বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামীনের জন্য, লক্ষকোটি দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোউক প্রাণপ্রিয় রাসূল মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লাম এর উপর।
প্রিয় দ্বীনী ভাইয়েরা,প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,অধমের আজকের লিখার বিষয় হলো :একজন মুজাহিদ ভাইয়ের চব্বিশঘণ্টা :
ফজরের আযানের পূর্বে ঘুম থেকে ওঠা,দুয়া পড়া,ইস্তিঞ্জায় বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা, মেসওয়াক করা,ওজু করা, দুই চার রাকাত তাহাজ্জুদ পড়া, আল্লাহর কাছে দুয়া করা,দুয়াতে সব কিছু উল্লেখ্য করা,এমনকি জুতার ফিতাটুকুও। আমাদের রব প্রতিদিন শেষ রাত্রে প্রথম আসমানে অবতরণ করেন, বান্দাদের হাজাত পুরা করার জন্য, দুয়া কবুল করার জন্য, পাপীদের গুনাহ মাফ করার জন্য, আর আমরা পাপীরা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন,ও তাওফীক দান করুন, আমীন। ফজরের আযান হলে হলে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়া, সালাতের পরে তাসবিহ ও জিকির আযকার পড়া,ও তিলাওয়াত করা। সূরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করা। ফজরের পরে না ঘুমানো, এটি সুন্নার পরিপন্থী।
নাস্তার পালা। নাস্তার সময় সুন্নার প্রতি লক্ষ রাখা, নাস্তার খাবার এমন হওয়া যা সহজে পাওয়া যায়,সহজ লভ্য হয়। সব ধরণের খাবারের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা, অর্থাৎ সব ধরণের খাবার খেতে পারা। এমন যেনো না হয় এটা খায় না, ওটা খায়, যা সামনে আসবে তাই বিসমিল্লা বলে খেয়ে ফেলা।
কম খাওয়া, কম খাওয়া এটি মুজাহিদ ভাইদের জন্য ওয়াজিব। মাঝেমধ্যে সকালের নাস্তা পরিহার করা। দুপুরে সুন্না অনুযায়ী খাওয়া,ও রাতে অল্প খাওয়া। মাঝেমধ্যে রাতের খাবার পরিহার করা। মনে রাখা চাই এসব কিছুই হচ্ছে জিহাদের জন্য প্রশিক্ষণ সরুপ।
ভাত,রুটি, সালাত, এসব কিছুর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। এমন যেনো না হয় আমি শুধু ভাত খেতে পারি, রুটি খেতে পারি না, আবার এমনও যেনো না হয় আমি শুধু রুটি খেতে পারি, ভাত খেতে পারি না।এককথাই যখন যেটা সামনে আসবে খেতে পারা।
চায়ের অভ্যাস, পানের অভ্যাস, পরিহার করা,কারণ আপনার একটা অভ্যাসই গ্ররফতারের কারণ হতে পারে, গ্রেফতার হতে সাহায্য করতে পারে। ছোট্র একটা ঘটনা আছে, একটা ত্বাগুত গুয়েন্দা ইউনিট সংদেহজনক একটা বাড়ির ডাস্টবিনে আরবীয় খাবারের পেকেট খুজতে থাকে, তারা প্রতিনিয়ত কাজটি করতে থাকে, এক পর্যায়ে পেকেট পেয়ে যায় এবং বাড়িটিকে রেড করে একজন আরবীয় মুজাহিদ ভাইকে গ্রেফতার করে।
এমনিভাবে খাবারের হোটেলগুলোর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা, সব সময় নির্দিষ্ট একটি হোটেলে খেতে না যাওয়া, যখন সামনে যেটা আসে ঢোকে পড়া।
পরনের জামা, জুতো, জামা বানানোর ট্রেইলার্স, সব সময় একটি না হওয়া। এক ধরণের স্টাইলের পোশাক পরিধান না করা, বিভিন্ন ধরণের পড়া। বাজারে যাওয়া, চায়ের দোকা বসা, এসব কিছুর উপরই আপনার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এক কথাই পরাধীন হওয়া যাবে না। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না যাওয়া। ত্বাগুতের গুয়েন্দারা প্রয়োজন ছাড়া বেরাক থেকে বের হয় না।
চলবে.......।
সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামীনের জন্য, লক্ষকোটি দরুদ ও সালাম বর্ষিত হোউক প্রাণপ্রিয় রাসূল মোহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াল্লাম এর উপর।
প্রিয় দ্বীনী ভাইয়েরা,প্রিয় মুজাহিদ ভাইয়েরা,অধমের আজকের লিখার বিষয় হলো :একজন মুজাহিদ ভাইয়ের চব্বিশঘণ্টা :
ফজরের আযানের পূর্বে ঘুম থেকে ওঠা,দুয়া পড়া,ইস্তিঞ্জায় বাম পা দিয়ে প্রবেশ করা, মেসওয়াক করা,ওজু করা, দুই চার রাকাত তাহাজ্জুদ পড়া, আল্লাহর কাছে দুয়া করা,দুয়াতে সব কিছু উল্লেখ্য করা,এমনকি জুতার ফিতাটুকুও। আমাদের রব প্রতিদিন শেষ রাত্রে প্রথম আসমানে অবতরণ করেন, বান্দাদের হাজাত পুরা করার জন্য, দুয়া কবুল করার জন্য, পাপীদের গুনাহ মাফ করার জন্য, আর আমরা পাপীরা গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন থাকি। আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুন,ও তাওফীক দান করুন, আমীন। ফজরের আযান হলে হলে নামাজের জন্য মসজিদে যাওয়া, সালাতের পরে তাসবিহ ও জিকির আযকার পড়া,ও তিলাওয়াত করা। সূরা ইয়াসিন তিলাওয়াত করা। ফজরের পরে না ঘুমানো, এটি সুন্নার পরিপন্থী।
নাস্তার পালা। নাস্তার সময় সুন্নার প্রতি লক্ষ রাখা, নাস্তার খাবার এমন হওয়া যা সহজে পাওয়া যায়,সহজ লভ্য হয়। সব ধরণের খাবারের উপর নিজের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা, অর্থাৎ সব ধরণের খাবার খেতে পারা। এমন যেনো না হয় এটা খায় না, ওটা খায়, যা সামনে আসবে তাই বিসমিল্লা বলে খেয়ে ফেলা।
কম খাওয়া, কম খাওয়া এটি মুজাহিদ ভাইদের জন্য ওয়াজিব। মাঝেমধ্যে সকালের নাস্তা পরিহার করা। দুপুরে সুন্না অনুযায়ী খাওয়া,ও রাতে অল্প খাওয়া। মাঝেমধ্যে রাতের খাবার পরিহার করা। মনে রাখা চাই এসব কিছুই হচ্ছে জিহাদের জন্য প্রশিক্ষণ সরুপ।
ভাত,রুটি, সালাত, এসব কিছুর উপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। এমন যেনো না হয় আমি শুধু ভাত খেতে পারি, রুটি খেতে পারি না, আবার এমনও যেনো না হয় আমি শুধু রুটি খেতে পারি, ভাত খেতে পারি না।এককথাই যখন যেটা সামনে আসবে খেতে পারা।
চায়ের অভ্যাস, পানের অভ্যাস, পরিহার করা,কারণ আপনার একটা অভ্যাসই গ্ররফতারের কারণ হতে পারে, গ্রেফতার হতে সাহায্য করতে পারে। ছোট্র একটা ঘটনা আছে, একটা ত্বাগুত গুয়েন্দা ইউনিট সংদেহজনক একটা বাড়ির ডাস্টবিনে আরবীয় খাবারের পেকেট খুজতে থাকে, তারা প্রতিনিয়ত কাজটি করতে থাকে, এক পর্যায়ে পেকেট পেয়ে যায় এবং বাড়িটিকে রেড করে একজন আরবীয় মুজাহিদ ভাইকে গ্রেফতার করে।
এমনিভাবে খাবারের হোটেলগুলোর ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করা, সব সময় নির্দিষ্ট একটি হোটেলে খেতে না যাওয়া, যখন সামনে যেটা আসে ঢোকে পড়া।
পরনের জামা, জুতো, জামা বানানোর ট্রেইলার্স, সব সময় একটি না হওয়া। এক ধরণের স্টাইলের পোশাক পরিধান না করা, বিভিন্ন ধরণের পড়া। বাজারে যাওয়া, চায়ের দোকা বসা, এসব কিছুর উপরই আপনার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এক কথাই পরাধীন হওয়া যাবে না। একান্ত প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে না যাওয়া। ত্বাগুতের গুয়েন্দারা প্রয়োজন ছাড়া বেরাক থেকে বের হয় না।
চলবে.......।
Comment