বাংলাদেশে বর্তমানে আলেমপুজা ও শাইখপূজা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে। যে পুজার কারনে বহু নবীর জাতি জাহান্নামে গিয়েছে। এসব পুজা মানুষকে বহুদলে বিভক্ত করেছে।
আপনি যদি জামাত শিবির ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন ভাই নামায রোযা অন্যান্য এবাদত করেন নবীর তরিকায় আর ইকামাতে দ্বীনের জন্য জিহাদ করেন কেন আব্রাহামের তরিকায়। উত্তরে তারা বলবে মওদুদী সাঈদী এইসব আলেমরা কি কম বুঝে। এভাবেই এরা আলেম পুজা করে যাচ্ছে তারা।
আপনি খেলাফত মজলিসের ভাই্দের জিজ্ঞাসা করেন ভাই আব্রাহামের পথে জিহাদ করছেন কেন তারা বলবে হাফেজ্জি রাহিঃ হুজুর, মামুনুল হক্ব এরা কি কম বুঝে। এভাবে এরাও আলেমপুজা করে যাচ্ছে।
আপনি আহলেহাদিস ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা গনতন্ত্র হারাম বলেন আবার গনতান্ত্রিক তাগুত সরকারের আনুগত্য করেন কেন তাগুত ত্যাগ করা তো ফরজ উত্তরে তারা বলবে আমাদের শাইখগন বলেছেন সরকারের আনুগত্য করা ফরজ। মদিনার আলেমরা কি কম বুঝেন। এভাবে এরাও শাইখপুজা করে যাচ্ছে।
পীরপুজারীদের ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন পীরের কাছে মুরিদ হোন কেন, রবের নৈকট্য অর্জন করতে তো ভায়া মাধ্যম নেই। উত্তরে তারা বলবে এতবড় পীর কি কম বুঝে আমাদের পীর আমাদেরকে পরকালে সুপারিশ করে জান্নাতে নিবে। এভাবে এরাও পীর পুজা করে যাচ্ছে।
মুর্তীপুজারীদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন মুর্তীপুজা করেন উত্তরে তারা বলবে এই মুর্তীগুলোই পরকালে সুপারিশ করে জান্নাতে নিবে। এভাবে এরাও মুর্তীপুজা করে যাচ্ছে।
কওমি হেফাজতের ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন বার বার তাগুতের কাছে যাচ্ছেন এবং কেন তাগুতের সাথে সমঝোতা বন্ধুত্ব করছেন। আল্লাহ কি তাগুতের বন্ধুত্ব করতে ও বিচার দাবী নিয়ে যেতে নিষেধ করেননি। উত্তরে তারা বলবে বড় হুজুর মানে শফী হুজুর কি কম বুঝেন। এভাবেই তারাও হুজুরপুজা করে যাচ্ছে।
তাবলীগ ভাইদের যদি জিজ্ঞাসা করেন ভাই আপনারা ইলিয়াছ সাহেবের কিচ্চা কাহিনির কিতাব বাদ দিয়ে কুরআন সুন্নাহ দিয়ে তাবলীগ করেন না কেন? উত্তরে তারা বলবে ইলিয়াছ সাহেব দেওবন্দের বড় আলেম এবং অনেক আলেমরাও তাবলীগ করে তারা কি কম বুঝে। এভাবে এরাও আলেমপুজা করে যাচ্ছে।
আপনি যদি এসব দলের আকিদা কার্যক্রম তুলে ধরে কুরআন হাদিস দিয়ে প্রমান করে বলেন ভাই ইসলাম তো এসব কাজ সাপোর্ট করেনা তখন দেখবেন তারা রবের আয়াতকে অস্বিকার করে দিয়ে দল ও দলের নেতাকে প্রাদান্য দিবে। এভাবেই এরা নতুন শরিয়াহ কায়েম করেছে। ইসলামের পরিবর্তে ব্যক্তিকে শরিয়াহ বানিয়ে নিয়েছে। ইসলামে জায়েজ আছে কিনা তা কেউ পরোয়া করেনা। আর এটাই ঈমান ভঙ্গের অন্যতম কারন। এভাবেই এরা ঈমানহারা হয়ে জাহান্নামের দিকে যাচ্ছে।
পরিশিষে বলছি, এখনও সময় আছে আলেমপুজা শাইখপুজা না করে রবের এবাদত করুন। মনে রাখবেন আনুগত্য অনুস্মরনের মুল ভিত্তি হল রবের ওহী। রবের ওহী হল ইসলামের সীমারেখা। আর যে রবের সীমারেখা লঙ্ঘন করবে সেই চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে থাকবে। [নিসা-১৪]
আপনি যদি জামাত শিবির ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন ভাই নামায রোযা অন্যান্য এবাদত করেন নবীর তরিকায় আর ইকামাতে দ্বীনের জন্য জিহাদ করেন কেন আব্রাহামের তরিকায়। উত্তরে তারা বলবে মওদুদী সাঈদী এইসব আলেমরা কি কম বুঝে। এভাবেই এরা আলেম পুজা করে যাচ্ছে তারা।
আপনি খেলাফত মজলিসের ভাই্দের জিজ্ঞাসা করেন ভাই আব্রাহামের পথে জিহাদ করছেন কেন তারা বলবে হাফেজ্জি রাহিঃ হুজুর, মামুনুল হক্ব এরা কি কম বুঝে। এভাবে এরাও আলেমপুজা করে যাচ্ছে।
আপনি আহলেহাদিস ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা গনতন্ত্র হারাম বলেন আবার গনতান্ত্রিক তাগুত সরকারের আনুগত্য করেন কেন তাগুত ত্যাগ করা তো ফরজ উত্তরে তারা বলবে আমাদের শাইখগন বলেছেন সরকারের আনুগত্য করা ফরজ। মদিনার আলেমরা কি কম বুঝেন। এভাবে এরাও শাইখপুজা করে যাচ্ছে।
পীরপুজারীদের ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন পীরের কাছে মুরিদ হোন কেন, রবের নৈকট্য অর্জন করতে তো ভায়া মাধ্যম নেই। উত্তরে তারা বলবে এতবড় পীর কি কম বুঝে আমাদের পীর আমাদেরকে পরকালে সুপারিশ করে জান্নাতে নিবে। এভাবে এরাও পীর পুজা করে যাচ্ছে।
মুর্তীপুজারীদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন মুর্তীপুজা করেন উত্তরে তারা বলবে এই মুর্তীগুলোই পরকালে সুপারিশ করে জান্নাতে নিবে। এভাবে এরাও মুর্তীপুজা করে যাচ্ছে।
কওমি হেফাজতের ভাইদের জিজ্ঞাসা করেন আপনারা কেন বার বার তাগুতের কাছে যাচ্ছেন এবং কেন তাগুতের সাথে সমঝোতা বন্ধুত্ব করছেন। আল্লাহ কি তাগুতের বন্ধুত্ব করতে ও বিচার দাবী নিয়ে যেতে নিষেধ করেননি। উত্তরে তারা বলবে বড় হুজুর মানে শফী হুজুর কি কম বুঝেন। এভাবেই তারাও হুজুরপুজা করে যাচ্ছে।
তাবলীগ ভাইদের যদি জিজ্ঞাসা করেন ভাই আপনারা ইলিয়াছ সাহেবের কিচ্চা কাহিনির কিতাব বাদ দিয়ে কুরআন সুন্নাহ দিয়ে তাবলীগ করেন না কেন? উত্তরে তারা বলবে ইলিয়াছ সাহেব দেওবন্দের বড় আলেম এবং অনেক আলেমরাও তাবলীগ করে তারা কি কম বুঝে। এভাবে এরাও আলেমপুজা করে যাচ্ছে।
আপনি যদি এসব দলের আকিদা কার্যক্রম তুলে ধরে কুরআন হাদিস দিয়ে প্রমান করে বলেন ভাই ইসলাম তো এসব কাজ সাপোর্ট করেনা তখন দেখবেন তারা রবের আয়াতকে অস্বিকার করে দিয়ে দল ও দলের নেতাকে প্রাদান্য দিবে। এভাবেই এরা নতুন শরিয়াহ কায়েম করেছে। ইসলামের পরিবর্তে ব্যক্তিকে শরিয়াহ বানিয়ে নিয়েছে। ইসলামে জায়েজ আছে কিনা তা কেউ পরোয়া করেনা। আর এটাই ঈমান ভঙ্গের অন্যতম কারন। এভাবেই এরা ঈমানহারা হয়ে জাহান্নামের দিকে যাচ্ছে।
পরিশিষে বলছি, এখনও সময় আছে আলেমপুজা শাইখপুজা না করে রবের এবাদত করুন। মনে রাখবেন আনুগত্য অনুস্মরনের মুল ভিত্তি হল রবের ওহী। রবের ওহী হল ইসলামের সীমারেখা। আর যে রবের সীমারেখা লঙ্ঘন করবে সেই চিরস্থায়ীভাবে জাহান্নামে থাকবে। [নিসা-১৪]
Comment