জিহাদ কে অবহেলা করা ও তার থেকে বিরত থাকার পরিনিতি,,
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ مَا لَكُمْ إِذَا قِيلَ لَكُمُ انفِرُواْ فِي سَبِيلِ اللّهِ اثَّاقَلْتُمْ إِلَى الأَرْضِ أَرَضِيتُم بِالْحَيَاةِ الدُّنْيَا مِنَ الآخِرَةِ فَمَا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فِي الآخِرَةِ إِلاَّ قَلِيلٌ - إِلاَّ تَنفِرُواْ يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلاَ تَضُرُّوهُ شَيْئًا وَاللّهُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কি হলো, যখন আল্লাহর পথে বের হওয়ার জন্য তোমাদের কে বলা হয়,তখম মাটি আঁকড়ে ধরে রাখো,তোমরা কি আখিরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অতচ আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প,,যদি আল্লাহর পথে জিহাদে বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের কে মর্মন্তুদ শাস্তি প্রদান করবেন এবং অপর এক জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করে দিবেন,,তোমরা তার (আল্লাহর) কোন ক্ষতি করতে পারবে না,,আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে শক্তিমান,,,
🔆অপর এক আয়াতে তাদের জন্য আল্লাহর গজব এবং চিরস্থায়ী জাহান্নামের হুমকি প্রদান করা হয়েছে,,,ইরশাদ হয়েছে,,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ إِذَا لَقِيتُمُ الَّذِينَ كَفَرُواْ زَحْفاً فَلاَ تُوَلُّوهُمُ الأَدْبَارَ- وَمَن يُوَلِّهِمْ يَوْمَئِذٍ دُبُرَهُ إِلاَّ مُتَحَرِّفاً لِّقِتَالٍ أَوْ مُتَحَيِّزاً إِلَى فِئَةٍ فَقَدْ بَاء بِغَضَبٍ مِّنَ اللّهِ وَمَأْوَاهُ جَهَنَّمُ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ
হে মুমিনগন,,তোমরা যখন কাফির দের মুখামুখি হবে বিশাল বাহিনী নিয়ে,,তখন তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করো না,,আর যে ব্যাক্তি সেদিন তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে সে আল্লাহর গজব নিয়ে ফিরে আসবে,,
তবে যুদ্ধের জন্য (কৌশলগত) দিক পরিবর্তন অথবা নিজ দলে আশ্রয় গ্রহনের জন্য হলে ভিন্ন কথা এবং তার আশ্রয়স্থল হলো জাহান্নাম,,আর সেটা কতইনা নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল,,
🔆অপর আয়াতে এই পৃথিবীতেই কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হওয়ার ঘোষনা দেওয়া হয়েছে,,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُواْ حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ
(হে রাসূল) বলুন তোমাদের পিতা তোমাদের সন্তান, তোমাদের ভাই তোমাদের স্ত্রীগন, তোমাদের গোত্র তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ, তোমাদের ব্যবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় তোমরা করছো এবং তোমাদের বাসস্থান-যাকে তোমরা পছন্দ করো,,
যদি (এগুলো) তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ তাঁর রসূল ও তাঁর পথে জেহাদ করা থেকে,,তবে তোমরা অপেক্ষা করো আল্লাহর নির্দেশন (আযাব) আসা পর্যন্ত,, আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়েত দান করেন না,,
এই আয়াতে বর্ণিত প্রথমোক্ত আটটি জিনিষকে শেষোক্ত তিনটি জিনিষ অপেক্ষা যারা প্রধান্য দিবে তাদের সুস্পষ্ট সতর্কবাণী হয়েছে,,আর সাধারণত যারা জিহাদে যেতে গড়িমিসি করে মূলত : উপরোক্ত আটটি জিনিষের কারনেই হয়ে থাকে,,এরা নিজেরা ও জিহাদ থেকে বিরত থাকে এবং অন্যদের কেও নানা অজুহাতে জিহাদ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে,,এজাতীয় লোকদের চরিত্রকে প্রবিত্র কোরআনে নিন্মের আয়াতে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে,,
🔆আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
فَرِحَ الْمُخَلَّفُونَ بِمَقْعَدِهِمْ خِلاَفَ رَسُولِ اللّهِ وَكَرِهُواْ أَن يُجَاهِدُواْ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللّهِ وَقَالُواْ لاَ تَنفِرُواْ فِي الْحَرِّ قُلْ نَارُ جَهَنَّمَ أَشَدُّ حَرًّا لَّوْ كَانُوا يَفْقَهُونَ
পেছনে থেকে যাওয়া লোকেরা আল্লাহর রসূল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বসে থাকতে পেরে আনন্দ লাভ করেছে,,আর জান ও মালের দ্বারা আল্লাহর রাহে জেহাদ করতে অপছন্দ করেছে,, এবং তারা (অন্যদের) বলেছে,,তোমরা এই গরমের মধ্যে অভিযানে বের হয়ো না,,হে রাসূল বলুন জাহান্নামের আগুন প্রচন্ডতম গরম যদি তারা বুঝতো,,
এ আয়াতে তাবুক যুদ্ধে যারা নিজেরা অংশগ্রহণ করেনি এবং অন্যদের কে বলতো যে,,একে তো এটা খেজুর পাকার মৌসম,,দ্বিতীয় প্রচণ্ড গরম,,
তাই তোমরা যুদ্ধ করার জন্য বের হয়ো না,,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা তাদের কথায় প্রতিবাদ করে বললেন আপনি জানিয়ে দিন জাহান্নামের এর চেয়ে বেশি গরম!
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ مَا لَكُمْ إِذَا قِيلَ لَكُمُ انفِرُواْ فِي سَبِيلِ اللّهِ اثَّاقَلْتُمْ إِلَى الأَرْضِ أَرَضِيتُم بِالْحَيَاةِ الدُّنْيَا مِنَ الآخِرَةِ فَمَا مَتَاعُ الْحَيَاةِ الدُّنْيَا فِي الآخِرَةِ إِلاَّ قَلِيلٌ - إِلاَّ تَنفِرُواْ يُعَذِّبْكُمْ عَذَابًا أَلِيمًا وَيَسْتَبْدِلْ قَوْمًا غَيْرَكُمْ وَلاَ تَضُرُّوهُ شَيْئًا وَاللّهُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
হে ঈমানদারগণ! তোমাদের কি হলো, যখন আল্লাহর পথে বের হওয়ার জন্য তোমাদের কে বলা হয়,তখম মাটি আঁকড়ে ধরে রাখো,তোমরা কি আখিরাতের পরিবর্তে দুনিয়ার জীবনে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? অতচ আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার জীবনের উপকরণ অতি অল্প,,যদি আল্লাহর পথে জিহাদে বের না হও, তবে আল্লাহ তোমাদের কে মর্মন্তুদ শাস্তি প্রদান করবেন এবং অপর এক জাতিকে তোমাদের স্থলাভিষিক্ত করে দিবেন,,তোমরা তার (আল্লাহর) কোন ক্ষতি করতে পারবে না,,আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে শক্তিমান,,,
🔆অপর এক আয়াতে তাদের জন্য আল্লাহর গজব এবং চিরস্থায়ী জাহান্নামের হুমকি প্রদান করা হয়েছে,,,ইরশাদ হয়েছে,,
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُواْ إِذَا لَقِيتُمُ الَّذِينَ كَفَرُواْ زَحْفاً فَلاَ تُوَلُّوهُمُ الأَدْبَارَ- وَمَن يُوَلِّهِمْ يَوْمَئِذٍ دُبُرَهُ إِلاَّ مُتَحَرِّفاً لِّقِتَالٍ أَوْ مُتَحَيِّزاً إِلَى فِئَةٍ فَقَدْ بَاء بِغَضَبٍ مِّنَ اللّهِ وَمَأْوَاهُ جَهَنَّمُ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ
হে মুমিনগন,,তোমরা যখন কাফির দের মুখামুখি হবে বিশাল বাহিনী নিয়ে,,তখন তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করো না,,আর যে ব্যাক্তি সেদিন তাদের থেকে পৃষ্ঠ প্রদর্শন করবে সে আল্লাহর গজব নিয়ে ফিরে আসবে,,
তবে যুদ্ধের জন্য (কৌশলগত) দিক পরিবর্তন অথবা নিজ দলে আশ্রয় গ্রহনের জন্য হলে ভিন্ন কথা এবং তার আশ্রয়স্থল হলো জাহান্নাম,,আর সেটা কতইনা নিকৃষ্ট প্রত্যাবর্তনস্থল,,
🔆অপর আয়াতে এই পৃথিবীতেই কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হওয়ার ঘোষনা দেওয়া হয়েছে,,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
قُلْ إِن كَانَ آبَاؤُكُمْ وَأَبْنَآؤُكُمْ وَإِخْوَانُكُمْ وَأَزْوَاجُكُمْ وَعَشِيرَتُكُمْ وَأَمْوَالٌ اقْتَرَفْتُمُوهَا وَتِجَارَةٌ تَخْشَوْنَ كَسَادَهَا وَمَسَاكِنُ تَرْضَوْنَهَا أَحَبَّ إِلَيْكُم مِّنَ اللّهِ وَرَسُولِهِ وَجِهَادٍ فِي سَبِيلِهِ فَتَرَبَّصُواْ حَتَّى يَأْتِيَ اللّهُ بِأَمْرِهِ وَاللّهُ لاَ يَهْدِي الْقَوْمَ الْفَاسِقِينَ
(হে রাসূল) বলুন তোমাদের পিতা তোমাদের সন্তান, তোমাদের ভাই তোমাদের স্ত্রীগন, তোমাদের গোত্র তোমাদের অর্জিত ধন-সম্পদ, তোমাদের ব্যবসা যা বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয় তোমরা করছো এবং তোমাদের বাসস্থান-যাকে তোমরা পছন্দ করো,,
যদি (এগুলো) তোমাদের কাছে অধিক প্রিয় হয় আল্লাহ তাঁর রসূল ও তাঁর পথে জেহাদ করা থেকে,,তবে তোমরা অপেক্ষা করো আল্লাহর নির্দেশন (আযাব) আসা পর্যন্ত,, আর আল্লাহ ফাসেক সম্প্রদায়কে হেদায়েত দান করেন না,,
এই আয়াতে বর্ণিত প্রথমোক্ত আটটি জিনিষকে শেষোক্ত তিনটি জিনিষ অপেক্ষা যারা প্রধান্য দিবে তাদের সুস্পষ্ট সতর্কবাণী হয়েছে,,আর সাধারণত যারা জিহাদে যেতে গড়িমিসি করে মূলত : উপরোক্ত আটটি জিনিষের কারনেই হয়ে থাকে,,এরা নিজেরা ও জিহাদ থেকে বিরত থাকে এবং অন্যদের কেও নানা অজুহাতে জিহাদ থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করে,,এজাতীয় লোকদের চরিত্রকে প্রবিত্র কোরআনে নিন্মের আয়াতে খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরা হয়েছে,,
🔆আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা বলেন,,
فَرِحَ الْمُخَلَّفُونَ بِمَقْعَدِهِمْ خِلاَفَ رَسُولِ اللّهِ وَكَرِهُواْ أَن يُجَاهِدُواْ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنفُسِهِمْ فِي سَبِيلِ اللّهِ وَقَالُواْ لاَ تَنفِرُواْ فِي الْحَرِّ قُلْ نَارُ جَهَنَّمَ أَشَدُّ حَرًّا لَّوْ كَانُوا يَفْقَهُونَ
পেছনে থেকে যাওয়া লোকেরা আল্লাহর রসূল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বসে থাকতে পেরে আনন্দ লাভ করেছে,,আর জান ও মালের দ্বারা আল্লাহর রাহে জেহাদ করতে অপছন্দ করেছে,, এবং তারা (অন্যদের) বলেছে,,তোমরা এই গরমের মধ্যে অভিযানে বের হয়ো না,,হে রাসূল বলুন জাহান্নামের আগুন প্রচন্ডতম গরম যদি তারা বুঝতো,,
এ আয়াতে তাবুক যুদ্ধে যারা নিজেরা অংশগ্রহণ করেনি এবং অন্যদের কে বলতো যে,,একে তো এটা খেজুর পাকার মৌসম,,দ্বিতীয় প্রচণ্ড গরম,,
তাই তোমরা যুদ্ধ করার জন্য বের হয়ো না,,আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা'আলা তাদের কথায় প্রতিবাদ করে বললেন আপনি জানিয়ে দিন জাহান্নামের এর চেয়ে বেশি গরম!
Comment