কাফির মুশরিকদের সাথে একজন মুসলমানের সম্পর্ক কিরূপ হতে হবে:-
মহান আল্লাহপাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেছেন
১) “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আমার শত্রু এবং তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। স্মরণ রেখো, তোমরা তাদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করো, অথচ তারা সত্য (দ্বীন ইসলাম) তোমাদের নিকট যা এসেছেন তা মেনে নিতে অস্বীকার করে।” (সূরা মুমতাহিনা: আয়াত শরীফ ১)
২) নিশ্চয়ই ঈমানদারগণ তাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমত ইহুদীদের, অতঃপর মুশরিকদের। (সূরা মায়িদা: আয়াত শরীফ ৮২)
এখন বিধর্মীরা যেহেতু আমাদের সাথে একই শ্রেণীতে পড়াশোনা করে কিংবা একই অফিসে চাকরি করে, এমতাবস্থায় অনেক মুসলমানই এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যায় যে, তারা বিধর্মীদের সাথে কিরূপ সম্পর্ক রাখবে? এর উত্তর হলো, তারা বিধর্মীদের সাথে ততটুকুই সম্পর্ক রাখবে, যতটুকু কাজ চালানোর জন্য দরকার। কিন্তু কোন অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রাখবে না। যেমন হিন্দু কলিগ কিংবা সহপাঠীর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক, তাদের বাসায় কিংবা অনুষ্ঠানে যাওয়া এমনটি করা যাবে না।
বিষয়টি অনেকটি এরকম, আমাদের সবার বাসাতেই চুলা রয়েছে, ফ্রিজ রয়েছে। চুলার আগুনের তাপ কিংবা ফ্রিজের বরফের ঠাণ্ডা থেকে আমরা সুবিধা নেই, কিন্তু তা বলে চুলার আগুনে ঝাপ দিই না কিংবা ফ্রিজের মধ্যে ঢুকে বসে থাকি না। ঠিক সেভাবেই দুনিয়াবী ফায়দা হাসিলের জন্য কাফির মুশরিকদের যতোটুকু দরকার ব্যবহার করতে হবে, কিন্তু তাদেরকে অন্তরঙ্গ বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না।
হে-আল্লাহ! তুমি মুসিলিমদের রক্ষা করো ।আমিন
মহান আল্লাহপাক পবিত্র কুরআন শরীফে ইরশাদ মুবারক করেছেন
১) “হে ঈমানদারগণ! তোমরা আমার শত্রু এবং তোমাদের শত্রুদেরকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করো না। স্মরণ রেখো, তোমরা তাদের সাথে বন্ধুত্ব স্থাপন করো, অথচ তারা সত্য (দ্বীন ইসলাম) তোমাদের নিকট যা এসেছেন তা মেনে নিতে অস্বীকার করে।” (সূরা মুমতাহিনা: আয়াত শরীফ ১)
২) নিশ্চয়ই ঈমানদারগণ তাদের সবচেয়ে বড় শত্রু হিসেবে পাবে প্রথমত ইহুদীদের, অতঃপর মুশরিকদের। (সূরা মায়িদা: আয়াত শরীফ ৮২)
এখন বিধর্মীরা যেহেতু আমাদের সাথে একই শ্রেণীতে পড়াশোনা করে কিংবা একই অফিসে চাকরি করে, এমতাবস্থায় অনেক মুসলমানই এ নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যায় যে, তারা বিধর্মীদের সাথে কিরূপ সম্পর্ক রাখবে? এর উত্তর হলো, তারা বিধর্মীদের সাথে ততটুকুই সম্পর্ক রাখবে, যতটুকু কাজ চালানোর জন্য দরকার। কিন্তু কোন অন্তরঙ্গ সম্পর্ক রাখবে না। যেমন হিন্দু কলিগ কিংবা সহপাঠীর সাথে পারিবারিক সম্পর্ক, তাদের বাসায় কিংবা অনুষ্ঠানে যাওয়া এমনটি করা যাবে না।
বিষয়টি অনেকটি এরকম, আমাদের সবার বাসাতেই চুলা রয়েছে, ফ্রিজ রয়েছে। চুলার আগুনের তাপ কিংবা ফ্রিজের বরফের ঠাণ্ডা থেকে আমরা সুবিধা নেই, কিন্তু তা বলে চুলার আগুনে ঝাপ দিই না কিংবা ফ্রিজের মধ্যে ঢুকে বসে থাকি না। ঠিক সেভাবেই দুনিয়াবী ফায়দা হাসিলের জন্য কাফির মুশরিকদের যতোটুকু দরকার ব্যবহার করতে হবে, কিন্তু তাদেরকে অন্তরঙ্গ বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করা যাবে না।
হে-আল্লাহ! তুমি মুসিলিমদের রক্ষা করো ।আমিন
Comment