১। হযরত ওয়াসিলা বিন আসকাআ (রা) হতে বর্নিত- রাসুলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন- যে ব্যক্তি আমার সহিত মিলে জিহাদে অংশগ্রহন করতে পারেনি তার জন্য উচিত সে যেন সামুদ্রিক জিহাদে অংশগ্রহণ করে। (তিবরানি শরীফ)
২। ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “সমুদ্রপথের একটি জিহাদ স্থলপথের দশটি জিহাদ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি সমুদ্র অতিক্রম করে সে যেন সমস্ত উপত্যকা অতিক্রম করে। আর সমুদ্র মাঝে যার মাথা ঘোরে, সে ব্যক্তি রক্তমাখা (মুজাহিদের) মত।” (মানে এরা সওয়াবে সমান।) (হাকেম ২৬৩৪, সহীহুল জামে’ ৪১৫৪ নং) হাদিসের মান- সহিহ
৩। আইশা (রা) বলতেন- আমি যদি পুরুষ হতাম তাহলে আমি শুধু সামুদ্রিক অভিযানে শরীক হতাম। কারণ হুযুর (সা) ইরশাদ করেছেন যে ব্যক্তির সামুদ্রিক জিহাদের কম্পন সৃষ্টি হয়েছে এবং মাথায় ঘূর্ণন সৃষ্টি হয়েছে সে সওয়াবের দিক দিয়ে ঐ ব্যক্তির ন্যায় যে স্থলভাগের জিহাদে নিজের রক্তে ভিজে ওলট পালট হচ্ছে। (কিতাবুস সুনান)
৪) হযরত সাদ বিন যানাদাহ (রা) থেকে বর্নিত- হুযুর (সা) ইরশাদ করেছেন সামুদ্রিক অভিযানের শহীদগণ স্থলভাগের শহীদগণের চাইতে উত্তম। (মাসারিউল আশওয়াক)
৫) হযরত আলকামা বিন শিহাব (রা) হতে বর্নিত- তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন- যার আমার সহিত মিলে জিহাদে অংশগ্রহন করার সুযোগ হয়নি সে যেন সামুদ্রিক যুদ্ধে অংশগ্রহন করে। কারণ সমুদ্রের একদিনের জিহাদ স্থলভাগের দুদিনের জিহাদের চেয়ে উত্তম। আর সামুদ্রিক জিহাদের একজন শহীদ স্থলভাগে শাহাদত বরণকারি ২জন শহিদের সমান সাওয়াব পাবে।আর আল্লাহ তায়ালার নিকট সবচেয়ে সম্মানিত তাঁরা যারা “আকাফ” গুনে গুণান্বিত। সাহাবাগণ আরয করলেন- হে আল্লাহর রাসুল (সা), আকাফ ওয়ালা কারা? হুযুর (সা) বললেন, সমুদ্রে যাদের নৌযান উলটে যাবে তাঁরাই “আকাফ” গুণে গুণান্বিত। (তিবরানি শরীফ)
সম্মানিত ভাই এবং বোনেরা, হাদিসগুলি নিয়ে সম্ভব হলে একটু চিন্তা করবেন। আমাদের নদীমাতৃক দেশে অনেকগুলি নদী এবং বিশাল একটি সমুদ্র পড়ে রয়েছে। ভারতের ভিতরও নদী এবং বন্দরসম্পন্ন বেশ কিছু শহর রয়েছে। আরকানের জিহাদও নদী এবং সমুদ্র ব্যতিত সম্ভব নয়। এসমস্ত জিহাদে অংশগ্রহণে এই হাদিসগুলির ফযিলতগুলি নিয়ে ভাবার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ।
২। ইবনে আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “সমুদ্রপথের একটি জিহাদ স্থলপথের দশটি জিহাদ অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। যে ব্যক্তি সমুদ্র অতিক্রম করে সে যেন সমস্ত উপত্যকা অতিক্রম করে। আর সমুদ্র মাঝে যার মাথা ঘোরে, সে ব্যক্তি রক্তমাখা (মুজাহিদের) মত।” (মানে এরা সওয়াবে সমান।) (হাকেম ২৬৩৪, সহীহুল জামে’ ৪১৫৪ নং) হাদিসের মান- সহিহ
৩। আইশা (রা) বলতেন- আমি যদি পুরুষ হতাম তাহলে আমি শুধু সামুদ্রিক অভিযানে শরীক হতাম। কারণ হুযুর (সা) ইরশাদ করেছেন যে ব্যক্তির সামুদ্রিক জিহাদের কম্পন সৃষ্টি হয়েছে এবং মাথায় ঘূর্ণন সৃষ্টি হয়েছে সে সওয়াবের দিক দিয়ে ঐ ব্যক্তির ন্যায় যে স্থলভাগের জিহাদে নিজের রক্তে ভিজে ওলট পালট হচ্ছে। (কিতাবুস সুনান)
৪) হযরত সাদ বিন যানাদাহ (রা) থেকে বর্নিত- হুযুর (সা) ইরশাদ করেছেন সামুদ্রিক অভিযানের শহীদগণ স্থলভাগের শহীদগণের চাইতে উত্তম। (মাসারিউল আশওয়াক)
৫) হযরত আলকামা বিন শিহাব (রা) হতে বর্নিত- তিনি বলেন- রাসুলুল্লাহ (সা) ইরশাদ করেছেন- যার আমার সহিত মিলে জিহাদে অংশগ্রহন করার সুযোগ হয়নি সে যেন সামুদ্রিক যুদ্ধে অংশগ্রহন করে। কারণ সমুদ্রের একদিনের জিহাদ স্থলভাগের দুদিনের জিহাদের চেয়ে উত্তম। আর সামুদ্রিক জিহাদের একজন শহীদ স্থলভাগে শাহাদত বরণকারি ২জন শহিদের সমান সাওয়াব পাবে।আর আল্লাহ তায়ালার নিকট সবচেয়ে সম্মানিত তাঁরা যারা “আকাফ” গুনে গুণান্বিত। সাহাবাগণ আরয করলেন- হে আল্লাহর রাসুল (সা), আকাফ ওয়ালা কারা? হুযুর (সা) বললেন, সমুদ্রে যাদের নৌযান উলটে যাবে তাঁরাই “আকাফ” গুণে গুণান্বিত। (তিবরানি শরীফ)
সম্মানিত ভাই এবং বোনেরা, হাদিসগুলি নিয়ে সম্ভব হলে একটু চিন্তা করবেন। আমাদের নদীমাতৃক দেশে অনেকগুলি নদী এবং বিশাল একটি সমুদ্র পড়ে রয়েছে। ভারতের ভিতরও নদী এবং বন্দরসম্পন্ন বেশ কিছু শহর রয়েছে। আরকানের জিহাদও নদী এবং সমুদ্র ব্যতিত সম্ভব নয়। এসমস্ত জিহাদে অংশগ্রহণে এই হাদিসগুলির ফযিলতগুলি নিয়ে ভাবার চেষ্টা করবেন ইনশাআল্লাহ।
Comment