গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং || দাওয়া ইলাল্লাহ ফোরামে প্রকাশিত ট্রেনিং সম্পর্কিত পোস্টসমূ&#

[কালো পতাকা]

ভাইগণ!
আমাদের দাওয়াইলাল্লাহ ফোরামে জিহাদী প্রস্তুতি গ্রহন স্বরূপ অনেক পোস্ট করা হয়েছে কিন্ত আমরা অনেকে বিষয়টি অবহেলা করি জিহাদী ট্রেনিং গ্রহন করেনী অথচ দেখুন মুসলিমদের বিরুদ্ধে মালাওন হিন্দুদের ট্রেনিং

https://82.221.139.217/showthread.php?9285

শুরুতেই জেনে নিয়ে যাক কেমন হবে গাজওয়া হিন্দের যুদ্ধটি
https://dawahilallah.com/showthread.php?9434

গাজওয়াতুল হিন্দের এক টুকরো বিশ্লেষণ
https://dawahilallah.com/showthread.php?9434

মুসলিমদের জন্য আরো একটি Warning
https://82.221.139.217/showthread.php?8514

ভাইয়েরা অমার যদি এখনো বসে থাকি তাহলে আমাদের অবস্থা হবে ভয়ানক আর এ বিষয়ে কুরআনের আয়াত টির কথা মনে রাথুন


يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا مَا لَكُمْ إِذَا قِيلَ لَكُمُ انفِرُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ اثَّاقَلْتُمْ إِلَى الْأَرْضِ ۚ أَرَضِيتُم بِالْحَيَاةِ الدُّنْيَا مِنَ الْآخِرَةِ ۚ فَمَا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فِي الْآخِرَةِ إِلَّا قَلِيلٌ [٩:٣٨]

হে ঈমানদারগণ, তোমাদের কি হল, যখন আল্লাহর পথে বের হবার জন্যে তোমাদের বলা হয়, তখন মাটি জড়িয়ে ধর, তোমরা কি আখেরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অথচ আখেরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প।

إِلَّا تَنفِرُوا يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلَا تَضُرُّوهُ شَيْئًا ۗ وَاللَّهُ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ [٩:٣٩]

যদি বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের মর্মন্তুদ আযাব দেবেন এবং অপর জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করবেন। তোমরা তাঁর কোন ক্ষতি করতে পারবে না, আর আল্লাহ সর্ববিষয়ে শক্তিমান।




উক্ত আয়াত টির সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যা দেখুন
https://82.221.139.217/showthread.php?7998

এবার আসুন জিহাদী ট্ট্রেনিং গ্রহন করতে চাইলে শয়তান আপনাকে কিভাবে ধোকা দিবে এটা জেনে নেওয়া যাক



https://82.221.139.217/showthread.php?9019

যখনই *জিহাদের জন্য ট্রেনিং গ্রহন কর চাইবেন তখন সে আপনাকে দুটো কথা বলবে

১/ জিহাদের ট্রেনিং গ্রহন করতে হবে ঠিক আছে তবে এখন নই পরে কারন এখনো অনেক সময় আছে এভাবে ধোকা দিয়ে সে আপনাকে ভয়ানক যুদ্ধ এর আগ পর্যন্ত নিয়ে যাবে যাতে সে আপনাকে সহজে পরাজিত করতে পারে



২/ সে আপনাকে ভয় দেখাবে বলবে জিহাদী ট্রেনিং নিবি তো লোকজন দেখে ফেলবে জাসুস রা ঘোড়াফেরা করে এদিক সেদিক ইত্যাদি বলে ভয় দেখাবে

[কালো পতাকা]

শয়তান এর স্পেশাল একটা গুপ বাংলাদেশে আসছে দেখুন খবরটি https://82.221.139.217/showthread.php?8993

অথচ আমরা এক নম্বর তাগুত থেকে গাফেল আছি
শয়তানের হাত থেকে মুক্তি লাভের জন্য করনীয়

https://82.221.139.217/showthread.php?9013

সকাল সন্ধার আজকার পিডিএফ কপি

https://82.221.139.217/showthread.php?9160

বি:দ্র: শয়তানের হামলা থেকে বাচার জন্য অবশ্যই আমল গুলো করবেন
মুসলমানদের এই ক্লান্তিলগ্নে ইমাম মাহদী বিষয়ে যেমন জ্ঞান অর্জন করতে ঠিক তেমনি জিহাদী ট্রেনিং ও গ্রহন করতে হবে আল্লাহ তায়ালা যেন আমাদের প্রস্তুতি গ্রহনের সুযোগ দেন আমিন

[কালো পতাকা]

সময় হাতে বেশি বাকি নেই..
প্রস্তুতি গ্রহণের এখনই সময়
.
বর্তমান সময়ে পৃথিবীর প্রায় সবক'টি মুসলিম দেশে যে পরিস্থিতি চলছে এবং বিশ্বব্যাপী ইসলাম ও কুফরের সংঘাত সামগ্রিক বিচারে ক্রমশঃ যে তীব্রতা ধারণ করছে, সর্বোপরি এত স্বল্পতম সময়ের ব্যবধানে পরিস্থিতি যে হারে বদলে যাচ্ছে সেসব কিছুর আলোকে আমি অনেকটা নিশ্চিত করে বলতে পারি, আমাদের আর বেশি সময় বাকি নেই। যেকোন সময়, যেকোন মুহূর্তে দেশে বড় ধরনের কিছু একটা ঘটে যাওয়ার অপেক্ষায় আছে যেন কেবল। এবং কিছু একটা শুরু হয়ে গেলে দেশের মানুষ আক্রান্ত অন্যান্য মুসলিম দেশগুলির মত স্বাভাবিক চার ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে।
.
প্রথম ভাগ : যারা উচ্চবিত্ত, বিলাসী প্রকৃতির, সমাজের এলিট শ্রেণীর লোকজন, বিভিন্ন দেশের সাথে যাদের রাজনৈতিক বা অর্থনৈতিক যোগসাজশ আছে তারা নিশ্চিন্তে সোজা ওইসব দেশে গিয়ে ঠাঁই নেবে।
.
দ্বিতীয় ভাগ : যারা মধ্যবিত্ত, নিম্নমধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত সাধারণ শ্রেণীর লোকজন, দ্বীনধর্মের সাথে যাদের বিশেষ একটা সম্পর্ক নেই, মানে যারা জিহাদ-কিতালের ব্যাপারে, কাফেরদের প্রতিরোধের ব্যাপারে মানসিকভাবে প্রস্তুত না (সংঘাতটা যেহেতু ইসলামী ইস্যুতে হবে। জাতীয়তাবাদ বা অন্যকোন ইস্যু না) তো এরা দলে দলে, লাখে লাখে শরণার্থী শিবিরে আশ্রয় নিবে।
.
তৃতীয় ভাগ : উপরোল্লিখিত উভয় শ্রেণীর অনেকেই পার্থিব স্বার্থ রক্ষায় শত্রুপক্ষের দালাল হয়ে কাজ করবে। এদের মধ্যে অনেক আলেম উলামাও থাকবে।
.
চতুর্থ ভাগ : দ্বীনধর্মের সাথে যাদের সম্পর্ক ভাল। এক কথায় যারা প্র্যাকটিসিং মুসলিম, সেইসাথে আগ থেকেই শারীরিক, অর্থনৈতিক এবং সামরিকভাবে না হলেও অন্ততঃ মানসিকভাবে যারা জিহাদের ব্যাপারে প্রস্তুত ছিলেন তারা এবং একমাত্র তারাই আগ্রাসী শত্রুর মুকাবেলায় জীবন-মরণ প্রতিরোধ চালিয়ে যাবেন। তারাই কেবল ইসলামের দুশমনদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে সক্ষম হবেন। অন্য কেউ নয়।
.
এখন প্রত্যেকে নিজের অবস্থার দিকে গভীর মনযোগ দেয়া জরুরি যে, সেই পরিস্থিতিতে আমি উল্লেখিত চার শ্রেণীর কোন্ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত হবো?
.
এজন্য এখন থেকেই যদি নিজেকে সেই কঠিন সময়ের জন্য প্রস্তুত করে না তুলি, সেই রূঢ় বাস্তবতার মুখোমুখি হওয়ার জন্য আগাম প্রস্তুতি না নেই তাহলে সেইসময় কাজের কাজ কিছু করতে পারা দূরে থাক, ময়দানে থেকে গেলেও 'কাজের মানুষদের' জন্য কেবলই বোঝা হওয়া ছাড়া কোন উপায় থাকবেনা।
.
তো, অন্ততঃ কাজের সময় 'কাজের মানুষদের' বোঝা না হয়ে সহযোগিতামূলক যেন কিছু করতে পারি, তাদের 'আনসার' এর ভূমিকায় থাকতে পারি সেই বিষয়ে বাস্তবসম্মত জরুরী দিকনির্দেশনা মূলক কিছু আলোচনা করার ইচ্ছা করছি। আল্লাহই উত্তম তাকফীকদাতা।
.
১। প্রথমতঃ জিহাদ বিষয়ে নিজের মনে উঁকি দেয়া অথবা অন্যের পক্ষ থেকে আরোপিত যাবতীয় সন্দেহ-সংশয়, অভিযোগ-আপত্তি, বিভ্রান্তি ও অস্পষ্টতা দূর করা আবশ্যক। অন্যাথায় জিহাদ শুরু হয়ে যাওয়ার পর যখন দেখা যাবে, একদল দরবারী আলেম তাগুত-কাফেরের তোষামোদি ও দালালী করার বিনিময়ে পার্থিব বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও আরাম-আয়েশ ভোগ করছে তখন নিজের অবস্থান নড়বড় হয়ে যেতে পারে। তাই এক্ষেত্রে বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনার বিকল্প নেই। পড়তে হবে— জিহাদ বিষয়ক কুরআনের আয়াত সমূহের তরজমা ও তাফসীর নির্ভরযোগ্য কোন তাফসীরের আলোকে, এ বিষয়ক হাদীস সমূহ ও তার ব্যাখ্যা নির্ভরযোগ্য হাদীসের কিতাবাদী ও তার ব্যাখ্যাগ্রন্থের আলোকে। এ বিষয়ক ফিক্বহী মাসায়েল মুজতাহিদীন ফুক্বাহায়ে কেরামের ফিক্বহ ও ফতওয়ার আলোকে। এবং সেইসাথে সমকালীন মুজাহিদীন উলামা ও উমারার রচিত রাসায়েল (পুস্তিকা) ও মাক্বালাত ( প্রবন্ধ-নিবন্ধ) অধ্যয়ন করতে হবে।
২। এখন থেকেই নিয়মিত বিশ্বব্যাপী চলমান জিহাদে মুজাহিদীনের খোঁজ খবর রাখুন।
৩। প্রতিদিন সকালে কমপক্ষে পঞ্চাশটি বুক ডন দিন। (বুক ডন দেয়ার সময় দৃষ্টি সামনের দিকে রাখুন) পেটের ভূরি / মেদ একেবারে কমিয়ে আনুন। ফজরের পরের ঘুম একেবারে বর্জন করুন।
৪। যেকোন রকম খাবারে অভ্যস্ত হয়ে উঠার চেষ্টা করুন। যেমন, দেশি-বিদেশি, মশলাসহ, মশলা ছাড়া।
৫। বিদ্যুৎ, গ্যাসসহ অন্যান্য সকল প্রকারের প্রযুক্তিগত সুযোগসুবিধা ছাড়া চলার অভ্যাস গড়ে তুলুন। যেমন, প্রচণ্ড গরমে ফ্যান ছাড়া, রাতে বৈদ্যুতিক লাইট ছাড়া, সফরে মোবাইল ছাড়া চলার চেষ্টা করুন।
৬। গরমের দিনে লাগাতার কয়েকদিন গোসল ছাড়া ও শীতের দিনে প্রতিদিন সকালে গোসল করার অভ্যাস করুন। এভাবে প্রচণ্ড শীতের রাতে মাত্র একটা মাফলার বা রুমাল এবং হালকা পাতলা একটি কম্বল জড়িয়ে রাত কাটিয়ে দেয়ার অভ্যাস করুন। খাবার ও গোসলের জন্য স্বচ্ছ ও বিশুদ্ধ পানি ছাড়াও চলার অভ্যাস করুন।
৭। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া রিক্সায় / অটোতে চড়বেন না। যেমন, ২০/৩০ টাকা রিক্সা ভাড়ার পথ নিয়মিত হেটে চলার অভ্যাস করুন। বর্ণিত আছে, মাওলানা শামসুল হক ফরীদপুরী রহ. ত্রিশ কিলোমিটারের চেয়ে কম দীর্ঘ পথে কখনো যানবাহনে চড়তেন না। তাঁরাই ছিলেন আমাদের প্রকৃত পূর্বসূরি।
৮। ঘরকুনো স্বভাব বর্জন করুন। যেকোন সময়, যেকোন মুহূর্তে অনির্দিষ্টকালের জন্য দূর থেকে দূর গন্তব্যে প্রত্যন্ত অঞ্চলে সফরে

র জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকার অভ্যাস করুন। যেমন, সফরের সিদ্ধান্ত ঘোষণার মাত্র আধা ঘন্টা বা তার চেয়ে কম সময়ে প্রস্তুতি নিয়ে পাঁচ-ছয় শ' বা সাতশো কিলোমিটার দূরের সফরে বেরিয়ে পড়ুন।
৯। পনেরো / বিশ কেজি সামানা কাঁধে বহন করে দীর্ঘ পথ চলার অভিজ্ঞতা অর্জন করুন। ( তাবলিগের চিল্লা এক্ষেত্রে খুব সহায়ক। )
১০। গভীর রাতে বনজঙ্গল বা পাহাড়ি এলাকায় দুয়েকজন মিলে বা একাকি চলার সাহস অর্জন করুন।
১১। ড্রাইভিং শিখুন। বিশেষত, মোটরসাইকেল চালানো শিখুন। অন্তত ৭০/৮০ কি.মি. বেগে চালানোর অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
১২। সাঁতার শিখুন। বিশেষত, ডুব সাঁতার এবং খরস্রোতা নদীতে এবং প্রচণ্ড ঢেউয়ের মাঝে সাঁতার কাটা শিখুন।
১৩। গাছে চড়া, পাহাড়ে চড়া শিখুন। পাহাড়ে উঠানামার জন্য সাধারণ পর্যটকদের পথ (যথা, ইকোপার্ক বা পাহাড় কাটা সিঁড়ি) বাদ দিয়ে পাহাড়ের গা বেয়ে লত বেয়ে উঠানামা করা শিখুন। এভাবে সিঁড়ি ছাড়া (জানালার সানসেট ও ভেন্টিলেটর দিয়ে ) বিল্ডিং থেকে নেমে যাওয়া শিখুন।
১৪। ঘোড়ায় চড়া এবং ঘোড়দৌড় শিখুন।
১৫। নিশানা তাক করা শিখুন। প্রথমে হাতে, তারপর গুলাইল দিয়ে অতঃপর পাখি শিকার করার এয়ারগান দিয়ে।
১৬। কুংফু, ক্যারাতে শিখুন।
১৭। রান্নাবান্না করা শিখুন।
১৮। প্রয়োজনীয় সেলাইর কাজ শিখুন।
১৯। জরুরি দাতব্য চিকিৎসা ও অস্ত্রোপচার করা শিখুন।
২০। কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের বেসিক প্রোগ্রামগুলি শিখুন। যেমন, কম্পোজ করা, প্রিন্ট দেয়া, ওয়েব ব্রাউজিং, ডাউনলোড, বিভিন্ন ফাইল আপলোড এবং কম্পিউটার ও ইন্টারনেটের জেনারেল সিকিউরিটি সিস্টেমগুলো শিখুন।
২১। প্রতি মাসে উপার্জিত আয়ের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ আল্লাহর রাস্তায় খরচ করার অভ্যাস করুন।
২২। বালিশ ছাড়া, বিছানা ছাড়া খালি ফ্লোরে বা সরাসরি মাটির উপর ঘুমানোর অভ্যাস করুন। আল্লাহ্ তায়ালা আমাদেরকে আমল করার তাওফীক্ক দান করুন আমিন

জিহাদযেমনফরজ, তারপ্রশিক্ষণওফরজ, নামাযযেমনফরজ, শুদ্ধকরেতিলাওয়াতকরাওফরজ।কাজেইপ্রশিক্ষণছাড়াজিহাদকরারস্বপ্নদেখাসবঅবান্তর।একজনমুজাহিদঅনেকবিষয়েপারদর্শীহওয়ালাগে।আমাদেরকিন্তুলোককমআমাদেরশত্রুদেরতুলনায়।তাদেরপ্রত্যেকগ্রুপেরজন্যআলাদাআলাদালোকআছে, তাদেরবিশালঅস্ত্রভাণ্ডারআছে।আমাদেরআছেআল্লাহরপ্রতিপূর্ণঈমানওআস্থা।আমাদেরশক্তিঈমানওতাকওয়া।আরমুমিনরাঅস্ত্রদিয়েযুদ্ধকরেনা, মুমিনরাঈমানওতাকওয়াদিয়েযুদ্ধকরে।আরপ্রশিক্ষণঈমানওতাকওয়ারএকটিঅংশ।তাইআসুনআমরাএকটুমুজাকারাকরেনেয়প্রশিক্ষণেরব্যাপারে।এপোস্টেযারযারঅভিজ্ঞতাবলবেনপ্লিজ।

[কালো পতাকা]

#প্রশিক্ষণ তিন ধরনের।
১/ শারীরিক প্রশিক্ষণ।
২/ ইলমি প্রশিক্ষণ।
৩/ মানসিক প্রশিক্ষণ।
শারীরিক প্রশিক্ষণ।
শারীরিক প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে প্রথমে দেখুন আপনার ওজন কত। আপনার যদি উচ্চতার চেয়ে বেশী হয় তাহলে অতিসত্বর কমাতে হবে, না হয় আপনি দৌড়াতে পারবেন না। আপনার উচ্চতার সাথে মিল রেখে ওজন ফিট করুন। ওজন কমানোর জন্য ভাতের বদলে রুটি খেতে পারেন। তিন বেলার পরিবর্তে দুই বেলা ফিস্ট করুন। তাহলে দেখবেন আপনার ওজন দিনদিন কমে যাচ্ছে। ওজন কমার জন্য সয়াবিন তেলের পরিবর্তে অলিবয়েল খেতে পারেন। শর্করা জাতীয় খাদ্য পরিহার করুন, গোশত পরিহার করুন। আপনার সুবিধাজনক জায়গায় প্রশিক্ষণ শুরু করুন। প্রতিদিন Push-up, রেফরাইট, সাতার, হাঠা, দৌড়, ঝাম্প, প্যাকটিস করুন। প্রথম দিন ৫টা করে Push-up দিন। এর পর দিনে একটা করে বৃদ্ধি করুন, দেখবেন মাস শেষে অনেক দিতে পারছেন। Push-up দেয়ার উভয় পা ফাকা করে মিলিত করে দিন। প্রথমে আঙ্গুলের উপর না দিয়ে হাতের তালুতে ভর দিয়ে দিন। তারপর আস্তে আস্তে হাত মুষ্টি বেধে, তারপর আঙ্গুলের উপর দিন। হাত সামনের দিকে লম্বা করে ওঠবস করুন। একাধারে ১০/১২বার, দেখবেন কোমরের পেশী শক্তিশালী হচ্ছে, ও হাটু মজবুত হচ্ছে।

[কালো পতাকা]

শারীরিক প্রশিক্ষণ পর্ব ২/

রেফরাইট করার ক্ষেত্রে, পায়ের গুরালিতে নয়, পায়ের পাতায় ভর দিন। প্রথমে উভয় হাত নিচের দিকে ছেড়ে দিয়ে স্বাভাবিকভাবে ধীরেধীরে পা ওঠানামা করান, তারপর হাত উপরের দিকে তুলে, রেফরাইট করুন, তারপর হাত সামনের দিকে সমান করে রেফরাইট করুন। এভাবে আস্তে আস্তে গতি বাড়ান ও নিজেকে ভাসমান করুন।

রেফরাইট ভালোভাবে করতে হবে, কোন ছাড় নয়।
অনেকে হয়ত বলবেন ভাই প্রশিক্ষণ দেয়ার জায়গা কোথায়? ভাই ত্বাগুতের ঘাড়ের উপর প্রশিক্ষণ ক্যাম্প বানান। আপনার বেড রুম, ড্রইং রুম, খানার রুম, সবগুলোই প্রশিক্ষণের ময়দান।

[কালো পতাকা]

শরীরের উচ্চতার সাথে মিল রেখে তার ওজন ঠিক রাখুন ( পুরুষ)
ক্র, উচ্চতা কেজি
১/ ৪'৭ = ৩৯- ৪৯।
২/ ৪'৮, = ৪১-৫০
৩/ ৪'৮,=৪২-৫২
৪/৪'১০,= ৪৪-৫৪
৫/৪'১১,= ৪৫-৫৬
৬/৫'ফিট, ৪৭-৫৮
৭/৫'১,= ৪৪-৬০
৮/৫'২,= ৫০-৫২
৯/৫'৩,= ৫১-৬৪
১০/৫'৪,= ৫৩-৬৬
১১/ ৫'৫,= ৫৫-৬৮
১২/৫'৬,=৫৬-৭০
১৩/৫'৭,=৫৮-৭২
১৪/৫'৮,=৬০-৭৪
১৫/৫'৯,=৬২-৬৭
১৬/ ৫'১০,=৬৪-৭৯
১৭/৫'১১,= ৬৫-৮১
১৮/৬ফিট=৬৮-৮৩

[কালো পতাকা]

পেটের চর্বি আর ওজন কমানোর জন্য করনীয়

পেটের চর্বি কমার জন্য কিছু করতে হবে আর কিছু ছারতে হবে।
#যা ছাড়তে হবে।
শর্করা জাতীয় খাবার পরিহার করতে হবে। যেমন : গরুর গোশত, গরুর কলিজা, গরুর ভুরি। পোল্ট্রি ফার্ম / ফার্মের মুরগি। পাংগাস মাছ, শুটকি, ভাত, বাইরের খোলা খাবার, ফ্যাট জাতীয় সকল খবার পরিহার করুন,সামনে যেটা আসে সেটাই খাইলাম আর ভুরি কমানোর চিন্তা করলাম কোন লাভ নেই। এগুলো বাস্তবিক পক্ষে ছাড়তে হবে। শুধু ফোরামে পড়লাম, এর দ্বারা কি ভুরি কমবে?
#যা করতে হবে।
নিয়মিত ব্যায়ম করতে হবে। তাহাজ্জুদের সময় দু রাকাত নামায পড়ে ব্যায়ামে লেগে যান। শরীরকে নিজের আয়ত্তে আনুন। পেটের ব্যায়াম করুন। পেটের ব্যায়ামের জন্য, ফ্লোরে কিছু বিছিয়ে শুয়ে যান, উপর হউন। উভয় হাত লম্বা করে তালু দিয়ে ফ্লোরে চাপ দিন, সাথে সাথে আপনার একটি পা কে উপরের দিকে তুলুন লম্বা করে, এভাবে অপর পা। দুনো একসাথেও করতে পারেন। উভয় পা একসাথে করে শুধু পাগুলোকে উপরের দিকে তুলুন এভাবে বারবার করুন, খেয়াল করুন আপনার পেটে এক ধরণের চাপ অনুভব হচ্ছে।

পেটের ব্যায়ামের জন্য সবচেয়ে উপকারী হলো, যদি একাকি করতে পারেন তাহলে সবচেয়ে ভালো, না হয় কারো সাহায্য নিন। উভয় পায়ের উপর ভারী কিছু রাখুন, তারপর আপনার উভয় হাত মাথার পেছনের দিকে নিয়ে ভালো করে ধরুন, তারপর নিতম্ব জমিনে রেখে ওঠবস করুন,এভাবে নিয়মিত করুন, ইনশাআল্লাহ পেটের চর্বি চলে যাবে।
শুধু পড়লে কিন্তু পেটের ভুরি কমবে না, আমল/ বাস্তবে দেখাতে হবে। এক নাগারে কত মাইল হাঠতে পারি? উত্তর সবাই জানি। কাজেই ১০/২০ টার রিকশা ভাড়া আর নয় হেঠে চলে যাবো। হাঠার সময় খুব খেয়াল করুন আপনার কি কি সমস্যা হচ্ছে, মাথা ঘুরাচ্ছে? নাকি বুকের বাম পাশে ব্যথা অনুভব হচ্ছে? নাকি পায়ের ঘুরালি ব্যথা করছে? খুব খেয়াল করুন। নাকি প্রেশার কমে যাচ্ছে/ বেড়ে যাচ্ছে? খুব খেয়াল করুন। এগুলো ময়দান কায়েম হওয়ার আগেই ঠিক করে নিন।
দড়ি লাফ
যা গ্রাম অঞ্চলে মেয়েরা খেলে থাকে।
আর এই ব্যায়াম আপনি আপনার বাসাতে থেকেই করতে পারেন।
অতিরিক্ত ওজন ও পেট কমাতে: মাত্র ৩০ মিনিট দড়ি লাফিয়ে আপনি ৪৫০ ক্যালোরি পোড়াতে পারেন। শুনলে অবাক হবেন যে, ১০ মিনিট দড়ি লাফাতে আপনার যে শারীরিক পরিশ্রম হয়, তা মাত্র ৮ মিনিটে ১ মাইল দৌড়ানোর সমান। পুরো শরীরের অতিরিক্ত ওজন বা পেট যেটাই কমাতে চান, সেটা নিয়মিত স্কিপিংয়ের মাধ্যমে সম্ভব। তাই আজই একটি স্কিপিং রোপ বা লাফানোর দড়ি বানিয়ে নিন বা কিনে নিন। তবে প্রথমদিকে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে যতোটা স্কিপিং করা সম্ভব, ততোটা স্কিপিং করুন। দম অনুযায়ী আস্তে আস্তে সময়টা বাড়ান।
পেটের চর্বি সাধারণত সবার পরে কমে। নিচের কিছু পয়েন্ট সাহায্য করতে পারেঃ
১. ভাত ও শর্করা জাতীয় খাবার কম গ্রহণ করতে হবে।বিশেষ করে রাতে, একেবারে পরিহার করতে পারলে ভাল। না পারলে , বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা ৭ টার মধ্যে খাবার খেয়ে ফেলতে হবে। কমপক্ষে ঘুমাতে যাওয়ার ২ ঘন্টা আগে খাবার খেতে হবে।
২. নিয়মিত দৌড়ালে পেটের চর্বিতে টান পড়বে।
৩. রিচ আপ/ সিট আপঃ চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন।দুই হাটু ভাজ করুন। দুই হাত দিয়ে পায়ের গোড়ালি ছোঁয়া যায় এতটুকু হাটু ভাজ করুন। দুই হাত দিয়ে মাথার দুই পাশে স্পর্শ করুন। এবার অর্ধেক বসার চেষ্টা করুন। অর্ধেক উঠে আবার শুয়ে পড়ুন। প্রথমে বেশি পারবেননা, আস্তে আস্তে বাড়ান। নিয়মিত করুন।
৪. নৌকা পজিশনঃ চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। দুই হাত মাথার পিছনে দেহের সমান্তরালে প্রসারিত করুন। হাত , মাথা ও পা উপড়ের দিকে অল্প অল্প করে উঠান। ৬ ইঞ্চি উঠলে ধরে রাখুন। কিছুক্ষন পর ছেড়ে দিন, আবার করুন। এটি বিছানায় শুয়ে শুয়ে ও করতে পারেন।

ক্রলিং সম্পর্কে আরেকটু যোগ করি - লোহার রডের পরিবর্তে ৩ ফুট সাইজের কাঠের বাটাম (চিকন কিন্তু ভারী) দিয়েও অনুশীলন করতে পারেন। সেই সাথে , দুই হাতের পরিবর্তে ১ হাতে নকল রাইফেলটি সামনের দিকে মুখ করে কনুইয়ে ভর দিয়ে এগুতে পারেন। মনে রাখবেন , ক্রলিং করার সময় নিতম্ব ভূমির যত কাছাকাছি রাখা যায়, উচু করলে শত্রুর গুলি এসে পিঠে/ নিতম্বে আঘাত করতে পারে।

আল্লাহ সুবহানাহাহু তায়াল, আমাদের সবাইকে জিহাদের জন্য যথাযথ প্রস্তুতি নেয়ার তাওফিক দান করুন, আমিন।

[কালো পতাকা]

বুখের ব্যাথা সাধারণত দুই কারণে হয়, ১/ গ্যাসের কারণে, ২/ হার্টের সমস্যার কারণে। আর হার্টের সমস্যা হয় সাধারণত রক্তনালীতে চর্বি জমার কারণে। আর একজন মানুষ যখন দ্রুত হাঠে/ দৌড়াই তখন রক্ত চলাচলের গতি বেড়ে যায়। রক্তনালীতে চর্বি থাকার কারণে ছোট হওয়ার ফলে বুকে ব্যাথা করে। আর হার্ট এট্রাকের মূল কারণ এটিই।

চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাত দুটো মাটির সাথে সাভাবিক ভাবে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে কবে পা টা মাটির থেকে উপরে উঠান ৪৫ ডিগ্রি পর্যন্ত। এখানে পা টাকে ৩০ সেকেন্ড পর্যন্ত স্থির রাখুন। তারপর আবার উপরে উঠান ৯০ ডিগ্রি পর্যন্ত। এখানে আবার আগের মত ৩০ সেকেন্ড স্থির রাখুন। তারপর আবার উপরের দিকে নিন। এবার পা টা একেবারে পিছনে চলে যাবে। এবং পা মাটির সাথে মিশাতে হবে। এখানে কিছুক্ষন থাকতে হবে।
এ ভাবে করলে ইনশাআল্লাহ অনেক ফায়দা হবে।
অথবা অন্য একটা করতে পারেন। তবে এই ক্ষেত্রে আপনার দিত্বীয় কোন ব্যক্তির সাহায্য নিতে হবে। আপনি চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। দিত্বীয় ব্যক্তিকে আপনার মাথার কাছে দাড় করান। আপনি তার পা দুটো মজবুত করে ধরেন। তারপর আপনার পা দুটো তার হাতে ধরিয়ে *দিন। এবার সে আপনার পা দুটো সামনের দিকে তার সমস্ত শক্তি দিয়ে নিচের দিকে ছুড়ে মারবে আর আপনি আপনার সমস্ত শক্তি দ্বারা পা টাকে উপরের দিকে রাখার চেষ্টা করবেন। নিচে চলে গেলে আবার উঠায় তার হাতে ধরিয়ে দিন। সে আবার ছুড়ে মারবে আর আপনি উপরে রাখার চেষ্টা কেরবেন। এভাবে করতে থাকুন ইনশআল্লাহ ফায়দা হবে।

ভাই ক্রলিং নকল রাইফেল হালকা হওয়ার কারণে হয়তো এক হাত দিয়ে করা সম্ভব কিন্তু আসল রাইফেল ভারি হওয়ার কারণে সম্ভব হবে না । তাই ক্রলিং এর ক্ষেত্রে বাস্তব নিয়ম হচ্ছে দু হাত *দিয়ে করা। আর তা ছাড়া তো আপনাকে সব সময় ফায়ারের পজিসনে থাকতে হবে। কারণ যে কোন সময় ফায়ার করা লাগতে পারে। কিন্তু এক হাত দিয়ে ধরা থাকলে আপনার জন্য ফায়ার সম্ভব হবে না। এ জন্য দু হাত দিয়েই ধরতে হবে।
আর ক্রলিং এর ক্ষেত্রে কয়েকটা নিয়ম আছে:
১. প্রশস্থ জায়গা সাভাবিগ ভাবে করলে কোন সমস্য হবে না। এখানে নিয়ম হল; উপর হয়ে দু হাত দিয়ে রাইফেল ধরে হাতের কনুই এবং পায়ের টাকনুর সাহায্যে সামনে আগানো। তবে সব ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে, মাথা এবং নিতম্ব যেন মাটির থেকে বেশি উপরে না উঠে তাহলে গুলি লাগার সম্ভাবনা আছে।
২. কোন শঙ্কির্ণ জায়গা যেখানে বেশি নড়াচড়া করা যাবে না। সেখানে শুধু হতের মাধ্যমে সামনে আগাতে হবে।
৩. এমন কোন জায়গা অতক্রম করতে হবে। যেখানে শরির উপরে কোন কিছুর সাথে টাচ করা যাবে না টাচ করলে বিপদ হতে পারে। অথবা জায়গাটাই উপরে সঙ্কির্ণ এ ক্ষেত্রে নিয়ম হল, চিত হয়ে শুয়ে রাইফেলের বাট পা দিয়ে কেচকি মেরে ধরবে এবং রাইফেলের ব্যারল হাতে রাখবে। তারপর দু হতের পিঠের দিকে যে হড্ডি আছ সে সাহায্যে সামনে আগানোর চেষ্টা করবে।
৪. ক্রলিং সামনে নয় ডানে অথবা বামে করতে হবে। এ ক্ষেত্রে নিয়ম হল, রাইফেলের বাট টাকে পা দিয়ে কেচকি মেরে ধরে ব্যরেল হাত দিয়ে ধরবে। তারপর ডানে বা বামে যে দিকে প্রয়োজন সে দিকে ঘুরতে থাকবে। তবে খেয়াল রাখবে মাথা যেন মাটিতে না লাগে । মাথা উপরে রাখতে হবে। তা না হলে মাটিতে আঘাত লাগলে ব্যাথা পাবে।

হাত পা ও হাড় নরম কিভাবে শক্তিশালী করার উপায়
ওজন ঠিক থাকলে সকালবিকাল ছানাবুট ভিজিয়ে খেতে পারেন তবে বেশী না ১৫/২০টা। এভাবে নিয়মিত খাবেন ইনশাআল্লাহ হাড়্গুলো শক্ত ও মজবুত হবে। ছিমের বিছিও খেতে পারেন তবে রান্না করে। আর ব্যায়াম করুন, হাতের ব্যায়াম করুন ভারী কিছু ওঠানামা করুন, যেমন একটা আস্ত ইট নিয়েও করতে পারেন, আস্ত ইট না পারলে তার অর্ধেকটা নিয়ে নিচ থেকে উপর / উপর থেকে নিচ এভাবে করতে পারেন।

হাতের হাড্ডি শক্ত হওয়ার জন্য বেশি বেশি বুক ডাওন দিতে পারেন। অথবা উপরে ঝুলানো কোনোকিছু ধরে উপর নিচে উঠা- নামা করতে পারেন। আর হাতের তালুর গোস্ত শক্ত হওয়ার জন্য নিয়মিত ভারি কোন কাজ করতে পারেন। যেমন, কুড়াল দিয়ে চলা ফাড়া বা কোদাল দিয়ে মাটি কাটা। বা এই ধরণের কাজ যাতে হাতের তালুতে পিশার পড়ে। আর হাতের অপর পিঠ শক্ত করার জন্য শক্ত কোনকিছুর উপর ঘুশাঘুশি করতে পারেন। যেমন, মোটা রশি যেগুলো সাধারণত টিরাকে মাল বাধার জন্য ব্যবহার করা হয়, এমন রশি মজবুত করে পেছিয়ে তারপর এর উপর নিয়মিত ঘুশান। ইনশাআল্লাহ আপনার হাত শক্ত হয়ে যাবে।

[কালো পতাকা]

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০১
ডাওনলোড লিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/MxAqZI4Q/file.html

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ২)
ডাওনলোড লিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/BmyxNPVC/file.html

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৩)
ডাওনলোড লিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/JM0aHue6/file.html

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৪)
ডাওনলোড লিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/9AmZlLvf/file.html

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৫)
ডাওনলোড লিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/VswYPHy2/file.html

(পর্ব৬) জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি* (পর্ব৬)
ডাওনলোডলিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/oovdJMHF/file.html

খুবই গুরুত্বপূর্ণ পর্ব) জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৭)

ডাওনলোডলিংক:
http://www106.zippyshare.com/v/goiN58hQ/file.html

নতুন পর্ব Ak-47) জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব৮).pdf
http://www5.zippyshare.com/v/M9lFbO2u/file.html

উপরোক্ত লিংক গুলো কাজ না করলে নিম্নোক্ত লিংক থেকে *পিডিএফ গুলো সংগ্রহ করুন

https://82.221.139.217/showthread.php?7650

[কালো পতাকা]

যেসব ভাই মোবাইলে দাওয়াইল্লাহ ফোরামে আসেন তাদের জন্য নিম্নোক্ত লিংক গুলো কাজ করবে ইনশাআল্লাহ
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০১

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7179

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০২

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7180

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৩

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7181

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৪

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7199

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৫

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7200

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৬

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7251

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৭

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7294

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৮

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7665

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি গ্রহন পর্ব ০৯
https://www.dawahilallah.com/showthread.php?9373
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১০) নতুন পর্ব
https://dawahilallah.com/showthread.php?10016
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১১) পেট্রল বোমা
https://dawahilallah.com/showthread.php?10166
ইমাম মাহদী আগমনের সকল আলামত
https://dawahilallah.com/showthread.php?7650
কিছু ওয়েবসাইট
https://dawahilallah.com/showthread.php?6507

[কালো পতাকা]

জিহাদের প্রশিক্ষণ।

https://82.221.139.217/showthread.php?9018

জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ৯)

https://82.221.139.217/showthread.php?9373

জিহাদী ট্রেনিং
বুক ডাওন

https://82.221.139.217/showthread.php?9202

চুড়ান্ত লড়াই শুরু হওয়ার আগেই প্রস্তুতি গ্রহণ করুন

https://82.221.139.217/showthread.php?7188

https://www.dawahilallah.com/showthread.php?7188

[কালো পতাকা]

মুসলিম জঙ্গিদের মর্যাদা

মুজাহিদের ফযিলত

مجاہد اﷲ تعالیٰ کی زمین پر اﷲ تعالیٰ کانمائندہ ہوتا ہے۔(۱)
১। মুজাহিদ আল্লাহ তায়ালার জমিনে আল্লাহ তায়ালার খলিফা হয়

مجاہد جب میدان جنگ میں اکڑ کر چلتا ہے تو اﷲ تعالیٰ اس پر فخر فرماتے ہیں۔(۲)
২। মুজাহিদ যখন জিহাদের ময়দানে চলে তখন আল্লাহ তায়ালা তার ফখর করে
(۳)مجاہد کا میدان جنگ میں ایک منٹ کا قیام عابد کی ستر سالہ بے ریا عبادت سے افضل ہے۔
৩। মুজাহিদ জিহাদের ময়দানে এক মিনিট অবস্থান করা সত্তর বছর রিয়া ছাড়া ইবাদতের চেয়ে উত্তম

(۴)مجاہد کا رات کوپہرہ دینا حجر اسود کے پاس کھڑے ہو کر لیلۃ القدر کی عبادت سے افضل ہے۔
৪। মুজাহিদের রাত্রে পাহারা দেওয়া লাইলাতুল কদরে হজরে আসওয়াদ সামনে রেখে নামাজ পড়ার চেয়ে উত্তম

(۵)مجاہد کا ایک دن و رات غیر مجاہد کے مہینہ کے روزوں اور رات کے قیام سے افضل ہے۔
৫। মুজাহিদ একদিন একরাত গাইরে মুজাহিদের একমাস রোযা ও নামাজ পড়ার চেয়ে উত্তম

مجاہد کے پاؤں کا غبار اور جہنم کا دھواں کبھی جمع نہیں ہو سکتے۔(۶)
৬। মুজাহিদের পায়ের ধুলাবালি ও জাহান্নামের ধোয়া কখনো একসাথে হবে না

مجاہد کے دن گھوڑے کی پیٹھ اور رات مصلّے پر گزرتی ہے۔(۷)
৭। মুজাহিদের দিন ঘোড়ায় বসে আর রাত জায়নামাজে অতিবাহিত হয়

مجاہد کی عبادت پر فرشتے بھی رشک کرتے ہیں۔(۸)
৮। মুজাহিদের ইবাদতের উপর ফেরেস্তারা ঈর্শা করে

مجاہد سرحدات کو محفوظ کرکے پوری امت کے اعمال کا اجر وثواب کماتا ہے۔(۹)
৯। মুজাহিদ এন্তেহায়ী দরজার (সব কিছু দিয়ে) মেহনত করে পুরা উম্মতের আমলের আজর ও সওয়াব হাসিল করে

(۱۰)مجاہد کے لئے بلوں میں کیڑے، سمندر میں مچھلیاں ،فضاؤں میں پرندے بھی دعا کرتے ہیں۔
১০। মুজাহিদের জন্য মাটির কিরা (পুকা) সমুদ্রের মাছ আসমান ও জমিনের মাঝের পাখিরাও দোয়া করে থাকে

مجاہد کی پشت پر مظلوموں کی دعائیں ہوتی ہیں۔(۱۱)
১১। মুজাহিদের উপরে মজলুমগনের দোয়া থাকে

مجاہد کیلئے رات کی تنہائی میں امت کی مائیں ،بیٹیاں اور بہنیں آنسو گراتی ہیں۔(۱۲)
১২। মজাহিদগনের জন্য শেষ রাত্রে উম্মতের মা, বেটি, এবং বোনগন চখের পানি ফেলে

مجاہد کی ہمت، عزم اور نظر کی بلندی پر آسمان بھی رشک کرتا ہے۔(۱۳)
১৩। মুজাহিদের সাহস, দৃঢ়তা এবং পূর্ব পরিকল্পনার উপর আসমানও ঈর্শা করে

(۱۴)مجاہد کی ثابت قدمی اور استقامت کے سامنے پہاڑ بھی گردن جھکا دیتا ہے۔
১৪। মুজাহিদের দৃঢ়তা ও ইস্তেকামাতের সামনে পাহাড়ও মাথা ঝুকিয়ে দেয়

مجاہد کی عاجزی و انکساری کے سامنے زمین بھی شرمندہ ہوتی ہے۔(۱۵)
১৫। মুজাহিদের বিনয় ও নরমি দেখে জমিনও লজ্জাবোধ করে

مجاہد مصائب میں الجھ کر مسکراتا ہے۔(۱۶)
১৬। মুজাহিদ মসিবত (বিপদ) এ পরেও হাসে

مجاہد ہر مشکل کا مقابلہ خندہ پیشانی سے کرتاہے۔(۱۷)
১৭। মুজাহিদ সমস্ত মুশকিল মুকাবেলায় হাসি মুখে থাকে

مجاہد کو شجاعت اور بہادری بھی سلام کرتی ہے۔(۱۸)
১৮। মুজাহিদ কে বীর ও বাহাদুরেরাও সালাম (সম্মান) করে

مجاہد صابر ہوتا ہے۔(۱۹)
১৯। মুজাহিদ ধর্য্যশীল হয়

مجاہد جفاکش ہوتا ہے۔(۲۰)
২০। মুজাহিদ মানুষের মনকে জয় করে নেয়

مجاہد قناعت، زہد، سادگی کی مثالِ بے مثال ہوتا ہے۔(۲۱)
২১। মুজাহিদের বিনয়ী, বইরাগী এবং সচ্ছলতা এমন যে তার কোন মিছাল নাই

مجاہد توحید کی دعوت اپنے عمل سے دیتا ہے۔(۲۲)
২২। মুজাহিদ নিজের আমল দ্বারা তাওহিদের দাওয়াত দেয়

مجاہد خاموش داعی ہوتا ہے۔(۲۳)
২৩। মুজাহিদের চুপ থাকাও দাওয়াত

مجاہد کی زندگی دین کا نمونہ ہوتی ہے۔(۲۴)
২৪। মুজাহিদের জিন্দেগী দিনের মত

مجاہد کی جان و مال کی قیمت جنت ہے۔(۲۵)
২৫। মুজাহিদের জান ও মালের মুল্য হল জান্নাত

مجاہد کا زیور مجاہد کا اسلحہ ہوتا ہے۔(۲۶)
২৬। মুজাহিদের পোষাক হল আসলিহাত ( হাতিয়ার)

مجاہد کا اصل سامانِ حرب اﷲ تعالیٰ کی ذات پر کامل یقین ہوتا ہے۔(۲۷)
২৭। মুজাহিদের মুল সামানা হল আল্লাহ তায়ালার যাতের উপর পূর্ন ইয়াকিন রাখা

مجاہد مسلح ہو کر بھی اپنے امیر کی اطاعت کرتا ہے۔(۲۸)
২৮। মুজাহিদ অস্রে সজ্জিত হওয়া সত্ত্বেও নিজের আমীরের ইতায়াত করে

مجاہد طاقتور ہو کر بھی کمزور پر ہاتھ نہیں اٹھاتا۔(۲۹)
২৯। মুজাহিদ শক্তিশালী হওয়া সত্তেও দূর্বলদের উপর হাত তুলে না

مجاہد مسلمانوں کے ایمان ، عزت، مال اور جان کا محافظ ہوتا ہے۔(۳۱)
৩১। মুজাহিদ, মুসলমানের ঈমান, ইজ্জত, জান এবং মালের হিফাজত কারী

مجاہدجاگتا ہے جس کے بھروسہ پر پوری امت سوتی ہے۔(۳۲)
৩২। মুজাহিদ জাগ্রত থাকার উপর ভরসা করে পূরা উম্মত ঘুমিয়ে থাকে

مجاہد اپنا خون پیش کرکے امت کے خون کو محفوظ کردیتاہے۔(۳۳)
৩৩। মুজাহিদ নিজের রক্ত দিয়ে উম্মতের রক্তের হিফাজত করে

مجاہد اشاعت ِدین کے دروازے کھولتا ہے۔(۳۴)
৩৪। মুজাহিদ দ্বীন প্রচারের দরজা

[কালো পতাকা]

অামরা যারা বর্তমানে সরাসরি জিহাদের ময়দানগুলোতে উপস্থিত হতে পারছিনা আমরা এমন কি করতে পারি যা করলে ইনঃ আমি এখানে থেকেও জিহাদের সাওয়াব পেতে পারি? নিচে কিছু পদ্ধতি বর্ণনা করা হল।
.
০১ > জিহাদের জন্য বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা।
.
০২ > শাহাদাত পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করা।
.
০৩ > নিজের মাল সম্পদ দারা জিহাদ করা।

০৪ > মুজাহিদদের জন্য টাকা সংগ্রহ করা।
.
০৫ > মুজাহিদকে টাকা দিয়ে সাহায্য করা।

০৬ > মুজাহিদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।

০৭ > শহীদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।

০৮ > জেলে বন্দি ভাইদের পরিবারগুলোর দেখাশোনা করা।
.
০৯ > মুজাহিদদের যাকাত প্রদান করা (জিহাদের খরচ বাবদ)।
.
১০ > মুজাহিদদের মনোবল বাড়ানো এবং তাদের উৎসাহ প্রদান করা।

১১ > মুজাহিদদের চিকিৎসায় সাহায্য প্রদান করা।
.
১২ > মুজাহিদদের সমর্থন করা এবং তাদের জন্য উঠে দাঁড়ানো।
.
১৩ > পশ্চিমা মিডিয়ার মিথ্যাচারের মোকাবিলা করা।
.
১৪ > মুনাফিকদের মুখোশ উন্মোচন করা।
.
১৫ > জিহাদের ব্যাপারে অন্যদের উৎসাহ প্রদান করা।
.
১৬ > মুজাহিদদের নিরাপত্তা দেয়া এবং তাদের গোপোনীয়তা রক্ষা করা।
.
১৭ > মুজাহিদদের জন্য দোয়া করা।
.
১৮ > জিহাদের খবর জানা এবং তা প্রচার করা।
.
১৯ > মুজাহিদ এবং তাদের আলেমদের লেখনী প্রচার করা।
.
২০ > মুজাহিদদের পক্ষে ফতোয়া দেয়া।
.
২১ > আলেম এবং ইমামদের মুজাহিদদের তথ্য এবং খবর পৌঁছে দেয়া।
.
২২ > শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করা।
.
২৩ > অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ নেয়া।
.
২৪ > প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষণ নেয়া।
.
২৫ > জিহাদের ফিকহ্ ও মাসলা জানা।
.
২৬ > মুজাহিদদের রক্ষা করা এবং তাদেরকে
সাহায্য করা।
.
২৭ >”আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্য ঘৃণা”- এই আকিদার বিকাশ করা।
.
২৮ > মুসলিম বন্দীদের প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করা।
.
২৯ > জিহাদি ওয়েবসাইট তৈরী করা।
.
৩০ > আমাদের সন্তানদের জিহাদ এবং মুজাহিদদের প্রতি ভালবাসা শেখানো।
.
৩১ > বিলাসী জীবনযাপন এড়িয়ে চলা।

৩২ > মুজাহিদদের কাজে লাগে এমন যোগ্যতা অর্জন করা।
.
৩৩ > যে সব দল জিহাদের জন্য কাজ করছে তাদের সাথে যোগ দেয়া।
.
৩৪ > হক আলেমদের দিকে অন্যদের এগিয়ে আনা।
.
৩৫ > হিজরতের জন্য প্রস্তুত থাকা।
.
৩৬ > আত্মিক প্রশিক্ষণ নেয়া।
.
৩৭ > মুজাহিদদের নসিহাহ্ দেয়া।
.
৩৮ > ফিতনা বিষয়ের হাদিস পড়া।
.
৩৯ > বর্তমান যুগের ফেরাঊন এবং তার জাদুকরদের মুখোশ উন্মোচন করা।
.
৪০ > নাশীদ (জিহাদি গজল) তৈরী করা।
.
৪১ > শত্রুদের অর্থনীতি বর্জন করা।
.
৪২ > আরবী শেখা।
.
৪৩ > বিভিন্ন ভাষায় জিহাদি লেখনী
অনুবাদ করা।
.
৪৪ > ‘ফিরকাতুন নাযিয়ায়’ বা “মুক্তি প্রাপ্ত দল” – এর বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে অন্যদের শিক্ষা দেয়া।

(সংগৃহীত)

[কালো পতাকা]

জিহাদী প্রস্তুতি ও ট্রেনিং নিয়ে ভাইদের কমেন্টে এবং পোস্টের অপেক্ষােই রইলাম

[BANGLA NEWS]

মাশাআল্লাহ.... আল্লাহ আপনাদেরকে উত্তম বিনিময় দান করুন..আমীন