ইসলাম শান্তিবাদী এর অর্থ কি ? ইসলাম গ্রহন কারিকে ইসলাম শান্তি দেবে নাকি, যে ইসলামকে অসসিকার করবে তাকেও সান্তি দেবে ? এই শান্তি আল্লাহর বন্ধুদের জন্য নাকি আল্লাহর শত্রুদের জন্য কুর-আন কি বলে তা দেখা যেতে পারে । আল্লাহ তায়ালা বলেন ।
অর্থ ঃ হে মুমিনগন, তোমরা ইসলামে পূর্ণরুপে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদংক অনুসরণ করনা । নিশ্চয় সে তোমাদের স্পস্ট শত্রু অতয়েব তোমরা যদি পদস্খলিত হও, তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট নিরদশনা আসার পর , তবে জেনে রেখ আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় ।- সুরা বাকারা ঃ ২০৮-২০৯
ইসলাম ছাড়া বাকি সকল পথ যদি প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের হয় , তাহলে শান্তি প্রতিষ্ঠার কি ব্যবস্থা ? দলিল- প্রমান এসে যাওার পরও যারা তা গ্রহন করেনি তাদের জন্য তো আল্লাহ তায়ালার প্রাক্রমশালি গুনটি ব্যবহার করেছেন । সারা পৃথিবির জন্য ইসলাম শান্তির বার্তা নিয়ে এসেছে । সে বার্তা গ্রহণ না করেও কি শান্তির অধিকারি হওয়া যাবে?
রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লামের সাতাশটি যুদ্ধে সরাশরি অংশ গ্রহন, অসংখ্য যুদ্ধের কাফেলা প্রেরণ এবং শ্বারা পৃথীবির দিগন্তে দিগন্তে ইসলাম কে পোঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে যে হাজার হাজার কাফেরদের কে হত্যা করতে হয়েছে , আরও হাজার হাজারকে ক্রিতদাশ বানাতে হয়েছে এবং লক্ষ্য লক্ষ্য কাফেরদেরকে কর দিয়ে হীনতার সাথে জীবন যাপ করতে বাধ্য করা হয়েছে – এগুলো কি শান্তি পরিপন্থি কোন বিষয় ? না শান্তির জন্য এই বিষয় গুলো অনিবার্য ছিল ? বিষয়টি যদি এমনই হয় তাহলে আমরা শান্তিবাদী বলে কি বুঝাতে চাই ? ইসলাম শান্তিবাদী হবার সাথে জিহাদির কাফেলা গুলোর বৈপরীত্ত কোথায়? জিহাদের কর্ম কান্ডের বৈপরীত্ত কোথায় ?
যদি বৈপরীত্ত না থাকে তাহলে প্রচলিত জিহাদি কর্মকাণ্ডের বিপরীদে ইসলাম সান্তিবাদী বলার উদ্দেশ্য কী
জিহাদের কর্মকাণ্ডে ভুল থাকলে সেই গুলকে চিনহিত করে শুধরানো হবে ইন্সা-আল্লাহ।
তাই বলে কি জিহাদের বিরুদ্ধে ফতুয়া দেয়া, এবং কফুরী শক্তির বাহীনি মারা গেলে তাকে শহিদ বলা । এবং ইসলামের নামে মারা গেলে তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেয়া । এই গুলোর সাথে ইসলাম শন্তিবাদী ধর্ম হওয়ার কি সম্পর্ক ?
জিহাদের কর্মকাণ্ডকে ভূল প্রমাণ করার জন্য ইসলাম শান্তিবাদী ধর্ম এই প্রসঙ্গ নিয়ে আসা মানেত লক্ষন খারাপ ।
মনে হয় এর দারা জিহাদ ও শান্তিবাদী এটি একটি অপরতির বিপরীদ বিষয় এই কথা সারা বিশ্য ঝুড়ে মানুষের মনে গেঁথে দেওয়ার চেষ্টা চলছে ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই দাজ্জালি ফেতনা থেকে হিফাজত করুন আমীন ।
অর্থ ঃ হে মুমিনগন, তোমরা ইসলামে পূর্ণরুপে প্রবেশ কর এবং শয়তানের পদংক অনুসরণ করনা । নিশ্চয় সে তোমাদের স্পস্ট শত্রু অতয়েব তোমরা যদি পদস্খলিত হও, তোমাদের নিকট সুস্পষ্ট নিরদশনা আসার পর , তবে জেনে রেখ আল্লাহ পরাক্রমশালী প্রজ্ঞাময় ।- সুরা বাকারা ঃ ২০৮-২০৯
ইসলাম ছাড়া বাকি সকল পথ যদি প্রকাশ্য শত্রু শয়তানের হয় , তাহলে শান্তি প্রতিষ্ঠার কি ব্যবস্থা ? দলিল- প্রমান এসে যাওার পরও যারা তা গ্রহন করেনি তাদের জন্য তো আল্লাহ তায়ালার প্রাক্রমশালি গুনটি ব্যবহার করেছেন । সারা পৃথিবির জন্য ইসলাম শান্তির বার্তা নিয়ে এসেছে । সে বার্তা গ্রহণ না করেও কি শান্তির অধিকারি হওয়া যাবে?
রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লামের সাতাশটি যুদ্ধে সরাশরি অংশ গ্রহন, অসংখ্য যুদ্ধের কাফেলা প্রেরণ এবং শ্বারা পৃথীবির দিগন্তে দিগন্তে ইসলাম কে পোঁছে দেওয়ার ক্ষেত্রে যে হাজার হাজার কাফেরদের কে হত্যা করতে হয়েছে , আরও হাজার হাজারকে ক্রিতদাশ বানাতে হয়েছে এবং লক্ষ্য লক্ষ্য কাফেরদেরকে কর দিয়ে হীনতার সাথে জীবন যাপ করতে বাধ্য করা হয়েছে – এগুলো কি শান্তি পরিপন্থি কোন বিষয় ? না শান্তির জন্য এই বিষয় গুলো অনিবার্য ছিল ? বিষয়টি যদি এমনই হয় তাহলে আমরা শান্তিবাদী বলে কি বুঝাতে চাই ? ইসলাম শান্তিবাদী হবার সাথে জিহাদির কাফেলা গুলোর বৈপরীত্ত কোথায়? জিহাদের কর্ম কান্ডের বৈপরীত্ত কোথায় ?
যদি বৈপরীত্ত না থাকে তাহলে প্রচলিত জিহাদি কর্মকাণ্ডের বিপরীদে ইসলাম সান্তিবাদী বলার উদ্দেশ্য কী
জিহাদের কর্মকাণ্ডে ভুল থাকলে সেই গুলকে চিনহিত করে শুধরানো হবে ইন্সা-আল্লাহ।
তাই বলে কি জিহাদের বিরুদ্ধে ফতুয়া দেয়া, এবং কফুরী শক্তির বাহীনি মারা গেলে তাকে শহিদ বলা । এবং ইসলামের নামে মারা গেলে তাকে জাহান্নামে পাঠিয়ে দেয়া । এই গুলোর সাথে ইসলাম শন্তিবাদী ধর্ম হওয়ার কি সম্পর্ক ?
জিহাদের কর্মকাণ্ডকে ভূল প্রমাণ করার জন্য ইসলাম শান্তিবাদী ধর্ম এই প্রসঙ্গ নিয়ে আসা মানেত লক্ষন খারাপ ।
মনে হয় এর দারা জিহাদ ও শান্তিবাদী এটি একটি অপরতির বিপরীদ বিষয় এই কথা সারা বিশ্য ঝুড়ে মানুষের মনে গেঁথে দেওয়ার চেষ্টা চলছে ।
আল্লাহ তায়ালা আমাদের এই দাজ্জালি ফেতনা থেকে হিফাজত করুন আমীন ।