বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
===================
প্রতিযোগিতা, নির্দিষ্ট একটি কাজ/ লক্ষবস্তু / বিষয়কে সামনে রেখে একাধিক জন কে কার আগে অর্জন করতে পারে তার জন্য শারীরিক, মানসিক,আত্মিক চেষ্টাকে বলে। আজকের পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষই একটি লক্ষকে সামনে রেখে প্রতিযোগিতা করে যাচ্ছে। প্রত্যেক প্রতিযোগীই তার লক্ষ অর্জনে সচেষ্ট। আর যে তার লক্ষ অর্জনে সচেষ্ট নয় সে হচ্ছে গাফেল/ অলস। ভোগবিলাসী জীবনে লক্ষ অর্জনে আমরা সচেষ্ট এরকম হাজারো শুধু নয় লক্ষ কোটি মানুষ পাবো! কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জনের বিষয়গুলো জীবনের লক্ষ বানিয়ে প্রতিযোগীদের সংখ্যা অল্পই। বলা চলে প্রথম দলের তুলনায় সামান্যই।
নফসের পূজারী কিছু খেলোয়াড়দের খেলার ধরণঃ মেসি, নেইমার, রোনালদো। সাকিব,রাকিব,মুশফিক। তারা তাদের খেলাতে অনেক যত্নবান!! তারা এমনভাবে খেলে যাতে করে খেলা জিতা যায়, দর্শকের উপস্থিতিতিকে সার্থক করা যায়! তারা জানপ্রাণ দিয়ে খেলে যায়! এমনভাবে প্রতিটি খেলোয়াড় তাদের দেহের সবটুকু শক্তি দিয়ে মাঠে খেলে যায়! বিনিময়ে এরা কী পায়??? ভোগবিলাসের জন্য ক্ষণস্থায়ী উপভোগ্য সামগ্রী, কিছু টাকা পয়সা। অপর দিকে মুমিনরা কি তাদের মতো করে নিজেদের দ্বীনকে নিয়ে এভাবে চর্চা করে?? মুমিনরা তাদের মতো করে জান বাজী রেখে মাঠে খেলে যায়???
হে অল্প সংখ্যক যাদেরকে আল্লাহ কবুল করেছেন। হে মুজাহিদ ভাইয়েরা,, জিহাদের পথে এসে কি থেমে যাবো?? ফিরে যাবো?? ভাইয়েরা, জীবনটা সত্যিই প্রতিযোগিতার! কাজেই ভেবে চিনতে এগুতে হবে। আর পরকালের প্রতিযোগিতায় মুমিনরা বিজয়ী।
===================
প্রতিযোগিতা, নির্দিষ্ট একটি কাজ/ লক্ষবস্তু / বিষয়কে সামনে রেখে একাধিক জন কে কার আগে অর্জন করতে পারে তার জন্য শারীরিক, মানসিক,আত্মিক চেষ্টাকে বলে। আজকের পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষই একটি লক্ষকে সামনে রেখে প্রতিযোগিতা করে যাচ্ছে। প্রত্যেক প্রতিযোগীই তার লক্ষ অর্জনে সচেষ্ট। আর যে তার লক্ষ অর্জনে সচেষ্ট নয় সে হচ্ছে গাফেল/ অলস। ভোগবিলাসী জীবনে লক্ষ অর্জনে আমরা সচেষ্ট এরকম হাজারো শুধু নয় লক্ষ কোটি মানুষ পাবো! কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির অর্জনের বিষয়গুলো জীবনের লক্ষ বানিয়ে প্রতিযোগীদের সংখ্যা অল্পই। বলা চলে প্রথম দলের তুলনায় সামান্যই।
নফসের পূজারী কিছু খেলোয়াড়দের খেলার ধরণঃ মেসি, নেইমার, রোনালদো। সাকিব,রাকিব,মুশফিক। তারা তাদের খেলাতে অনেক যত্নবান!! তারা এমনভাবে খেলে যাতে করে খেলা জিতা যায়, দর্শকের উপস্থিতিতিকে সার্থক করা যায়! তারা জানপ্রাণ দিয়ে খেলে যায়! এমনভাবে প্রতিটি খেলোয়াড় তাদের দেহের সবটুকু শক্তি দিয়ে মাঠে খেলে যায়! বিনিময়ে এরা কী পায়??? ভোগবিলাসের জন্য ক্ষণস্থায়ী উপভোগ্য সামগ্রী, কিছু টাকা পয়সা। অপর দিকে মুমিনরা কি তাদের মতো করে নিজেদের দ্বীনকে নিয়ে এভাবে চর্চা করে?? মুমিনরা তাদের মতো করে জান বাজী রেখে মাঠে খেলে যায়???
হে অল্প সংখ্যক যাদেরকে আল্লাহ কবুল করেছেন। হে মুজাহিদ ভাইয়েরা,, জিহাদের পথে এসে কি থেমে যাবো?? ফিরে যাবো?? ভাইয়েরা, জীবনটা সত্যিই প্রতিযোগিতার! কাজেই ভেবে চিনতে এগুতে হবে। আর পরকালের প্রতিযোগিতায় মুমিনরা বিজয়ী।