বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম।
তাবুকের যুদ্ধে সাহাবায়ে কেরামের খাবার ছিলো শুকনো খেজুর, বিকৃত গম, পূতিগন্ধময় চর্বি। সাহাবায়ে কেরাম অনেক সময় প্রয়োজনের জন্য চর্বি জমিয়ে রাখতেন। যা দীর্ঘ দিন অতিক্রম হওয়ার কারণে তার গন্ধ পূতিময় হয়ে যেতো। গম ও জবকে টুকরো টুকরো করে এরপর তা সেই চর্বি দিয়ে মাখতেন, সামান্য পানি দিয়ে কিছুক্ষণ আগুনে রাখতেন এরপর তা খেয়ে নিতেন। আর খেজুরের অবস্থা তো এই ছিলো যে, একটি খেজুর সাহাবাদের একটি দল খেতেন। একজন একটু চুষে নিয়ে অপরকে দিতেন, তিনি পানি দিয়ে ধুয়ে হয়ত তা পান করতেন, এরপর অপরজন। এভাবে খেজুরটি সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে চক্কর দিয়ে ফিরত। শেষ পর্যন্ত দেখা যেতো তার আটিই শুধুমাত্র অবশিষ্ট আছে! এই সংকটের কালে একবার চুষে নেওয়াই সুযোগ ছিলো।
সংগ্রহীত।
তাবুকের যুদ্ধে সাহাবায়ে কেরামের খাবার ছিলো শুকনো খেজুর, বিকৃত গম, পূতিগন্ধময় চর্বি। সাহাবায়ে কেরাম অনেক সময় প্রয়োজনের জন্য চর্বি জমিয়ে রাখতেন। যা দীর্ঘ দিন অতিক্রম হওয়ার কারণে তার গন্ধ পূতিময় হয়ে যেতো। গম ও জবকে টুকরো টুকরো করে এরপর তা সেই চর্বি দিয়ে মাখতেন, সামান্য পানি দিয়ে কিছুক্ষণ আগুনে রাখতেন এরপর তা খেয়ে নিতেন। আর খেজুরের অবস্থা তো এই ছিলো যে, একটি খেজুর সাহাবাদের একটি দল খেতেন। একজন একটু চুষে নিয়ে অপরকে দিতেন, তিনি পানি দিয়ে ধুয়ে হয়ত তা পান করতেন, এরপর অপরজন। এভাবে খেজুরটি সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে চক্কর দিয়ে ফিরত। শেষ পর্যন্ত দেখা যেতো তার আটিই শুধুমাত্র অবশিষ্ট আছে! এই সংকটের কালে একবার চুষে নেওয়াই সুযোগ ছিলো।
সংগ্রহীত।