রমাদান - মুসলিমদের জন্য রক্ত ছলকানোর মাস। আল্লাহ এই রমাদানেই বদর দান করেছিলেন। যাকে বলা হয়েছে পার্থক্যকারী দিন। ঈমান এবং কুফর এর মধ্যে চূড়ান্ত ফায়সালাকারী বদর। কাফের রা চেয়েছিলো তারা এবার ঘটিয়েই ফেলবে, ইসলামে মুছেই ফেলবে। এমনকি তারা দুয়াও করেছিলো ও আল্লাহ তুমি হক্ক দলটিকে বিজয় দাও (তারা নিজেদের কে হক্ক দল ভেবেছিলো) - বদর অতিবাহিত হয়েছে আর আল্লাহ হক্ক দল কে বিজয় ও দিয়েছিলেন! আর সেদিন মক্কার কলিজার টুকরা রা, শ্রেষ্ঠ সন্তান রা নিক্ষপ্ত হয়েছিলো অন্ধ কুপে! -
ইতিহাস ঘুরতেই থাকে - মানুষ শিক্ষা নেয় না -
আগামীবার ক্ষমতায় এলে রাষ্টধর্ম ইসলামও তুলে দিব - সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত
সুরঞ্জিত, মক্কার কাফেরদের মত তোমার ফায়সালাও হয়ে গেছে - কিন্তু তোমার সাথীরা বুঝবে কি, ইসলাম যে এখনো রয়েই গেলো কিন্তু চলে গেল সে যে কিনা ইসলাম কে তুলে দিতে চেয়েছিলো
ঈমানদার দীনি ভাইয়েরা আমার -
কেন এ কথা বিশ্বাস করবেন না যে কাফের রা, মুরতাদ রা এবং আমাদের দেশের তথাকথিত সরকার আমাদের দ্বীন ইসলামের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। তারা আমাদেরকে ঈমান হারা না করে অবসর নিবেনা। তারা এই পথ কেই বেছে নিয়েছে। এটা ই তাদের কাজ। এটার জন্য তারা বেতন প্রাপ্ত হয়। তাদের স্ত্রীরা ভালো শাড়ি আর ভালো গয়না পায় এ কারনে যে তারা আল্লাহর দ্বীনের সাথে শত্রুতা করবে। তাদের সন্তান রা ভালো স্কুলে পড়ার সুযোগ পায় এজন্য যে তারা সততার সাথে মুজাহিদিন দের ধ্বংস করার কাজে ব্যাস্ত থাকবে! তবুও কি আমার আপনার রক্ত গরম হয়না! মুসলিম উম্মাহ কে রক্তাক্ত করে তারা মজা পায়! তাদের নেতার নামে কটুক্তি হলে তাদের সহ্য হয়না কিন্তু মুহাম্মাদ রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কটুক্তি করলে তাদের গায়ে লাগে না। আমি আর আপনি কি মায়ের দুধ খাইনি?
আবার ও জিজ্ঞেস করিনি মায়ের দুধ কি আমরা খাইনি? কাফের রা, আর তাগুত রা, আর মুরতাদ রা আল্লাহর দ্বীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে জমিনের উপরে চরে বেড়ায় তাহলে আমরা এখনও জমিনের উপরে কেন! এমন জিল্লতি অপেক্ষা জমিনের নিচটাই হয়ত আমাদের জন্য উত্তম হত!
প্রিয় দীনি ভাইয়েরা আমার - যুদ্ধের দামামা বেজে গেছে, এখন বসে থাকবেন নাকি উঠে দাড়াবেন সিদ্ধান্ত আপনার। কিন্তু মনে রাখবেন আল্লাহর দুশমন রা আপনাকে কোন সুযোগ দিবেনা, গুজরাটে দেয়নি, কাশ্মিরে দেয়নি, আরাকানে দেয়নি,শামে দেয়নি, ফিলিস্তিনে দেয়নি, ইরাকে দেয়নি, চেচনিয়ায় দেয়নি, উইঘুরে দেয়নি, মালিতে দেয়নি - আপানাকেও দিবেনা, লিখে রাখেন।
প্রশ্ন আসতে পারে, ভাই কি করব? - সবার আগে নিজের ঘর কে জিহাদের জন্য প্রস্তুত করতে হবে। নিজেকে একজন মুজাহিদ হিসেবে তৈরি করেন, নিজের বিবি কে একজন মুজাহিদা বানান, নিজের সন্তান কে একজন জানবাজ মুজাহিদ হিসেবে ট্রেনিং দেন। ঈমান কে মজবুত করেন। ঈমান এবং কুফর এর লড়াই কে পরিষ্কার ভাবে চিনে নেন। কোন পক্ষ ঈমান এবং কোন পক্ষ কুফর তা বুঝে নেন।
কথা গুলো এলোমেলো, কবিতা নয় কিংবা সুন্দর কোন গল্প মত নয় - ভাই আমার, যুদ্ধের ময়দানে কবিতা আশা করা কঠিন!
হে আমার ভাই, ওয়াল্লাহি এখন ঝাপিয়ে পড়ার সময়! - জিহাদে ...
ইতিহাস ঘুরতেই থাকে - মানুষ শিক্ষা নেয় না -
আগামীবার ক্ষমতায় এলে রাষ্টধর্ম ইসলামও তুলে দিব - সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত
সুরঞ্জিত, মক্কার কাফেরদের মত তোমার ফায়সালাও হয়ে গেছে - কিন্তু তোমার সাথীরা বুঝবে কি, ইসলাম যে এখনো রয়েই গেলো কিন্তু চলে গেল সে যে কিনা ইসলাম কে তুলে দিতে চেয়েছিলো
ঈমানদার দীনি ভাইয়েরা আমার -
কেন এ কথা বিশ্বাস করবেন না যে কাফের রা, মুরতাদ রা এবং আমাদের দেশের তথাকথিত সরকার আমাদের দ্বীন ইসলামের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত। তারা আমাদেরকে ঈমান হারা না করে অবসর নিবেনা। তারা এই পথ কেই বেছে নিয়েছে। এটা ই তাদের কাজ। এটার জন্য তারা বেতন প্রাপ্ত হয়। তাদের স্ত্রীরা ভালো শাড়ি আর ভালো গয়না পায় এ কারনে যে তারা আল্লাহর দ্বীনের সাথে শত্রুতা করবে। তাদের সন্তান রা ভালো স্কুলে পড়ার সুযোগ পায় এজন্য যে তারা সততার সাথে মুজাহিদিন দের ধ্বংস করার কাজে ব্যাস্ত থাকবে! তবুও কি আমার আপনার রক্ত গরম হয়না! মুসলিম উম্মাহ কে রক্তাক্ত করে তারা মজা পায়! তাদের নেতার নামে কটুক্তি হলে তাদের সহ্য হয়না কিন্তু মুহাম্মাদ রাসুলাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কটুক্তি করলে তাদের গায়ে লাগে না। আমি আর আপনি কি মায়ের দুধ খাইনি?
আবার ও জিজ্ঞেস করিনি মায়ের দুধ কি আমরা খাইনি? কাফের রা, আর তাগুত রা, আর মুরতাদ রা আল্লাহর দ্বীনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে জমিনের উপরে চরে বেড়ায় তাহলে আমরা এখনও জমিনের উপরে কেন! এমন জিল্লতি অপেক্ষা জমিনের নিচটাই হয়ত আমাদের জন্য উত্তম হত!
প্রিয় দীনি ভাইয়েরা আমার - যুদ্ধের দামামা বেজে গেছে, এখন বসে থাকবেন নাকি উঠে দাড়াবেন সিদ্ধান্ত আপনার। কিন্তু মনে রাখবেন আল্লাহর দুশমন রা আপনাকে কোন সুযোগ দিবেনা, গুজরাটে দেয়নি, কাশ্মিরে দেয়নি, আরাকানে দেয়নি,শামে দেয়নি, ফিলিস্তিনে দেয়নি, ইরাকে দেয়নি, চেচনিয়ায় দেয়নি, উইঘুরে দেয়নি, মালিতে দেয়নি - আপানাকেও দিবেনা, লিখে রাখেন।
প্রশ্ন আসতে পারে, ভাই কি করব? - সবার আগে নিজের ঘর কে জিহাদের জন্য প্রস্তুত করতে হবে। নিজেকে একজন মুজাহিদ হিসেবে তৈরি করেন, নিজের বিবি কে একজন মুজাহিদা বানান, নিজের সন্তান কে একজন জানবাজ মুজাহিদ হিসেবে ট্রেনিং দেন। ঈমান কে মজবুত করেন। ঈমান এবং কুফর এর লড়াই কে পরিষ্কার ভাবে চিনে নেন। কোন পক্ষ ঈমান এবং কোন পক্ষ কুফর তা বুঝে নেন।
কথা গুলো এলোমেলো, কবিতা নয় কিংবা সুন্দর কোন গল্প মত নয় - ভাই আমার, যুদ্ধের ময়দানে কবিতা আশা করা কঠিন!
হে আমার ভাই, ওয়াল্লাহি এখন ঝাপিয়ে পড়ার সময়! - জিহাদে ...
Comment