আমরা সালাম দিতে এতো গাফিলতি করি
হাই আফসোস, সালামের স্হানে আমরা হাই হ্যালো বলি যেটা ইয়াহুদী নাসারাদের কালচার,
অথচ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম আমাদের শিখিয়েছেন,
ইসলামে সালামের গুরুত্ব মাত্র চারটি হাদীস
উপস্থাপন করলাম।
১। ইসলামের উত্তম আমল : ইসলামি ভ্রাতৃত্ব বন্ধন সৃদৃঢ় ও অটুট রাখার উত্তম মাধ্যম সালাম বিনিময়। এতে ব্যক্তির উন্নত আচার-আচরণ ও উত্তম স্বভাবেরও প্রতিফলন ঘটে। আর এটি ইসলামের উত্তম আমল। হযরত আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা) থেকে বর্ণিত, জনৈক সাহাবী রাসূলুল্লাহ (স) কে জিজ্ঞেস করেন, ইসলামে কোন আমলটি সবচেয়ে উত্তম? রাসূলুল্লাহ (স) প্রত্যুত্তরে বলেন- অনাহারিকে খাওয়ানো এবং পরিচিত ও অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়া (বুখারী ও মুসলিম, মিশকাত, হাদীস নং- ৪৪২২)।*
২। ভালবাসা বৃদ্ধির মাধ্যম : সালামের মাধ্যমে ভালবাসা বৃদ্ধি পায়। মহানবী (স) বলেন- মু’মিন হওয়া ছাড়া জান্নাতে যাওয়া যাবেনা, আর পারস্পরিক ভালবাসা ছাড়া মু’মিন হওয়া যাবে না। আমি তোমাদেরকে বলবো ডশসের ফলে তোমাদের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হবে? তা’হলো সালাম দেয়া। মিশকাত- ৩৯৭ পৃষ্ঠা।
৩। জান্নাতে যাওয়ার মাধ্যম : মহানবী (স) বলেন- চারটি কাজ যে ব্যক্তি করবে সে নির্বিঘেœ জান্নাতে যেতে পারবে। যেমন তিনি বলেছেন- অনাহারিকে খাদ্য দাও, সালাম দাও, আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখ এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন নামায পড়, অত:পর নিরাপদে জান্নাতে প্রবেশ কর (কুরতবী ১ম খন্ড ২০৮ পৃষ্ঠা, আহমদ ২/২৯৯
৪। আল্লাহর বন্ধু হওয়ার মাধ্যম : মহানবী (স) হযরত জিব্রাঈল (আ) কে জিজ্ঞেস করেন আল্লাহ তা’য়ালা হযরত ইব্রাহীম (আ) কে কি গুণের কারণে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন? হযরত জিব্রাঈল (আ) উত্তরে বলেন- তিনটি কারণে আল্লাহ তা’য়ালা হযরত ইবরাহীম (আ) কে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন ১. মানুষকে খাওয়ানো, ২. সালাম দেয়া, ৩. রাত্রে নামায পড়া (কুরতুবী- ৫ম খন্ড, ৩০৪ পৃষ্ঠা)।*
হাই আফসোস, সালামের স্হানে আমরা হাই হ্যালো বলি যেটা ইয়াহুদী নাসারাদের কালচার,
অথচ প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম আমাদের শিখিয়েছেন,
ইসলামে সালামের গুরুত্ব মাত্র চারটি হাদীস
উপস্থাপন করলাম।
১। ইসলামের উত্তম আমল : ইসলামি ভ্রাতৃত্ব বন্ধন সৃদৃঢ় ও অটুট রাখার উত্তম মাধ্যম সালাম বিনিময়। এতে ব্যক্তির উন্নত আচার-আচরণ ও উত্তম স্বভাবেরও প্রতিফলন ঘটে। আর এটি ইসলামের উত্তম আমল। হযরত আবদুল্লাহ ইবন আমর (রা) থেকে বর্ণিত, জনৈক সাহাবী রাসূলুল্লাহ (স) কে জিজ্ঞেস করেন, ইসলামে কোন আমলটি সবচেয়ে উত্তম? রাসূলুল্লাহ (স) প্রত্যুত্তরে বলেন- অনাহারিকে খাওয়ানো এবং পরিচিত ও অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়া (বুখারী ও মুসলিম, মিশকাত, হাদীস নং- ৪৪২২)।*
২। ভালবাসা বৃদ্ধির মাধ্যম : সালামের মাধ্যমে ভালবাসা বৃদ্ধি পায়। মহানবী (স) বলেন- মু’মিন হওয়া ছাড়া জান্নাতে যাওয়া যাবেনা, আর পারস্পরিক ভালবাসা ছাড়া মু’মিন হওয়া যাবে না। আমি তোমাদেরকে বলবো ডশসের ফলে তোমাদের মধ্যে ভালবাসা সৃষ্টি হবে? তা’হলো সালাম দেয়া। মিশকাত- ৩৯৭ পৃষ্ঠা।
৩। জান্নাতে যাওয়ার মাধ্যম : মহানবী (স) বলেন- চারটি কাজ যে ব্যক্তি করবে সে নির্বিঘেœ জান্নাতে যেতে পারবে। যেমন তিনি বলেছেন- অনাহারিকে খাদ্য দাও, সালাম দাও, আত্মীয়তার সম্পর্ক বজায় রাখ এবং মানুষ যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন নামায পড়, অত:পর নিরাপদে জান্নাতে প্রবেশ কর (কুরতবী ১ম খন্ড ২০৮ পৃষ্ঠা, আহমদ ২/২৯৯
৪। আল্লাহর বন্ধু হওয়ার মাধ্যম : মহানবী (স) হযরত জিব্রাঈল (আ) কে জিজ্ঞেস করেন আল্লাহ তা’য়ালা হযরত ইব্রাহীম (আ) কে কি গুণের কারণে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন? হযরত জিব্রাঈল (আ) উত্তরে বলেন- তিনটি কারণে আল্লাহ তা’য়ালা হযরত ইবরাহীম (আ) কে খলীল হিসেবে গ্রহণ করেছেন ১. মানুষকে খাওয়ানো, ২. সালাম দেয়া, ৩. রাত্রে নামায পড়া (কুরতুবী- ৫ম খন্ড, ৩০৪ পৃষ্ঠা)।*
Comment