বিজয়ের জন্য চাই একটি আলো দানকারী কিতাব ও ফাসাদ দমনকারী তরবারি :
পৃথিবীতে কিছু ফাসাদ আছে, যা কথার মাধ্যমে দূর করা যায়। কিছু ফাসাদ আছে, যা উত্তম আখলাক ও চরিত্রের মাধ্যমে বিদূরিত করা যায়। আর কিছু ফাসাদ আছে এমন, যা কথা বা আখলাক কোনো কিছুর মাধ্যমেই দূর করা যায় না, তা দূর করতে পারে একমাত্র তরবারি। এজন্যই আল্লাহ তাআলা তাঁর নবির ওপর কেবল কিতাবই নাজিল করেননি; বরং সাথে তরবারিও দিয়েছেন। যাদের যে ভাষায় বুঝালে বুঝবে, তাদের জন্য তিনি সে ভাষাই প্রয়োগ করেছেন। আর এ কারণেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবী জঞ্জালমুক্ত হয়ে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠেছিল।
বর্তমানে আমরা আল্লাহর নির্দেশনা ও রাসুলের প্রায়োগিক পদ্ধতি ভুলে শুধু কিতাবুল্লাহ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি, আর এটা ভাবছি যে, এর আলোর মাধ্যমেই সবাইকে সত্য ও ন্যায়ের পথে আনা সম্ভব হবে। কিন্তু এ যে এক অবান্তর চিন্তা, তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি? যারা দলিলের ভাষা বোঝে না, তাদের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা বোকামি বৈ কিছু নয়। এখন সে সময় নেই যে, তাদের পেছনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় ব্যয় করতে হবে। আল্লাহর দ্বীন কায়েম হয়ে গেলে এসব আগাছা আপনাআপনিই মারা যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে তাদের সব আস্ফালন।
আমাদের একটি কথা খুব ভালো করে মনে রাখতে হবে, সুদৃঢ় মনোবল ছাড়া খুব কম মানুষই তার লক্ষ্যে পৌঁছুতে পেরেছে। তাই যতক্ষণ দেহে প্রাণ আছে, ততক্ষণ লড়ে যেতে হবে, হারার আগে হেরে যাওয়ার চিন্তা করা যাবে না। পার্থিব এ জগতের রীতি বড় কঠোর, সময়ের আঘাত বড়ই নির্দয়। তাই সময়কে চিনুন, সময়ের দাবি বুঝুন; তবেইনা সাফল্যের আশা করা যায়। যারা সামান্য বাধা ও বিপদ দেখেই চিৎকার জুড়ে দেয় তাদের দ্বারা দ্বীন কায়েমের মহান কাজ হওয়া তো দূরে থাক, দুনিয়ার সাধারণ কোনো কাজেও তারা সফল হতে পারবে না।
এজন্য আজ থেকে চিন্তাকে নতুন করে শান দিন। ভাবনার জগতকে ভালো করে দোলা দিন। কর্মপন্থা নিয়ে পুনরায় বিবেচনা করুন। অনলাইন ও অফলাইনের অপ্রয়োজনীয় সকল বিষয় থেকে দূরে থাকুন। সময়গুলো কেবল উত্তম ও কার্যকর ক্ষেত্রগুলোতেই ব্যয় করুন। আল্লাহ না করুন, আপনি আপনার সময়কে অনলাইনের পরিচিত-অপরিচিত ভাইদের সাথে বিতর্ক করে নষ্ট করবেন না। বিতর্ক করার চাইতে সে সময়ে একটি বই পড়ুন,তবুও অনেক উপকৃত হবেন। এ নাজুক মুহুর্তে যদি সঠিক কর্মপন্থা বেছে নিতে ভুল করেন, তাহলে কিন্তু ধ্বংস অনিবার্য।
আল্লাহ আমাদের এগুলো বুঝে তদানুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।
পৃথিবীতে কিছু ফাসাদ আছে, যা কথার মাধ্যমে দূর করা যায়। কিছু ফাসাদ আছে, যা উত্তম আখলাক ও চরিত্রের মাধ্যমে বিদূরিত করা যায়। আর কিছু ফাসাদ আছে এমন, যা কথা বা আখলাক কোনো কিছুর মাধ্যমেই দূর করা যায় না, তা দূর করতে পারে একমাত্র তরবারি। এজন্যই আল্লাহ তাআলা তাঁর নবির ওপর কেবল কিতাবই নাজিল করেননি; বরং সাথে তরবারিও দিয়েছেন। যাদের যে ভাষায় বুঝালে বুঝবে, তাদের জন্য তিনি সে ভাষাই প্রয়োগ করেছেন। আর এ কারণেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবী জঞ্জালমুক্ত হয়ে পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন হয়ে উঠেছিল।
বর্তমানে আমরা আল্লাহর নির্দেশনা ও রাসুলের প্রায়োগিক পদ্ধতি ভুলে শুধু কিতাবুল্লাহ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকছি, আর এটা ভাবছি যে, এর আলোর মাধ্যমেই সবাইকে সত্য ও ন্যায়ের পথে আনা সম্ভব হবে। কিন্তু এ যে এক অবান্তর চিন্তা, তা কি আমরা কখনো ভেবে দেখেছি? যারা দলিলের ভাষা বোঝে না, তাদের সাথে কথা বলে সময় নষ্ট করা বোকামি বৈ কিছু নয়। এখন সে সময় নেই যে, তাদের পেছনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় ব্যয় করতে হবে। আল্লাহর দ্বীন কায়েম হয়ে গেলে এসব আগাছা আপনাআপনিই মারা যাবে। বন্ধ হয়ে যাবে তাদের সব আস্ফালন।
আমাদের একটি কথা খুব ভালো করে মনে রাখতে হবে, সুদৃঢ় মনোবল ছাড়া খুব কম মানুষই তার লক্ষ্যে পৌঁছুতে পেরেছে। তাই যতক্ষণ দেহে প্রাণ আছে, ততক্ষণ লড়ে যেতে হবে, হারার আগে হেরে যাওয়ার চিন্তা করা যাবে না। পার্থিব এ জগতের রীতি বড় কঠোর, সময়ের আঘাত বড়ই নির্দয়। তাই সময়কে চিনুন, সময়ের দাবি বুঝুন; তবেইনা সাফল্যের আশা করা যায়। যারা সামান্য বাধা ও বিপদ দেখেই চিৎকার জুড়ে দেয় তাদের দ্বারা দ্বীন কায়েমের মহান কাজ হওয়া তো দূরে থাক, দুনিয়ার সাধারণ কোনো কাজেও তারা সফল হতে পারবে না।
এজন্য আজ থেকে চিন্তাকে নতুন করে শান দিন। ভাবনার জগতকে ভালো করে দোলা দিন। কর্মপন্থা নিয়ে পুনরায় বিবেচনা করুন। অনলাইন ও অফলাইনের অপ্রয়োজনীয় সকল বিষয় থেকে দূরে থাকুন। সময়গুলো কেবল উত্তম ও কার্যকর ক্ষেত্রগুলোতেই ব্যয় করুন। আল্লাহ না করুন, আপনি আপনার সময়কে অনলাইনের পরিচিত-অপরিচিত ভাইদের সাথে বিতর্ক করে নষ্ট করবেন না। বিতর্ক করার চাইতে সে সময়ে একটি বই পড়ুন,তবুও অনেক উপকৃত হবেন। এ নাজুক মুহুর্তে যদি সঠিক কর্মপন্থা বেছে নিতে ভুল করেন, তাহলে কিন্তু ধ্বংস অনিবার্য।
আল্লাহ আমাদের এগুলো বুঝে তদানুযায়ী আমল করার তাওফিক দান করুন।
Comment