মাওলানা আসিম ওমর
জীবনের সফলতা কি?
জীবনের সফলতার অথ্ যদি টাকা পয়সা
উপার্জন করা হয় তাহলে শহীদের যে
ধন সম্পদ দেয়া হবে তার তুলনায় দুনিয়ার
সমস্ত সম্পদ মাছির পাখার সমানও নয়।
যুদি সফলতা উন্নতমানের খাবার দাবারের
নাম হয়ে থাকে, তবে শহীদের মেহমানদারি
মাছ দিয়ে করা হবে।
যুদি সফলতা সুন্দর সুন্দর ঘর বাড়ি বানানো
হয়ে থাকে, তবে শহীদকে এমন ঘর দেওয়া
হবে যেটার ব্যাপারে নবী (স বলেছেন
শহীদের জন্য এমন ঘর রয়েছে যার
প্রশস্ততা ইয়ামানের শহর সানা থেকে
শামের শহর জাবিয়াহ পর্যন্ত বিস্তৃত। যেটা
বানানো হয়েছে বাহিরে হীরা ও কাফুল দিয়ে।
যুদি সফলতা সুন্দরী রমনীকে বিয়ে করা
হয়ে থাকে, তবে এক্ষেত্রেও শহীদের মোকাবিলা কোন দুনিয়াদার ব্যক্তি করতে পারবে? যে কেউ শহীদ হওয়ার সাথে
সাথেই জান্নাতের দুই হুর জান্নাত থেকে
একশত জোড়া পোশাক নিয়ে শহীদের
কাছে পৌঁছে যায় এবং তার চেহারায় হাত
বুলিয়ে তার আগমনের শুভ সংবাদ শুনায়।
এমন।হুর যাদের সৌন্দর্যের সামনে দুনিয়ার
পূর্ণিমার চাদও শরম পাবে।
যুদি সফলতা এটাকে বলা হয় যে,
পিতা মাতা নিজ পরিবার ওআত্নীয়স্বজনের
উপকার আসবে, তবে শহীদ কেয়ামতের
দিন নিজের পিতা মাতা এবংআত্মীয়স্বজনের উপকারে আসবে যেদিন কেউ কাউকে কিছু
জিজ্ঞাসা করবে না। মানুষ নিজের ঘামে
ডুবে এক এক নেকীর সন্ধ্যানে নিজের
আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু বান্ধবের কাছে ধরনা দিতে থাকবে।
ঐদিন শহীদ সেসব আত্মীয়স্বজনের
উপকারে আসবে যাদের ব্যাপার জাহান্নাম
নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে. মদীনার সরদার নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম ইরশাদ করেন, শহীদ নিজের আত্মীয়স্বজনদের থেকে সওর জনের ব্যাপারে সুপারিশ করবে।
জীবনের সফলতা আসলে কি?
এটাই সবচেয়ে সফল জীবন যে, এই দৃঢ়
প্রতিজ্ঞা তরুণদের অন্তর ছোট ছোট
জিনিসের মধ্যে আটকে থাকে না,
তারা সব কিছুকে পিছনে রেখে সবচেয়ে উঁচু জিনিসের নির্বাচন করে। না দুনিয়ার ধন সম্পদ এদের দৃষ্টি কাড়ে, না দুনিয়ার যশ খ্যাতি তাদের প্রভাবিত করে, না এসব যুবকদের মনে বেপরোয়া আকর্ষণ প্রভাব বিস্তার করে না দুনিয়ার মোহ এদের প্রবন্ধ করতে পারে। বরঈছো তাদের অন্তর চিরস্থায়ী জান্নাতের নেয়ামতসমূহের প্রতি লেগে থাকে, যেখানকার সম্মানের কোন তুলনা নেই, যেখানকার সৌন্দর্য কখনও মলিন হবে না, যেখানে জীবনের স্হায়িত্ব সবদা যৌবনের শীর্ষে থাকবে না কোন দুঃখ দুর্দশা তাদের স্পর্শ করবে যেখানে সব কিছু থাকবে যা কোন অন্তত তামান্না করতে পারে যার, যেখানে সব মনোবাসনা পূর্ণ করা হবে যা কোন অন্তর চাইতে পারে যেগুলো বাস্তবতার রুপ ধারণ করবে
জগতের প্রতিপালক ইরশাদ করেন :
সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমরা দাবী কর।
তাহলে আপনিই চিন্তা করুন যাদের কাছে সাফলোর মাপকাঠি এতটা উঁচু তাদের কাছে দুনিয়ার জীবনের সাফলোর স্হান কোথায় যা কিনা মাছির ডানার বরাবরওনা!
যুবক ভাইয়েরাই, নিজেরাই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন কারা জীবনের ব্যাপারে উওম পরিকল্পনা করেছেন, কারা নিজেদের বোধশক্তী খাইয়েছেন কাদের সংকল্প ও অভিপ্রায় দূরদৃস্টি সম্পন্ন কারা জীবনকে বহু দূর পর্যন্ত গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করছেন?
কারা জীবনের সফলতায় পৌঁছাতে পেরেছেন, আর এটাই মহা সাফল্য
জীবনের সফলতা কি?
জীবনের সফলতার অথ্ যদি টাকা পয়সা
উপার্জন করা হয় তাহলে শহীদের যে
ধন সম্পদ দেয়া হবে তার তুলনায় দুনিয়ার
সমস্ত সম্পদ মাছির পাখার সমানও নয়।
যুদি সফলতা উন্নতমানের খাবার দাবারের
নাম হয়ে থাকে, তবে শহীদের মেহমানদারি
মাছ দিয়ে করা হবে।
যুদি সফলতা সুন্দর সুন্দর ঘর বাড়ি বানানো
হয়ে থাকে, তবে শহীদকে এমন ঘর দেওয়া
হবে যেটার ব্যাপারে নবী (স বলেছেন
শহীদের জন্য এমন ঘর রয়েছে যার
প্রশস্ততা ইয়ামানের শহর সানা থেকে
শামের শহর জাবিয়াহ পর্যন্ত বিস্তৃত। যেটা
বানানো হয়েছে বাহিরে হীরা ও কাফুল দিয়ে।
যুদি সফলতা সুন্দরী রমনীকে বিয়ে করা
হয়ে থাকে, তবে এক্ষেত্রেও শহীদের মোকাবিলা কোন দুনিয়াদার ব্যক্তি করতে পারবে? যে কেউ শহীদ হওয়ার সাথে
সাথেই জান্নাতের দুই হুর জান্নাত থেকে
একশত জোড়া পোশাক নিয়ে শহীদের
কাছে পৌঁছে যায় এবং তার চেহারায় হাত
বুলিয়ে তার আগমনের শুভ সংবাদ শুনায়।
এমন।হুর যাদের সৌন্দর্যের সামনে দুনিয়ার
পূর্ণিমার চাদও শরম পাবে।
যুদি সফলতা এটাকে বলা হয় যে,
পিতা মাতা নিজ পরিবার ওআত্নীয়স্বজনের
উপকার আসবে, তবে শহীদ কেয়ামতের
দিন নিজের পিতা মাতা এবংআত্মীয়স্বজনের উপকারে আসবে যেদিন কেউ কাউকে কিছু
জিজ্ঞাসা করবে না। মানুষ নিজের ঘামে
ডুবে এক এক নেকীর সন্ধ্যানে নিজের
আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু বান্ধবের কাছে ধরনা দিতে থাকবে।
ঐদিন শহীদ সেসব আত্মীয়স্বজনের
উপকারে আসবে যাদের ব্যাপার জাহান্নাম
নির্ধারিত হয়ে গিয়েছে. মদীনার সরদার নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিস সালাম ইরশাদ করেন, শহীদ নিজের আত্মীয়স্বজনদের থেকে সওর জনের ব্যাপারে সুপারিশ করবে।
জীবনের সফলতা আসলে কি?
এটাই সবচেয়ে সফল জীবন যে, এই দৃঢ়
প্রতিজ্ঞা তরুণদের অন্তর ছোট ছোট
জিনিসের মধ্যে আটকে থাকে না,
তারা সব কিছুকে পিছনে রেখে সবচেয়ে উঁচু জিনিসের নির্বাচন করে। না দুনিয়ার ধন সম্পদ এদের দৃষ্টি কাড়ে, না দুনিয়ার যশ খ্যাতি তাদের প্রভাবিত করে, না এসব যুবকদের মনে বেপরোয়া আকর্ষণ প্রভাব বিস্তার করে না দুনিয়ার মোহ এদের প্রবন্ধ করতে পারে। বরঈছো তাদের অন্তর চিরস্থায়ী জান্নাতের নেয়ামতসমূহের প্রতি লেগে থাকে, যেখানকার সম্মানের কোন তুলনা নেই, যেখানকার সৌন্দর্য কখনও মলিন হবে না, যেখানে জীবনের স্হায়িত্ব সবদা যৌবনের শীর্ষে থাকবে না কোন দুঃখ দুর্দশা তাদের স্পর্শ করবে যেখানে সব কিছু থাকবে যা কোন অন্তত তামান্না করতে পারে যার, যেখানে সব মনোবাসনা পূর্ণ করা হবে যা কোন অন্তর চাইতে পারে যেগুলো বাস্তবতার রুপ ধারণ করবে
জগতের প্রতিপালক ইরশাদ করেন :
সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমাদের মন চায় এবং সেখানে তোমাদের জন্য আছে যা তোমরা দাবী কর।
তাহলে আপনিই চিন্তা করুন যাদের কাছে সাফলোর মাপকাঠি এতটা উঁচু তাদের কাছে দুনিয়ার জীবনের সাফলোর স্হান কোথায় যা কিনা মাছির ডানার বরাবরওনা!
যুবক ভাইয়েরাই, নিজেরাই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন কারা জীবনের ব্যাপারে উওম পরিকল্পনা করেছেন, কারা নিজেদের বোধশক্তী খাইয়েছেন কাদের সংকল্প ও অভিপ্রায় দূরদৃস্টি সম্পন্ন কারা জীবনকে বহু দূর পর্যন্ত গভীরভাবে চিন্তা ভাবনা করছেন?
কারা জীবনের সফলতায় পৌঁছাতে পেরেছেন, আর এটাই মহা সাফল্য
Comment