নির্যাতিত,নিপীড়িত,অত্যাচারিত,অসহায়,মজলুম মুসলিম জনতাকে অত্যাচারির অত্যাচার থেকে মুক্ত করার জন্য জিহাদ করা অন্য মুসলমানের উপর ফরজে আইন।চাই সে নির্যাতিত জায়গা পৃথিবীর যেখানেই হোক না কেন।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন------
(وَمَا لَكُمْ لَا تُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَالْوِلْدَانِ الَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَلْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ وَلِيًّا وَاجْعَلْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ نَصِيرًا)
[Surat An-Nisa' 75]
আয়াতে কারিমার অর্থ--- আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।
উক্ত আয়াতে আল্লাহ তাআলা পরিস্কার ভাষায় কিতালের নির্দেশ দেওয়ার পরিবর্তে সতর্কবানী ব্যবহার করেছেন " তোমাদের কি হলো? বলে।
কেননা,যখন কোন মুসলিম এলাকার উপর নির্যাতন হতে থাকে আর সেখানকার মুসলমানরা আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ করতে থাকে, তখন এই পরিস্থিতিতে যারা কিতাল থেকে বিরত থাকে তারা ধমকেরই উপযুক্ত।
কেননা শরীরের একটি অংগ আহত হলে অপর অংগকে ব্যথিত হওয়ার জন্য আহবান করা হয় না।একটি অংগে ব্যথা হলে পুরো শরীরই ব্যথিত হয়ে পরে। যেমন নাকি চোখের মধ্যে ব্যথা হলে পা কে অনুরোধ করে বলতে হয়না ডাক্তারের কাছে যাওয়ার জন্য।তদ্রুপ পুরো পৃথিবীর মুসলমান একটি শরীরের মতো।পৃথিবীর এক প্রান্তে কোন একজন মুসলমানের উপর আঘাত আসলে, সারা দুনিয়ার মুসলমানদের জান দিয়ে হলেও তাকে উদ্ধার করতে হবে।
আল্লাহর রাসূল ইরশাদ করেন-----
المسلم كجسد واحد ان اشتكى عينه اشتكى كله
অর্থাৎ মুসলিমজাতি এক শরীরের ন্যায়।তার চোখে ব্যথা হলে পুরো শরীর ব্যথিত হয়ে পরে।
(এভাবে একজন মোসলমানের উপর টোকা আসলেও সমস্ত মোসলমানের ব্যথিত হওয়া আবশ্যক।)
হুজুর স. শুধু হাদীস বর্ননা করেই ক্ষান্ত হননি,বরং তাঁর বাস্তব জীবনে আমলের মাধ্যমে তার উম্মতকে শিক্ষা দিয়ে গেছেন যে,মোসলমানের রক্তের বদলা কিভাবে নিতে হয়।
আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন------
(وَمَا لَكُمْ لَا تُقَاتِلُونَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ وَالْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الرِّجَالِ وَالنِّسَاءِ وَالْوِلْدَانِ الَّذِينَ يَقُولُونَ رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْ هَٰذِهِ الْقَرْيَةِ الظَّالِمِ أَهْلُهَا وَاجْعَلْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ وَلِيًّا وَاجْعَلْ لَنَا مِنْ لَدُنْكَ نَصِيرًا)
[Surat An-Nisa' 75]
আয়াতে কারিমার অর্থ--- আর তোমাদের কি হল যে, তেমারা আল্লাহর রাহে লড়াই করছ না দুর্বল সেই পুরুষ, নারী ও শিশুদের পক্ষে, যারা বলে, হে আমাদের পালনকর্তা! আমাদিগকে এই জনপদ থেকে নিষ্কৃতি দান কর; এখানকার অধিবাসীরা যে, অত্যাচারী! আর তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য পক্ষালম্বনকারী নির্ধারণ করে দাও এবং তোমার পক্ষ থেকে আমাদের জন্য সাহায্যকারী নির্ধারণ করে দাও।
উক্ত আয়াতে আল্লাহ তাআলা পরিস্কার ভাষায় কিতালের নির্দেশ দেওয়ার পরিবর্তে সতর্কবানী ব্যবহার করেছেন " তোমাদের কি হলো? বলে।
কেননা,যখন কোন মুসলিম এলাকার উপর নির্যাতন হতে থাকে আর সেখানকার মুসলমানরা আল্লাহর নিকট ফরিয়াদ করতে থাকে, তখন এই পরিস্থিতিতে যারা কিতাল থেকে বিরত থাকে তারা ধমকেরই উপযুক্ত।
কেননা শরীরের একটি অংগ আহত হলে অপর অংগকে ব্যথিত হওয়ার জন্য আহবান করা হয় না।একটি অংগে ব্যথা হলে পুরো শরীরই ব্যথিত হয়ে পরে। যেমন নাকি চোখের মধ্যে ব্যথা হলে পা কে অনুরোধ করে বলতে হয়না ডাক্তারের কাছে যাওয়ার জন্য।তদ্রুপ পুরো পৃথিবীর মুসলমান একটি শরীরের মতো।পৃথিবীর এক প্রান্তে কোন একজন মুসলমানের উপর আঘাত আসলে, সারা দুনিয়ার মুসলমানদের জান দিয়ে হলেও তাকে উদ্ধার করতে হবে।
আল্লাহর রাসূল ইরশাদ করেন-----
المسلم كجسد واحد ان اشتكى عينه اشتكى كله
অর্থাৎ মুসলিমজাতি এক শরীরের ন্যায়।তার চোখে ব্যথা হলে পুরো শরীর ব্যথিত হয়ে পরে।
(এভাবে একজন মোসলমানের উপর টোকা আসলেও সমস্ত মোসলমানের ব্যথিত হওয়া আবশ্যক।)
হুজুর স. শুধু হাদীস বর্ননা করেই ক্ষান্ত হননি,বরং তাঁর বাস্তব জীবনে আমলের মাধ্যমে তার উম্মতকে শিক্ষা দিয়ে গেছেন যে,মোসলমানের রক্তের বদলা কিভাবে নিতে হয়।
Comment