⏬⏬⏬
হিন্দুস্তানের এই যুদ্ধটি হবে একটি সর্বদলীয়, সর্বগ্রাসী দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ। এই যুদ্ধ কিছুতেই মুষ্টিমেয় মুজাহিদীন এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবেনা।
বরং এতে অংশ নিবে ভারত, পাকিস্থান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলংকা। বিদেশি শক্তি হিসেবে চীন, রাশিয়া, আমেরিকা। এবং এটি ভারতীয় উপমহাদেশের কোন একটি অলি-গলিকেও নিস্তার দিবেনা। কোন নবজাতকই তার বিভীষিকা থেকে রেহাই পাবেনা। হাজার বছর ধরে ধূমায়িত যুদ্ধাগ্নি একটুখানি খোঁচাতেই বিষ্ফোরিত হয়ে লেলিহান ছড়াবে। আফগান থেকে বঙ্গ, যেখানেই এর সূচনা হোক না কেন ক্ষণ মুহুর্তেই তা সব দিকে ছড়িয়ে পড়বে!
এ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের আমরা সাদরণভাবে তিনটি শ্রেণীতে দেখতে পাব।
এক গণতান্ত্রিক আদর্শ, আধিপত্য, সার্বভৌমত্ব, জাতিয়তাবাদের জন্যে লড়াইকারী পাকিস্থান। বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে অভিন্ন।
দুই হিন্দুত্ববাদের জন্যে লড়াইকারী ভারত। উপমহাদেশীয় সকল ফাসাদের মূলে যারা, যারা ইসলাম ও মুসলিমদের জন্যে তাদের দেশে এক নারকীয় জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছে
তিন ইসলাম ও মুসলিমদের হেফাজত এবং বিজয়ের জন্যে জিহাদকারী মুজাহিদীন। যারা আল্লাহর কালেমা সমুন্নত করার উদ্দেশ্যে সবরকম পার্থিব স্বার্থের ঊর্ধে থেকে লড়াই করবে।
এবং বাকি যারা এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে তারাও এই তিন শ্রেণীর ছায়াতলেই অংশগ্রহণ করবে। হোক আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, মায়ানমার বা দুনিয়ার দূর প্রান্তের হিজরতকারী মুজাহিদীন। প্রত্যেকেই নিজ নিজ মিত্রদের সাথে সমবেত হবে।
যদিও যুদ্ধটির নামকরণ রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি) করেছেন। যদিও যুদ্ধটি হবে মালাউন হিন্দুদের সাথে মুসলিমদের যুদ্ধ। যদিও মুজাহীদিনরাই হবে এই যুদ্ধের বরপুত্র ও বিজয়ী। তথাপিও এটি একটি সর্বদলীয় যুদ্ধ হবে। জাত-পাত নির্বিশেষে সবাই এতে অংশ নিবে। সামরিক-বেসামরিক কেউই বাদ যাবেনা মোদ্দা কথা দুনিয়া সৃষ্টি তথা মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি) এর নবুওয়ত প্রাপ্তির পর থেকে আজ অবধি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত এমন যুদ্ধ ভারতবাসী প্রত্যক্ষ্য করেনি। আর কখনো করবেনা। নানা কারণেই শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ভারতীয় উপমহাদেশে বহুমুখী শক্তির উত্থান, আধিপত্য, জ্যেত্যাভিমান, আন্তঃধর্মীয় সংঘর্ষ এক ভয়াবহ যুদ্ধের দিকে ধাবিত করছে ভারতের ভবিষ্যতকে।
তাই গাজওয়াতুল হিন্দ শুধু একদিনের এক আকষ্মিক যুদ্ধ নয় যে কেউ চাইলেই মুখ ফিরিয়ে নিবে বা অজ্ঞতার দোহাই দিয়ে ঘরে বসে থাকবে। বরং এই যুদ্ধ সকল ধর্মের, সকল মতের, সকল পথের, সকল বয়সের প্রতিজনের কাছে উপস্থিত হবে এবং যুদ্ধের উত্তপ্ততা পরখ করাবে।
হিন্দুস্তানের এই যুদ্ধটি হবে একটি সর্বদলীয়, সর্বগ্রাসী দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধ। এই যুদ্ধ কিছুতেই মুষ্টিমেয় মুজাহিদীন এবং হিন্দুত্ববাদী ভারতের মাঝে সীমাবদ্ধ থাকবেনা।
বরং এতে অংশ নিবে ভারত, পাকিস্থান, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, মায়ানমার, শ্রীলংকা। বিদেশি শক্তি হিসেবে চীন, রাশিয়া, আমেরিকা। এবং এটি ভারতীয় উপমহাদেশের কোন একটি অলি-গলিকেও নিস্তার দিবেনা। কোন নবজাতকই তার বিভীষিকা থেকে রেহাই পাবেনা। হাজার বছর ধরে ধূমায়িত যুদ্ধাগ্নি একটুখানি খোঁচাতেই বিষ্ফোরিত হয়ে লেলিহান ছড়াবে। আফগান থেকে বঙ্গ, যেখানেই এর সূচনা হোক না কেন ক্ষণ মুহুর্তেই তা সব দিকে ছড়িয়ে পড়বে!
এ যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের আমরা সাদরণভাবে তিনটি শ্রেণীতে দেখতে পাব।
এক গণতান্ত্রিক আদর্শ, আধিপত্য, সার্বভৌমত্ব, জাতিয়তাবাদের জন্যে লড়াইকারী পাকিস্থান। বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে অভিন্ন।
দুই হিন্দুত্ববাদের জন্যে লড়াইকারী ভারত। উপমহাদেশীয় সকল ফাসাদের মূলে যারা, যারা ইসলাম ও মুসলিমদের জন্যে তাদের দেশে এক নারকীয় জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছে
তিন ইসলাম ও মুসলিমদের হেফাজত এবং বিজয়ের জন্যে জিহাদকারী মুজাহিদীন। যারা আল্লাহর কালেমা সমুন্নত করার উদ্দেশ্যে সবরকম পার্থিব স্বার্থের ঊর্ধে থেকে লড়াই করবে।
এবং বাকি যারা এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ করবে তারাও এই তিন শ্রেণীর ছায়াতলেই অংশগ্রহণ করবে। হোক আমেরিকা, রাশিয়া, চীন, মায়ানমার বা দুনিয়ার দূর প্রান্তের হিজরতকারী মুজাহিদীন। প্রত্যেকেই নিজ নিজ মিত্রদের সাথে সমবেত হবে।
যদিও যুদ্ধটির নামকরণ রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি) করেছেন। যদিও যুদ্ধটি হবে মালাউন হিন্দুদের সাথে মুসলিমদের যুদ্ধ। যদিও মুজাহীদিনরাই হবে এই যুদ্ধের বরপুত্র ও বিজয়ী। তথাপিও এটি একটি সর্বদলীয় যুদ্ধ হবে। জাত-পাত নির্বিশেষে সবাই এতে অংশ নিবে। সামরিক-বেসামরিক কেউই বাদ যাবেনা মোদ্দা কথা দুনিয়া সৃষ্টি তথা মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি) এর নবুওয়ত প্রাপ্তির পর থেকে আজ অবধি এবং ক্বিয়ামত পর্যন্ত এমন যুদ্ধ ভারতবাসী প্রত্যক্ষ্য করেনি। আর কখনো করবেনা। নানা কারণেই শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে ভারতীয় উপমহাদেশে বহুমুখী শক্তির উত্থান, আধিপত্য, জ্যেত্যাভিমান, আন্তঃধর্মীয় সংঘর্ষ এক ভয়াবহ যুদ্ধের দিকে ধাবিত করছে ভারতের ভবিষ্যতকে।
তাই গাজওয়াতুল হিন্দ শুধু একদিনের এক আকষ্মিক যুদ্ধ নয় যে কেউ চাইলেই মুখ ফিরিয়ে নিবে বা অজ্ঞতার দোহাই দিয়ে ঘরে বসে থাকবে। বরং এই যুদ্ধ সকল ধর্মের, সকল মতের, সকল পথের, সকল বয়সের প্রতিজনের কাছে উপস্থিত হবে এবং যুদ্ধের উত্তপ্ততা পরখ করাবে।