🌹মুসলমানদের সমস্যা হল মূলে, মুলকথা কালিমাতেই সমস্যা। মক্কার কাফেররা কালিমা ঠিকই বুঝেছিল এই জন্যই তারা বিরুধীতা করেছিল। আফসোস হল মক্কার কাফেররা কালিমা বুঝেছিল ঠিক কিন্তু ঈমান আনেনি আর মডারেট মুসলমানরা ঈমান এনেছে ঠিক বাট কালিমা বুঝেনি। এই হল মুল সমস্যা।
🌹কালিমা দুইভাগে বিভক্ত "লা ইলাহা" হল কুফরি বাক্য আর "ইল্লাল্লাহ্" হল ঈমানি বাক্য। লা ইলাহার সাথে আগে কুফরি করতে হবে, পরে এক ইল্লাল্লাহর প্রতি সাক্ষ্য দিবে বা ঈমান আনবে।
🌹"লা ইলাহা" সাক্ষ্য দেয়া মানেই সমস্ত তাগুত কে বর্জন করা আর "ইল্লাল্লাহ্" সাক্ষ্য দেয়া মানে নিচের পাঁচটি শর্ত মেনে নেয়া, যেমন (১) আল্লাহকে এক ও অদ্বিতীয় বলে বিশ্বাস করতে হবে। (২) আল্লাহকে একমাত্র আইনদাতা ও সার্বভৌমত্বের মালিক হিসেবে মেনে নিতে হবে। (৩) আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলি মেনে চলতে হবে। (৪) সকল প্রকার এবাদত এক আল্লাহর দিকে নিবেদন করতে হবে। (৫) আল্লাহকে একমাত্র হালাল হারাম ঘোষনাকারী হিসেবে মেনে নিতে হবে।
🌹এই সাক্ষ্যের সাথে যারা বেঈমানি করবে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী লিস্টে প্রবেশ করবে যার পরিনাম জাহান্নাম। কাফেররাও কিন্তু আল্লাহকে বিশ্বাস করত বাট তারা এবাদতে শিরক করত এই জন্য তারা ধ্বংশ হয়েছে।
🌹সাইয়েদ কুতুব কে যখন ফাঁসি দেয়ার প্রস্তুতি চলছিল তখন দরবারি আলেম একজন এসেছিল উনাকে কালিমা পড়াতে তখন কুতুব সাহেব বলেছিলেন আপনার কালিমার জন্য শাষক বেতন দেয় আর আমার কালিমার জন্য শাষক ফাঁসি দেয়। এই হল কালিমার তাৎপর্য।
🌹শেষকথাঃ তোমার কালিমায় যদি ঘর থেকে শুরু করে সমাজ রাস্ট্র থেকে বিরুধীতা নির্যাতন আসে তাহলে মনে করবেন তোমার কালিমা সঠিক। আর যদি কোন প্রকার বাধা না আসে বরং তাগুত প্রহরা দেয় তাহলে মনে করবা তোমার কালিমা আর মক্কার কাফেরদের কালিমা এক কালিমা। [ইউনুস-৩১/আনকাবুত-৬১-৬৩/যুমার-৩]
🌹কালিমা দুইভাগে বিভক্ত "লা ইলাহা" হল কুফরি বাক্য আর "ইল্লাল্লাহ্" হল ঈমানি বাক্য। লা ইলাহার সাথে আগে কুফরি করতে হবে, পরে এক ইল্লাল্লাহর প্রতি সাক্ষ্য দিবে বা ঈমান আনবে।
🌹"লা ইলাহা" সাক্ষ্য দেয়া মানেই সমস্ত তাগুত কে বর্জন করা আর "ইল্লাল্লাহ্" সাক্ষ্য দেয়া মানে নিচের পাঁচটি শর্ত মেনে নেয়া, যেমন (১) আল্লাহকে এক ও অদ্বিতীয় বলে বিশ্বাস করতে হবে। (২) আল্লাহকে একমাত্র আইনদাতা ও সার্বভৌমত্বের মালিক হিসেবে মেনে নিতে হবে। (৩) আল্লাহর আদেশ ও নিষেধগুলি মেনে চলতে হবে। (৪) সকল প্রকার এবাদত এক আল্লাহর দিকে নিবেদন করতে হবে। (৫) আল্লাহকে একমাত্র হালাল হারাম ঘোষনাকারী হিসেবে মেনে নিতে হবে।
🌹এই সাক্ষ্যের সাথে যারা বেঈমানি করবে তারাই সীমালঙ্ঘনকারী লিস্টে প্রবেশ করবে যার পরিনাম জাহান্নাম। কাফেররাও কিন্তু আল্লাহকে বিশ্বাস করত বাট তারা এবাদতে শিরক করত এই জন্য তারা ধ্বংশ হয়েছে।
🌹সাইয়েদ কুতুব কে যখন ফাঁসি দেয়ার প্রস্তুতি চলছিল তখন দরবারি আলেম একজন এসেছিল উনাকে কালিমা পড়াতে তখন কুতুব সাহেব বলেছিলেন আপনার কালিমার জন্য শাষক বেতন দেয় আর আমার কালিমার জন্য শাষক ফাঁসি দেয়। এই হল কালিমার তাৎপর্য।
🌹শেষকথাঃ তোমার কালিমায় যদি ঘর থেকে শুরু করে সমাজ রাস্ট্র থেকে বিরুধীতা নির্যাতন আসে তাহলে মনে করবেন তোমার কালিমা সঠিক। আর যদি কোন প্রকার বাধা না আসে বরং তাগুত প্রহরা দেয় তাহলে মনে করবা তোমার কালিমা আর মক্কার কাফেরদের কালিমা এক কালিমা। [ইউনুস-৩১/আনকাবুত-৬১-৬৩/যুমার-৩]
Comment