আপনাকে কেন?
গাযওয়াতুল হিন্দ। রাসুল সা. পবিত্র জবান নিসৃত দুটি শব্দ। ১৪০০ বছরের খন্ড খন্ড জড়িয়ে আছে মধু মাখা শব্দ যুগলে। কাঙ্খিত স্বপ্ন পুজি করে কত সাহাবী ও তাবেয়ী লহু লাল ঝড়িয়েছেন এই পবিত্র মাটিতে। নাম না জানা কত তাবেয়ী ও আইম্মাহগণ জিবনের শেষ রক্তটুকু উৎসর্গ করেছেন এই হিন্দের মাটিতে। নববী ভবিষৎবাণীকে সত্য রুপে প্রস্ফুটিত করতে কে জনে কত জীবন শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে এই মাটিতে। আল্লাহ অফুরন্ত ভান্ডার থেকে সকলকেই দান করবেন বরকতময় সেই জিহাদের মর্যাদা। হাদিসের ভাষ্যমতে কালের অন্তিম লগ্নে কেয়ামত অবদি ক্ষুণ ঝড়াবে মুসলিম এই মাটিতে। লাখো কোটি মুসলিম এই পবিত্র মাটির বরকত উসিলায় পেয়েছেন শহিদ-গাজীর মর্যাদা।ইনশাআল্লাহ এ লড়াই চলবে। কেয়ামত অবদি চলবে সভ্যতার এ সংঘাত।পৃথিবীতে হক ও বাতিলের,সত্য ও মিথ্যার,আলোও অন্ধকারের দ্বন্..সংঘাত চিরন্তন ও আপষহীন। ইুসলামের শুরুলগ্ন থেকেই দানা বেঁধেছে হক ও বাতিলের চিরন্তন সেই সংঘাত।সর্বপ্রকার বাধা বিপত্তি,বিরোধিতা ও আক্রমনের ঝড় ঝঞ্ঝা উপেক্ষা করে ইসলাম সফলতার স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করেছে। “মুসলি” এ জাতি মরতে পায়না ভয়। প্রতিটি মুসলিম শিশু জন্মগত ভাবে নিজেকে খোদার রাহে উৎসর্গ করতে শেখে।দিলের শেষ রক্ত কণিকা জিয়িয়ে সে শহিদের তামান্না অন্তরে আগলে রাখে।
কিন্তু যদি তামান্নার বাস্তবায়ন পথ ও পদ্ধতি হয় রাসুলের ভবিষ্যৎবাণীকৃত পথে! যদি সে কন্টকময় পথের শেষে মেলে রাসুল সা. কতৃক বিজয় সুসংবাদ! রাসুল সা বলেন তোমরা কথনই মুমিন হতে পারবেনা যাবৎনা আমাকে ভালোবাসো দুনিয়ার সবচে বেশি।নিজের জান মাল এবং সন্তান সন্তনাদীর থেকেও বেশী। আল্লাহ তা আলা বলেন, আল্লাহ তোমাদের থেকে তোমাদের জান ও মালেকে ক্ষরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনমিয়ে। মুসলিম সসে তো সওদা করতেই এসছে।দুনিয়ার সেরা সওদা তো সেটাই যা দুনিয়ার রবের সাথে করা হয়। সত্তিকারের সঠিক ও চৈাকান সহদাকারী তো সেই যে, ক্রেতার হক পূর্ণ রুপে আদায় করে থাকে। দ্বিতীয়ত মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত প্রতিটি যুগের তার উপযোগী বাসিন্দাকে পাঠিয়েছেন। যেমন ইবনে মাসউদ রা. এর সিদ্ধ উক্তি,....... আল্লাহ তাদেরকে তার নবীর েসহবতের জন্যই বাছাই করেছেন।রাসুল সা. এর সময় প্রয়োজন ছিল দ্বিনের এম,ন ধারক বাহক যারা দ্বিনকে পুঙ্খানু পুঙ্খানু রুপে বুঝবে এবং দ্বিনের প্রতিটি আহকাম সঠিক রূপে মুখস্থ করে হেফাযত করবে।তাই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার সাথী করেছিলেন প্রখর ধোধর সাথী এবং পরবর্তি তাবেয়ীগণকে। যখন মিথ্যার সংমিশ্রণ ঘটে রাসুল সা. এর পবিত্র হাদিস সমূহে তখন আল্লাহ দুনিয়াতে খলিফা করে নবীর ওয়ারীস করে পাঠান এমন ওয়ারীসে নবী মুহাদ্দিসগণকে যারা মিথ ও মিথ্যার মিশ্রণে থেকে সহিহ ও সঠিক হাদিস কে বের করে আনেন। যেমন সূক্ষদর্ষী আটার থামিরা থেকে ছোট্ট চুল কে বের করে থাকেন। ঠিক তেমনই ইতিহাসের এই অন্তিম লগ্নে আপনার ও আমার অবস্থান কোন কাকতালীয় ঘটনা নয়।ইসলামকে কফিন আবদ্ধ করে যখন শেষ পেরাকটি িএটে দেয়া হচ্ছে এমন সময়ে আমার আপনার অবস্থান কোন নিছক ঘটনা প্রবাহ নয়। বরং আলিমুন হাকিম মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কোন কিছুই ক্রিয়াচ্ছালে নয়।অব্যই আপনার আমার অবস্থানের পেছনে রয়েছে ঐশী ভাবধারার এক গভীর অন্তমিল। দিলের কান দিয়ে,গভির নিঃশ্বাস ফেলে, আখি দ্বয় বন্ধ করে অন্তত একবার চিন্তা করুন কেন কি কারনে কোন ঐশী প্রেক্ষাপটকে বাস্তবায়ন লক্ষে উম্মাহের ব্যথাতুর লগ্নে আপনাকে প্রেরণ করেছেন। কারন আল্লাহ আপনার সাথেকৃত সওদা পূর্ণ করতে চান।আল্লাহ আপনাকে সাজরব পূর্ণ বাগবাগিচার মালিক বানাতে চান।আল্লাহ আপানাকে কবরের আস্তকুড়ে বদ্ধ করে রাখতে মোচেও চাননা । আল্লাহ চান আপনাকে মরিযিয়ার স্বামী বানাতে। আল্লাহ চান আপানকে সবুজ পাখি হয়ে, সবুজ পাখর বুকে করে জান্নাতে ঘুরে বেড়ান।আল্লাহ চান আপনি ১৪০০ বছর পরে এসও ১৪০০ বছর পূর্বের নববী গাযওয়ার সাওয়াব হাসিল করুন। হ্যা! আমার *প্রিয় ভাই আমি সত্তি বলছি। আল্লাহ আপনাকে কোন বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়েই এই অন্তিম লগ্নে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ আপনাকে কোন উদ্দেশ্য ব্যাতিরেকেই এমনি এমনি হিন্দের যোদ্ধা মাটিতে জন্ম দান করেন নি। আল্লাহ চান আপনি শ্রেষ্ঠ সায়্যিদুশ শুহাদা এর মর্যাদা হাসিল করেন। আল।লঅহ চান আপনি গাজী হয়ে গুনাহ মুক্ত জীবন যাপন করেন। আল্লাহ আপনাকে কাছে ডেকে জান্নাতের সার্টিফিকেট দিতে চান।
আর এ মহা সফলতা উপলব্ধি আপনি তখনই করতে পারবেন যখন আপনি হিন্দ বিষয়ক নববী ভবিষ্যৎ বাণীগুলো পর্যালোচানা করতে শিখবেন। যখন আপনি হিন্দ এর অতিত ও বর্তমান ইতিহাস সামনে রেখে নিজ অবস্থানকে বিবেচনা করবেন এ সত্য ভোরের ন্যায় আপনার কাছে প্রস্ফুটিত হবে।
সত্তি বলতে প্রতিটি মুসলমানে মত আমরাও বর্তমান হিন্দ ও আমাদের অবস্থান নিয়ে ভাবতাম।আজকের এই বক্ষমান গ্রন্থটি আমাদের দীর্ঘ ভাবনার ঘরে তোলা ফসল। আজ আপনাদের কে শুনাবো ভাবনার প্রতিটি পরতের ঢেউগুণ্জন।আজ আপনাদের শুনাবো হৃদয় নি..ঙরানো শেষ ব্যাথ্যটুকু। তো প্রিয় পাঠক একটু নড়ে চড়ে বসুন।কিছু সময়ের জন্য ধারাবাহিক ভাবেআপনাকে অধ্যায়নে নিমগ্ন রাখুন।ইনশাআল্লাহ হয়তো আল্রআহ আমাদের জন্য কোন খাইর ও কল্যান সুপ্ত রেখেছেন এই ক্ষুদ্র গ্রন্থটিতে। গ্রন্থটির ধারা সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা করছি, প্রথম পাঠ- হাদিস সমূহের বিস্তর বিশ্লেষন ও হাদিস থেকে মৈালিক কিছু পাঠ নির্দেশিকা।
দ্বিতীয় পাঠ-কিছু অপপ্রচার নিধনে যইফ হাদিস ও একটি তাত্মিক বিশ্লেষণ।
তৃতীয় পাঠ- হিন্দ ও সিন্দের ভৌগলিক বিশ্লেষণ।
চতুর্থ পাঠ-যুগে যুগে মুসলিম হিন্দ এলাকায় অভিযান ও প্রতিস্রুত গাযওয়াতুল হিন্দ পঞ্চম পাঠ- হাদিসে বর্ণিত হিন্দ এর মুসলমানদের বর্তমান অবস্থা। ষষ্ঠ পাঠ-বর্তমান খন্ড ঘটনা ও বিশ্ব পর্যালোচনা। সব শেষে আছে, আর্তনাদ মাখা আখেরি গুজারেশ। (কম্পোজ জনিত ভুলের জন্য ক্ষমা প্রর্থি)
গাযওয়াতুল হিন্দ। রাসুল সা. পবিত্র জবান নিসৃত দুটি শব্দ। ১৪০০ বছরের খন্ড খন্ড জড়িয়ে আছে মধু মাখা শব্দ যুগলে। কাঙ্খিত স্বপ্ন পুজি করে কত সাহাবী ও তাবেয়ী লহু লাল ঝড়িয়েছেন এই পবিত্র মাটিতে। নাম না জানা কত তাবেয়ী ও আইম্মাহগণ জিবনের শেষ রক্তটুকু উৎসর্গ করেছেন এই হিন্দের মাটিতে। নববী ভবিষৎবাণীকে সত্য রুপে প্রস্ফুটিত করতে কে জনে কত জীবন শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেছে এই মাটিতে। আল্লাহ অফুরন্ত ভান্ডার থেকে সকলকেই দান করবেন বরকতময় সেই জিহাদের মর্যাদা। হাদিসের ভাষ্যমতে কালের অন্তিম লগ্নে কেয়ামত অবদি ক্ষুণ ঝড়াবে মুসলিম এই মাটিতে। লাখো কোটি মুসলিম এই পবিত্র মাটির বরকত উসিলায় পেয়েছেন শহিদ-গাজীর মর্যাদা।ইনশাআল্লাহ এ লড়াই চলবে। কেয়ামত অবদি চলবে সভ্যতার এ সংঘাত।পৃথিবীতে হক ও বাতিলের,সত্য ও মিথ্যার,আলোও অন্ধকারের দ্বন্..সংঘাত চিরন্তন ও আপষহীন। ইুসলামের শুরুলগ্ন থেকেই দানা বেঁধেছে হক ও বাতিলের চিরন্তন সেই সংঘাত।সর্বপ্রকার বাধা বিপত্তি,বিরোধিতা ও আক্রমনের ঝড় ঝঞ্ঝা উপেক্ষা করে ইসলাম সফলতার স্বর্ণ শিখরে আরোহণ করেছে। “মুসলি” এ জাতি মরতে পায়না ভয়। প্রতিটি মুসলিম শিশু জন্মগত ভাবে নিজেকে খোদার রাহে উৎসর্গ করতে শেখে।দিলের শেষ রক্ত কণিকা জিয়িয়ে সে শহিদের তামান্না অন্তরে আগলে রাখে।
কিন্তু যদি তামান্নার বাস্তবায়ন পথ ও পদ্ধতি হয় রাসুলের ভবিষ্যৎবাণীকৃত পথে! যদি সে কন্টকময় পথের শেষে মেলে রাসুল সা. কতৃক বিজয় সুসংবাদ! রাসুল সা বলেন তোমরা কথনই মুমিন হতে পারবেনা যাবৎনা আমাকে ভালোবাসো দুনিয়ার সবচে বেশি।নিজের জান মাল এবং সন্তান সন্তনাদীর থেকেও বেশী। আল্লাহ তা আলা বলেন, আল্লাহ তোমাদের থেকে তোমাদের জান ও মালেকে ক্ষরিদ করে নিয়েছেন জান্নাতের বিনমিয়ে। মুসলিম সসে তো সওদা করতেই এসছে।দুনিয়ার সেরা সওদা তো সেটাই যা দুনিয়ার রবের সাথে করা হয়। সত্তিকারের সঠিক ও চৈাকান সহদাকারী তো সেই যে, ক্রেতার হক পূর্ণ রুপে আদায় করে থাকে। দ্বিতীয়ত মহান আল্লাহ রাব্বুল ইজ্জাত প্রতিটি যুগের তার উপযোগী বাসিন্দাকে পাঠিয়েছেন। যেমন ইবনে মাসউদ রা. এর সিদ্ধ উক্তি,....... আল্লাহ তাদেরকে তার নবীর েসহবতের জন্যই বাছাই করেছেন।রাসুল সা. এর সময় প্রয়োজন ছিল দ্বিনের এম,ন ধারক বাহক যারা দ্বিনকে পুঙ্খানু পুঙ্খানু রুপে বুঝবে এবং দ্বিনের প্রতিটি আহকাম সঠিক রূপে মুখস্থ করে হেফাযত করবে।তাই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তার সাথী করেছিলেন প্রখর ধোধর সাথী এবং পরবর্তি তাবেয়ীগণকে। যখন মিথ্যার সংমিশ্রণ ঘটে রাসুল সা. এর পবিত্র হাদিস সমূহে তখন আল্লাহ দুনিয়াতে খলিফা করে নবীর ওয়ারীস করে পাঠান এমন ওয়ারীসে নবী মুহাদ্দিসগণকে যারা মিথ ও মিথ্যার মিশ্রণে থেকে সহিহ ও সঠিক হাদিস কে বের করে আনেন। যেমন সূক্ষদর্ষী আটার থামিরা থেকে ছোট্ট চুল কে বের করে থাকেন। ঠিক তেমনই ইতিহাসের এই অন্তিম লগ্নে আপনার ও আমার অবস্থান কোন কাকতালীয় ঘটনা নয়।ইসলামকে কফিন আবদ্ধ করে যখন শেষ পেরাকটি িএটে দেয়া হচ্ছে এমন সময়ে আমার আপনার অবস্থান কোন নিছক ঘটনা প্রবাহ নয়। বরং আলিমুন হাকিম মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কোন কিছুই ক্রিয়াচ্ছালে নয়।অব্যই আপনার আমার অবস্থানের পেছনে রয়েছে ঐশী ভাবধারার এক গভীর অন্তমিল। দিলের কান দিয়ে,গভির নিঃশ্বাস ফেলে, আখি দ্বয় বন্ধ করে অন্তত একবার চিন্তা করুন কেন কি কারনে কোন ঐশী প্রেক্ষাপটকে বাস্তবায়ন লক্ষে উম্মাহের ব্যথাতুর লগ্নে আপনাকে প্রেরণ করেছেন। কারন আল্লাহ আপনার সাথেকৃত সওদা পূর্ণ করতে চান।আল্লাহ আপনাকে সাজরব পূর্ণ বাগবাগিচার মালিক বানাতে চান।আল্লাহ আপানাকে কবরের আস্তকুড়ে বদ্ধ করে রাখতে মোচেও চাননা । আল্লাহ চান আপনাকে মরিযিয়ার স্বামী বানাতে। আল্লাহ চান আপানকে সবুজ পাখি হয়ে, সবুজ পাখর বুকে করে জান্নাতে ঘুরে বেড়ান।আল্লাহ চান আপনি ১৪০০ বছর পরে এসও ১৪০০ বছর পূর্বের নববী গাযওয়ার সাওয়াব হাসিল করুন। হ্যা! আমার *প্রিয় ভাই আমি সত্তি বলছি। আল্লাহ আপনাকে কোন বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়েই এই অন্তিম লগ্নে পাঠিয়েছেন। আল্লাহ আপনাকে কোন উদ্দেশ্য ব্যাতিরেকেই এমনি এমনি হিন্দের যোদ্ধা মাটিতে জন্ম দান করেন নি। আল্লাহ চান আপনি শ্রেষ্ঠ সায়্যিদুশ শুহাদা এর মর্যাদা হাসিল করেন। আল।লঅহ চান আপনি গাজী হয়ে গুনাহ মুক্ত জীবন যাপন করেন। আল্লাহ আপনাকে কাছে ডেকে জান্নাতের সার্টিফিকেট দিতে চান।
আর এ মহা সফলতা উপলব্ধি আপনি তখনই করতে পারবেন যখন আপনি হিন্দ বিষয়ক নববী ভবিষ্যৎ বাণীগুলো পর্যালোচানা করতে শিখবেন। যখন আপনি হিন্দ এর অতিত ও বর্তমান ইতিহাস সামনে রেখে নিজ অবস্থানকে বিবেচনা করবেন এ সত্য ভোরের ন্যায় আপনার কাছে প্রস্ফুটিত হবে।
সত্তি বলতে প্রতিটি মুসলমানে মত আমরাও বর্তমান হিন্দ ও আমাদের অবস্থান নিয়ে ভাবতাম।আজকের এই বক্ষমান গ্রন্থটি আমাদের দীর্ঘ ভাবনার ঘরে তোলা ফসল। আজ আপনাদের কে শুনাবো ভাবনার প্রতিটি পরতের ঢেউগুণ্জন।আজ আপনাদের শুনাবো হৃদয় নি..ঙরানো শেষ ব্যাথ্যটুকু। তো প্রিয় পাঠক একটু নড়ে চড়ে বসুন।কিছু সময়ের জন্য ধারাবাহিক ভাবেআপনাকে অধ্যায়নে নিমগ্ন রাখুন।ইনশাআল্লাহ হয়তো আল্রআহ আমাদের জন্য কোন খাইর ও কল্যান সুপ্ত রেখেছেন এই ক্ষুদ্র গ্রন্থটিতে। গ্রন্থটির ধারা সংক্ষিপ্ত রূপে বর্ণনা করছি, প্রথম পাঠ- হাদিস সমূহের বিস্তর বিশ্লেষন ও হাদিস থেকে মৈালিক কিছু পাঠ নির্দেশিকা।
দ্বিতীয় পাঠ-কিছু অপপ্রচার নিধনে যইফ হাদিস ও একটি তাত্মিক বিশ্লেষণ।
তৃতীয় পাঠ- হিন্দ ও সিন্দের ভৌগলিক বিশ্লেষণ।
চতুর্থ পাঠ-যুগে যুগে মুসলিম হিন্দ এলাকায় অভিযান ও প্রতিস্রুত গাযওয়াতুল হিন্দ পঞ্চম পাঠ- হাদিসে বর্ণিত হিন্দ এর মুসলমানদের বর্তমান অবস্থা। ষষ্ঠ পাঠ-বর্তমান খন্ড ঘটনা ও বিশ্ব পর্যালোচনা। সব শেষে আছে, আর্তনাদ মাখা আখেরি গুজারেশ। (কম্পোজ জনিত ভুলের জন্য ক্ষমা প্রর্থি)
Comment