খোরাসানে বাংলাদেশী মুজাহীদিনদের ভিডিও
প্রকাশ হয়েছে, দেখে
বাংলার কুফফারদের দালালদের মাথা ব্যথা শুরু
হয়ে গিয়েছে,
দেখুন জালিম প্রথম আলো
জিহাদ কে কিভাবে সন্ত্রাসী
বলে আখ্যায়িত করলো
-----------------------------
আল-কায়েদাপন্থীদের বাংলায় ভিডিও প্রকাশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২৬ আগস্ট ২০১৮, ১৩:০৬
আপডেট: ২৬ আগস্ট ২০১৮, ১৩:১০
প্রিন্ট সংস্করণ
২
আল-কায়েদা সমর্থিত একটি দল আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলার ভিডিও প্রকাশ করেছে। ভিডিওটিতে বাংলায় ধারাভাষ্য দেওয়া হয়েছে এবং হামলাকারী দলটিতে কয়েকজন যুবককে দেখা গেছে, যাঁরা বাংলাদেশিদের মতো দেখতে। জঙ্গিগোষ্ঠীর ইন্টারনেটভিত্তিক তৎপরতা নজরদারিতে যুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাইট ইন্টেলিজেন্সে গত শুক্রবার এটি প্রচারিত হয়। তবে ওই ভিডিওতে হামলার দিন-তারিখ উল্লেখ করা হয়নি।
পুলিশের জঙ্গিবাদবিরোধী ইউনিট কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ভিডিওটি নিয়ে কাজ করছে। আফগানিস্তানের খোরাসান থেকে বাংলায় এমন ভিডিও এবারই প্রথম প্রকাশ পেল। তবে গতকাল শনিবার পর্যন্ত ভিডিওটির উৎস এবং সেখানে উপস্থিত ব্যক্তিদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। ভিডিওতে একজনের চেহারা পরিষ্কার। বাকি চার-পাঁচজনের চেহারা ঝাপসা করে দেওয়া হয়েছে।
সাড়ে ১২ মিনিটের ওই ভিডিওর শুরুতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের খোরাসানে ‘হিজরত’ করা বাংলাদেশিরা অপারেশনের ভিডিওটি ধারণ করেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, ২০০১ সাল থেকে ১৭ বছর ধরে আফগানিস্তানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাঁদের ভাষায় যে ‘জিহাদ’ চলছে, তাতে বাংলাদেশিরাও যুক্ত আছেন। বলা হয়েছে, ভিডিওর ধারাভাষ্যে যাঁর গলা শোনা যাচ্ছে, তিনি মারা গেছেন। তা ছাড়া ওই দলে থাকা আরেক ব্যক্তি আবু ইউসুফ নিহত হয়েছেন।Eprothomalo
ভিডিওটিতে বাংলায় জিহাদি গান পরিবেশন করা হয়। এতে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্থান থেকে তাঁদের একটি পিকআপে ব্যালিস্টিক মিসাইল বস্তায় ভরে রওনা দিতে দেখা যায়। ভিডিওতে খোরাসানের পাকতিয়ায় মার্কিন ও আফগান বাহিনীর ঘাঁটিটি দেখানো হয়। এরপর একে একে মিসাইলগুলো ছুড়তে শুরু করেন।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র প্রথম আলোকে বলেন, ঠিক কতজন আফগানিস্তানের খোরাসানে গেছে, সে বিষয়ে পরিষ্কার তথ্য তাদের কাছে এখনো নেই। তবে তারা আশঙ্কা করছে, সিরিয়া ও ইরাকে যে সংখ্যায় বাংলাদেশি গিয়েছে, আফগানিস্তানের খোরাসানে যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা তার চেয়ে কম হবে না।
আফগানিস্তানের খোরাসানে ইসলামিক স্টেট ও আল-কায়েদা দুটি পক্ষই সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রকাশ হয়েছে, দেখে
বাংলার কুফফারদের দালালদের মাথা ব্যথা শুরু
হয়ে গিয়েছে,
দেখুন জালিম প্রথম আলো
জিহাদ কে কিভাবে সন্ত্রাসী
বলে আখ্যায়িত করলো
-----------------------------
আল-কায়েদাপন্থীদের বাংলায় ভিডিও প্রকাশ
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২৬ আগস্ট ২০১৮, ১৩:০৬
আপডেট: ২৬ আগস্ট ২০১৮, ১৩:১০
প্রিন্ট সংস্করণ
২
আল-কায়েদা সমর্থিত একটি দল আফগানিস্তানে মার্কিন বাহিনীর ওপর হামলার ভিডিও প্রকাশ করেছে। ভিডিওটিতে বাংলায় ধারাভাষ্য দেওয়া হয়েছে এবং হামলাকারী দলটিতে কয়েকজন যুবককে দেখা গেছে, যাঁরা বাংলাদেশিদের মতো দেখতে। জঙ্গিগোষ্ঠীর ইন্টারনেটভিত্তিক তৎপরতা নজরদারিতে যুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের সাইট ইন্টেলিজেন্সে গত শুক্রবার এটি প্রচারিত হয়। তবে ওই ভিডিওতে হামলার দিন-তারিখ উল্লেখ করা হয়নি।
পুলিশের জঙ্গিবাদবিরোধী ইউনিট কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ভিডিওটি নিয়ে কাজ করছে। আফগানিস্তানের খোরাসান থেকে বাংলায় এমন ভিডিও এবারই প্রথম প্রকাশ পেল। তবে গতকাল শনিবার পর্যন্ত ভিডিওটির উৎস এবং সেখানে উপস্থিত ব্যক্তিদের পরিচয় সম্পর্কে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিতে পারেনি পুলিশ। ভিডিওতে একজনের চেহারা পরিষ্কার। বাকি চার-পাঁচজনের চেহারা ঝাপসা করে দেওয়া হয়েছে।
সাড়ে ১২ মিনিটের ওই ভিডিওর শুরুতে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের খোরাসানে ‘হিজরত’ করা বাংলাদেশিরা অপারেশনের ভিডিওটি ধারণ করেছেন। তাঁরা দাবি করেছেন, ২০০১ সাল থেকে ১৭ বছর ধরে আফগানিস্তানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাঁদের ভাষায় যে ‘জিহাদ’ চলছে, তাতে বাংলাদেশিরাও যুক্ত আছেন। বলা হয়েছে, ভিডিওর ধারাভাষ্যে যাঁর গলা শোনা যাচ্ছে, তিনি মারা গেছেন। তা ছাড়া ওই দলে থাকা আরেক ব্যক্তি আবু ইউসুফ নিহত হয়েছেন।Eprothomalo
ভিডিওটিতে বাংলায় জিহাদি গান পরিবেশন করা হয়। এতে পাকিস্তানের ওয়াজিরিস্থান থেকে তাঁদের একটি পিকআপে ব্যালিস্টিক মিসাইল বস্তায় ভরে রওনা দিতে দেখা যায়। ভিডিওতে খোরাসানের পাকতিয়ায় মার্কিন ও আফগান বাহিনীর ঘাঁটিটি দেখানো হয়। এরপর একে একে মিসাইলগুলো ছুড়তে শুরু করেন।
পুলিশের কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি সূত্র প্রথম আলোকে বলেন, ঠিক কতজন আফগানিস্তানের খোরাসানে গেছে, সে বিষয়ে পরিষ্কার তথ্য তাদের কাছে এখনো নেই। তবে তারা আশঙ্কা করছে, সিরিয়া ও ইরাকে যে সংখ্যায় বাংলাদেশি গিয়েছে, আফগানিস্তানের খোরাসানে যাওয়া বাংলাদেশির সংখ্যা তার চেয়ে কম হবে না।
আফগানিস্তানের খোরাসানে ইসলামিক স্টেট ও আল-কায়েদা দুটি পক্ষই সক্রিয় রয়েছে বলে জানা গেছে।
Comment