বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় ভাইয়েরা, কোনো ভূমিকা ছাড়াই মূল লিখা শুরু করছি। আমাদের নতুন সাথীদের মন কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে ইনশাআল্লাহ।
অন্যান্য ভূমী! যেমন: খুসানের ভূমী, আফরিকার ভূমী, সিরিয়ার ভূমী। জিহাদ চলছে এমন ভূমীর সাথে আমাদের ভূমীকে মিলাতে গেলে খুজে পাওয়া মুশকিল। আফগান / খুরাসান, সেখানে এমন কোন গ্রাম পাওয়া যাবে না যেখানে একটি পাহাড়ও নেই। আফগান এমন জায়গা যাকে আল্লাহ তালা যুদ্ধ/ জিহাদের জন্যই বানিয়েছেন। আফগানে কুফফাররা বারবার মার খাচ্ছে! বৃটেন মার খেলো! রাশিয়া মার খেলো! এখন কুফফার প্রধান রাষ্ট্র মার খাচ্ছে!!!
এখন আসুন আফরিকার দেশগুলোর সাথে আমাদের ভূমিকে মিলায়,দেখা যাবে ওখানকার সাথেও আমাদের ভূমীর তেমন কোন মিল নেই। সিরিয়ার সাথেও মিল নেই। ইয়ামানের সাথেও মিল নেই। কাযেই আমাদের ভূমিতে আমাদের মত করে জিহাদি ফ্রন্ট বানাতে হবে। আফগানে বোম্বিং হলে পাহাড়ে পড়ে! আমাদের ভূমীতে বোম্বিং হলে জনগনের ঘরে পড়বে! তখন জনগন হয়ত মুজাহিদিনদের বিরোদ্ধে কাজ করবে না হয় ত্বাগুতের বিরোদ্ধে কাজ করবে। আমাদের এমন জায়গা নেই যেখানে গিয়ে আমরা কিছুদিন প্রশিক্ষণ করতে পারি। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে গিয়ে আমরা কিছুদিন আত্নগোপনে থাকতে পারি।কাজেই আমাদের ভূমিতে আমাদের মত করে কাজ করতে হবে। আমাদের ভূমিতে জিহাদ শুধু ত্বাগুতের পক্ষে থেকেই বাধা নয়। জিহাদ বুঝে এমন লোক ছাড়া প্রতিটি জনগন আমাদের ভূমিতে জিহাদ চলিতে পারে বিশ্বাস করে না। তারা বুক ফুলিয়ে বলে এদেশে কিসের জিহাদ? কার বিরোদ্ধে জিহাদ!? তারা জানে না কখন কখন জিহাদ ফরজ হয়। কাজেই এ ভূমিতে আমরা খুব হিকমার সাথে সামনে এগুতে হবে। জনগনকে ত্বাগুতের পাপের কথা বলতে হবে। গনতন্ত্রের ক্ষতির কথা বলতে হবে। সর্বপুরি আমাদের সাথী সংগ্রহের দাওয়াতের পরিধি বাড়াতে হবে। দু ধরণের দাওয়াত দিতে হবে একটি হলো মুজাহিদ বানানোর দাওয়াত, আরেকটি আকিদা শুদ্ধ করন / নেককার বানানোর দাওয়াত। আমাদের এখানে জিহাদ করতে গেলে কত বাধা আল্লাহই ভালো জানেন, এখানেও জিহাদ চলবে এটি তো বড় মাপের আলিমও বিরোধিতা করে। আপনারা দেখেছেন, যখন নাস্তিকদের সাইস করা শুরু হলো তখন আলিমরা নিজের বারা আত প্রকাশ করলো মানব বন্ধনের মাধ্যমে। তারা লেখচার দিতে লাগলো ইসলামে কোন জঙ্গিবাদ নেই। তারাই কিন্তু এদেশে কোরআন সুনার আসল দাবিদার বলে থাকে। কাজেই আমাদের খুব সতর্কতার সামনে এগুতে হবে। ফ্রন্ট বানানো ছাড়া এদেশে জিহাদ করা খুবি কঠিন।
আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় ভাইয়েরা, কোনো ভূমিকা ছাড়াই মূল লিখা শুরু করছি। আমাদের নতুন সাথীদের মন কিছুটা হলেও প্রশমিত হবে ইনশাআল্লাহ।
অন্যান্য ভূমী! যেমন: খুসানের ভূমী, আফরিকার ভূমী, সিরিয়ার ভূমী। জিহাদ চলছে এমন ভূমীর সাথে আমাদের ভূমীকে মিলাতে গেলে খুজে পাওয়া মুশকিল। আফগান / খুরাসান, সেখানে এমন কোন গ্রাম পাওয়া যাবে না যেখানে একটি পাহাড়ও নেই। আফগান এমন জায়গা যাকে আল্লাহ তালা যুদ্ধ/ জিহাদের জন্যই বানিয়েছেন। আফগানে কুফফাররা বারবার মার খাচ্ছে! বৃটেন মার খেলো! রাশিয়া মার খেলো! এখন কুফফার প্রধান রাষ্ট্র মার খাচ্ছে!!!
এখন আসুন আফরিকার দেশগুলোর সাথে আমাদের ভূমিকে মিলায়,দেখা যাবে ওখানকার সাথেও আমাদের ভূমীর তেমন কোন মিল নেই। সিরিয়ার সাথেও মিল নেই। ইয়ামানের সাথেও মিল নেই। কাযেই আমাদের ভূমিতে আমাদের মত করে জিহাদি ফ্রন্ট বানাতে হবে। আফগানে বোম্বিং হলে পাহাড়ে পড়ে! আমাদের ভূমীতে বোম্বিং হলে জনগনের ঘরে পড়বে! তখন জনগন হয়ত মুজাহিদিনদের বিরোদ্ধে কাজ করবে না হয় ত্বাগুতের বিরোদ্ধে কাজ করবে। আমাদের এমন জায়গা নেই যেখানে গিয়ে আমরা কিছুদিন প্রশিক্ষণ করতে পারি। এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে গিয়ে আমরা কিছুদিন আত্নগোপনে থাকতে পারি।কাজেই আমাদের ভূমিতে আমাদের মত করে কাজ করতে হবে। আমাদের ভূমিতে জিহাদ শুধু ত্বাগুতের পক্ষে থেকেই বাধা নয়। জিহাদ বুঝে এমন লোক ছাড়া প্রতিটি জনগন আমাদের ভূমিতে জিহাদ চলিতে পারে বিশ্বাস করে না। তারা বুক ফুলিয়ে বলে এদেশে কিসের জিহাদ? কার বিরোদ্ধে জিহাদ!? তারা জানে না কখন কখন জিহাদ ফরজ হয়। কাজেই এ ভূমিতে আমরা খুব হিকমার সাথে সামনে এগুতে হবে। জনগনকে ত্বাগুতের পাপের কথা বলতে হবে। গনতন্ত্রের ক্ষতির কথা বলতে হবে। সর্বপুরি আমাদের সাথী সংগ্রহের দাওয়াতের পরিধি বাড়াতে হবে। দু ধরণের দাওয়াত দিতে হবে একটি হলো মুজাহিদ বানানোর দাওয়াত, আরেকটি আকিদা শুদ্ধ করন / নেককার বানানোর দাওয়াত। আমাদের এখানে জিহাদ করতে গেলে কত বাধা আল্লাহই ভালো জানেন, এখানেও জিহাদ চলবে এটি তো বড় মাপের আলিমও বিরোধিতা করে। আপনারা দেখেছেন, যখন নাস্তিকদের সাইস করা শুরু হলো তখন আলিমরা নিজের বারা আত প্রকাশ করলো মানব বন্ধনের মাধ্যমে। তারা লেখচার দিতে লাগলো ইসলামে কোন জঙ্গিবাদ নেই। তারাই কিন্তু এদেশে কোরআন সুনার আসল দাবিদার বলে থাকে। কাজেই আমাদের খুব সতর্কতার সামনে এগুতে হবে। ফ্রন্ট বানানো ছাড়া এদেশে জিহাদ করা খুবি কঠিন।
Comment