বিসমিল্লাহির রাহাম্নির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
আসুন আমরা মুজাকারার মাধ্যমে জিহাদি কিছু মাস-আলাহ মুখস্থ করে নেই ইনশা আল্লাহ।
তাহলে আসুন !!! আজ ৮টা মাস-আলাহ মুখস্থ করি ।
মাস-আলাহ-১
আমরা জানি জ্বিহাদ সকলের উপরেই ফরজ হয়,তাবে এমন কিছু লোক আছে যাদের উপর জ্বিহাদ ফরজ হয় না।তারা হলঃ ছোট বাচ্ছাদের উপর তা ফরজ হয়না ।অনুরুপ উম্মাদ,পাগল ও মহিলাদের উপরও ফরজ হয় না।
মাস-আলাহ-২
এমন অসুস্থ ব্যক্তির উপর ফরজ নয়,যে অসুস্থতার কারনে যুদ্ব করতে সক্ষম নয়।
মাস-আলাহ-৩
কানা (অন্ধ নয়-অন্ধ বলা হয়, যার উভয় চক্ষু নস্ট) বা সামান্য লেংড়া ব্যক্তির উপর জ্বিহাদ ফরজ। মাথা ব্যথা ,সামান্য ডাইরিয়া বা হালকা জ্বরের কারনে জিহাদের ফরজিয়্যত রহিত হবে না ।
মাস-আলাহ-৪
জ্বিহাদ করতে হলে পিতা-মাতা এর অনুমতি অপরিহার্য। পিতা-মাতা না থাকলে দাদা-দাদির অনুমতির প্রয়োজন হবে।
মাস-আলাহ-৫
পিতা-মাতা জিহাদের অনুমতি প্রদানের পর যদি তা উঠিয়ে নেয়,তবে পুত্রের জন্য ময়দান হতে ফিরে আসতে হবে। তবে হ্যা...।এ ফিরে আসার দ্বারা যদি মুজাহিদের মাঝে সামান্য হতাশা বা মুজাহদ শুন্যতার অভাব হয়, তবে আসতে পারবে না। আর যদি পুত্র যুদ্বের জন্য কাতারে দাঁড়িয়ে যায় এমতাবস্থায় মাতা-পিতা অনুমতি উঠিয়ে নেয় তবুও আসতে পারবে না ঐ অবস্থায় ফিরে আসা তার জন্য হারাম।
মাস-আলাহ-৬
যদি কোন মুজাহিদ ঋনি হয় আর ঋনদাতা ব্যক্তি ঋন পরিশোধের জন্য চাপ দেয় এবং তা শোধ করারও মুজাহিদের কোন ব্যবস্থা নেই। তো ইমাম মালেক রহ। বলেনঃএই অবস্থায়ও মুজাহিদ জিহাদে যেতে পারবে । আল্লামা আওযায়ি রহ। বলেনঃ মুজাহিদ ঋনদাতা ব্যক্তির কোন অনুমতি ছাড়া-ই জিহাদে যেতে পারবে। আল্লামা ইবনুল মাঞ্জুর রহ। বলেনঃ যদি অন্যের মাধ্যমে ঋন শোধের কোন ব্যবস্থা হয় তবে ঋনদাতা ব্যক্তির অনুমতির প্রয়োজন হবে । ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহ।ও এ মত পোষন করেন।
মাস-আলাহ-৭
ইমাম শাফেঈ রহ বলেনঃ ঋনি মুজাহিদ ঋনদাতা ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিত জিহাদের যেতে পারবে না, চাই সে ঋনদাতা মুসলমান হোক বা কাফির ।
মাস-আলাহ-৮
ঋন পরিশোধের সময় যদি একান্ত-ই নিকটে না হয়,তবে ঋনদাতা ব্যক্তি মুজাহিদকে জিহাদে যাওয়া থেকে বাধা দিতে পারবে না।
বিঃদ্রঃ উপরোক্ত সকল অবস্থা জ্বিহাদ যখন ফরজে কিফায়া থাকে তখন এই হুকুম প্রযোজ্য।
আজকে ইনশা আল্লাহ এই পর্যন্ত-ই ।সামনে আরো গুরুত্তপুর্ন মাস-আলাহ পেতে চোখ রাখুন দাওয়াহিলাল্লাহ চ্যনেলে...।
আপনাদের নেক দুয়াই আমাকেও স্মরন করবেন...।
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ
আসুন আমরা মুজাকারার মাধ্যমে জিহাদি কিছু মাস-আলাহ মুখস্থ করে নেই ইনশা আল্লাহ।
তাহলে আসুন !!! আজ ৮টা মাস-আলাহ মুখস্থ করি ।
মাস-আলাহ-১
আমরা জানি জ্বিহাদ সকলের উপরেই ফরজ হয়,তাবে এমন কিছু লোক আছে যাদের উপর জ্বিহাদ ফরজ হয় না।তারা হলঃ ছোট বাচ্ছাদের উপর তা ফরজ হয়না ।অনুরুপ উম্মাদ,পাগল ও মহিলাদের উপরও ফরজ হয় না।
মাস-আলাহ-২
এমন অসুস্থ ব্যক্তির উপর ফরজ নয়,যে অসুস্থতার কারনে যুদ্ব করতে সক্ষম নয়।
মাস-আলাহ-৩
কানা (অন্ধ নয়-অন্ধ বলা হয়, যার উভয় চক্ষু নস্ট) বা সামান্য লেংড়া ব্যক্তির উপর জ্বিহাদ ফরজ। মাথা ব্যথা ,সামান্য ডাইরিয়া বা হালকা জ্বরের কারনে জিহাদের ফরজিয়্যত রহিত হবে না ।
মাস-আলাহ-৪
জ্বিহাদ করতে হলে পিতা-মাতা এর অনুমতি অপরিহার্য। পিতা-মাতা না থাকলে দাদা-দাদির অনুমতির প্রয়োজন হবে।
মাস-আলাহ-৫
পিতা-মাতা জিহাদের অনুমতি প্রদানের পর যদি তা উঠিয়ে নেয়,তবে পুত্রের জন্য ময়দান হতে ফিরে আসতে হবে। তবে হ্যা...।এ ফিরে আসার দ্বারা যদি মুজাহিদের মাঝে সামান্য হতাশা বা মুজাহদ শুন্যতার অভাব হয়, তবে আসতে পারবে না। আর যদি পুত্র যুদ্বের জন্য কাতারে দাঁড়িয়ে যায় এমতাবস্থায় মাতা-পিতা অনুমতি উঠিয়ে নেয় তবুও আসতে পারবে না ঐ অবস্থায় ফিরে আসা তার জন্য হারাম।
মাস-আলাহ-৬
যদি কোন মুজাহিদ ঋনি হয় আর ঋনদাতা ব্যক্তি ঋন পরিশোধের জন্য চাপ দেয় এবং তা শোধ করারও মুজাহিদের কোন ব্যবস্থা নেই। তো ইমাম মালেক রহ। বলেনঃএই অবস্থায়ও মুজাহিদ জিহাদে যেতে পারবে । আল্লামা আওযায়ি রহ। বলেনঃ মুজাহিদ ঋনদাতা ব্যক্তির কোন অনুমতি ছাড়া-ই জিহাদে যেতে পারবে। আল্লামা ইবনুল মাঞ্জুর রহ। বলেনঃ যদি অন্যের মাধ্যমে ঋন শোধের কোন ব্যবস্থা হয় তবে ঋনদাতা ব্যক্তির অনুমতির প্রয়োজন হবে । ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল রহ।ও এ মত পোষন করেন।
মাস-আলাহ-৭
ইমাম শাফেঈ রহ বলেনঃ ঋনি মুজাহিদ ঋনদাতা ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিত জিহাদের যেতে পারবে না, চাই সে ঋনদাতা মুসলমান হোক বা কাফির ।
মাস-আলাহ-৮
ঋন পরিশোধের সময় যদি একান্ত-ই নিকটে না হয়,তবে ঋনদাতা ব্যক্তি মুজাহিদকে জিহাদে যাওয়া থেকে বাধা দিতে পারবে না।
বিঃদ্রঃ উপরোক্ত সকল অবস্থা জ্বিহাদ যখন ফরজে কিফায়া থাকে তখন এই হুকুম প্রযোজ্য।
আজকে ইনশা আল্লাহ এই পর্যন্ত-ই ।সামনে আরো গুরুত্তপুর্ন মাস-আলাহ পেতে চোখ রাখুন দাওয়াহিলাল্লাহ চ্যনেলে...।
আপনাদের নেক দুয়াই আমাকেও স্মরন করবেন...।
Comment