আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লহি ওয়াবারাকাতুহু৷
প্রিয় দ্বীনী ভাইয়েরা... কুরআন হাদীসের আলোকে মানুষের দুশমন ৩ প্রকার৷
১,নফসে আম্মারা(কুপ্রবৃত্তি)৷
২,জ্বীন শয়তান৷
৩,মানব শয়তান৷
প্রথম ২ প্রকার দুশমনের প্রতিরোধের জন্য আমরা নিয়মিত সকাল-সন্ধায় আমল করে থাকি,আলহামদুলিল্লাহ৷
কিন্তু অনেকেই হয়তোবা ৩য় প্রকার দুশমন তথা মানব দুশমনের প্রতিরোধক জানেননা৷
তাই (মহা মহিমের দরবারে প্ৰতিদান লাভের আশায়) ভাইদেরকে কিছু আমল করার জন্য অনুরোধ করছি৷ যা আমাদেরকে আল্লাহর কাছে আত্বসমর্পনকারি এবং তাঁর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে বলে আশা করি,ইনশাআল্লহ৷
★মানব দুশমনের মোকাবিলায় পূর্ববর্তী এক ঈমানদার বালকের দোয়া৷
আমরা সবাই আসহাবুল উখদূদের ঘটনা জানি,যা একজন ঈমানদার বালকের মহাত্যাগের কথা স্বরন করিয়ে দেয়৷ সেই ঈমানদার বালককে আল্লাহর উপর ঈমান আনার অপরাধে ১ম যখন পাহারের উপরে উঠানো হল হত্যা করার জন্য তখন সে আল্লাহর কাছে দোয়া করলঃ اللھم اکفنیھم بما شئت ـ (আল্লহুম্মাকফিনীহিম বিমা শী’তা)
–হে আল্লাহ! তুমি যেভাবে চাও তাদের হাত থেকে আমাকে মুক্তি দাও৷
তখন পাহাড়টি কেঁপে উঠলো এবং তারা সবাই পড়ে মারা গেল৷ আর সে বাদশাহর কাছে চলে আসল৷
২য় বার যখন তাকে নৌকায় করে সমূদ্রের মাঝখানে নিয়ে যাওয়া হল তখনও সে আল্লাহর কাছে দোয়া করলঃ اللھم اکفنیھم بما شئت ـ(আল্লহুম্মাকফিনীহিম বিমা শী’তা)
–হে আল্লাহ! তুমি যেভাবে চাও তাদের হাত থেকে আমাকে মুক্তি দাও৷
তখন আল্লাহ নৌকাকে ডুবিয়ে দিলেন ফলে তারা ডুবে গেল এবং মারা গেল, আর বালকটিকে আল্লাহ বাঁচিয়ে দিয়েছেন,ফলে সে বাদশাহর কাছে পুনরায় চলে আসলো৷
¤ উক্ত ঘটনা থেকে শিক্ষাঃ
আল্লাহ না করুন, যদি কোন ভাই এই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েন তাহলে এই আমলটি করতে পারেন৷ انشاألله العزيز আল্লাহ তায়ালা তাঁর বন্ধুদেরকে কুফফারদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এই আমলই উসিলা হিসেবে যথেষ্ট৷
ধারাবাহিকভাবে আরো প্রয়োজনীয় আমলগুলো দেওয়ার চেষ্টা করবো৷ انشاألله ـــ
প্রিয় দ্বীনী ভাইয়েরা... কুরআন হাদীসের আলোকে মানুষের দুশমন ৩ প্রকার৷
১,নফসে আম্মারা(কুপ্রবৃত্তি)৷
২,জ্বীন শয়তান৷
৩,মানব শয়তান৷
প্রথম ২ প্রকার দুশমনের প্রতিরোধের জন্য আমরা নিয়মিত সকাল-সন্ধায় আমল করে থাকি,আলহামদুলিল্লাহ৷
কিন্তু অনেকেই হয়তোবা ৩য় প্রকার দুশমন তথা মানব দুশমনের প্রতিরোধক জানেননা৷
তাই (মহা মহিমের দরবারে প্ৰতিদান লাভের আশায়) ভাইদেরকে কিছু আমল করার জন্য অনুরোধ করছি৷ যা আমাদেরকে আল্লাহর কাছে আত্বসমর্পনকারি এবং তাঁর পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্য পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে বলে আশা করি,ইনশাআল্লহ৷
★মানব দুশমনের মোকাবিলায় পূর্ববর্তী এক ঈমানদার বালকের দোয়া৷
আমরা সবাই আসহাবুল উখদূদের ঘটনা জানি,যা একজন ঈমানদার বালকের মহাত্যাগের কথা স্বরন করিয়ে দেয়৷ সেই ঈমানদার বালককে আল্লাহর উপর ঈমান আনার অপরাধে ১ম যখন পাহারের উপরে উঠানো হল হত্যা করার জন্য তখন সে আল্লাহর কাছে দোয়া করলঃ اللھم اکفنیھم بما شئت ـ (আল্লহুম্মাকফিনীহিম বিমা শী’তা)
–হে আল্লাহ! তুমি যেভাবে চাও তাদের হাত থেকে আমাকে মুক্তি দাও৷
তখন পাহাড়টি কেঁপে উঠলো এবং তারা সবাই পড়ে মারা গেল৷ আর সে বাদশাহর কাছে চলে আসল৷
২য় বার যখন তাকে নৌকায় করে সমূদ্রের মাঝখানে নিয়ে যাওয়া হল তখনও সে আল্লাহর কাছে দোয়া করলঃ اللھم اکفنیھم بما شئت ـ(আল্লহুম্মাকফিনীহিম বিমা শী’তা)
–হে আল্লাহ! তুমি যেভাবে চাও তাদের হাত থেকে আমাকে মুক্তি দাও৷
তখন আল্লাহ নৌকাকে ডুবিয়ে দিলেন ফলে তারা ডুবে গেল এবং মারা গেল, আর বালকটিকে আল্লাহ বাঁচিয়ে দিয়েছেন,ফলে সে বাদশাহর কাছে পুনরায় চলে আসলো৷
¤ উক্ত ঘটনা থেকে শিক্ষাঃ
আল্লাহ না করুন, যদি কোন ভাই এই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়েন তাহলে এই আমলটি করতে পারেন৷ انشاألله العزيز আল্লাহ তায়ালা তাঁর বন্ধুদেরকে কুফফারদের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এই আমলই উসিলা হিসেবে যথেষ্ট৷
ধারাবাহিকভাবে আরো প্রয়োজনীয় আমলগুলো দেওয়ার চেষ্টা করবো৷ انشاألله ـــ
Comment