বিক্রীত ওলামা
যখন ফ্রান্সের সৈন্যরা নেপোলিয়নের নেতৃত্বে আক্রমণের মাধ্যমে কায়রো পৌঁছে, তখন একটি রাজসবার আয়োজন করে আর সে রাজসবায় যেন ১০ জন সিনিয়র শায়খও উপস্থিত থাকে তার ডিক্রি জারি করে, যাতে তাদের মাধ্যমে মিশর শাসনের সমর্থন নিতে পারে আর মুসলিম উম্মাহর প্রতিরোধকেও তাদের মাধ্যমে শেষ করে দিতে পারে, ঠিক সেভাবে, যেভাবে আফগানিস্তান আর ইরাকের পুতুল সরকার করেছে।
সুতরাং যখন এই ব্যপারগুলি সিনিয়র শায়খদের সামনে উপস্থাপন করা হয়, তখন শায়খদের থেকে তিনজন শায়খ এটাকে প্রত্যাখ্যান করেনঃ শায়খ আল-সাদাত, শায়খ মুহাম্মাদ আল-আমির, এবং শায়খ সাইয়িদ উমর মুক্রাম, আল্লাহ তাদের সবার উপর রহমত বর্ষণ করুণ।
কিন্তু বাকিরা এটাতে সমর্থন দান করে, এবং তাদের নিয়ে মজলিশ গঠন করা হয় এবং এর নেতৃত্ব দেয়া হয় শায়খ আল আযহার আল-শারকাওিকে। যাই হোক না কেন, কিন্তু মিশরের মুসলিমরা এই মজলিসকে প্রত্যাখ্যান করে, এবং দ্বীনের তরুণ ওলামা আর ছাত্ররাও সিনিয়র ওলামাদের নেপলিয়নের সাথে আপোষের এই নীতিকে প্রত্যাখ্যান করে, আর মুসলিম উম্মাহও তাদের সাথে যোগ দেয় এবং সেই সব ওলামাদের অনুসরন করা ছেড়ে দেয়, যারা নেপোলিয়নের কাছে মাথানত করেছিল; আর তারপর প্রথম কায়রো বিদ্রোহ ছড়িয়ে পরে নেপোলিয়নের মিশরে প্রবেশের তিন মাসের মধ্যয়, যদিও মজলিশের সেইসব সিনিয়র শায়খদের পক্ষ থেকে এই বিদ্রোহের উপর বিরোধিতা ছিল।
অতঃপর, ফ্রান্সের সেনাবাহিনী এই বিদ্রোহকে বর্বতার সাথে দমন করে, কায়রো, আল-আযহারে বোমাবর্ষণের করে, আর অশ্বপৃষ্ঠ এর দ্বারা আল-আযহারে উপর আক্রমণের করে এবং তার পবিত্র স্থানগুলুতে আক্রমণ করে আর সেগুলুকে ধ্বংস করে দেয়, আর এই ঘটনাগুলো বেশীদিনের পূর্বে ছিল না যখন সিরিয়ার এক ছাত্র – যাকে আমরা জানি শহীদ সুলায়মান আল-হাবিবি (রঃ) নামে – যিনি হিত্যা করেন (জেন বেপিস্টে) ক্লেবারকে, যে নেপোলিয়নের দেশে ফিরে যাওয়ার পর দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। অতঃপর দ্বিতীয় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পরে, আশপাশের অঞ্চলের বিদ্রোহের সাথে তাল মিলিয়ে, যদিও মজলিশের সেই সব সিনিয়র শায়খদের পক্ষ থেকে এটারও বিরোধিতা ছিল, আর এই সমস্ত একের পর এক বিদ্রোহই ফ্রান্সি উপনিবেশিদের মিশর ছাড়তে বাধ্য করে।
যদি মুসলিম উম্মাহ সেই সব সিনিয়র শায়খদের অনুসরণ করত যারা নেপোলিয়নের মজলিশে ছিল, তাহলে মিশরো হত আরেক আলজেরিয়া।
- হাকিমুল উম্মাহ, শায়খ আয়মান আল জাওাহিরি (হাঃ)
সাধারণত, কুফফারদের সাথে সাথে, প্রায়ই সিনিয়র শায়খেরাও সত্যিকারের প্রতিরোধের বিরোধিতা করে যা মুসলিম উম্মাহ তাদের নিকট উপস্থাপন করে। আর এই সব ঘটনা সমূহ এটাই প্রমান করে যে সমস্ত ধরণের বিরোধিতা সত্তেও, ইসলাম বিজয়ী হিসেবেই থাকে যদি ইসলাম থাকে নিজের মৌলিকতার উপর।
যখন ফ্রান্সের সৈন্যরা নেপোলিয়নের নেতৃত্বে আক্রমণের মাধ্যমে কায়রো পৌঁছে, তখন একটি রাজসবার আয়োজন করে আর সে রাজসবায় যেন ১০ জন সিনিয়র শায়খও উপস্থিত থাকে তার ডিক্রি জারি করে, যাতে তাদের মাধ্যমে মিশর শাসনের সমর্থন নিতে পারে আর মুসলিম উম্মাহর প্রতিরোধকেও তাদের মাধ্যমে শেষ করে দিতে পারে, ঠিক সেভাবে, যেভাবে আফগানিস্তান আর ইরাকের পুতুল সরকার করেছে।
সুতরাং যখন এই ব্যপারগুলি সিনিয়র শায়খদের সামনে উপস্থাপন করা হয়, তখন শায়খদের থেকে তিনজন শায়খ এটাকে প্রত্যাখ্যান করেনঃ শায়খ আল-সাদাত, শায়খ মুহাম্মাদ আল-আমির, এবং শায়খ সাইয়িদ উমর মুক্রাম, আল্লাহ তাদের সবার উপর রহমত বর্ষণ করুণ।
কিন্তু বাকিরা এটাতে সমর্থন দান করে, এবং তাদের নিয়ে মজলিশ গঠন করা হয় এবং এর নেতৃত্ব দেয়া হয় শায়খ আল আযহার আল-শারকাওিকে। যাই হোক না কেন, কিন্তু মিশরের মুসলিমরা এই মজলিসকে প্রত্যাখ্যান করে, এবং দ্বীনের তরুণ ওলামা আর ছাত্ররাও সিনিয়র ওলামাদের নেপলিয়নের সাথে আপোষের এই নীতিকে প্রত্যাখ্যান করে, আর মুসলিম উম্মাহও তাদের সাথে যোগ দেয় এবং সেই সব ওলামাদের অনুসরন করা ছেড়ে দেয়, যারা নেপোলিয়নের কাছে মাথানত করেছিল; আর তারপর প্রথম কায়রো বিদ্রোহ ছড়িয়ে পরে নেপোলিয়নের মিশরে প্রবেশের তিন মাসের মধ্যয়, যদিও মজলিশের সেইসব সিনিয়র শায়খদের পক্ষ থেকে এই বিদ্রোহের উপর বিরোধিতা ছিল।
অতঃপর, ফ্রান্সের সেনাবাহিনী এই বিদ্রোহকে বর্বতার সাথে দমন করে, কায়রো, আল-আযহারে বোমাবর্ষণের করে, আর অশ্বপৃষ্ঠ এর দ্বারা আল-আযহারে উপর আক্রমণের করে এবং তার পবিত্র স্থানগুলুতে আক্রমণ করে আর সেগুলুকে ধ্বংস করে দেয়, আর এই ঘটনাগুলো বেশীদিনের পূর্বে ছিল না যখন সিরিয়ার এক ছাত্র – যাকে আমরা জানি শহীদ সুলায়মান আল-হাবিবি (রঃ) নামে – যিনি হিত্যা করেন (জেন বেপিস্টে) ক্লেবারকে, যে নেপোলিয়নের দেশে ফিরে যাওয়ার পর দায়িত্ব গ্রহণ করেছিল। অতঃপর দ্বিতীয় বিদ্রোহ ছড়িয়ে পরে, আশপাশের অঞ্চলের বিদ্রোহের সাথে তাল মিলিয়ে, যদিও মজলিশের সেই সব সিনিয়র শায়খদের পক্ষ থেকে এটারও বিরোধিতা ছিল, আর এই সমস্ত একের পর এক বিদ্রোহই ফ্রান্সি উপনিবেশিদের মিশর ছাড়তে বাধ্য করে।
যদি মুসলিম উম্মাহ সেই সব সিনিয়র শায়খদের অনুসরণ করত যারা নেপোলিয়নের মজলিশে ছিল, তাহলে মিশরো হত আরেক আলজেরিয়া।
- হাকিমুল উম্মাহ, শায়খ আয়মান আল জাওাহিরি (হাঃ)
সাধারণত, কুফফারদের সাথে সাথে, প্রায়ই সিনিয়র শায়খেরাও সত্যিকারের প্রতিরোধের বিরোধিতা করে যা মুসলিম উম্মাহ তাদের নিকট উপস্থাপন করে। আর এই সব ঘটনা সমূহ এটাই প্রমান করে যে সমস্ত ধরণের বিরোধিতা সত্তেও, ইসলাম বিজয়ী হিসেবেই থাকে যদি ইসলাম থাকে নিজের মৌলিকতার উপর।
Comment