আবু আবদুল্লাহ
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ১০)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য
যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শত্রুদের উপর
এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না,আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★নির্ঘুম কাটিয়ে সারাদিন-সারারাত(২৪ ঘন্টা)★★★
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমাদের এবারের ট্রেনিং এর বিষয় হচ্ছে একাধারে কমপক্ষে
একদিন ও একরাত বা ২৪ ঘন্টা আপনাকে না ঘুমিয়া থাকতে হবে।
তবে পরবর্তীতে আস্তে আস্তে সময় আরো বাড়ানোর চেষ্টা করবেন।
৩০ঘন্টা, ৩৬ঘন্টা,৪৮ঘন্টা বা টানা ২ দিন।
যেভাবে শুরু করতে পারেনঃ
প্রথমেই নিয়তকে শুদ্ধ করে নিন।
একমাত্র আল্লাহ পাকের সন্তষ্টির জন্যই জিহাদের নিয়তে আমার এই প্রস্তুতি।
আপনি যদি ছাত্র বা চাকরিজীবী হয়ে থাকেন
তবে বৃহস্পতিবার রাত থেকে আরম্ভ করতে পারেন।
অন্যরা যার যার সুযোগ মত সময় বের করে নিবেন।
বৃহস্পতিবার ফজরের সময় কখন ঘুম থেকে উঠলেন
তা দেখে নিন।
ধরুন আপনি ভোর ৫ টায় ঘুম থেকে উঠলেন।
এখন নামাজ পড়ে আপনার নির্ধারিত কাজে নেমে পড়ুন।
সারাদিনের আপনার সকল কাজকর্ম, ইবাদাত,খাওয়াদাওয়া
সব ঠিক থাকবে শুধু ঘুমানো যাবেনা।
রাতটা নফল নামাজ,কোরআন শরীফ তেলাওয়াত,
জিকির ইত্যাদি ইবাদাত বন্দেগির মধ্যে কাটাবেন যতটুকু পারেন।
সতর্ক থাকবেন বিছানায় একটু বিশ্রামের উদ্দেশ্যেও পিঠ লাগাবেন না।
কারণ দেখা যাবে আপনি না ঘুমিয়ে ১৭-১৮ ঘন্টা কাটিয়ে দিলেন
এখন চিন্তা করলেন ঘুমাব না শুধু একটু ৫-১০ মিনিট বিশ্রাম করেই উঠে যাব।
কিন্তু দেখা যাবে আপনার এই ৫-১০ মিনিটের বিশ্রাম গিয়ে ঠেকল ৫-১০ ঘন্টার ঘুমে।
মানে আপনার ১৭-১৮ ঘন্টার কষ্ট(ট্রেনিং) বৃথা গেল।
তাছাড়া
জিহাদের ময়দানে হয়ত কখনো কখনো এমন হতে পারে
একটানা ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি ৫-১০ মিনিটের জন্য ও বিশ্রামের সুযোগ পাবেন না।
তাই আগে থেকেই আপনার শরীরকে এমন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তত রাখতে হবে।
এবার শুক্রবার রাতে ফজরের নামাজ আদায় করে ভোর ৫টার পরে ঘুমিয়ে পড়ুন।
৬-৭ ঘন্টার একটা ঘুম দিতে পারেন।
খেয়াল রাখতে হবে "জুম,আর" নামাজ যেন আবার ছুটে না যায়।
এজন্য কাউকে বলে রাখবেন যেন আজান হলেই আপনাকে জাগিয়ে দেয়।
এলার্মও দিয়ে রাখতে পারেন।
যেন কোন ভাবেই নামাজ ছুটে না যায়।
প্রিয় ভাইয়েরা একটা কথা আমাদেরকে মনে রাখতে হবে।
বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে সশস্ত্র জিহাদ(গাজওয়ায়ে হিন্দ)
খুব শিগ্রই আরম্ভ হবে ইনশাআল্লাহ।
তখন যেন আমরা যুদ্ধরত
মুজাহিদদের জন্য বোঝা না হয়ে যাই।
তাই অবশ্যই,
আগে থেকেই নিজেকে জিহাদের জন্য তৈরি করে রাখতে হবে।
চেষ্টা করবেন এই ট্রেনিং সাপ্তাহে একবার, তা না পারলে
অন্ততপক্ষে মাসে একবার হলেও করার চেষ্টা করবেন।
সতর্কতাঃ যারা ড্রাইভার, ইলেক্ট্রিশিয়ান, বা
কোন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেন তারা ছুটির দিন ছাড়া
এই ট্রেনিং নিতে যাবেন না।
ভয়ানক বিপদ ঘটতে পারে।
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ১০)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য
যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শত্রুদের উপর
এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না,আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★নির্ঘুম কাটিয়ে সারাদিন-সারারাত(২৪ ঘন্টা)★★★
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমাদের এবারের ট্রেনিং এর বিষয় হচ্ছে একাধারে কমপক্ষে
একদিন ও একরাত বা ২৪ ঘন্টা আপনাকে না ঘুমিয়া থাকতে হবে।
তবে পরবর্তীতে আস্তে আস্তে সময় আরো বাড়ানোর চেষ্টা করবেন।
৩০ঘন্টা, ৩৬ঘন্টা,৪৮ঘন্টা বা টানা ২ দিন।
যেভাবে শুরু করতে পারেনঃ
প্রথমেই নিয়তকে শুদ্ধ করে নিন।
একমাত্র আল্লাহ পাকের সন্তষ্টির জন্যই জিহাদের নিয়তে আমার এই প্রস্তুতি।
আপনি যদি ছাত্র বা চাকরিজীবী হয়ে থাকেন
তবে বৃহস্পতিবার রাত থেকে আরম্ভ করতে পারেন।
অন্যরা যার যার সুযোগ মত সময় বের করে নিবেন।
বৃহস্পতিবার ফজরের সময় কখন ঘুম থেকে উঠলেন
তা দেখে নিন।
ধরুন আপনি ভোর ৫ টায় ঘুম থেকে উঠলেন।
এখন নামাজ পড়ে আপনার নির্ধারিত কাজে নেমে পড়ুন।
সারাদিনের আপনার সকল কাজকর্ম, ইবাদাত,খাওয়াদাওয়া
সব ঠিক থাকবে শুধু ঘুমানো যাবেনা।
রাতটা নফল নামাজ,কোরআন শরীফ তেলাওয়াত,
জিকির ইত্যাদি ইবাদাত বন্দেগির মধ্যে কাটাবেন যতটুকু পারেন।
সতর্ক থাকবেন বিছানায় একটু বিশ্রামের উদ্দেশ্যেও পিঠ লাগাবেন না।
কারণ দেখা যাবে আপনি না ঘুমিয়ে ১৭-১৮ ঘন্টা কাটিয়ে দিলেন
এখন চিন্তা করলেন ঘুমাব না শুধু একটু ৫-১০ মিনিট বিশ্রাম করেই উঠে যাব।
কিন্তু দেখা যাবে আপনার এই ৫-১০ মিনিটের বিশ্রাম গিয়ে ঠেকল ৫-১০ ঘন্টার ঘুমে।
মানে আপনার ১৭-১৮ ঘন্টার কষ্ট(ট্রেনিং) বৃথা গেল।
তাছাড়া
জিহাদের ময়দানে হয়ত কখনো কখনো এমন হতে পারে
একটানা ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনি ৫-১০ মিনিটের জন্য ও বিশ্রামের সুযোগ পাবেন না।
তাই আগে থেকেই আপনার শরীরকে এমন পরিস্থিতির জন্য প্রস্তত রাখতে হবে।
এবার শুক্রবার রাতে ফজরের নামাজ আদায় করে ভোর ৫টার পরে ঘুমিয়ে পড়ুন।
৬-৭ ঘন্টার একটা ঘুম দিতে পারেন।
খেয়াল রাখতে হবে "জুম,আর" নামাজ যেন আবার ছুটে না যায়।
এজন্য কাউকে বলে রাখবেন যেন আজান হলেই আপনাকে জাগিয়ে দেয়।
এলার্মও দিয়ে রাখতে পারেন।
যেন কোন ভাবেই নামাজ ছুটে না যায়।
প্রিয় ভাইয়েরা একটা কথা আমাদেরকে মনে রাখতে হবে।
বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে সশস্ত্র জিহাদ(গাজওয়ায়ে হিন্দ)
খুব শিগ্রই আরম্ভ হবে ইনশাআল্লাহ।
তখন যেন আমরা যুদ্ধরত
মুজাহিদদের জন্য বোঝা না হয়ে যাই।
তাই অবশ্যই,
আগে থেকেই নিজেকে জিহাদের জন্য তৈরি করে রাখতে হবে।
চেষ্টা করবেন এই ট্রেনিং সাপ্তাহে একবার, তা না পারলে
অন্ততপক্ষে মাসে একবার হলেও করার চেষ্টা করবেন।
সতর্কতাঃ যারা ড্রাইভার, ইলেক্ট্রিশিয়ান, বা
কোন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করেন তারা ছুটির দিন ছাড়া
এই ট্রেনিং নিতে যাবেন না।
ভয়ানক বিপদ ঘটতে পারে।
Comment