হে সম্মানিত ভাইরা ,
তোমরা যেখানেই থাকনা কেন, মরন তোমাদেরকে বররন করতে হবেই ।যদিও থাক মজবুত দূরগের মধ্যে। আল্লাহর রাস্তায় বের হও ।জিবন নেওয়া ও দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হও । যদি মরনের ভয় আসে তাহলে চিন্তা কর,আল্লাহর রাস্তায় বের না হলেকি মরন আসবেনা ? আসবে অবশ্যই আসবে । মরণ একদিন তুমার প্রান কেড়ে নিবেই।
যখন মউতের ফেরেশ্তা আসবে ,যতই তোষামত – খোশামোদ কর যে,দুস্ত আমাকে ছেড়ে দাও,আমার উপর ইকটু দয়া কর মাত্র একমিনিটের সময় দাও . ছাড়বে না । মজবুত দুরগের ভিতরে ঢুকে যাও, সেখানেও মউতের ফেরেশ্তা ঢুকে যাবে ।
যখন মৃতু থেকে ভেগে যাওয়ার কোন পথ নেই, তাহলে আল্লাহর পথে কেন আসছ না ? শাহাদাত ভয়ের ভয়ের জিনিস নয় . আগ্রহ ভরে গ্রহন করার জিনিস ।
রাসুল (সা নিজের জানকে কোরবানি করার জন্য নিজে তামান্না পেশ করতেন ।
রাসুল (সাঃ) বলেন ঐ সত্তার কসম যার কুদরতি হাতে আমার জান ,আমার কাছে অনেক প্রিয়যে ,আমি আল্লাহর রাস্তায় (লড়াই করতে করতে ) শহিদ হব । আবার জিবিত করা হবে, আবার শহিদ হব ।আবার জিবিত করা হবে ,আবার শহিদ হব ।
হে প্রিয় ভাই একটা কথা গভির ভাবে লক্ষ করুন যে, নবি নবুওয়াতের মত বড় মরযাদাসিল বুস্তু পাওয়া সত্তেও, তিনি শাহাদাতের মরযাদা হাসিল করার জন্য কি পরি মানে পাগল পাড়া থাকতেন।
হে প্রিয় ভাই শাহাদাতের সময় বিন্দুমাত্র কোন কস্ট হয়না ।শাহাতাদের মউত, বিছানায় শুয়ে মারা যাওয়ার চাইতে অনেক উত্তম,মরযাদাশিল ও সহয ।
মোট কথা হলো শয়তানের অনুসারীরাই কেবল শাহাদাতের মৃতুকে ভয় পায় ।
দয়াময় প্রভুর বান্দাগনতো সরবদাই তার পথে জিবন দেওয়ার জন্য ব্যকুল হয়ে থাকে ।
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে দিনের সহিহ বুঝ বুঝে তুমার রাহে জিবন কোরবানি করার তাওফিক দান কর, আমীন।
তোমরা যেখানেই থাকনা কেন, মরন তোমাদেরকে বররন করতে হবেই ।যদিও থাক মজবুত দূরগের মধ্যে। আল্লাহর রাস্তায় বের হও ।জিবন নেওয়া ও দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হও । যদি মরনের ভয় আসে তাহলে চিন্তা কর,আল্লাহর রাস্তায় বের না হলেকি মরন আসবেনা ? আসবে অবশ্যই আসবে । মরণ একদিন তুমার প্রান কেড়ে নিবেই।
যখন মউতের ফেরেশ্তা আসবে ,যতই তোষামত – খোশামোদ কর যে,দুস্ত আমাকে ছেড়ে দাও,আমার উপর ইকটু দয়া কর মাত্র একমিনিটের সময় দাও . ছাড়বে না । মজবুত দুরগের ভিতরে ঢুকে যাও, সেখানেও মউতের ফেরেশ্তা ঢুকে যাবে ।
যখন মৃতু থেকে ভেগে যাওয়ার কোন পথ নেই, তাহলে আল্লাহর পথে কেন আসছ না ? শাহাদাত ভয়ের ভয়ের জিনিস নয় . আগ্রহ ভরে গ্রহন করার জিনিস ।
রাসুল (সা নিজের জানকে কোরবানি করার জন্য নিজে তামান্না পেশ করতেন ।
রাসুল (সাঃ) বলেন ঐ সত্তার কসম যার কুদরতি হাতে আমার জান ,আমার কাছে অনেক প্রিয়যে ,আমি আল্লাহর রাস্তায় (লড়াই করতে করতে ) শহিদ হব । আবার জিবিত করা হবে, আবার শহিদ হব ।আবার জিবিত করা হবে ,আবার শহিদ হব ।
হে প্রিয় ভাই একটা কথা গভির ভাবে লক্ষ করুন যে, নবি নবুওয়াতের মত বড় মরযাদাসিল বুস্তু পাওয়া সত্তেও, তিনি শাহাদাতের মরযাদা হাসিল করার জন্য কি পরি মানে পাগল পাড়া থাকতেন।
হে প্রিয় ভাই শাহাদাতের সময় বিন্দুমাত্র কোন কস্ট হয়না ।শাহাতাদের মউত, বিছানায় শুয়ে মারা যাওয়ার চাইতে অনেক উত্তম,মরযাদাশিল ও সহয ।
মোট কথা হলো শয়তানের অনুসারীরাই কেবল শাহাদাতের মৃতুকে ভয় পায় ।
দয়াময় প্রভুর বান্দাগনতো সরবদাই তার পথে জিবন দেওয়ার জন্য ব্যকুল হয়ে থাকে ।
আল্লাহ তুমি আমাদেরকে দিনের সহিহ বুঝ বুঝে তুমার রাহে জিবন কোরবানি করার তাওফিক দান কর, আমীন।
Comment