মুমিনা নারীর জন্য উচিৎ আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস কে সুদৃর করা এবং স্বামীদেরকে নেক কাজে উৎসাহিত করা।যখন তাকে আল্লাহর পথে ডাকা হয়,তখন কোমল কন্ঠে উদ্ধুদ্ধ করা,তাকে তাগিদ দেওয়া।কেননা আল্লাহ তাআলা আমাদের তাকদিরে সবকিছু পূর্বেই নির্ধারণ করে রেখেছেন।তাই আমাদের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে পেরেশান হওয়ার কোন দরকার নেই।এতে পুরুষরা সজাগ হবে।এটাকি নারীদের জন্য গর্বের বিষয় নয় যে,তাদের স্বামী একজন শহীদ হিসেবে মৃত্যুবরণ করবে? তারচেয়ে বড় কথা ; নারীরা কি জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি পেতে চায়না?
এই বিভীষিকাময় মূহুর্তে মুসলিমজাতি আজ খুব বেশি দুঃখ - দুর্দশার সম্মুখীন। বিভিন্ন মুসলিম দেশগুলোর ওপরে চলছে কঠিন নির্যাতন।আর এর জন্য আমরা অবশ্যই আল্লাহ তাআলার দরবারে জিজ্ঞাসিত হব যে,আমরা আমাদের ভাই- বোনদের সাহায্যে কি করেছি? শুধু যদি আমাদের জন্যে এ রকম বিভৎস পথে তারা মারা যায়,তাহলে কি আমরা আমাদের উম্মাহর এ ধরনের উদাসীনতার জন্য আক্ষেপ করবোনা? তাহলে আমাদের কি উচিৎ নয়,আমরা নিজেদের যেভাবে ভালোবাসি সেভাবে ঐসব ভাই- বোনদেরকে ভালোবাসা?
সুতরাং নারীদের উচিৎ তাদের স্বামীদেরকে আল্লাহর রাস্তায় উৎসাহিত করা।তাহলে হয়তো এ রকম নির্যাতন থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারব।আমেরিকার ঘটনায় প্রমানিত হয় পরিস্থিতি কত দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে।
সুতরাং আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশ্বাসকে সুদৃর করতে হবে।তার ফায়সালাকে সবর ও বিনয়ের সাথে কবুল করতে হবে।নারীরা যদি তাদের স্বামীদেরকে জিহাদে পাঠায় এবং স্বামী যদি শহিদ হয়,তাহলেতো সে তার স্বামীকে হারাচ্ছেনা,
হাশরের ময়দানে তার স্বামী তার জন্য সহযোগী হবে,তার স্বামী তার সাহায্যে এগিয়ে আসবে।একজন শহিদ তার পরিবারের সত্তরজনের জন্য শাফায়াত করতে পারবে।আল্লাহ তাআলা এই সত্তরজনের জান্নাতের ওয়াদা করেছেন।আর একথা আমাদের জানা আছে, যদি মহিলারা তাদের স্বামীদের জিহাদের প্রতি উৎসাহিত করে তাহলে তারাও পুরুষদের মতো সমান সাওয়াব পাবে।
যুগে যুগে মুসলিম নারীগন তাদের রক্ত দিয়ে ইসলামী বাগিচাকে প্রস্ফুটিত করে রেখেছেন।ইতিহাসে তার অনেক প্রমান রয়েছে।দিশারিরুপে তা কেয়ামত পর্যন্ত আগত মা- বোনদের পথ দেখাবে।ইসলামের এই দূর্দিনে প্রয়োজন প্রত্যেক নর- নারীর বুকের তাজা রক্ত।উম্মে হারাম,উম্মে সুলাইত,সুমাইয়াসহ ইতিহাসের গৌরবময় সেই কালজয়ী মর্দে মুজাহিদেদের জানিয়ে দিতে হবে যে,আমরা আপনাদের রেখে যাওয়া ইসলামের ঝান্ডাকে সমুন্নত করতে বিলিয়ে দেব আমাদের সবার প্রান।তাদের প্রতি ফোঁটা রক্তের বিনিময়ে আমাদের এক - একটি জান উৎসর্গ করে দেব আল্লাহর পথে।
এই বিভীষিকাময় মূহুর্তে মুসলিমজাতি আজ খুব বেশি দুঃখ - দুর্দশার সম্মুখীন। বিভিন্ন মুসলিম দেশগুলোর ওপরে চলছে কঠিন নির্যাতন।আর এর জন্য আমরা অবশ্যই আল্লাহ তাআলার দরবারে জিজ্ঞাসিত হব যে,আমরা আমাদের ভাই- বোনদের সাহায্যে কি করেছি? শুধু যদি আমাদের জন্যে এ রকম বিভৎস পথে তারা মারা যায়,তাহলে কি আমরা আমাদের উম্মাহর এ ধরনের উদাসীনতার জন্য আক্ষেপ করবোনা? তাহলে আমাদের কি উচিৎ নয়,আমরা নিজেদের যেভাবে ভালোবাসি সেভাবে ঐসব ভাই- বোনদেরকে ভালোবাসা?
সুতরাং নারীদের উচিৎ তাদের স্বামীদেরকে আল্লাহর রাস্তায় উৎসাহিত করা।তাহলে হয়তো এ রকম নির্যাতন থেকে আমরা মুক্ত থাকতে পারব।আমেরিকার ঘটনায় প্রমানিত হয় পরিস্থিতি কত দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে।
সুতরাং আল্লাহর প্রতি আমাদের বিশ্বাসকে সুদৃর করতে হবে।তার ফায়সালাকে সবর ও বিনয়ের সাথে কবুল করতে হবে।নারীরা যদি তাদের স্বামীদেরকে জিহাদে পাঠায় এবং স্বামী যদি শহিদ হয়,তাহলেতো সে তার স্বামীকে হারাচ্ছেনা,
হাশরের ময়দানে তার স্বামী তার জন্য সহযোগী হবে,তার স্বামী তার সাহায্যে এগিয়ে আসবে।একজন শহিদ তার পরিবারের সত্তরজনের জন্য শাফায়াত করতে পারবে।আল্লাহ তাআলা এই সত্তরজনের জান্নাতের ওয়াদা করেছেন।আর একথা আমাদের জানা আছে, যদি মহিলারা তাদের স্বামীদের জিহাদের প্রতি উৎসাহিত করে তাহলে তারাও পুরুষদের মতো সমান সাওয়াব পাবে।
যুগে যুগে মুসলিম নারীগন তাদের রক্ত দিয়ে ইসলামী বাগিচাকে প্রস্ফুটিত করে রেখেছেন।ইতিহাসে তার অনেক প্রমান রয়েছে।দিশারিরুপে তা কেয়ামত পর্যন্ত আগত মা- বোনদের পথ দেখাবে।ইসলামের এই দূর্দিনে প্রয়োজন প্রত্যেক নর- নারীর বুকের তাজা রক্ত।উম্মে হারাম,উম্মে সুলাইত,সুমাইয়াসহ ইতিহাসের গৌরবময় সেই কালজয়ী মর্দে মুজাহিদেদের জানিয়ে দিতে হবে যে,আমরা আপনাদের রেখে যাওয়া ইসলামের ঝান্ডাকে সমুন্নত করতে বিলিয়ে দেব আমাদের সবার প্রান।তাদের প্রতি ফোঁটা রক্তের বিনিময়ে আমাদের এক - একটি জান উৎসর্গ করে দেব আল্লাহর পথে।
Comment