بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
আল্লাহ্র রাস্তায় জিহাদ একটি ইবাদত, শুধু তাই নয়, খুবই বড় ধরনের ইবাদত, এবং বর্তমান জমানায় একটি নিগৃহীত, অপমানিত, ভুলে যাওয়া একটি ইবাদত। আল্লাহ্ বলেছেন, জিহাদ তোমাদের উপর ফারদ। আল্লাহ্ আরও বলেছেন, জিহাদ করতে থাক ফিতনাহ দূর না হওয়া পর্যন্ত।
রাসুলুল্লাহ সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সালাত ইসলামের স্তম্ভ আর জিহাদ ইসলামের ছাদ।
যখন রাসুলুল্লাহ(সাঃ) কি জিজ্ঞেস করা হল জিহাদের থেকে উত্তম কি ইবাদত আছে, তিনি (সা) বললেন, আমি তো সেরকম কোন ইবাদত দেখি না।
আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, যখন মুসলিমদের দিকে কাফিররা যুদ্ধের জন্য অগ্রসর হয়, তখন মুসলিমদের উপর জিহাদ ফারদে আইন হয়ে যায়।
ইমাম শা'ফি(রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, প্রতি বছরে জিহাদের জন্য সৈন্য প্রেরন করা মুসলিম শাসকের (খলিফার) জন্য ফারদ।
ইবনে হাজার আসকালানি (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, জিহাদ ফারদে আইন হলে বের হওয়ার জন্য কারও অনুমতির নেয়ার প্রয়োজন নেই, যেমনটি ছেলের তার বাবার থেকে বা স্ত্রীর তার স্বামীর থেকে অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন নেই।
যেকোন অবস্থায়, যেকোন পরিস্থিতিতে জিহাদ অতি উত্তম একটি ইবাদত, সময় থাকতে থাকতে উপলব্ধি করুন।
কারণ রাসুলুল্লাহ(সা) বলেছেন: অচিরেই এরকম সময় আসবে যখন লোকেরা বলবে জিহাদ শেষ হয়ে গিয়েছে, জিহাদের আর দরকার নাই, তোমরা জেনে রাখ, বরঞ্চ ঐ সময়টাই জিহাদের জন্য অত্যন্ত উত্তম সময় হবে।
আলহামদুলিলাহ, আল্লাহ্র কাছে শুকরিয়া, আমরা সেই জমানায় আছি। আবার সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যপারটি হচ্ছে যে, রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন, জিহাদে অংশ না নেয়া এবং বাসনাও না রাখা মুনাফিকির পরিচয়। আসুন, দুনিয়ার আশক্তিকে ছুঁড়ে ফেলে জিহাদকে ভালবাসি, জিহাদের জন্য বাসনা রাখি ও প্রস্তুতি নিই।
আল্লাহ্ আমাদের সকলকে জিহাদের ছায়াতলে একত্রিত হওয়ার তওফিক দান করুন, আমিন।
আল্লাহ্র রাস্তায় জিহাদ একটি ইবাদত, শুধু তাই নয়, খুবই বড় ধরনের ইবাদত, এবং বর্তমান জমানায় একটি নিগৃহীত, অপমানিত, ভুলে যাওয়া একটি ইবাদত। আল্লাহ্ বলেছেন, জিহাদ তোমাদের উপর ফারদ। আল্লাহ্ আরও বলেছেন, জিহাদ করতে থাক ফিতনাহ দূর না হওয়া পর্যন্ত।
রাসুলুল্লাহ সাল্লল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সালাত ইসলামের স্তম্ভ আর জিহাদ ইসলামের ছাদ।
যখন রাসুলুল্লাহ(সাঃ) কি জিজ্ঞেস করা হল জিহাদের থেকে উত্তম কি ইবাদত আছে, তিনি (সা) বললেন, আমি তো সেরকম কোন ইবাদত দেখি না।
আবু হানিফা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, যখন মুসলিমদের দিকে কাফিররা যুদ্ধের জন্য অগ্রসর হয়, তখন মুসলিমদের উপর জিহাদ ফারদে আইন হয়ে যায়।
ইমাম শা'ফি(রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, প্রতি বছরে জিহাদের জন্য সৈন্য প্রেরন করা মুসলিম শাসকের (খলিফার) জন্য ফারদ।
ইবনে হাজার আসকালানি (রাহিমাহুল্লাহ) বলেছেন, জিহাদ ফারদে আইন হলে বের হওয়ার জন্য কারও অনুমতির নেয়ার প্রয়োজন নেই, যেমনটি ছেলের তার বাবার থেকে বা স্ত্রীর তার স্বামীর থেকে অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন নেই।
যেকোন অবস্থায়, যেকোন পরিস্থিতিতে জিহাদ অতি উত্তম একটি ইবাদত, সময় থাকতে থাকতে উপলব্ধি করুন।
কারণ রাসুলুল্লাহ(সা) বলেছেন: অচিরেই এরকম সময় আসবে যখন লোকেরা বলবে জিহাদ শেষ হয়ে গিয়েছে, জিহাদের আর দরকার নাই, তোমরা জেনে রাখ, বরঞ্চ ঐ সময়টাই জিহাদের জন্য অত্যন্ত উত্তম সময় হবে।
আলহামদুলিলাহ, আল্লাহ্র কাছে শুকরিয়া, আমরা সেই জমানায় আছি। আবার সবচেয়ে ভয়াবহ ব্যপারটি হচ্ছে যে, রাসুলুল্লাহ(সাঃ) বলেছেন, জিহাদে অংশ না নেয়া এবং বাসনাও না রাখা মুনাফিকির পরিচয়। আসুন, দুনিয়ার আশক্তিকে ছুঁড়ে ফেলে জিহাদকে ভালবাসি, জিহাদের জন্য বাসনা রাখি ও প্রস্তুতি নিই।
আল্লাহ্ আমাদের সকলকে জিহাদের ছায়াতলে একত্রিত হওয়ার তওফিক দান করুন, আমিন।
Comment