,পায়ে পড়ি হেফাজত
..........জাগ্রত কবি মুহিব খান
এখনও মুছেনি দাগ রাজপথ থেকে হায়
এখনও খুনীরা হাসে সে মাতম দেখে হায়
এখনও মায়েরা কাঁদে, ফেরেনি যে সন্তান
এখনও হয়নি শোধ সে রাতের অপমান।
শহরে নগরে আর সহস্র পাড়া-গাঁয়,
আজও সে আঘাত কোটি মুমিনের সারা গায়
আজও সেই ক্ষতে ছুটে রক্তের ফিনকি
শোধিতে পেরেছো সেই রক্তের ঋণ কি?
তবে কেন সন্দেহ সংশয় শুনি আজ
কী করে বন্ধু হলো সেদিনের খুনি আজ!
রাজপথে পিষে যারা মুমিনের গোশতো
কী করে তারাই আজ হয়ে গেলো দোস্তো!!!
কী এমন লেনা-দেনা জালিমের সঙ্গে?
একসাথে এতো রুপ কেন তব অঙ্গে!??
যে কেড়েছে সম্ভ্রম তারই সাথে 'হাঙ্গা'!
সাবধান হেফাজত! বেঁধে যাবে দাঙ্গা।
তুমি তো কিছুই নও শুধু এক চেতনা
জনতার ঢল দেখে গৌরবে মেতো না
চেতনাকে পুঁজি করে চলে যদি কারবার-
ভেবো না জনতা সব ছেড়ে দেবে বারবার।
এই ঢল বাংলার অজপাড়া, মাঠ-গাঁর
এই ঢল কেনা নয় ঢাকা কিবা চাটগাঁর
এই ঢল ইমানের, তৌহিদি জনতার
চেতনার গর্জন কান পেতে শোনো তার।
অনেক দিয়েছে ব্যথা 'গাদ্দার' অতীতে
হেফাজত পড়ে যদি সেই দুর্মতিতে-
মানুষ নেবে না মেনে, তুলে নেবে চামড়া
ইমান বেঁচতে হেথা আসিনি তো আমরা!
অনেক লিখেছি কথা চেতনার পক্ষে
অনেক গেয়েছি গান বিজয়ের লক্ষ্যে
যদি দেখি হেরফের, ইঁদুরের উৎপাত
জনতাকে সাথে নিয়ে করে দেবো উৎখাত।
লক্ষ তরুণ আর উলামা ও জনতা
তোমাদের দিয়ে গেছে হৃদয়ের মমতা
ইজ্জত রেখো তার যদি হয় অন্য
চরম বেদনা আছে তোমাদের জন্য।
আমায় ভেবো না পর আমি তোমাদের লোক
সাফ সাফ বলি কথা, যা হবার তাই হোক
যতো দিন আছো ঠিক করছো না ভুলটা
ততো দিন সাথে আছি নয়তোবা উল্টা।
বাংলার ঘরে ঘরে হেফাজত 'শক্তি'
খুনীদের সাথে তাই নয় কোনো চুক্তি
নয় কোনো ফন্দি বা নয় কোনো সন্ধি
‘হেফাজত-ফাঁদে’ থাক জালিমেরা বন্দি।
চেতনাকে বিকিয়ো না পায়ে পড়ি হেফাজত! ভুল হলে ক্ষমা নেই দিতে হবে নাকে খত
জনতা থাপড়ে লাল করে দেবে গালটি
চেতনা এগিয়ে যাবে নাম- নেতা পাল্টি।
এই দেশ ইমানের এই দেশ মুমিনের
নয় কোনো নাস্তিক মুরতাদ কমিনের
নাম-নেতা পিছে ফেলে এ লড়াই চলবে
ইমানের এ আগুন ঘরে ঘরে জ্বলবে।
..........জাগ্রত কবি মুহিব খান
এখনও মুছেনি দাগ রাজপথ থেকে হায়
এখনও খুনীরা হাসে সে মাতম দেখে হায়
এখনও মায়েরা কাঁদে, ফেরেনি যে সন্তান
এখনও হয়নি শোধ সে রাতের অপমান।
শহরে নগরে আর সহস্র পাড়া-গাঁয়,
আজও সে আঘাত কোটি মুমিনের সারা গায়
আজও সেই ক্ষতে ছুটে রক্তের ফিনকি
শোধিতে পেরেছো সেই রক্তের ঋণ কি?
তবে কেন সন্দেহ সংশয় শুনি আজ
কী করে বন্ধু হলো সেদিনের খুনি আজ!
রাজপথে পিষে যারা মুমিনের গোশতো
কী করে তারাই আজ হয়ে গেলো দোস্তো!!!
কী এমন লেনা-দেনা জালিমের সঙ্গে?
একসাথে এতো রুপ কেন তব অঙ্গে!??
যে কেড়েছে সম্ভ্রম তারই সাথে 'হাঙ্গা'!
সাবধান হেফাজত! বেঁধে যাবে দাঙ্গা।
তুমি তো কিছুই নও শুধু এক চেতনা
জনতার ঢল দেখে গৌরবে মেতো না
চেতনাকে পুঁজি করে চলে যদি কারবার-
ভেবো না জনতা সব ছেড়ে দেবে বারবার।
এই ঢল বাংলার অজপাড়া, মাঠ-গাঁর
এই ঢল কেনা নয় ঢাকা কিবা চাটগাঁর
এই ঢল ইমানের, তৌহিদি জনতার
চেতনার গর্জন কান পেতে শোনো তার।
অনেক দিয়েছে ব্যথা 'গাদ্দার' অতীতে
হেফাজত পড়ে যদি সেই দুর্মতিতে-
মানুষ নেবে না মেনে, তুলে নেবে চামড়া
ইমান বেঁচতে হেথা আসিনি তো আমরা!
অনেক লিখেছি কথা চেতনার পক্ষে
অনেক গেয়েছি গান বিজয়ের লক্ষ্যে
যদি দেখি হেরফের, ইঁদুরের উৎপাত
জনতাকে সাথে নিয়ে করে দেবো উৎখাত।
লক্ষ তরুণ আর উলামা ও জনতা
তোমাদের দিয়ে গেছে হৃদয়ের মমতা
ইজ্জত রেখো তার যদি হয় অন্য
চরম বেদনা আছে তোমাদের জন্য।
আমায় ভেবো না পর আমি তোমাদের লোক
সাফ সাফ বলি কথা, যা হবার তাই হোক
যতো দিন আছো ঠিক করছো না ভুলটা
ততো দিন সাথে আছি নয়তোবা উল্টা।
বাংলার ঘরে ঘরে হেফাজত 'শক্তি'
খুনীদের সাথে তাই নয় কোনো চুক্তি
নয় কোনো ফন্দি বা নয় কোনো সন্ধি
‘হেফাজত-ফাঁদে’ থাক জালিমেরা বন্দি।
চেতনাকে বিকিয়ো না পায়ে পড়ি হেফাজত! ভুল হলে ক্ষমা নেই দিতে হবে নাকে খত
জনতা থাপড়ে লাল করে দেবে গালটি
চেতনা এগিয়ে যাবে নাম- নেতা পাল্টি।
এই দেশ ইমানের এই দেশ মুমিনের
নয় কোনো নাস্তিক মুরতাদ কমিনের
নাম-নেতা পিছে ফেলে এ লড়াই চলবে
ইমানের এ আগুন ঘরে ঘরে জ্বলবে।
Comment