এবং আল্লাহর কাছেই ক্ষমা চায়,কেননা আল্লাহ ছাড়া গোনাহ মাফ করার কে আছে?” (সূরা-আল ইমরান, আয়াত ১৩৫)
মহা সম্মানিত ও সর্বশ্রেষ্ট রাসূলকেও পাপ মোচন করার ক্ষমতা দেওয়া হয় নি। এ সম্পর্কে আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
“পাপীরা যদি রাসূলের কাছে এসে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চায়,আর রাসূল যদি আল্লাহর কাছে তাদের জন্য ক্ষমা চান, তাহলে আল্লাহকে তারা ক্ষমাশীল করুণাময়রূপে পাবে”(সূরা-আন নিসা,আয়াত ৬৪)
এ থেকে স্পষ্ট রূপে দেখা যায় পাপ মোচন করার ক্ষমতা রাসূলকে দেওয়া হয়নি। তাই পাপ মোচন করার ক্ষমতা কোন মানুষ, কোন ফেরেস্তা,কোন নবীকে দেওয়া হয়নি। তাই ওলি আউলিয়া বা পীর পূরোহিতদের পাপ মোচন করার ক্ষমতা তো প্রশ্নই ওঠে না!
পীর ফকিররা পাপীদের পাপের বোঝা বহন করবে তাদের এই দাবি ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছু না।তারা তাদের পীর মুরীদির ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে নানা ধরনের প্রচারণা করে থাকে যে, তাদের পীরেরা সাফায়ত বা সুপারিশ করবে। দুজন পীর হলে দুই হাত ধরে জান্নাতে নিয়ে যাবে, তা নিছক বানোয়াট কল্পকাহিনি ছাড়া কিছইু না।এ সম্পর্কে আল্লাহ তালা বলেন :
“ কাফিরা মুমিনদেরকে বলতো আমাদের পথে চলো,আমরা তোমাদের পাপের বোঝা বহন করবো,কিন্তু তারা তাদের একটু মাত্র বোঝা বহন করার শক্তি রাখে না,তারা মিথ্যুক। ”(সূরা আন কাবুত, আয়াত ১২)
হাদিসে উল্লেখ আছে, আল্লাহর রাসূল নিজ বংসের সকলকে, আপন চাচা আব্বাস (রাঃ) কে, আপন ফুফু সফীয়াকে,আপন মেয়ে ফাতিমা কে ডেকে বলেছিলেন :
“তোমরা আল্লাহ কাছ থেকে নিজেদের মুক্ত করো,কেননা তোমাদের উদ্ধার করার ব্যাপারে আমি তোমাদের কোন কাজে লাগবো না।হে ফাতিমা, আমার মাল থেকে যা ইচ্ছা নিতে পারো,কিন্তু যেনে রাখো,আল্লাহ কাছে আমি তোমার জন্য কোন কাজে লাগবো না”(মুসলিম শরীফ)
তাই যেখানে সাইয়্যেদুল মুরসালিন কিয়ামতের মাঠে নিজের মেয়ের দোষ ত্রুটির কোন কাজে আসবে না সেখানে পীর কি করবে?????
Comment