Announcement

Collapse
No announcement yet.

আমার চালানো এক জরীপের রিপোর্ট

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • আমার চালানো এক জরীপের রিপোর্ট

    জনগণের *উপর আমার চালানো এক জরীপের রিপোর্ট

    আমি জনসাধারণের মাঝে একটি জরীপ চালিয়েছি। এতে সফলতাই আলহামদুলিল্লাহ বেশিভাগ। জরীপটি হলো, জনসাধারণ আসলে কার পক্ষে? সরকারের পক্ষে নাকি অন্য কারো? তো দেখা গেল, জনগণ আসলে শান্তির পক্ষে। যেই তাদের শান্তির ব্যবস্থা করতে পারবে তারা তাকেই সাপোর্ট করবে। বর্তমান সরকারের ব্যাপারে রিপোর্টে প্রায় সকলেই একই কথা বলেছে, যার সারমর্ম হলো, আমরা সরকার ও তার দলীয় লোকদের দ্বারা অনেক নির্যাতিত হচ্ছি। এর শেষ হওয়া চাই।
    দেখা গেল, দেশের অধিকাংশ জনগণই আন্তরিকভাবে সরকারের উপর ক্ষেপা। তো আমি তাদেরকে একটি কথা বলে দিয়েছি, যদি কাঙ্খিত শান্তি পেতে চান, তাহলে ইসলাম শুধু ব্যক্তি জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনেও কায়েম করতে হবে। তাহলেই আপনারা দেখবেন শান্তি কাকে বলে। সকলেই আমার কথা সাপোর্ট করেছে। কিন্তু ইসলাম রাষ্ট্র জীবনে কীভাবে কায়েম হবে, সে প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট করে দিতে পারিনি। কারণ, এর উত্তর স্পষ্টভাবে দিতে গেলে অল্প সময়ে বোঝানো সম্ভব নয়। আর অল্প সময়ে বুঝাতে গেলে উল্টা বুঝে আমাকে জঙ্গী ভাববে। যা নিজের নিরাপত্তার সমস্যার কারণ হতে পারে।
    তবে শুধু এতটুকু বলেছি, ভাই! এই যুগে যেমন জুলুম চতুর্দিকে ছড়িয়ে গেছে, ঠিক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগেও জুলুম চতুর্দিকে বিদ্যমান ছিল। সুতরাং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেভাবে জুলুম বন্ধ করে ইসলাম কায়েম করেছেন, আমাদেরও সেই একই পদ্ধতিতে করতে হবে। শুধু দাওয়াতের দ্বারা ইসলাম কায়েম হবেনা। জালেমের প্রতিরোধ ব্যবস্থাও কার্যকরী করতে হবে। এই কথাটাও সবাই মেনে নিয়েছে।
    তো জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাওয়াটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট। এটাকে দায়ী ভায়েরা কাজে লাগাতে পারি। আমি দায়ী ভাইদের একটা দূর্বলতা এখানে উপস্থাপন করতে চাই। আর তাহলো, অনেক দায়ী ভাই মনে করেন, দাওয়াতের নীতিমালা হিসেবে অমুককে দাওয়াত দিয়ে কোন লাভ নেই। কারণ, সে জিহাদের সাপোর্ট করলেও নিজে জিহাদে আসবে না।
    ভাই! আমি একটা কথা বলি, মনোযোগ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করুন। একটি দেশের সকল মানুষই কি যুদ্ধা হয়ে যাওয়া সম্ভব? কখনোই না। কিন্তু সকলে যুদ্ধাদের সাপোর্টার হওয়া সম্ভব। ৭১ সালে আমাদের দেশে যে যুদ্ধ হয়েছিল, সে যুদ্ধে কি সকলেই যুদ্ধ করেছিল? না, কিন্তু আমাদের দেশে প্রায় সবাই যুদ্ধাদের সাপোর্ট করেছিল। আর এই সাপোর্ট কেবল সাপোর্টের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকেনা। এই সাপোর্টাররাই অনেক ক্ষেত্রে আশ্রয় দিয়ে, সময় দিয়ে, অর্থ দিয়ে, সহযোগিতা দিয়ে যুদ্ধাদের অনেক বিশাল উপকার করেছিল। যে উপকার না করলে যুদ্ধাদের জন্য টিকে থাকা সম্ভবই নয়।
    তাই হে দায়ী ভাই! জিহাদে না আনতে পারলেও মুজাহিদদের সাপোর্টার তো বানাতে পারবেন। যাদেরকে সাপোর্টার বানাতে পারবেন তাদেরকে যদি আপনার মুজাহিদদের সাপোর্টার না বানান, তাহলে মনে রাখবেন, তাকে তাগূতপন্থীরা তাদের সাপোর্টার বনিয়ে নিবে। তখন সে তাগূতের কাজে আসবে। আর আমাদের ক্ষতি করবে। তখন তো আপনিও বলবেন, সে তো তাগূতের গোলাম, মুরতাদের সহযোগী। আরে ভাই! সে যে তাগূতের গোলামী করছে, এর জন্য তো আপনিই দায়ী। কারণ, তাগূতপন্থীরা তাকে দাওয়াত দিয়েছে, কিন্তু আপনি দেননি। আপনার দাওয়াত না দেওয়ার কারণেই তো সে আজ তাদের সাপোর্টার হয়ে তাদের সহযোগিতা করছে।
    সর্বশেষ, জনগনের সরকার বিরোধী মনোভাবকে সময় থাকতেই কাজে লাগান। নয়তো পরে আফসূস করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন।
    শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

  • #2
    মাশাআল্লাহ সুন্দর হয়েছে।
    আল্লাহ আপনার সন্তুষ্টিরপথে আমাদের কবুল করুন।

    Comment


    • #3
      মাশা আল্লাহ।চমৎকার চিন্তা।আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।

      Comment


      • #4
        মাশা আল্লাহ। চমৎকার চিন্তা। আল্লাহ আমাদের কবুল করুন।

        Comment


        • #5
          মাশাআল্লাহ

          Comment


          • #6
            ------------------------
            Last edited by আবুল ফিদা; 09-06-2018, 11:12 PM.

            Comment


            • #7
              Originally posted by Ahlos sogor View Post
              জনগণের *উপর আমার চালানো এক জরীপের রিপোর্ট

              আমি জনসাধারণের মাঝে একটি জরীপ চালিয়েছি। এতে সফলতাই আলহামদুলিল্লাহ বেশিভাগ। জরীপটি হলো, জনসাধারণ আসলে কার পক্ষে? সরকারের পক্ষে নাকি অন্য কারো? তো দেখা গেল, জনগণ আসলে শান্তির পক্ষে। যেই তাদের শান্তির ব্যবস্থা করতে পারবে তারা তাকেই সাপোর্ট করবে। বর্তমান সরকারের ব্যাপারে রিপোর্টে প্রায় সকলেই একই কথা বলেছে, যার সারমর্ম হলো, আমরা সরকার ও তার দলীয় লোকদের দ্বারা অনেক নির্যাতিত হচ্ছি। এর শেষ হওয়া চাই।
              দেখা গেল, দেশের অধিকাংশ জনগণই আন্তরিকভাবে সরকারের উপর ক্ষেপা। তো আমি তাদেরকে একটি কথা বলে দিয়েছি, যদি কাঙ্খিত শান্তি পেতে চান, তাহলে ইসলাম শুধু ব্যক্তি জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনেও কায়েম করতে হবে। তাহলেই আপনারা দেখবেন শান্তি কাকে বলে। সকলেই আমার কথা সাপোর্ট করেছে। কিন্তু ইসলাম রাষ্ট্র জীবনে কীভাবে কায়েম হবে, সে প্রশ্নের উত্তর স্পষ্ট করে দিতে পারিনি। কারণ, এর উত্তর স্পষ্টভাবে দিতে গেলে অল্প সময়ে বোঝানো সম্ভব নয়। আর অল্প সময়ে বুঝাতে গেলে উল্টা বুঝে আমাকে জঙ্গী ভাববে। যা নিজের নিরাপত্তার সমস্যার কারণ হতে পারে।
              তবে শুধু এতটুকু বলেছি, ভাই! এই যুগে যেমন জুলুম চতুর্দিকে ছড়িয়ে গেছে, ঠিক রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের যুগেও জুলুম চতুর্দিকে বিদ্যমান ছিল। সুতরাং রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেভাবে জুলুম বন্ধ করে ইসলাম কায়েম করেছেন, আমাদেরও সেই একই পদ্ধতিতে করতে হবে। শুধু দাওয়াতের দ্বারা ইসলাম কায়েম হবেনা। জালেমের প্রতিরোধ ব্যবস্থাও কার্যকরী করতে হবে। এই কথাটাও সবাই মেনে নিয়েছে।
              তো জনগণ সরকারের বিরুদ্ধে চলে যাওয়াটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট। এটাকে দায়ী ভায়েরা কাজে লাগাতে পারি। আমি দায়ী ভাইদের একটা দূর্বলতা এখানে উপস্থাপন করতে চাই। আর তাহলো, অনেক দায়ী ভাই মনে করেন, দাওয়াতের নীতিমালা হিসেবে অমুককে দাওয়াত দিয়ে কোন লাভ নেই। কারণ, সে জিহাদের সাপোর্ট করলেও নিজে জিহাদে আসবে না।
              ভাই! আমি একটা কথা বলি, মনোযোগ দিয়ে বোঝার চেষ্টা করুন। একটি দেশের সকল মানুষই কি যুদ্ধা হয়ে যাওয়া সম্ভব? কখনোই না। কিন্তু সকলে যুদ্ধাদের সাপোর্টার হওয়া সম্ভব। ৭১ সালে আমাদের দেশে যে যুদ্ধ হয়েছিল, সে যুদ্ধে কি সকলেই যুদ্ধ করেছিল? না, কিন্তু আমাদের দেশে প্রায় সবাই যুদ্ধাদের সাপোর্ট করেছিল। আর এই সাপোর্ট কেবল সাপোর্টের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকেনা। এই সাপোর্টাররাই অনেক ক্ষেত্রে আশ্রয় দিয়ে, সময় দিয়ে, অর্থ দিয়ে, সহযোগিতা দিয়ে যুদ্ধাদের অনেক বিশাল উপকার করেছিল। যে উপকার না করলে যুদ্ধাদের জন্য টিকে থাকা সম্ভবই নয়।
              তাই হে দায়ী ভাই! জিহাদে না আনতে পারলেও মুজাহিদদের সাপোর্টার তো বানাতে পারবেন। যাদেরকে সাপোর্টার বানাতে পারবেন তাদেরকে যদি আপনার মুজাহিদদের সাপোর্টার না বানান, তাহলে মনে রাখবেন, তাকে তাগূতপন্থীরা তাদের সাপোর্টার বনিয়ে নিবে। তখন সে তাগূতের কাজে আসবে। আর আমাদের ক্ষতি করবে। তখন তো আপনিও বলবেন, সে তো তাগূতের গোলাম, মুরতাদের সহযোগী। আরে ভাই! সে যে তাগূতের গোলামী করছে, এর জন্য তো আপনিই দায়ী। কারণ, তাগূতপন্থীরা তাকে দাওয়াত দিয়েছে, কিন্তু আপনি দেননি। আপনার দাওয়াত না দেওয়ার কারণেই তো সে আজ তাদের সাপোর্টার হয়ে তাদের সহযোগিতা করছে।
              সর্বশেষ, জনগনের সরকার বিরোধী মনোভাবকে সময় থাকতেই কাজে লাগান। নয়তো পরে আফসূস করতে হবে। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে সহীহ বুঝ দান করুন। আমীন।

              জাযাকাল্লাহু খাইরান আহসানাল জাযা।
              উত্তম মশওয়ারা। আল্লাহ কবুল করেন আমীন।
              মুমিনদেরকে ক্বিতালের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন।

              Comment


              • #8
                Originally posted by মুহাম্মদ বিন মাস View Post
                জাযাকাল্লাহ।

                সম্মানিত মুহাম্মদ বিন মাস ভাই! শুধু মাত্র জাযাকাল্লাহ বলতে নিষেধ করা হয়েছে।
                এটা সম্মানিত মডারেটর ভাইদের কথা।
                মুমিনদেরকে ক্বিতালের জন্য উদ্বুদ্ধ করুন।

                Comment


                • #9
                  জাযাকাল্লাহু খায়রান ভাই। আপনার এই রকম জরিপের আইডিয়া খুবই চমৎকার। সকল ভাইকে এইভাবে চিন্তা করে করে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়ার আহবান রইল।

                  বর্তমান সরকার বিরোধী এই মনোভাবকে কাজে লাগিয়ে জনগণের কাছে তাওহীদের দাবী ছড়িয়ে দেয়া যায় ইনশাআল্লাহ যেভাবে ইউসুফ আলাইহি ওয়াস সালাম বন্দী অবস্থায় স্বপ্নের ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তাওহীদ শিখিয়েছেন। আমাদের প্রাথমিক দাওয়াতে আসলে জিহাদের কথা আসা জরুরী না। কেউ যদি সঠিকভাবে তাওহীদ বুঝে, তাহলে এর অনিবার্য দাবী হিসেবে জিহাদের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারবে ইনশাআল্লাহ। আর যারা সঠিকভাবে তাওহীদ বুঝবে (দরবারী আলেমদের শেখানো অর্ধেক তাওহীদ না), তারা ঘুরে-ফিরে জিহাদের সমর্থক হিসেবে কাজ করবে ইনশাআল্লাহ।

                  আপনার এই জরিপে কতজনের সাথে কথা হয়েছে?
                  ছাত্র / কর্মজীবী ইত্যাদি কত শ্রেণীর মানুষের সাথে কথা হয়েছে? ইত্যাদি জানার আগ্রহ রইল...
                  কথা ও কাজের পূর্বে ইলম

                  Comment


                  • #10
                    আমাদের দেশ। বাংলাদেশ। এদেশটি হিন্দুস্থানের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ। ইসলাম প্রতিষ্ঠার আশা নিয়ে হিন্দুদের কবল থেকে পাকিস্তান নামে দুটি দেশ এক শাসনের অধিনে আলাদা হয়ে যায়।পশ্চিম পাকিস্তান, এবং পূর্ব পাকিস্তান। দুটি ভূখণ্ড একি নামে একি মাকসাদ নিয়ে হিন্দুদের থেকে আলাদা হয়ে যায়। শুরুতেই ধাক্কা খেলো ইসলাম প্রতিষ্ঠায়। গণতন্ত্রীরা শুরুতেই ইসলামী ব্যক্তিদের ধোকা দেয়। এবং কৌশলে ক্ষমতা হাতে নিয়ে নিই। এবং কুফরি পদ্ধতিতে দেশ চালাতে থাকে। এর ভেতরে পূর্ব পাকিস্তান ( বাংলাদেশ)কে হিন্দুরা হিন্দুদের দালালদের দিয়ে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে আলাদা করে ফেলে। এবং এই আলাদা করার পেছনে কারণ হিসেবে জনগনের সামনে দাড় করাই জুলুম ও অধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়াকে। ১৯৭১ সালে ৯ মাস এদেশের সাধারণ মানুষ জালিমের বিরোদ্ধে যুদ্ধ করে দেশটাকে স্বাধীন করে নিই। কিন্তু এদেশেও কুফফারদের দালালরা কুফফারদের খুশি করার জন্য কুফরি পদ্ধতি দিয়ে দেশ চালাতে থাকে। যারা এদেশ স্বাধীন করেছে তাদের অনেকের সাথেই দালালরা কথা বলেনি। এবং যুদ্ধরাও ইসলাম সম্পর্কে অগাত জ্ঞান লাভ করেনি। ফলে দালালরা কুফরি পদ্ধতিতে দেশ চালাতে সাহস পায়। আমাদের জানা থাকতে হবে এদেশ ইসলাম ও মুসলিমদের জন্যই হিন্দুদের থেকে আলাদা হয়েছিলো। ৭১ সাল থেকে এদেশের নাম হচ্ছে বাংলাদেশ। দেশ চলছে! চলবে, কতকাল এভাবে চলে আল্লাহই ভালো জানেন। আমাদের উচিৎ কাজে নেমে পড়া। কারণ আমরা এমন বাসের যাত্রী, যার যাত্রীরা ভয় করে না, কোন নিন্দুকের নিন্দাকে। আল্লাহ আমাদের সহায় হউন, আমিন।
                    والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                    Comment


                    • #11
                      জাজাকাল্লাহ,, উত্তম পরামর্শ।

                      Comment


                      • #12
                        আপনার এই জরিপে কতজনের সাথে কথা হয়েছে?
                        ছাত্র / কর্মজীবী ইত্যাদি কত শ্রেণীর মানুষের সাথে কথা হয়েছে? ইত্যাদি জানার আগ্রহ রইল...[/quote]


                        আমার এই জরীপ লক্ষ লক্ষ মানুষের উপর অনেকে মিলে চালিয়েছি। আর দীর্ঘদিন যাবত চালিয়েছি। বিভিন্ন পেশার মানুষের উপর চালিয়েছি। যেমন, কৃষক, ব্যবসায়ী, শ্রমিক, বিভিন্ন যানের ড্রাইভার, শিক্ষক, ছাত্র, আলেম, জেনারেল, বিভিন্ন প্রকারের ইন্জিনিয়ার, মূর্খ জন সমাজ, লেখক, সাংবাদিক, পুলিশ, ইমাম, আর্টিসম্যান, বিভিন্ন দোকনের কর্মচারী ও মালিক শ্রেণী, বিভিন্ন যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষিত বেকার শ্রেণী, বিদেশে লোক পাঠান এমন দালাল, অবসরপ্রাপ্ত র*্যাব, মুক্তিযোদ্ধা ইত্যাদি আরো অনেক শ্যেণী। আর যে বিষয়গুলো জিজ্ঞাসাবাদ করেছি, তার মাঝে আছে, মানুষের পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবন, কর্ম জীবন ইত্যাদী বিষয়। জনগণ জানিয়েছে, তারা উল্যেখিত সকল জীবন যাপনেই কষ্টে আছে।
                        শত্রু অভিমুখী যুদ্ধা।

                        Comment


                        • #13
                          প্রিয় ভাইয়েরা, এদেশে যখন পুরো ধমে জিহাদ শুরু হবে। তখন কিকি সমস্যা হতে পারে তা নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে। জিহাদ শুরু হলে কারাকারা আমাদের শুত্রুতে পরিণত হতে পারে তা নিয়েও ভাবতে হবে।
                          والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

                          Comment


                          • #14
                            সুন্দর জরিপ করেছেন। আমাদের দেশের জনগন কিছু একটা করতে চাই কিন্তু কিভাবে এবং কাদের সাথে করবে সেটা খুজে পাচ্ছে না।

                            Comment


                            • #15
                              জী ভাই লোহা যত গরম হবে ততই কারিগরি কাজ সহজ হবে ইনশাআল্লাহ, লোহা গরম থাকাবস্থায় হাতুড়ি/গদা মারতে হবে।

                              Comment

                              Working...
                              X