আবু আবদুল্লাহ
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ১১)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শুত্রুদের উপর
এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না,আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★পেট্রোল বোমা তৈরী করুন খুব সহজেই★★★
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমাদের এবারের ট্রেনিং এর বিষয় হচ্ছে
জরুরী প্রয়োজনের সময় আপনি কিভাবে খুব সহজেই
পেট্রোল বোমা তৈরী করবেন?
পেট্রোল বোমা তৈরীর উপকরণঃ
১. পেট্রোল/বা অকটেন
২. কাঁচের বোতল
৩. হারিকেন, কেরোসিনের স্টোভ,
বা কেরোসিনের বাতিতে ব্যবহৃত রসি বা সালতে।
৪. ইলেকট্রিক কাজে ব্যবহৃত টেপ
৫. গ্যাস লাইট বা ম্যাচবাতি
যেভাবে বানাবেনঃ
কাঁচের বোতলটিতে যদি পানি থাকে বা ভিজা থাকে
তবে তা শুকিয়ে নিবেন।
এরপর বোতলটির ভিতর সালতে বা রসি ঢুকিয়ে দিয়ে,
ছোট বোতলের ক্ষেত্রে এক থেকে দেড় ইঞ্চি
এবং বড় বোতলের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা
খালি রেখে বাকি পুরো বোতলটি পেট্রোল/অকটেন দিয়ে ভরে ফেলুন।
সালতে বা রসিটি এই পরিমাণ লম্বা হবে যেন তা বোতলের তলা পর্যন্ত যায়।
আর বোতলের বাহিরেও ২ ইঞ্চি পরিমাণ রাখতে হবে।
বোতলের বাহিরে বেরিয়ে থাকা রসি বা সালতেকে
সামান্য পেট্রোল বা অকটেন দিয়ে ভিজিয়ে দিবেন
যেন আগুন লাগানোর পর ছুড়ে মারার সময় তা নিভে না যায়।
পেট্রোল বা অকটেন ঢুকানোর সময় খেয়াল রাখবেন
বোতলের বাহিরে যেন না পড়ে।
কারণ বোতলের বাহিরে পেট্রোল লেগে থাকলে
আপনি পেট্রোল বোমাটি ব্যাবহার করার সময়
গায়ে আগুন লেগে যেতে পারে।
তাই গ্রাম অঞ্চলে হারিকেন বা বাতিতে কেরোসিন ঢুকানোর সময়
প্লাস্টিক বা টিনের তৈরী যে বস্তুটি ব্যবহার করে থাকে,
এক্ষেত্রে তা ব্যাবহার করে বোতলে পেট্রোল
বা অকটেন ঢুকানো সবচেয়ে নিরাপদ।
এবার,
প্রথমে কাঁচের বোতলটির মুখটি যে কোন সুতি কাপড় দিয়ে,
এরপর ইলেক্ট্রিক কাজে ব্যবহৃত টেপ দিয়ে পেঁচিয়ে ভালভাবে বন্ধ করে দিন।
যেন ছুড়ে মারার সময় কোনভাবেই ভিতর থেকে পেট্রোল বেরিয়ে আসতে না পারে।
তৈরী হয়ে গেল খুবই কার্যকারী
পেট্রোল বোমা।
যদি বোমা বানানোর পর ২-৩ দিনের বেশি পার হয়ে যায় তবে ব্যাবহারের আগে বোতলের বাহিরে বেরিয়ে থাকা রসি বা সালতেকে সামান্য পেট্রোল বা অকটেন দিয়ে ভিজিয়ে দিবেন।
এবার পেট্রোল বোমার বাহিরে বেরিয়ে থাকা সালতে বা রসিতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে আপনার টার্গেটকৃত ব্যাক্তি,গাড়ি বা স্থাপনায় ছুড়ে মারুন এরপর দেখুন কি হয়।
সতর্কতাঃ
★নিরাপদ কোন জায়গায় বার বার পেট্রোল বোমা ব্যাবহার করে অভিজ্ঞতা লাভ করুন।
প্রথম বারেই এটি ময়দানে ব্যাবহার করতে যাবেন না।
★জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ছাড়া অন্যকোন হারাম কাজে পেট্রোল বোমা ব্যাবহার করে নিজেকে জাহান্নামের দিকে ধাবিত করবেন না।
হে মুজাহিদ ভাইয়েরা, জিহাদের প্রস্তুতি শুরু করুন,
আজ থেকেই! (পর্ব ১১)
কারন আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ
আর প্রস্তুত কর তাদের সাথে যুদ্ধের জন্য যাই কিছু সংগ্রহ করতে পার
নিজের শক্তি সামর্থ্যের মধ্যে থেকে এবং
পালিত ঘোড়া থেকে যেন প্রভাব পড়ে
আল্লাহর শুত্রুদের উপর
এবং
তোমাদের শত্রুদের উপর
আর
তাদেরকে ছাড়া অন্যান্যদের উপর ও
যাদেরকে তোমরা জান না,আল্লাহ তাদেরকে চেনেন।
[সূরা আল-আনফালঃ৬০]
তাই নিজেদের সাধ্য অনুযায়ী
জিহাদের জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকুন।
★★★পেট্রোল বোমা তৈরী করুন খুব সহজেই★★★
প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,
আমাদের এবারের ট্রেনিং এর বিষয় হচ্ছে
জরুরী প্রয়োজনের সময় আপনি কিভাবে খুব সহজেই
পেট্রোল বোমা তৈরী করবেন?
পেট্রোল বোমা তৈরীর উপকরণঃ
১. পেট্রোল/বা অকটেন
২. কাঁচের বোতল
৩. হারিকেন, কেরোসিনের স্টোভ,
বা কেরোসিনের বাতিতে ব্যবহৃত রসি বা সালতে।
৪. ইলেকট্রিক কাজে ব্যবহৃত টেপ
৫. গ্যাস লাইট বা ম্যাচবাতি
যেভাবে বানাবেনঃ
কাঁচের বোতলটিতে যদি পানি থাকে বা ভিজা থাকে
তবে তা শুকিয়ে নিবেন।
এরপর বোতলটির ভিতর সালতে বা রসি ঢুকিয়ে দিয়ে,
ছোট বোতলের ক্ষেত্রে এক থেকে দেড় ইঞ্চি
এবং বড় বোতলের ক্ষেত্রে দুই থেকে তিন ইঞ্চি পরিমাণ জায়গা
খালি রেখে বাকি পুরো বোতলটি পেট্রোল/অকটেন দিয়ে ভরে ফেলুন।
সালতে বা রসিটি এই পরিমাণ লম্বা হবে যেন তা বোতলের তলা পর্যন্ত যায়।
আর বোতলের বাহিরেও ২ ইঞ্চি পরিমাণ রাখতে হবে।
বোতলের বাহিরে বেরিয়ে থাকা রসি বা সালতেকে
সামান্য পেট্রোল বা অকটেন দিয়ে ভিজিয়ে দিবেন
যেন আগুন লাগানোর পর ছুড়ে মারার সময় তা নিভে না যায়।
পেট্রোল বা অকটেন ঢুকানোর সময় খেয়াল রাখবেন
বোতলের বাহিরে যেন না পড়ে।
কারণ বোতলের বাহিরে পেট্রোল লেগে থাকলে
আপনি পেট্রোল বোমাটি ব্যাবহার করার সময়
গায়ে আগুন লেগে যেতে পারে।
তাই গ্রাম অঞ্চলে হারিকেন বা বাতিতে কেরোসিন ঢুকানোর সময়
প্লাস্টিক বা টিনের তৈরী যে বস্তুটি ব্যবহার করে থাকে,
এক্ষেত্রে তা ব্যাবহার করে বোতলে পেট্রোল
বা অকটেন ঢুকানো সবচেয়ে নিরাপদ।
এবার,
প্রথমে কাঁচের বোতলটির মুখটি যে কোন সুতি কাপড় দিয়ে,
এরপর ইলেক্ট্রিক কাজে ব্যবহৃত টেপ দিয়ে পেঁচিয়ে ভালভাবে বন্ধ করে দিন।
যেন ছুড়ে মারার সময় কোনভাবেই ভিতর থেকে পেট্রোল বেরিয়ে আসতে না পারে।
তৈরী হয়ে গেল খুবই কার্যকারী
পেট্রোল বোমা।
যদি বোমা বানানোর পর ২-৩ দিনের বেশি পার হয়ে যায় তবে ব্যাবহারের আগে বোতলের বাহিরে বেরিয়ে থাকা রসি বা সালতেকে সামান্য পেট্রোল বা অকটেন দিয়ে ভিজিয়ে দিবেন।
এবার পেট্রোল বোমার বাহিরে বেরিয়ে থাকা সালতে বা রসিতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে আপনার টার্গেটকৃত ব্যাক্তি,গাড়ি বা স্থাপনায় ছুড়ে মারুন এরপর দেখুন কি হয়।
সতর্কতাঃ
★নিরাপদ কোন জায়গায় বার বার পেট্রোল বোমা ব্যাবহার করে অভিজ্ঞতা লাভ করুন।
প্রথম বারেই এটি ময়দানে ব্যাবহার করতে যাবেন না।
★জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ ছাড়া অন্যকোন হারাম কাজে পেট্রোল বোমা ব্যাবহার করে নিজেকে জাহান্নামের দিকে ধাবিত করবেন না।
Comment