👉জিহাদে দানের পূর্ণ প্রতিদান ফিরে পাবে🌼
وَما تُنفِقوا مِن شَيءٍ فى سَبيلِ اللَّهِ يُوَفَّ إِلَيكُم وَأَنتُم لا تُظلَمونَ
“তোমরা যা কিছু আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য ব্যয় করবে, তাতোমরা পরিপূর্ণ ফিরে পাবে।
এতে তোমাদের উপর অবিচারকরা হবে না। ’’
উল্লেখিত আয়াতে জিহাদে পথে ব্যয়ের ফযিলত বুঝানো হয়েছে।
অর্থাৎ যুদ্ধোপকরণ ও অস্ত্র সংগ্রহসহ মুজাহিদ নানাভাবে জিহাদের জন্য যে অর্থ ব্যয় করবে, আল্লাহ তা'আলা তাকে এর বিনিময় স্বরূপ কমপক্ষে সাতশ’ গুণ প্রদান করবেন। হা, যাকে
ইচ্ছা আরো বেশীও দিবেন। কারণ,
তিনি ঘোষণা করেছেন
আল্লাহ তা'আলা তার বিনিময় যাকে ইচ্ছা
বৃদ্ধি করে দেন।’”
👉*জিহাদে আগে দানকারীর মর্যাদা*👈
وَما لَكُم أَلّا تُنفِقوا فى سَبيلِ اللَّهِ وَلِلَّهِ ميرٰثُ السَّمٰوٰتِ وَالأَرضِ ۚ لا يَستَوى مِنكُم مَن أَنفَقَ مِن قَبلِ الفَتحِ وَقٰتَلَ ۚ أُولٰئِكَ أَعظَمُ دَرَجَةً مِنَ الَّذينَ أَنفَقوا مِن بَعدُ وَقٰتَلوا ۚ وَكُلًّا وَعَدَ اللَّهُ الحُسنىٰ ۚ وَاللَّهُ بِما تَعمَلونَ خَبيرٌ
তোমাদের কি হল যে, তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য অর্থব্যয় করছ না? অথচ আসমান ও জমিনের মালিকানা আল্লাহরই ।
তোমাদের মধ্যে যে মক্কা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে।ও জিহাদ করেছে, সে (আর যে পরে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে এ দু’জন) সমান নয়।এরূপ লোকদের মর্যাদা তাদের অপেক্ষায় অধিক, যারা (মক্কা বিজয়ের) পরে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা
দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।’’ (আল-হাদীদ- ১০)
আল্লাহর পথে জিহাদে ব্যয়ের জন্য কল্যাণ তথা জান্নাত ও মাগফিরাতের ওয়াদা রয়েছে। কিন্তু ত্যাগের মাত্রা বিচারে আল্লাহ তা' আলা এখানে সাহাবা কেরামদেরকে দু’শ্রেণীতে বিভক্ত।
করেছেন। কারণ, মক্কা বিজয়ের পূর্বে সাহাবীগণের সংখ্যা ছিল নগণ্য, কাফেরদের পক্ষ থেকে শাস্তির আশংকা ও মাত্রা ছিল অত্যাধিক। মুজাহিদগণের জন্য বাহ্যিক সামগ্রী ছিল প্রায় শূন্যের কোঠায়।
বিধায় তখনকার ত্যাগ ছিল সর্বোচ্চ বিচারে অগ্রগন্য।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে জিহাদের জন্য বেশি বেশি দান করার তাওফীক্ক দান করুন আমিন
وَما تُنفِقوا مِن شَيءٍ فى سَبيلِ اللَّهِ يُوَفَّ إِلَيكُم وَأَنتُم لا تُظلَمونَ
“তোমরা যা কিছু আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য ব্যয় করবে, তাতোমরা পরিপূর্ণ ফিরে পাবে।
এতে তোমাদের উপর অবিচারকরা হবে না। ’’
উল্লেখিত আয়াতে জিহাদে পথে ব্যয়ের ফযিলত বুঝানো হয়েছে।
অর্থাৎ যুদ্ধোপকরণ ও অস্ত্র সংগ্রহসহ মুজাহিদ নানাভাবে জিহাদের জন্য যে অর্থ ব্যয় করবে, আল্লাহ তা'আলা তাকে এর বিনিময় স্বরূপ কমপক্ষে সাতশ’ গুণ প্রদান করবেন। হা, যাকে
ইচ্ছা আরো বেশীও দিবেন। কারণ,
তিনি ঘোষণা করেছেন
আল্লাহ তা'আলা তার বিনিময় যাকে ইচ্ছা
বৃদ্ধি করে দেন।’”
👉*জিহাদে আগে দানকারীর মর্যাদা*👈
وَما لَكُم أَلّا تُنفِقوا فى سَبيلِ اللَّهِ وَلِلَّهِ ميرٰثُ السَّمٰوٰتِ وَالأَرضِ ۚ لا يَستَوى مِنكُم مَن أَنفَقَ مِن قَبلِ الفَتحِ وَقٰتَلَ ۚ أُولٰئِكَ أَعظَمُ دَرَجَةً مِنَ الَّذينَ أَنفَقوا مِن بَعدُ وَقٰتَلوا ۚ وَكُلًّا وَعَدَ اللَّهُ الحُسنىٰ ۚ وَاللَّهُ بِما تَعمَلونَ خَبيرٌ
তোমাদের কি হল যে, তোমরা আল্লাহর পথে জিহাদের জন্য অর্থব্যয় করছ না? অথচ আসমান ও জমিনের মালিকানা আল্লাহরই ।
তোমাদের মধ্যে যে মক্কা বিজয়ের পূর্বে ব্যয় করেছে।ও জিহাদ করেছে, সে (আর যে পরে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে এ দু’জন) সমান নয়।এরূপ লোকদের মর্যাদা তাদের অপেক্ষায় অধিক, যারা (মক্কা বিজয়ের) পরে ব্যয় করেছে ও জিহাদ করেছে। তবে আল্লাহ উভয়কে কল্যাণের ওয়াদা
দিয়েছেন। তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে সম্যক জ্ঞাত।’’ (আল-হাদীদ- ১০)
আল্লাহর পথে জিহাদে ব্যয়ের জন্য কল্যাণ তথা জান্নাত ও মাগফিরাতের ওয়াদা রয়েছে। কিন্তু ত্যাগের মাত্রা বিচারে আল্লাহ তা' আলা এখানে সাহাবা কেরামদেরকে দু’শ্রেণীতে বিভক্ত।
করেছেন। কারণ, মক্কা বিজয়ের পূর্বে সাহাবীগণের সংখ্যা ছিল নগণ্য, কাফেরদের পক্ষ থেকে শাস্তির আশংকা ও মাত্রা ছিল অত্যাধিক। মুজাহিদগণের জন্য বাহ্যিক সামগ্রী ছিল প্রায় শূন্যের কোঠায়।
বিধায় তখনকার ত্যাগ ছিল সর্বোচ্চ বিচারে অগ্রগন্য।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের কে জিহাদের জন্য বেশি বেশি দান করার তাওফীক্ক দান করুন আমিন
Comment