উপকৃত হয়ার
Announcement
Collapse
No announcement yet.
গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং || দাওয়া ইলাল্লাহ ফোরামে প্রকাশিত ট্রেনিং সম্পর্কিত পোস্টসমূ
Collapse
This is a sticky topic.
X
X
-
শাইখ ইউসুফ আল ইউরি(আল্লাহ তার উপর রহম করুন)
বলেছেনঃ
“প্রকৃতপক্ষে মুজাহিদের শারীরিক ফিটনেস, তার
বিশাল দূরত্ব দৌড়ানো, ভারী ওজন বহন এবং
উল্লেখযোগ্য সময়ব্যাপি শারীরিক পরিশ্রম করতে
পারার দক্ষতা তার যুদ্ধময়দানে ব্যবহারোপযুগি হবার
প্রধান শর্ত। একজন মুজাহিদ অস্ত্রচালনার ব্যাপারে দক্ষ
হতে পারে কিন্তু তার শারীরিক ফিটনেসের অভাবে
সে তার অস্ত্রচালিত করার উপযুক্ত অবস্থান নির্ধারন
করতে ব্যর্থ হয়, অথবা একটি দেয়াল পরিমাপ করে
অস্ত্রচালিত করার একটি তুলনামূলক ভাল অবস্থান
নির্ধারন করতে ব্যর্থ হয়। এটা শুধুমাত্র শারীরিক
ফিটনেসের অভাবেই হতে পারে। অপরদিকে, উন্নত
পর্যায়ের শারীরিক ফিটনেসসম্পন্ন মুজাহিদ যে কোন
কাজ যা তার থেকে প্রয়োজন তা সর্বোৎকৃষ্ট উপায়ে
সম্পন্ন করতে পারে যদিও সে অস্ত্রচালনার ব্যাপারে
দক্ষ না হয়। কারণ সে অস্ত্রচালনার জন্য সর্বোতকৃষ্ট
উপায়ে নিজের অবস্থান পরিবর্তন ও নির্ধারণ করে, আর
সে এ সবকিছু সবচেয়ে দ্রুত এবং সহজ উপায়ে করে,
যেহেতু ক্লান্তি এবং কাতরতা তাকে জয় করতে
পারে না, তার চিন্তাকে আচ্ছন্ন করতে পারে না এবং
তার গতিতে কোন প্রভাব ফেলতে পারে না। এর ফলে
আমরা এ কথা বলতে পারি যে, শারীরিক ফিটনেস
মুজাহিদের একটি অপরিহার্য সম্পদ, বিশেষকরে স্ট্রীট-
ফাইটিং এর ক্ষেত্রে।“
আর আমাদের সময়ে, যার মাঝে আমরা বসবাস করছি,
আমরা দেখি যে পৃথিবীতে আজ সবগুলো জিহাদই চলছে
গেরিলাযুদ্ধ এবং স্ট্রীট-ফাইটিং প্রক্রিয়ায়। আর এর
জন্য প্রয়োজন উন্নত পর্যায়ের শারীরিক ফিটনেস।
সুতরাং, হে আমার ভাই, নিজ ব্যতীত অন্যের উপর বোঝা
হয়ো না, আর এখন থেকেই প্রয়োজনীয় পর্যায়ের
শারীরিক ফিটনেস অর্জন শুরু কর।
হে আমার ভাই, শারীরিক ফিটনেসের এই
ব্যাপারটিকে ছোট বলে মনে কর না, আর জেনে রাখ
যে এর পুরস্কার অনেক বড় যদি তা অর্জনের নির্ভেজাল
নিয়্যাত থাকে এবং যদি তুমি এর মাধ্যমে নিজেকে
আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের জন্য প্রস্তুত করার নিয়্যাত
কর, আর দুর্বল ঈমানদার অপেক্ষা শক্তিশালী ঈমানদার
আল্লাহর নিকট অধিক প্রিয়, আর শক্তির মাঝে আছে
দৈহিক শক্তি এবং শারীরিক শক্তি।
শাইখ,মুজাহিদ ইউসুফ আল ইউরি বলেছেন,
“মুজাহিদের যে পর্যায়ের শারীরিক ফিটনেস প্রয়োজন
তা নিম্নোক্ত বিষয়সমূহকে অন্তর্ভূক্ত করেঃ
১। থামা ব্যতীত ১০ কি.মি.(৬.২ মাইল) জগিং কর, আর
এটা করতে সবচেয়ে খারাপ হলে ৭০মিনিট সময় লাগবে।
২। ১৩.৫ মিনিটে ৩ কি.মি (২ মাইল) দূরত্ব দৌড়াও।
৩। ১২-১৫ সেকেন্ড বিরতিতে ১০০ মি. দূরত্ব দৌড়াও।
৪। কোন বিরতি ব্যতীত ১০ ঘন্টা টানা বিশাল দূরত্ব
হাটো।
৫। ৪ ঘন্টাব্যাপী ২০ কে.জি. ওজন বহন কর সোজা।
৬। থামা ব্যতীত একবারে ৭০টি পুসআপ দাও (একজন ১০টির
মাধ্যমে শুরু করতে পারে, এভাবে প্রতিদিন ৩টি করে
বাড়িয়ে যাবে ৭০টি হওয়া পর্যন্ত)।
৭। থামা ব্যতীত একবারে ১০০টি সীটআপ দাও (একজন
১০টির মাধ্যমে শুরু করতে পারে, এভাবে প্রতিদিন ৩টি
করে বাড়িয়ে যাবে ১০০টি হওয়া পর্যন্ত)।
৮। সর্বোচ্চ ৭০ সেকেন্ডে আরমস এর উপর ভর দিয়ে ৫০ মি.
ক্রল কর।
৯। দৌড়ানোর ন্যায় ফারাত (হাটা, দ্রুত হাটা, জগিং
এবং দৌড়ানোর একটি সম্মিলিত অনুশীলন)কর, এবং এটি
নিম্নরূপঃ
প্রথমে মুজাহিদ ২ মিনিট হাটে, এরপর সে ২ মিনিট দ্রুত
হাটে, এরপর সে ২ মিনিট জগিং করে, এরপর সে ২
মিনিট দৌড়ায়, এরপর সে দ্রুত বেগে ১০০ মি. দৌড়ায়,
এরপর সে হাটাতে ফিরে আসে এবং এভাবে চলতে
থাকে যতক্ষন না সে টানা ১০ বার বিরতিহীন ভাবে
এটা করে। আর স্বাভাবিক হাটা ও দ্রুত হাটার মাঝে
পার্থক্য আছে, দ্রুত হাটা ও জগিং এর মাঝে পার্থক্য
আছে, জগিং ও দৌড়ানোর মাঝে পার্থক্য আছে,
দৌড়ানো ও দ্রুত বেগে দৌড়ানোর মাঝে পার্থক্য
আছে। স্বাভাবিক হাটার সাথে সবাই পরিচিত, দ্রুত
হাটা হল আগের চেয়ে তুলনামূলক দ্রুত বেগে হাটা যেন
পা মাটি থেকে দীর্ঘ সময় উপরে না থাকে যেমন
স্বাভাবিক হাটার সময় থাকে। আর জগিং হল যেন একজন
১ কি.মি.(০.৬ মাইল) দূরত্ব ৫.৫ মিনিটের কম সময়ে
অতিক্রম করে। আর দৌড়ানো হল যেন একজন ১ কি.মি.
(০.৬ মাইল) দূরত্ব ৪.৫ মিনিটের কম সময়ে অতিক্রম করে।
এই পর্যায়ের শারীরিক ফিটনেস একজন মুজাহিদ দ্বারা
১ মাসের মধ্যেই অর্জিত হতে পারে যদি সে কঠোর
প্রচেষ্টা চালায়, এই শর্তানুসারে, যে সে পর্যায়ক্রমে
আগাবে, নিজের পেশীর ক্ষতি করবে না বা ছিড়ে
ফেলবে না। উদাহরনস্বরূপ, যদি একজন মাসের শুরুতে ১৫
মিনিট জগিং করে এবং প্রতিদিন ২ মিনিট করে
বাড়ায় তবে তার মানে দ্বাড়ায় যে, এক মাসের
মাঝে সে বিরতিহীন টানা এক ঘন্টা দৌড়ানোর
সামর্থ্য রাখবে ( যদি ধরে নেই যে ২০ দিনে এক মাস
অর্থাৎ, সে সপ্তাহে ৫ দিন দৌড়াবে)। একইভাবে, যদি
সে মাসের শুরুতে ১০টি করে পুশআপ দেয় এবং প্রতিদিন
৩টি করে বাড়ায় তবে এর মানে দ্বাড়ায় যে সে
মাসের শেষে বিরতিহীন টানা ৭০ টি পুষআপ দিতে
পারবে। সুতরাং, ধীরে ধীরে এবং অবিচ্ছিন্ন ভাবে
অনুশীলন একজনের ফিটনেসের উপর অনেক বড় প্রভাব
ফেলে। একজন মুজাহিদের এই শারীরিক অনুশীলনের
সাথে একইসাথে শক্তিবর্ধক অনুশীলন থাকতে হবে যা
তার পেশীকে শক্তিশালী কর( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
বে এবং উপযুক্ত করে
তুলবে। আর মুজাহিদের অবশ্যই সেই ধরনের ভারী
অনুশীলনে মনযোগ দিতে হবে যা কোন প্রকারের
ভারী সাজসঞ্জাম ছারাই করা যায় যেন যে কোন
জায়গাতেই তার অনুশীলন চালিয়ে যেতে পারে।
একজনের শরীরের উপর অনুশীলনের সাজসরঞ্জামের
খারাপ প্রভাব হল যে যদি সে এগুলো থেকে
উল্লেখযোগ্য সময় দূরে থাকে, তবে সে নিস্ক্রিয় হয়ে
পরে। সর্বোতকৃষ্ট অনুশীলন হল সেগুলো যেগুলো সহজেই
করা যায় এবং শরীরের নিজের শক্তির উপর নির্ভর
করে।“
ঘরে বসেই নিজেকে জিহাদের জন্য শারিরীক ভাবে প্রস্তুত
করুন।( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে ৩ ভাবে।
১।শারিরিক ভাবে ২।মানসিক ভাবে ৩। আধ্যাত্মিক ভাবে
১।শারীরিকভাবেঃ ফিটনেস, প্রস্তুতি প্রশিক্ষণ ছাড়া কোন যুদ্ধ লড়া যায়না। মনে রাখতে হবে এটা সত্যিকারের যুদ্ধ, সিনেমা,গল্প উপন্যাস বা ভিডিও গেম নয়। এখানে আপনি আহত হলে ব্যথা পাবেন, শরীর থেকে সত্যিকারের রক্ত ঝড়বে, মরলে সত্যি সত্যিই মরতে হবে। এখানে গুলি চলবে, বোম্বিং হবে যত্রতত্র, আপনার শত্রু আপনাকে বন্দি করতে পারে, আর বন্দি হলে সেখানে অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হতে হবে। আর তাই প্রস্তুতি, প্রশিক্ষণ ছাড়া লড়াই করা বোকামি।
২। মানসিক ভাবেঃ আপনাকে বুঝতে হবে আপনি কেন এই লড়াই করবেন। আপনাকে বুঝতে হবে এই লড়াই আল্লাহর জন্য লড়াই, তাঁর দ্বীন কে জমিনে প্রতিষ্ঠা করার লড়াই, এই লড়াই আমার আপনার, সমাস্ত উম্মাহর সম্মান প্রতিষ্ঠার লড়াই, এই লড়াই অধিকার আদায়ের লড়াই। পুরো দুনিয়া আমাদের, আমাদের মুসলিমদের। আমরা এখানে সম্মানের সাথে থাকতে এসেছি। শোষিত হতে নয়, মর্যাদাকে ভুলন্ঠিত হতে দিতে নয়! যে কোন সময় যে কোন পরিস্থিতির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
৩। আধ্যাত্মিক ভাবেঃ আপনি জানেন আপনার শত্রু সংখ্যাতে বহু বহু গুণ বেশি, আধুনিক অস্ত্র শস্ত্রও অজস্র, তাদের প্রশিক্ষণও ওয়ার্ল্ড ক্লাস। আপনি কখনই আপনার সীমিত জনবল,শক্তি, অস্ত্র দিয়ে আপনার শত্রুর সাথে পেরে উঠবেন না। আর তাই এক্ষেত্রে আপনার দরকার এই জগতের রবের সাহায্য! আর রব আপনাকে সাহায্য কেন করবেন? হাদিসে এরকম আছে সাহাবি (রা) রা দিনের বেলায় জিহাদ করতেন, আর রাতের বেলায় সালাতে দাঁড়িয়ে, সিজদায় লুটিয়ে পড়ে কেঁদে কেঁদে রাত পার করে দিতেন। দিনের বেলায় যারা সিংহ রূপে ময়দানে বিরাজ করত তাঁরাই রাতে আল্লাহর সামনে একেবারে শিশু হয়ে যেতেন। গোয়েন্দারা তাঁদের এই রূপ দেখে কনফিউশনে পড়ে যেতেন। আর তাই হতে হবে সাহাবি (রা) দের মত। একজন মুজাহিদের বৈশিস্ট কেমন হবে তা সুরা আত তাওবার ১১১ও ১১২ নং আয়াতে আছে। আপনাকে সেই বৈশিস্টবলি অর্জন করতে হবে। কুরআনে বর্ণিত রহমানের বান্দাদের বৈশিষ্টাবলি আপনাকে অর্জন করতে হবে। আল্লাহ সুবহানু তায়ালার প্রতি অগাধ আস্থা রাখতে হবে। তাঁকে সব সময় স্মরণ করতে হবে। শত্রুরা কখনো প্রয়োজনীয় প্রতিরক্ষা ছাড়া, লড়াইয়ে অবতির্ন হয়না। আর আপনার মূল প্রতিরক্ষা, ঢাল হল আল্লাহর কাছে দুয়া করা। স্পেশিয়ালি সকাল সন্ধ্যার যিকিরগুলি করা। আর তাহলেই না আসবে আল্লাহর সাহায্য!
পরিশেষে বলতে চাই, যে কোন কাজের সফলতার জন্য নির্ভর করে মূলতঃ আপনার ৩টি বিষয়ের উপর। ১। বিশ্বাসঃ আল্লাহর প্রতি অগাধ বিশ্বাস বা ঈমান এবং আপনার আত্ববিশ্বাস। ২। সংগ্রামঃ শুধু আপনি বিশ্বাস করে বসে থাকলে হবে না। সেই অনুযায়ী আপনাকে কাজ করতে হবে, আপনাকে খাটতে হবে,সংগ্রাম করতে হবে ৩। আপনি শুধু খেটেই গেলেন তাহলে হবেনা, মাঝে মধ্যে প্রয়োজনীয় কৌশলও অবলম্বন করতে হবে। ১০ তলা বিল্ডিং এ আপনি মই দিয়েও উঠতে পারেন, সিড়ি দিয়েও উঠতে পারেন কিংবা লিফট দিয়ে। সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে সঠিক কাজ করতে হবে। যেন সাপও মরে লাঠিও না ভাঙ্গে। … আল্লাহ সহজ করুন,আমিন।( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
প্রিয় ভাইয়েরা আমি ফোরামে জিহাদী ট্রেনিং সম্বলিত পোস্ট গুলো এক থ্রেডে দেওয়ার চেস্টা করছি এতে আমি এবং ভাইয়েরা যেন উপকূত হতে পারে এ জন্যে ইনশাআল্লাহ তাই আমার কাছে একটা অনুরোধ থাকবে ট্রেনিং সম্বলিত আরো কোনো পোস্ট/ভিডিও্র/পরামর্শ আপনাদের জানা থাকলে এখানে শেয়ার করুন যাতে করে সকলে উপকূত হতে পারে ইনশাআল্লাহ( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
বাংলাদেশের মুজাহিদিনদের জন্য একটি বিশেষ বার্তা
, ২৭ জুন থেকে ২৯ জুন ভারত ও বাংলাদেশের ও নৌবাহিনী কোঅর্ডিনেটেড পেট্রল (করপেট) শীর্ষক যৌথ মহড়া চালাবে বঙ্গোপসাগরে। ওই মহড়া ২৭ জুন শুরু হবে। দুই প্রতিবেশী দেশের সমুদ্রসীমায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ওই মহড়ার আয়োজন করা হয়েছে।
************************************************** *
ভাইয়েরা আপনারা দাওয়াইলাল্লাহ ফোরামে প্রকাশিত এই ট্রেনিং গুলো শুরু করে দিন কারন হাতে সময় একেবারেই নেই( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
.
যোদ্ধ কাঠামোর গঠন
- শাইখ উসামা বিন লাদেন
যোদ্ধ কাঠামোর গঠন এমন কিছু উপযোক্ত ব্যক্তি ও অফিসার্সের সমষ্ঠি যাদেরকে বাছায় করা হয়েছে সামরিক কমান্ডারের অধীনে কাজ করার জন্য যার হাতে থাকবে যোদ্ধাদের একঠি দল যাদেরকে তিনি পরিচালনা করবেন ময়দানে ও নিরাপদ অবস্থায়।
তাদের দয়িত্ব:
কমান্ডারকে তার বাহীনি প্রস্তুত করা, পরিচালনা করা ও নেতৃত্ব দানে সাহায্য করবে। আর ইহা এই ভাবে:
১- جمع المعلومات সার্বিক তথ্য জমা করা।
২- إعداد الأوامر و نقلها যোদ্ধ প্রয়োজনীয় সকল বিষয় প্রস্তুত করা ও বহন করা।
৩- الإشراف على تنفيذها এই সমস্ত জিনিসকে বাস্তবায়িত করা ক্ষেত্রে এগিয়ে আসা।
৪- تنظيم عمل المصالح المختلفة العاملة في خدمة القطعة المقاتلة যোদ্ধাদের জন্য অন্যান্য আম প্রয়োজনীয় কাজ গুলোকে বাস্তবায়ন করা।
যোদ্ধ কাঠামো গঠনের শাখাসমূহ:
প্রথম শাখা: সাংঘঠনিক অথবা ব্যাক্তিগত .. তাদের দায়িত্ব হচ্ছে: দলে বাহ্যিক শক্তির সমস্ত বিষয়ের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্বারূপ করা।
দ্বিতীয় শাখা: যোদ্ধের সার্বিক তথ্য সংগ্রহকারী .. তাদের দায়িত্ব হচ্ছে: তথ্য জমা করা ও তা বিশ্লেষণ করা।
তৃতিয় শাখা: যোদ্ধা .. তারা যুদ্ধ অবস্থা বা নিরাপদ সর্বদাই যুদ্ধের প্রশিক্ষন দিতে থাকবে। এবং আক্রমনের পরিকল্পনা গ্রহন ও যোদ্ধের সময় তা বাস্তবায়ন করতে থাকবে।
চতুর্থ শাখা: সাহায্যকারী ও রসদ সরবসাহকারী দল। তারা সর্বদা যোদ্ধাদের আর্থিক ও লজিস্টিক ব্যবস্থাপনার সাথে সম্পর্কিত সব কিছু ও যোদ্ধদের সার্বিক বিষয় সহজ করার প্রতি গুরুত্ব দিবে। যেমন: বহন করা, সাহায্য, রসদ, তৈরি করা, উদ্ভাবন ও আবিস্কার।
এখানে সংযোক্ত করা হয়েছে পঞ্চম শাখাকে: الشؤون المعنوية .. তারা যোদ্ধ চলাকালীন ও নিরাপদ সময়ে জাইসের ভিতরগত বিষয় সমূহের ব্যপারে গুরুত্ব দিবে .. এবং জনগণ বা উম্মাহর সাথে যোদ্ধাদের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখবে। যুদ্ধে আহতের চিকিৎসা করবে। “ সাধারণত তারা ই’দাদ ও যোদ্ধের সময় তৃতীয় শাখার অন্তর্ভূক্ত হয়ে কাজ করে থাকে।
আরকানে হারবের দায়িত্বশীল:
তাদের উপরে একজন প্রধান থাকবেন। যিনি হবেন কমান্ডারের বাস্তবিক সহকারী। সে দলের ভিবিন্ন কর্মকান্ডের তদারকী করবেন। তাদের যোগ্যতা ও ক্যাপাসিটি গুলোকে দেখবেন। এবং উচ্চতর বিন্যাস কাঠামোতে তার কিছু সহকারী থাকবে যাদেরকে দায়িত্বশীলের সহকারী হিসেবে লক্বব দেয়া থাকবে।
উপরের দায়িত্বশীলদের মধ্যে একটা বোর্ড থাকবে যারা কায়েদকে সাহায্য করবেন। এটা এমন কিছু অফিসার্সের সমষ্ঠি যাদের মধ্যে থাকবে তার রক্ষী ও সহচররা। এই বোর্ডের দায়িত্ব থাকবে নেতার কাজ সমূহকে সহজ করে দেয়া এবং উপরের বড় নেতৃত্বের সাথে যোগাযোগ করা অথবা যোদ্ধ লিপ্ত নয় এমন দলের নেতাদের সাথে যোগাযোগ রাখা।
কিন্তু যোদ্ধের ভিত্তি সমূহের মূল সহকারীর দায়িত্তপ্রাপ্তদের গঠন তাদের তানজীমী নেতৃত্বে সমস্ত উপাদান নিয়েই আপন অবস্থায় থাকবে। এবং কমান্ডারের পক্ষ থেকে দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকে ডিভিশন তার উদ্দ্যেশ্য বাস্তবায়ন পযর্ন্ত দলকে পূর্ণ প্রস্তুত করা ও তাদের চলার পথকে নিশ্চিত করা সমস্ত দায়িত্ব তাদের উপরই থাকবে।
( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
-
স্বাস্থ্য বিষয়ক একটি গুরুত্পূর্ন ওয়েবসাইট
( গাজওয়া হিন্দের ট্রেনিং) https://dawahilallah.com/showthread.php?9883
Comment
Comment