ইন্নাল হামদালিল্লাহ ওয়াস সালাতু আস সালাম আলা রাসুলিল্লাহ -
আমার প্রিয় ভাইয়েরা কেমন আছেন? কিছু কথা আমার এবং আপনাদের মাঝে - আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে।
নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক বড় নিয়ামত যে আল্লাহ আমাদের কে জিহাদের মত এত বড় শানদার এক কাজের সাথে শরীক থাকার তাউফিক দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ! এই কাজের সম্মান, এই কাজের আজর কে আমি কোথায় বা লেখনীতে প্রকাশ করতে পারব এই কথা বলা এক চরম বেয়াদবি! তবে হ্যা, আমরা যা করতে পারি ইনশাআল্লাহ তা হচ্ছে, আল্লাহ আমাদেরকে যে বুঝ দিয়েছেন, জ্ঞান দিয়েছেন সেগুলো ব্যাবহার করে সাধ্য মত বুঝার চেস্টা করা। কারণ আল্লাহর নিয়ামতকে চিনতে পারা, বুঝতে পারা এবং নিয়ামতকে স্বীকৃতি দিতে পারা - এইটাও আল্লাহর আরেক নিয়ামত! আল্লাহর এমন অনেক বান্দা আছে - ওয়াল্লাহি যাদের সামনে দুনিয়া গড়াগড়ি খায় অথচ তারা বলে আমি এই কস্টে আছি, ঐ কস্টে আছি! তার কথা শুনলে হয়ত মিসকিন ও লজ্জা পাবে! কিংবা তার কাজ দেখলে হয়ত ভিখারী ও লজ্জায় মুখ ফিরিয়ে নিবে। কারণ? আল্লাহ তার সামনে ধন দৌলত উজাড় করে দিয়েছেন কিন্তু তারপরেও সে আরেকজনের ধন দৌলত চুরি করার ফিকিরে থাকে। আল্লাহ তাকে কি দিয়েছেন এদিকে না তাকিয়ে আল্লাহ তাকে কি দেননি সেই ফিকিরে পড়ে থাকে আর বলে - হায় আমার তো কিছুই নাই!
ধিক এমন জিন্দেগী কে! - তাহলে বলেন আল্লাহর নিয়ামতকে চিনতে পারা, বুঝতে পারা এবং স্বীকৃতি দিতে পারা কি আরেক নিয়ামত নয়? - আলহামদুলিল্লাহ।
যাই হোক - আসলে বলতে চাচ্ছিলাম অন্য কথা। ভাইয়েরা বলে আমি নাকি এক কথা থেকে আরেক কথায় দৌড় মারি। কি যে বলতে চাই সেটা ই নাকি ঘোলা হয়ে যায় - আসলে তা কিছু তো সত্য
বলছিলাম সে কথা যে - আল্লাহ আমাদেরকে জিহাদের মত এমন শানদার এক কাজের সাথে শরীক থাকার তাউফিক দিয়েছেন। এটা এক বিশাল নিয়ামত আর এটার স্বীকৃতি দিতে পারা আরেক নিয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ। দুনিয়াতে কত মানুষ আছে - তার মধ্যে কতজন আল্লাহ কে বিশ্বাস করে? আর যারা করেনা তারা নিশ্চিত জাহান্নামী সারা জিন্দেগীর জন্য। আর যারা বিশ্বাস করে তাদের মধ্যেও আছে কত ভ্রান্ত আকিদাহ এর। আবার যাদের আকিদাহ শুদ্ধ আছে এদের মধ্যেও কতক আছে যারা ব্যাস্ত আছে দুনিয়া নিয়ে। আবার কতক আছে গণতন্ত্র নামক শিরক মন্ত্রের দাসত্বের বেড়াজালে। এরকম সমস্ত জনগণের মধ্যে খুব সামান্য খুব খুব সামান্য কিছু বান্দা - যাদেরকে আল্লাহ পছন্দ করেছেন এই জন্য যে -
তারা দুনিয়া কে তুচ্ছ মনে করবে
তাগুতের চোখ রাঙ্গানি কে উপহাস করবে
তাগুতের সমস্ত শক্তি আর অহংকার কে বুড়া আঙ্গুল দেখাবে
নিজের তাজা রক্ত দিয়ে দ্বীনের রাজপথ রঙিন করবে - আর চিৎকার করে বলবে -
ওহে তাগুতেরা - আল্লাহ কি বলেন নি - ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ? হুকুম চলবে শুধুই আল্লাহর? তাহলে তো তোমাদের ধ্বংসের দিন গুলো চলেই এসেছে! আর নিশ্চয়ই শুধু মাত্র আল্লাহর কালিমা এবং আল্লাহর দ্বীনই সমুন্নত থাকবে!
আর তারা প্রতিযোগিতা করবে - আল্লাহর সামনে নিজের খুন রাঙ্গা শরীর নিয়ে হাজির হতে! আহ কত সুন্দর সে প্রতিযোগিতা! যদি আমি হতে পারতাম তাদের একজন! আল্লাহ আপনি কবুল করে নেন - আমিন।
খুব সামান্য - এমন যারা তারা খুবই সামান্য! আর সেই সামান্যদের মধ্যে আল্লাহ আমাদের পছন্দ করেছেন ইনশাআল্লাহ। ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের অবিচলতা দান করেন - আমিন।
আমি কি এটাই বলতে চাচ্ছি? না আসলে এটাও আমার মুল কথা না -
আমার মূল কথা হচ্ছে এখন -
প্রিয় ভাই - এই জিহাদের পথে শয়তান আমাদের নানা রকমে ধোঁকা দেয়ার চেষ্টা করে, নানা রকম ভয় দেখায়। তাগুতের ব্যাপারে আমাদের অন্তরে ভীতি তৈরি করার চেষ্টা করে যেন ভয় পেয়ে আমরা এই রাস্তা ছেড়ে দেই। আর আল্লাহ আমাদের কে এই ব্যাপারে বলেছেন ও - যে - শয়তান তোমাদের কে তার আউলিয়াদের ব্যাপারে ভয় দেখায় ...
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের অন্তরে তাদের ব্যাপারে কিছু ভয় ভীতি বা দুশ্চিন্তা কাজও করে - আল্লাহর পানাহ, (আমিও তার ব্যাতিক্রম না)
কিন্তু আমি আরও যা দেখলাম - হাসিনার বাহিনী - হাসিনার নিরাপত্তায় আল্লাহ কে ভয় পায়না! তাগুতের বাহিনী আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ কে ভয় পায়না! আল্লাহর দ্বীনকে দুনিয়ার বুক থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে তারা আল্লাহর আজাব কে ভয় পায়না!
আমি জানলাম, পথিমধ্যে এক ভাই এর মোবাইল চেক করছে তাগুতের বাহিনী। ভাই বললেন আমার মোবাইলে এমন ছবিও থাকতে পারে যা দেখা আপনার জন্য হারাম। তাগুতের বাহিনী বললো "আমাদের জন্য না" অর্থাৎ যদি তার কথা সত্য হয় তাহলে সে বললো - আল্লাহ যা হারাম করেছেন তা আমাদের জন্য হারাম না! সে কার ভরসায় এই কথা বলার সাহস পেল? হাসিনা - যদি তাই হয়, সুবহানাল্লাহ! তাহলে আমরা যদি আল্লাহর নিরাপত্তায় থেকে ঐ তাগুতদের ভয় পাই - আমি জানিনা এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু আছে কিনা!
দিপু মনি বলেছে - শেখ হাসিনার নেতৃত্বে থাকলে ভয়ের কিছু নাই!
-
ওয়াল্লাহি ভাই - তারা যদি আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ কে ভয় না পায় - আর আমরা যদি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে আল্লাহর সামনে তাদের কে ভয় পাই তবে তা আমাদের জন্য লজ্জা!
প্রিয় ভাই - গুলি মারি তাগুত কে !! কি শক্তি আছে তার! কিচ্ছুনা! স্রেফ কিচ্ছুনা - আপনি তার থেকে ঐ অস্ত্র টা নিয়ে নেন আর তার র*্যাবের পোশাক খুলে নেন- এবার তার সামনে শুধু একবার তাকবির দিলে সে কাপড় নষ্ট করে দিবে।
তার কোন শক্তি ই নাই - সে আমার কিচ্ছু করার ক্ষমতা রাখেনা একদম কিচ্ছুনা - কেমন একদম? একটা পশম নাড়ানোর ক্ষমতা তার নাই! স্মরন করেন - আগুন ইবরাহিম আঃ এর একটা পশমও পুড়াতে পারেনি! অথচ তাগুত মাসের পর মাস ধরে সেই বিশাল আগুন জ্বালিয়েছিল।
প্রিয় ভাই - আমাদের মালিক আল্লাহ - আর আল্লাহ বলছেন - বালিল্লাহি মাওলাকুম ওয়াহুয়া খাইরুন নাসিরিন
আর কি লাগে!
আর তাগুতেরা - তোমাদের কেই বা কি করে ভুলে যাই? দু কথা তো তোমাদের স্মরনেও লেখা দরকার -
দেখো সাফ কথা বলে দেই - তোমাকে হত্যা করব ইনশাআল্লাহ! এটাই আমার সপ্ন!
বিশ্বাস কর, তোমাকে হত্যা করব ইনশাআল্লাহ, আজ অথবা কাল -আমি যদি নাও পারি আমার পরে কেউ না কেউ আসতেই থাকবে যতক্ষণ না তোমাকে হত্যা করা হয়।
-
আল্লাহর কালিমাই সুউচ্চ - আল্লাহর সম্মান ই সবার উপরে - আল্লাহর জন্যই সমস্ত প্রশংসা। আর যে কেউ এর মাঝে - তার জন্য শুধু আমি আর আমার তরবারি!
আমার প্রিয় ভাইয়েরা কেমন আছেন? কিছু কথা আমার এবং আপনাদের মাঝে - আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে।
নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে অনেক বড় নিয়ামত যে আল্লাহ আমাদের কে জিহাদের মত এত বড় শানদার এক কাজের সাথে শরীক থাকার তাউফিক দিয়েছেন। আলহামদুলিল্লাহ! এই কাজের সম্মান, এই কাজের আজর কে আমি কোথায় বা লেখনীতে প্রকাশ করতে পারব এই কথা বলা এক চরম বেয়াদবি! তবে হ্যা, আমরা যা করতে পারি ইনশাআল্লাহ তা হচ্ছে, আল্লাহ আমাদেরকে যে বুঝ দিয়েছেন, জ্ঞান দিয়েছেন সেগুলো ব্যাবহার করে সাধ্য মত বুঝার চেস্টা করা। কারণ আল্লাহর নিয়ামতকে চিনতে পারা, বুঝতে পারা এবং নিয়ামতকে স্বীকৃতি দিতে পারা - এইটাও আল্লাহর আরেক নিয়ামত! আল্লাহর এমন অনেক বান্দা আছে - ওয়াল্লাহি যাদের সামনে দুনিয়া গড়াগড়ি খায় অথচ তারা বলে আমি এই কস্টে আছি, ঐ কস্টে আছি! তার কথা শুনলে হয়ত মিসকিন ও লজ্জা পাবে! কিংবা তার কাজ দেখলে হয়ত ভিখারী ও লজ্জায় মুখ ফিরিয়ে নিবে। কারণ? আল্লাহ তার সামনে ধন দৌলত উজাড় করে দিয়েছেন কিন্তু তারপরেও সে আরেকজনের ধন দৌলত চুরি করার ফিকিরে থাকে। আল্লাহ তাকে কি দিয়েছেন এদিকে না তাকিয়ে আল্লাহ তাকে কি দেননি সেই ফিকিরে পড়ে থাকে আর বলে - হায় আমার তো কিছুই নাই!
ধিক এমন জিন্দেগী কে! - তাহলে বলেন আল্লাহর নিয়ামতকে চিনতে পারা, বুঝতে পারা এবং স্বীকৃতি দিতে পারা কি আরেক নিয়ামত নয়? - আলহামদুলিল্লাহ।
যাই হোক - আসলে বলতে চাচ্ছিলাম অন্য কথা। ভাইয়েরা বলে আমি নাকি এক কথা থেকে আরেক কথায় দৌড় মারি। কি যে বলতে চাই সেটা ই নাকি ঘোলা হয়ে যায় - আসলে তা কিছু তো সত্য
বলছিলাম সে কথা যে - আল্লাহ আমাদেরকে জিহাদের মত এমন শানদার এক কাজের সাথে শরীক থাকার তাউফিক দিয়েছেন। এটা এক বিশাল নিয়ামত আর এটার স্বীকৃতি দিতে পারা আরেক নিয়ামত, আলহামদুলিল্লাহ। দুনিয়াতে কত মানুষ আছে - তার মধ্যে কতজন আল্লাহ কে বিশ্বাস করে? আর যারা করেনা তারা নিশ্চিত জাহান্নামী সারা জিন্দেগীর জন্য। আর যারা বিশ্বাস করে তাদের মধ্যেও আছে কত ভ্রান্ত আকিদাহ এর। আবার যাদের আকিদাহ শুদ্ধ আছে এদের মধ্যেও কতক আছে যারা ব্যাস্ত আছে দুনিয়া নিয়ে। আবার কতক আছে গণতন্ত্র নামক শিরক মন্ত্রের দাসত্বের বেড়াজালে। এরকম সমস্ত জনগণের মধ্যে খুব সামান্য খুব খুব সামান্য কিছু বান্দা - যাদেরকে আল্লাহ পছন্দ করেছেন এই জন্য যে -
তারা দুনিয়া কে তুচ্ছ মনে করবে
তাগুতের চোখ রাঙ্গানি কে উপহাস করবে
তাগুতের সমস্ত শক্তি আর অহংকার কে বুড়া আঙ্গুল দেখাবে
নিজের তাজা রক্ত দিয়ে দ্বীনের রাজপথ রঙিন করবে - আর চিৎকার করে বলবে -
ওহে তাগুতেরা - আল্লাহ কি বলেন নি - ইনিল হুকমু ইল্লা লিল্লাহ? হুকুম চলবে শুধুই আল্লাহর? তাহলে তো তোমাদের ধ্বংসের দিন গুলো চলেই এসেছে! আর নিশ্চয়ই শুধু মাত্র আল্লাহর কালিমা এবং আল্লাহর দ্বীনই সমুন্নত থাকবে!
আর তারা প্রতিযোগিতা করবে - আল্লাহর সামনে নিজের খুন রাঙ্গা শরীর নিয়ে হাজির হতে! আহ কত সুন্দর সে প্রতিযোগিতা! যদি আমি হতে পারতাম তাদের একজন! আল্লাহ আপনি কবুল করে নেন - আমিন।
খুব সামান্য - এমন যারা তারা খুবই সামান্য! আর সেই সামান্যদের মধ্যে আল্লাহ আমাদের পছন্দ করেছেন ইনশাআল্লাহ। ইয়া আল্লাহ আপনি আমাদের অবিচলতা দান করেন - আমিন।
আমি কি এটাই বলতে চাচ্ছি? না আসলে এটাও আমার মুল কথা না -
আমার মূল কথা হচ্ছে এখন -
প্রিয় ভাই - এই জিহাদের পথে শয়তান আমাদের নানা রকমে ধোঁকা দেয়ার চেষ্টা করে, নানা রকম ভয় দেখায়। তাগুতের ব্যাপারে আমাদের অন্তরে ভীতি তৈরি করার চেষ্টা করে যেন ভয় পেয়ে আমরা এই রাস্তা ছেড়ে দেই। আর আল্লাহ আমাদের কে এই ব্যাপারে বলেছেন ও - যে - শয়তান তোমাদের কে তার আউলিয়াদের ব্যাপারে ভয় দেখায় ...
অনেক সময় দেখা যায় আমাদের অন্তরে তাদের ব্যাপারে কিছু ভয় ভীতি বা দুশ্চিন্তা কাজও করে - আল্লাহর পানাহ, (আমিও তার ব্যাতিক্রম না)
কিন্তু আমি আরও যা দেখলাম - হাসিনার বাহিনী - হাসিনার নিরাপত্তায় আল্লাহ কে ভয় পায়না! তাগুতের বাহিনী আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ কে ভয় পায়না! আল্লাহর দ্বীনকে দুনিয়ার বুক থেকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে তারা আল্লাহর আজাব কে ভয় পায়না!
আমি জানলাম, পথিমধ্যে এক ভাই এর মোবাইল চেক করছে তাগুতের বাহিনী। ভাই বললেন আমার মোবাইলে এমন ছবিও থাকতে পারে যা দেখা আপনার জন্য হারাম। তাগুতের বাহিনী বললো "আমাদের জন্য না" অর্থাৎ যদি তার কথা সত্য হয় তাহলে সে বললো - আল্লাহ যা হারাম করেছেন তা আমাদের জন্য হারাম না! সে কার ভরসায় এই কথা বলার সাহস পেল? হাসিনা - যদি তাই হয়, সুবহানাল্লাহ! তাহলে আমরা যদি আল্লাহর নিরাপত্তায় থেকে ঐ তাগুতদের ভয় পাই - আমি জানিনা এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু আছে কিনা!
দিপু মনি বলেছে - শেখ হাসিনার নেতৃত্বে থাকলে ভয়ের কিছু নাই!
-
ওয়াল্লাহি ভাই - তারা যদি আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ কে ভয় না পায় - আর আমরা যদি আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস রেখে আল্লাহর সামনে তাদের কে ভয় পাই তবে তা আমাদের জন্য লজ্জা!
প্রিয় ভাই - গুলি মারি তাগুত কে !! কি শক্তি আছে তার! কিচ্ছুনা! স্রেফ কিচ্ছুনা - আপনি তার থেকে ঐ অস্ত্র টা নিয়ে নেন আর তার র*্যাবের পোশাক খুলে নেন- এবার তার সামনে শুধু একবার তাকবির দিলে সে কাপড় নষ্ট করে দিবে।
তার কোন শক্তি ই নাই - সে আমার কিচ্ছু করার ক্ষমতা রাখেনা একদম কিচ্ছুনা - কেমন একদম? একটা পশম নাড়ানোর ক্ষমতা তার নাই! স্মরন করেন - আগুন ইবরাহিম আঃ এর একটা পশমও পুড়াতে পারেনি! অথচ তাগুত মাসের পর মাস ধরে সেই বিশাল আগুন জ্বালিয়েছিল।
প্রিয় ভাই - আমাদের মালিক আল্লাহ - আর আল্লাহ বলছেন - বালিল্লাহি মাওলাকুম ওয়াহুয়া খাইরুন নাসিরিন
আর কি লাগে!
আর তাগুতেরা - তোমাদের কেই বা কি করে ভুলে যাই? দু কথা তো তোমাদের স্মরনেও লেখা দরকার -
দেখো সাফ কথা বলে দেই - তোমাকে হত্যা করব ইনশাআল্লাহ! এটাই আমার সপ্ন!
বিশ্বাস কর, তোমাকে হত্যা করব ইনশাআল্লাহ, আজ অথবা কাল -আমি যদি নাও পারি আমার পরে কেউ না কেউ আসতেই থাকবে যতক্ষণ না তোমাকে হত্যা করা হয়।
-
আল্লাহর কালিমাই সুউচ্চ - আল্লাহর সম্মান ই সবার উপরে - আল্লাহর জন্যই সমস্ত প্রশংসা। আর যে কেউ এর মাঝে - তার জন্য শুধু আমি আর আমার তরবারি!
Comment