জিহাদে অংশগ্রহণের ৪৪টি উপায়।
-------- ইমাম আনোয়ার আল-আওলাকি (রহিঃ)
--------------------------------
০১ = জিহাদের জন্য বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা।
০২ = শাহাদাত পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া
করা।
০৩ = নিজের মাল দারা জিহাদ করা।
০৪ = মুজাহিদদের জন্য টাকা সংগ্রহ করা।
০৫ = একজন মুজাহিদকে টাকা দিয়ে সাহায্য করা।
০৬ = একজন মুজাহিদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।
০৭ = শহীদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।
০৮ = জেলে বন্দি ভাইদের পরিবারগুলোর
দেখাশোনা করা।
০৯ = মুজাহিদদের যাকাত প্রদান করা (জ্বিহাদের খরচ
বাবদ)।
১০ = মুজাহিদদের মনোবল বাড়ানো এবং তাদের
উৎসাহ প্রদান করা।
১১ = মুজাহিদদের চিকিৎসায় সাহায্য প্রদান করা।
১২ = মুজাহিদদের সমর্থন করা এবং তাদের জন্য উঠে
দাঁড়ানো।
১৩ = পশ্চিমা মিডিয়ার মিথ্যাচারের মোকাবিলা
করা।
১৪ = মুনাফিকদের মুখোশ উন্মোচন করা।
১৫ = জিহাদের ব্যাপারে অন্যদের উৎসাহ প্রদান করা।
১৬ = মুজাহিদদের নিরাপত্তা দেয়া এবং তাদের
গোপোনীয়তা রক্ষা করা।
১৭ = মুজাহিদদের জন্য দোয়া করা।
১৮ = জিহাদের খবর জানা এবং তা প্রচার করা।
১৯ = মুজাহিদ এবং তাদের আলেমদের লেখনী প্রচার
করা।
২০ = মুজাহিদদের পক্ষে ফতোয়া দেয়া।
২১ = আলেম এবং ইমামদের মুজাহিদদের তথ্য এবং খবর
পৌঁছে দেয়া।
২২ = শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করা।
২৩ = অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ নেয়া।
২৪ = প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষণ নেয়া।
২৫ = জিহাদের ফিকহ্ ও মাসলা জানা।
২৬ = মুজাহিদদের রক্ষা করা এবং তাদেরক সাহায্য
করা।
২৭ = “আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্য
ঘৃণা” – এই আকিদার বিকাশ করা।
২৮ = মুসলিম বন্দীদের প্রতি আমাদের দায়িত্য পালন
করা।
২৯ = জিহাদি ওয়েবসাইট তৈরী করা।
৩০ = আমাদের সন্তানদের জিহাদ এবং মুজাহিদদের
প্রতি ভালবাসা শেখানো। ফতোয়া দেয়া।
৩১ = বিলাসী জীবনযাপন এড়িয়ে চলা।
৩২ = মুজাহিদদের কাজে লাগে এমন যোগ্যতা অর্জন
করা।
৩৩ = যে সব দল জিহাদের জন্য কাজ করছে তাদের
সাথে যোগ দেয়া।
৩৪ = হক আলেমদের দিকে অন্যদের এগিয়ে আনা।
৩৫ = হিজরতের জন্য প্রস্তুত থাকা।
৩৬ = আত্মিক প্রশিক্ষণ নেয়া।
৩৭ = মুজাহিদদের নসিহাহ্ দেয়া।
৩৮ = ফিতনা বিসয়ের হাদিস পড়া।
৩৯ = বর্তমান যুগের ফেরাঊন এবং তার জাদুকরদের
মুখোশ উন্মোচন করা।
৪০ = নাসেদ (জ্বিহাদী গজল) তৈরী করা।
৪১ = শত্রুদের অর্থনীতি বর্জন করা।
৪২ = আরবী শেখা।
৪৩ = বিভিন্ন ভাষায় জিহাদি লেখনী অনুবাদ করা।
৪৪ => “মুক্তি প্রাপ্ত দল” – এর বিশিষ্ট সম্পর্কে অন্যদের
শিক্ষা দেয়া।
-------- ইমাম আনোয়ার আল-আওলাকি (রহিঃ)
--------------------------------
০১ = জিহাদের জন্য বিশুদ্ধ নিয়ত থাকা।
০২ = শাহাদাত পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া
করা।
০৩ = নিজের মাল দারা জিহাদ করা।
০৪ = মুজাহিদদের জন্য টাকা সংগ্রহ করা।
০৫ = একজন মুজাহিদকে টাকা দিয়ে সাহায্য করা।
০৬ = একজন মুজাহিদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।
০৭ = শহীদের পরিবারকে দেখাশোনা করা।
০৮ = জেলে বন্দি ভাইদের পরিবারগুলোর
দেখাশোনা করা।
০৯ = মুজাহিদদের যাকাত প্রদান করা (জ্বিহাদের খরচ
বাবদ)।
১০ = মুজাহিদদের মনোবল বাড়ানো এবং তাদের
উৎসাহ প্রদান করা।
১১ = মুজাহিদদের চিকিৎসায় সাহায্য প্রদান করা।
১২ = মুজাহিদদের সমর্থন করা এবং তাদের জন্য উঠে
দাঁড়ানো।
১৩ = পশ্চিমা মিডিয়ার মিথ্যাচারের মোকাবিলা
করা।
১৪ = মুনাফিকদের মুখোশ উন্মোচন করা।
১৫ = জিহাদের ব্যাপারে অন্যদের উৎসাহ প্রদান করা।
১৬ = মুজাহিদদের নিরাপত্তা দেয়া এবং তাদের
গোপোনীয়তা রক্ষা করা।
১৭ = মুজাহিদদের জন্য দোয়া করা।
১৮ = জিহাদের খবর জানা এবং তা প্রচার করা।
১৯ = মুজাহিদ এবং তাদের আলেমদের লেখনী প্রচার
করা।
২০ = মুজাহিদদের পক্ষে ফতোয়া দেয়া।
২১ = আলেম এবং ইমামদের মুজাহিদদের তথ্য এবং খবর
পৌঁছে দেয়া।
২২ = শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করা।
২৩ = অস্ত্র চালনার প্রশিক্ষণ নেয়া।
২৪ = প্রাথমিক চিকিৎসার প্রশিক্ষণ নেয়া।
২৫ = জিহাদের ফিকহ্ ও মাসলা জানা।
২৬ = মুজাহিদদের রক্ষা করা এবং তাদেরক সাহায্য
করা।
২৭ = “আল্লাহর জন্য ভালোবাসা এবং আল্লাহর জন্য
ঘৃণা” – এই আকিদার বিকাশ করা।
২৮ = মুসলিম বন্দীদের প্রতি আমাদের দায়িত্য পালন
করা।
২৯ = জিহাদি ওয়েবসাইট তৈরী করা।
৩০ = আমাদের সন্তানদের জিহাদ এবং মুজাহিদদের
প্রতি ভালবাসা শেখানো। ফতোয়া দেয়া।
৩১ = বিলাসী জীবনযাপন এড়িয়ে চলা।
৩২ = মুজাহিদদের কাজে লাগে এমন যোগ্যতা অর্জন
করা।
৩৩ = যে সব দল জিহাদের জন্য কাজ করছে তাদের
সাথে যোগ দেয়া।
৩৪ = হক আলেমদের দিকে অন্যদের এগিয়ে আনা।
৩৫ = হিজরতের জন্য প্রস্তুত থাকা।
৩৬ = আত্মিক প্রশিক্ষণ নেয়া।
৩৭ = মুজাহিদদের নসিহাহ্ দেয়া।
৩৮ = ফিতনা বিসয়ের হাদিস পড়া।
৩৯ = বর্তমান যুগের ফেরাঊন এবং তার জাদুকরদের
মুখোশ উন্মোচন করা।
৪০ = নাসেদ (জ্বিহাদী গজল) তৈরী করা।
৪১ = শত্রুদের অর্থনীতি বর্জন করা।
৪২ = আরবী শেখা।
৪৩ = বিভিন্ন ভাষায় জিহাদি লেখনী অনুবাদ করা।
৪৪ => “মুক্তি প্রাপ্ত দল” – এর বিশিষ্ট সম্পর্কে অন্যদের
শিক্ষা দেয়া।
Comment