মুসলমান শাষক তারা যারা সালাত প্রতিষ্ঠা করে যাকাত আদায় করে। সৎকাজের আদেশ দিবে অসৎকাজের নিষেধ করবে।
আর রবের বিধান দিয়ে বিচার ফায়সালা করবে।এই কাজগুলি যে শাষক করবে তাকে মুসলিম শাষক বলা যাবে। এই শাষকের আনুগত্য করা ফরজ আর বিদ্রোহ করা কবিরা গুনাহ।
বর্তমান শাষক কি মুসলিমঃ বর্তমান শাষক হল সেকুলার ধর্মনিরপেক্ষ বিশ্বাসী। এই শাষক রবের বিধান বাতিল করে কুফরি বিধান প্রতিষ্ঠা করেছে।
কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব করে ইসলাম ও মুসলমানের ক্ষতিসাধন করে যাচ্ছে। রাস্তায় অফিসে মন্দিরে মুর্তী প্রতিষ্ঠা করে,কুফরি বিধান দিয়ে বিচার ফায়সালা করে।
এই শাষক জিহাদের বিরুদ্ধে জঙ্গি দমন আইন প্রনয়ন করে ইসলামের নুরকে মুখের ফুৎকারে নিভানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এসব কুফরি করার পরও কি বলবেন এই শাষক মুসলমান?
বর্তমান শাষক হল নমরুদ ফেরাউনের মত সার্বভৌমত্ব কাফের যারা নিজেদের কে সার্বভৌমত্বের মালিক মনে করে রবের বিধান কে পরোয়া না করে নিজে আইন প্রয়ন করে নিজেদেরকে সার্বভৌমত্বের রব দাবী করে মানুষের ঘাড়ে বসে আছে।
যে তাদের আইন মানবেনা বা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে তারা তাকে ক্রসফায়ার করবে বা ইচ্ছেমত জেলে নিয়ে রিমান্ড দিবে সাজা দিবে, যা নমরুদ ফেরাউন করেছিল।
এবার বলেন তো নমরুদ ফেরাউন আর বর্তমান শাষকের মধ্যে পার্থক্য আছে কি?
প্রত্যক নবীগন কুফরি রাস্ট্রীয় শাষকের বিরুদ্ধে জিহাদ করেছেন। বর্তমান শাষক হল একটি বড় ফেতনা সে শিরকি ও কুফরি আইন প্রতিষ্ঠা করে বসে আছে আর রব বলেছেন ততক্ষন পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাও যতক্ষন না পর্যন্ত ফেতনা নির্মুল না হয় আর আমার দ্বীন কায়েম হয়ে যায় পুরোপুরিভাবে। [বাকারাহ-১৯৩/আনফাল-৩৯]
পরিশেষে বলছি, আর যারা রবের দ্বীন কায়েমের জন্য কুফরি ও শিরকি শাষনের বিরুদ্ধে বিরতিহীনভাবে জিহাদ চালিয়ে যাবে তারাই মুমিন তারাই নবীর ওয়ারিশ।
আর যারা শাষকের কুফরি শিরকি আইন মেনে নিয়ে শাষকের আনুগত্য করে যাবে তারা আর যাই হোক মুসলিম হতে পারেনা।
আর রবের বিধান দিয়ে বিচার ফায়সালা করবে।এই কাজগুলি যে শাষক করবে তাকে মুসলিম শাষক বলা যাবে। এই শাষকের আনুগত্য করা ফরজ আর বিদ্রোহ করা কবিরা গুনাহ।
বর্তমান শাষক কি মুসলিমঃ বর্তমান শাষক হল সেকুলার ধর্মনিরপেক্ষ বিশ্বাসী। এই শাষক রবের বিধান বাতিল করে কুফরি বিধান প্রতিষ্ঠা করেছে।
কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব করে ইসলাম ও মুসলমানের ক্ষতিসাধন করে যাচ্ছে। রাস্তায় অফিসে মন্দিরে মুর্তী প্রতিষ্ঠা করে,কুফরি বিধান দিয়ে বিচার ফায়সালা করে।
এই শাষক জিহাদের বিরুদ্ধে জঙ্গি দমন আইন প্রনয়ন করে ইসলামের নুরকে মুখের ফুৎকারে নিভানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এসব কুফরি করার পরও কি বলবেন এই শাষক মুসলমান?
বর্তমান শাষক হল নমরুদ ফেরাউনের মত সার্বভৌমত্ব কাফের যারা নিজেদের কে সার্বভৌমত্বের মালিক মনে করে রবের বিধান কে পরোয়া না করে নিজে আইন প্রয়ন করে নিজেদেরকে সার্বভৌমত্বের রব দাবী করে মানুষের ঘাড়ে বসে আছে।
যে তাদের আইন মানবেনা বা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে তারা তাকে ক্রসফায়ার করবে বা ইচ্ছেমত জেলে নিয়ে রিমান্ড দিবে সাজা দিবে, যা নমরুদ ফেরাউন করেছিল।
এবার বলেন তো নমরুদ ফেরাউন আর বর্তমান শাষকের মধ্যে পার্থক্য আছে কি?
প্রত্যক নবীগন কুফরি রাস্ট্রীয় শাষকের বিরুদ্ধে জিহাদ করেছেন। বর্তমান শাষক হল একটি বড় ফেতনা সে শিরকি ও কুফরি আইন প্রতিষ্ঠা করে বসে আছে আর রব বলেছেন ততক্ষন পর্যন্ত যুদ্ধ চালিয়ে যাও যতক্ষন না পর্যন্ত ফেতনা নির্মুল না হয় আর আমার দ্বীন কায়েম হয়ে যায় পুরোপুরিভাবে। [বাকারাহ-১৯৩/আনফাল-৩৯]
পরিশেষে বলছি, আর যারা রবের দ্বীন কায়েমের জন্য কুফরি ও শিরকি শাষনের বিরুদ্ধে বিরতিহীনভাবে জিহাদ চালিয়ে যাবে তারাই মুমিন তারাই নবীর ওয়ারিশ।
আর যারা শাষকের কুফরি শিরকি আইন মেনে নিয়ে শাষকের আনুগত্য করে যাবে তারা আর যাই হোক মুসলিম হতে পারেনা।
Comment