কুরআনের আযমত,মর্যাদা ও বড়ত্ব সম্পর্কে আল্লাহ্* সুবহানাহু ওতাআলা সূরা আহযাবের ৭২ নাম্বার আয়াতে ইরশাদ করেন-
إِنَّا عَرَضْنَا الْأَمَانَةَ عَلَى السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَالْجِبَالِ فَأَبَيْنَ أَنْ يَحْمِلْنَهَا وَأَشْفَقْنَ مِنْهَا وَحَمَلَهَا الْإِنْسَانُ ۖ إِنَّهُ كَانَ ظَلُومًا جَهُولًا
অর্থ.
আমি আকাশ পৃথিবী ও পর্বতমালার সামনে এই আমানত পেশ করেছিলাম, অতঃপর তারা একে বহন করতে অস্বীকার করল এবং এতে ভীত হল; কিন্তু মানুষ তা বহণ করল। নিশ্চয় সে জালেম-অজ্ঞ।
আল্লাহতালা সূরা হাশরের ২১ নাম্বার আয়াতে ইরশাদ করেন-
• (لَوْ أَنْزَلْنَا هَٰذَا الْقُرْآنَ عَلَىٰ جَبَلٍ لَرَأَيْتَهُ خَاشِعًا مُتَصَدِّعًا مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ۚ وَتِلْكَ الْأَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُون
যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা’আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্যে বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।
মুজাদ্দিদুল জিহাদ আল্লামা মাসউদ আযহার হাফিজাহুল্লাহ বলেন, এ আয়াত গুলো থেকে বুঝা যায় নবী আ:এর সিনা আসমান থেকেও উচু,জমীন থেকেও মজবুত, পাহাড় থেকেও দৃঢ়, সমুদ্র থেকেও প্রশস্ত। যা আসমান,জমীন,পাহাড় -পর্বত বহন করতে পারেনা, তা আমার নবীর সিনায় পারে। ৩০ পারা কুরআন আমার নবীর সিনায় বহন করেছে।নবী আ:থেকে নবীআ: এর উম্মতেরা বহন করেছে। সুতরাং উম্মতের সিনাও আসমান থেকে উচু,জমীন থেকে মজবুত, পাহাড় -পর্বত থেকে দৃঢ় ও সমুদ্র থেকে প্রশস্ত। আজ সাত বৎসরের এক হাফেজে কুরআন কে দাড় জরিয়ে দিলে সূরায়ে ফাতেহা থেকে শুরু করবে সূরায়ে নাস পর্যন্ত শুনিয়েদিবে। সত্তর বৎসরের এক বৃদ্ধ হাফেজ কে দাড় জরিয়ে দিলে কুরআনের প্রথম থেকে শুরু করবে শেষ পর্যন্ত শুনিয়ে দিবে। এটা কুরআনমাজিেদর আযমত ও কারামত। পৃথিবীর কোন গ্রন্থ আজ পর্যন্ত কেউ হেফজ বা মুখস্থ করতে পারেনি এবং পারবেওনা। মুহতারাম হাজেরীন! এই কুরআনই হলো ইসলামের প্রথম মূল উৎস।এরমজান মাস কুরআনের মাস।তাই এমাসে আমাদেরকে কুরআন শিখে,কুরআন বুঝে,কুরআনের উপর আমল করে এ মর্যাদা অর্জন করতে হবে।আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন। আমীন
إِنَّا عَرَضْنَا الْأَمَانَةَ عَلَى السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَالْجِبَالِ فَأَبَيْنَ أَنْ يَحْمِلْنَهَا وَأَشْفَقْنَ مِنْهَا وَحَمَلَهَا الْإِنْسَانُ ۖ إِنَّهُ كَانَ ظَلُومًا جَهُولًا
অর্থ.
আমি আকাশ পৃথিবী ও পর্বতমালার সামনে এই আমানত পেশ করেছিলাম, অতঃপর তারা একে বহন করতে অস্বীকার করল এবং এতে ভীত হল; কিন্তু মানুষ তা বহণ করল। নিশ্চয় সে জালেম-অজ্ঞ।
আল্লাহতালা সূরা হাশরের ২১ নাম্বার আয়াতে ইরশাদ করেন-
• (لَوْ أَنْزَلْنَا هَٰذَا الْقُرْآنَ عَلَىٰ جَبَلٍ لَرَأَيْتَهُ خَاشِعًا مُتَصَدِّعًا مِنْ خَشْيَةِ اللَّهِ ۚ وَتِلْكَ الْأَمْثَالُ نَضْرِبُهَا لِلنَّاسِ لَعَلَّهُمْ يَتَفَكَّرُون
যদি আমি এই কোরআন পাহাড়ের উপর অবতীর্ণ করতাম, তবে তুমি দেখতে যে, পাহাড় বিনীত হয়ে আল্লাহ তা’আলার ভয়ে বিদীর্ণ হয়ে গেছে। আমি এসব দৃষ্টান্ত মানুষের জন্যে বর্ণনা করি, যাতে তারা চিন্তা-ভাবনা করে।
মুজাদ্দিদুল জিহাদ আল্লামা মাসউদ আযহার হাফিজাহুল্লাহ বলেন, এ আয়াত গুলো থেকে বুঝা যায় নবী আ:এর সিনা আসমান থেকেও উচু,জমীন থেকেও মজবুত, পাহাড় থেকেও দৃঢ়, সমুদ্র থেকেও প্রশস্ত। যা আসমান,জমীন,পাহাড় -পর্বত বহন করতে পারেনা, তা আমার নবীর সিনায় পারে। ৩০ পারা কুরআন আমার নবীর সিনায় বহন করেছে।নবী আ:থেকে নবীআ: এর উম্মতেরা বহন করেছে। সুতরাং উম্মতের সিনাও আসমান থেকে উচু,জমীন থেকে মজবুত, পাহাড় -পর্বত থেকে দৃঢ় ও সমুদ্র থেকে প্রশস্ত। আজ সাত বৎসরের এক হাফেজে কুরআন কে দাড় জরিয়ে দিলে সূরায়ে ফাতেহা থেকে শুরু করবে সূরায়ে নাস পর্যন্ত শুনিয়েদিবে। সত্তর বৎসরের এক বৃদ্ধ হাফেজ কে দাড় জরিয়ে দিলে কুরআনের প্রথম থেকে শুরু করবে শেষ পর্যন্ত শুনিয়ে দিবে। এটা কুরআনমাজিেদর আযমত ও কারামত। পৃথিবীর কোন গ্রন্থ আজ পর্যন্ত কেউ হেফজ বা মুখস্থ করতে পারেনি এবং পারবেওনা। মুহতারাম হাজেরীন! এই কুরআনই হলো ইসলামের প্রথম মূল উৎস।এরমজান মাস কুরআনের মাস।তাই এমাসে আমাদেরকে কুরআন শিখে,কুরআন বুঝে,কুরআনের উপর আমল করে এ মর্যাদা অর্জন করতে হবে।আল্লাহ আমাদের তাওফীক দান করুন। আমীন
Comment