জিহাদ সম্পর্কিত কিছু প্রশ্ন এবং সেগুলোর উত্তর (৫)
আমরা জিহাদকে তো ফরজ মনে করি কিন্তু এই দাওয়াতি কাজের মধ্যে এক টাকা খরচ করলে সাত লক্ষ টাকা খরচ করার ছওয়াব। অনুরূপ এক নামাজে উনপচাশ নামাজের ছওয়াব পাওয়া যায়। যা জিহাদে পাওয়া যায় না। অতএব এতো বড় কাজকে ছেড়ে আমরা ছোট কাজে কিভাবে যাই?
উওর: এসব ফজিলত জিহাদের জন্য এক টাকায় সাত লক্ষ টাকার ছওয়াব আল্লাহ তাআলা মুজাহিদীনের জন্য নির্ধারণ করেছে। (এটা হাদীসের মর্মাথ) হযরত আলী (রা
হযরত আবু দারদা (রা
এবং আবু উমামাহ (রা
হতে বর্ণিত আছে যে ব্যাক্তি ঘর থেকে আল্লাহর রাস্তায় এক টাকা দান করবে, সে ৭০০ টাকা দানের ছাওয়াব পাবে। আর যে ব্যক্তি নিজে আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের জন্য বের হয়ে গেলো এবং তার সম্পদও ব্যয় করলো তার এক টাকা খরচের বিনিময়ে সাত লক্ষ্য টাকা খরচের ছওয়াব পাবে। এরপর বলছেন আল্লাহ যার জন্য চান আরো বৃদ্ধি করে দেন। (ইবনে মাজাহ)
এই ছওয়াব ও পুরস্কারের কথা মুজাহিদীনদের জন্য বলা হয়েছে। কারণ তারা আল্লাহ্*র রাস্তায় বের হয়েছে। কেননা হাদীসের মধ্যে গাযওয়াহ শব্দ এসেছে। আর গাযওয়াহ শব্দটির দ্বারা লড়াই উদ্দেশ্য হয়ে থাকে। অন্যএ বলা হয়েছে আল্লাহ মুসলমানদের জান ও মাল ক্রয় করেছেন জান্নাতের বিনিময়ে। এটাও লড়াই ও জিহাদ সম্পর্কেই বলা হয়েছে। সুতরাং যদি এসব ফজীলত সমূহের কথাকে আবেদনমূলক দাওয়াতি কাজে চালিয়ে দেয়া হয়। আর জিহাদকে না করা হয়, তাহলে এটা কাদের দাওয়াতি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে? আর এটা কি কুরআনী দাওয়াত হবে? নাকি জিহাদ বিরোধী কাদিয়ানী দাওয়াত হবে?
আমরা জিহাদকে তো ফরজ মনে করি কিন্তু এই দাওয়াতি কাজের মধ্যে এক টাকা খরচ করলে সাত লক্ষ টাকা খরচ করার ছওয়াব। অনুরূপ এক নামাজে উনপচাশ নামাজের ছওয়াব পাওয়া যায়। যা জিহাদে পাওয়া যায় না। অতএব এতো বড় কাজকে ছেড়ে আমরা ছোট কাজে কিভাবে যাই?
উওর: এসব ফজিলত জিহাদের জন্য এক টাকায় সাত লক্ষ টাকার ছওয়াব আল্লাহ তাআলা মুজাহিদীনের জন্য নির্ধারণ করেছে। (এটা হাদীসের মর্মাথ) হযরত আলী (রা



এই ছওয়াব ও পুরস্কারের কথা মুজাহিদীনদের জন্য বলা হয়েছে। কারণ তারা আল্লাহ্*র রাস্তায় বের হয়েছে। কেননা হাদীসের মধ্যে গাযওয়াহ শব্দ এসেছে। আর গাযওয়াহ শব্দটির দ্বারা লড়াই উদ্দেশ্য হয়ে থাকে। অন্যএ বলা হয়েছে আল্লাহ মুসলমানদের জান ও মাল ক্রয় করেছেন জান্নাতের বিনিময়ে। এটাও লড়াই ও জিহাদ সম্পর্কেই বলা হয়েছে। সুতরাং যদি এসব ফজীলত সমূহের কথাকে আবেদনমূলক দাওয়াতি কাজে চালিয়ে দেয়া হয়। আর জিহাদকে না করা হয়, তাহলে এটা কাদের দাওয়াতি কাজ হিসেবে বিবেচিত হবে? আর এটা কি কুরআনী দাওয়াত হবে? নাকি জিহাদ বিরোধী কাদিয়ানী দাওয়াত হবে?
Comment