عن أنس، أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: جاهدوا المشركين بأموالكم وأنفسكم وألسنتكم.
অর্থ-- হযরত আনাস ( রা.) থেকে বর্নিত,নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,তোমরা তোমাদের জান,মাল ও যবানের মাধ্যমে মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।
উল্লিখিত হাদীসে তিনভাবে জিহাদের নির্দেশ দিচ্ছে।ভাষাগত জিহাদ তার একটি।বয়ান- বক্তৃতা ও দলিল- প্রমান উপস্থাপনের মাধ্যমে মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা।জিহাদ বিল লিসান অর্থাৎ ভাষার জিহাদ বলা হয়,কাফের ও মুশরিকদের নিকট ইসলামের দাওয়াত নিজের সাধ্য অনুযায়ী পৌছানোর চেষ্টা করা।এ প্রকারের জিহাদ,জিহাদ বিন নফস ও জিহাদ বিল মাল থেকে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
মুসলিম নারীগণ ভাষাগত জিহাদের অবশ্যই শক্তি রাখে।আল্লাহর দিকে ডাকার,এবং ইসলামের শিক্ষা ও শিষ্টাচার,ইসলামী নীতিবিধান বিস্তার এটি একটি সুপ্রশস্ত ময়দান।বিশেষভাবে মহিলা ও শিশু মহলে দীন প্রচারে এর বিকল্প নেই।
সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজ হতে বাধা দান জিহাদ বিল লিসানের একটি রূপ।মক্কায় অবতীর্ন একটি আয়াতে তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
(فَلَا تُطِعِ الْكَافِرِينَ وَجَاهِدْهُمْ بِهِ جِهَادًا كَبِيرًا)
[Surat Al-Furqan 52]
আয়াতের অর্থ---
অতএব আপনি কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন।
উল্লেখিত আয়াতে আল্লাহর রাসূলকে সম্বোধন করে বলা হয়েছে,তার অর্থ হলো নারী- পুরুষ সকলের উপর এই সম্বোধন আরোপিত হবে।
কুরআনের নীতিমালাকে জাতির সামনে তুলে ধরতে নারীর উপরও এই নির্দেশ আরোপিত হবে।নারী ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষাদানে অংশ নিবে।যোগ্য পুরুষ তৈরি করবে।ইসলামের মহান বানীকে চারদিকে ছড়িয়ে দিবে।এটাই আমাদের অভিলাষ।একটি সুশীল জাতিগঠনের জন্য ভাষার ব্যবহারের বিকল্প নেই।
এ কারনেই সূরা আহযাবে নবীর স্ত্রীদের ও অন্য মুসলিম নারীদের সম্পর্কে বার বার সতর্ক করা হয়েছে।কেননা বাহিরের শক্তিকে সুদৃর শক্তিশালী
করতে ভিতরের শক্তির উপরই নির্ভর করে।বিল্ডিং এর ভিত্তি যত শক্ত ও মজবুত হবে সেই বিল্ডিং তত বেশি টেকসই ও স্থায়ী হবে।
কিন্তু ভিত্তি যদি দূর্বল হয় তাহলে বাহিরের দৃশ্য যতই চমৎকার হউকনা কেন তা কখনো টেকসই হবেনা।সাধারণ ঝড়ো হাওয়া অনায়েসে উড়িয়ে দিতে পারে তার সোনালী প্রাসাদ।
তদ্রূপ পুরো জাতির জন্য নারী হচ্ছে ভিত্তি স্বরূপ। নারীদের এই ভিত্তি যত মজবুত হবে,জাতি তত শক্তিশালী হবে।
এই নারীগনই জন্ম দিয়েছিলেন সালাউদ্দীন আইয়ু্বী,সুলতান মাহমুদ গজনবী, তারিক বিন জিয়াদ আরো অনেক অনেক মহা পুরুষদেরকে।
তারা পেটে ধারন করেছিলেন ইমাম বুখারী,ইমাম মুসলিম ওনাদের মতো আরো অনেক বিশ্ববিখ্যাত হাদীসবিশারদ।
জিহাদ বিল লিসানের আরেকটি রূপ হলো আল্লাহর রাস্তায় লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করা। যা নারীর পক্ষে সম্ভব।তার তাদের পিতা,ভাই,ছেলে,স্বামীদেরকে জিহাদের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে তুলবে।ইসলামী সংগঠনগুলো আরো শক্তিশালী করে তুলবে।প্রয়োজনে জান,মাল সবকিছু,স---- বকিছু বিলিয়ে দিবে ইসলামের জন্য।---- ইনশাআল্লাহ----
অর্থ-- হযরত আনাস ( রা.) থেকে বর্নিত,নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,তোমরা তোমাদের জান,মাল ও যবানের মাধ্যমে মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ কর।
উল্লিখিত হাদীসে তিনভাবে জিহাদের নির্দেশ দিচ্ছে।ভাষাগত জিহাদ তার একটি।বয়ান- বক্তৃতা ও দলিল- প্রমান উপস্থাপনের মাধ্যমে মুশরিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করা।জিহাদ বিল লিসান অর্থাৎ ভাষার জিহাদ বলা হয়,কাফের ও মুশরিকদের নিকট ইসলামের দাওয়াত নিজের সাধ্য অনুযায়ী পৌছানোর চেষ্টা করা।এ প্রকারের জিহাদ,জিহাদ বিন নফস ও জিহাদ বিল মাল থেকে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়।
মুসলিম নারীগণ ভাষাগত জিহাদের অবশ্যই শক্তি রাখে।আল্লাহর দিকে ডাকার,এবং ইসলামের শিক্ষা ও শিষ্টাচার,ইসলামী নীতিবিধান বিস্তার এটি একটি সুপ্রশস্ত ময়দান।বিশেষভাবে মহিলা ও শিশু মহলে দীন প্রচারে এর বিকল্প নেই।
সৎকাজের আদেশ ও অসৎকাজ হতে বাধা দান জিহাদ বিল লিসানের একটি রূপ।মক্কায় অবতীর্ন একটি আয়াতে তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।
(فَلَا تُطِعِ الْكَافِرِينَ وَجَاهِدْهُمْ بِهِ جِهَادًا كَبِيرًا)
[Surat Al-Furqan 52]
আয়াতের অর্থ---
অতএব আপনি কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন।
উল্লেখিত আয়াতে আল্লাহর রাসূলকে সম্বোধন করে বলা হয়েছে,তার অর্থ হলো নারী- পুরুষ সকলের উপর এই সম্বোধন আরোপিত হবে।
কুরআনের নীতিমালাকে জাতির সামনে তুলে ধরতে নারীর উপরও এই নির্দেশ আরোপিত হবে।নারী ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে শিক্ষাদানে অংশ নিবে।যোগ্য পুরুষ তৈরি করবে।ইসলামের মহান বানীকে চারদিকে ছড়িয়ে দিবে।এটাই আমাদের অভিলাষ।একটি সুশীল জাতিগঠনের জন্য ভাষার ব্যবহারের বিকল্প নেই।
এ কারনেই সূরা আহযাবে নবীর স্ত্রীদের ও অন্য মুসলিম নারীদের সম্পর্কে বার বার সতর্ক করা হয়েছে।কেননা বাহিরের শক্তিকে সুদৃর শক্তিশালী
করতে ভিতরের শক্তির উপরই নির্ভর করে।বিল্ডিং এর ভিত্তি যত শক্ত ও মজবুত হবে সেই বিল্ডিং তত বেশি টেকসই ও স্থায়ী হবে।
কিন্তু ভিত্তি যদি দূর্বল হয় তাহলে বাহিরের দৃশ্য যতই চমৎকার হউকনা কেন তা কখনো টেকসই হবেনা।সাধারণ ঝড়ো হাওয়া অনায়েসে উড়িয়ে দিতে পারে তার সোনালী প্রাসাদ।
তদ্রূপ পুরো জাতির জন্য নারী হচ্ছে ভিত্তি স্বরূপ। নারীদের এই ভিত্তি যত মজবুত হবে,জাতি তত শক্তিশালী হবে।
এই নারীগনই জন্ম দিয়েছিলেন সালাউদ্দীন আইয়ু্বী,সুলতান মাহমুদ গজনবী, তারিক বিন জিয়াদ আরো অনেক অনেক মহা পুরুষদেরকে।
তারা পেটে ধারন করেছিলেন ইমাম বুখারী,ইমাম মুসলিম ওনাদের মতো আরো অনেক বিশ্ববিখ্যাত হাদীসবিশারদ।
জিহাদ বিল লিসানের আরেকটি রূপ হলো আল্লাহর রাস্তায় লোকজনকে উদ্বুদ্ধ করা। যা নারীর পক্ষে সম্ভব।তার তাদের পিতা,ভাই,ছেলে,স্বামীদেরকে জিহাদের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে তুলবে।ইসলামী সংগঠনগুলো আরো শক্তিশালী করে তুলবে।প্রয়োজনে জান,মাল সবকিছু,স---- বকিছু বিলিয়ে দিবে ইসলামের জন্য।---- ইনশাআল্লাহ----
Comment