সন্মানিত ভাই গন! আপনারা সকলেই অবগত আছেন যে (১৮০৬ খ্রীঃ) ভারত বর্ষের সেই সুর্য সন্তান শাহ আঃ আযিয মুহাদ্দিসে দেহলবী রহঃ যখন পরিস্হিতি অবলোকনে অনুধাবন করতে পারলেন যে, দেশ এখন থেকে বাদশাহ সালামতের রাজ্যে ইষ্ট-ইন্ডিয়া কোম্পানীরই হুকুম চলবে। সেদিন ১৮০৬ খ্রীঃ তিনি দ্বিধাাহীন কন্ঠে ফতুয়া ঘোষণা করলেন- ভারত এখন দারুল হরব সুতরাং প্রতিটি ভারতবাসীর কর্তব্য হল একে স্বাধীন করে খিলাফা আলা মিনহাযিন নুবুয়্যা কে ফিরিয়ে আনা।
দাবানল মত ছড়িয়ে পড়ল এই ফতুয়ার ঘোষণা। জ্বলে উঠল স্বাধীনতা কামী সংগ্রামী মানুষের অন্তরে বহ্নিশিখা। জিহাদ হল, ইংরেজ তাড়ানো হল, শাহাদাত বরণ করলেন লাখ লাখ আলেম ও তাওহিদী জনতা। ইংরেজ চলে গেল ঠিক, কিন্তু রেখে গেল মানব রচিত গণতন্ত নামক কুফুরী জিবন ব্যবস্থা, যার দ্বারা আজো শাসিত হচ্ছে ভারত উপমহাদেশ। আজো স্বাধীন হয়নি ভারত উপমহাদেশ, বাকি রয়ে গেল ফতুয়ায়ে শাহ আঃ আযিয রহঃ, সেদিনই (ইংশাআল্লাহ) ফিরে আসবে খিলাফা, যেদিন ধংশ করব আমরা গণতন্ত্র।
দাবানল মত ছড়িয়ে পড়ল এই ফতুয়ার ঘোষণা। জ্বলে উঠল স্বাধীনতা কামী সংগ্রামী মানুষের অন্তরে বহ্নিশিখা। জিহাদ হল, ইংরেজ তাড়ানো হল, শাহাদাত বরণ করলেন লাখ লাখ আলেম ও তাওহিদী জনতা। ইংরেজ চলে গেল ঠিক, কিন্তু রেখে গেল মানব রচিত গণতন্ত নামক কুফুরী জিবন ব্যবস্থা, যার দ্বারা আজো শাসিত হচ্ছে ভারত উপমহাদেশ। আজো স্বাধীন হয়নি ভারত উপমহাদেশ, বাকি রয়ে গেল ফতুয়ায়ে শাহ আঃ আযিয রহঃ, সেদিনই (ইংশাআল্লাহ) ফিরে আসবে খিলাফা, যেদিন ধংশ করব আমরা গণতন্ত্র।
Comment