সম্ভবত কাশ্মীর হবে প্রতিশ্রুত গাজওয়ার সূচনাকেন্দ্র। এখান থেকেই শুরু হবে রক্তারক্তির সে মহাখেলা। এটা আমাদের জন্য একদিক থেকে যেমন আনন্দের। কারণ, এবার শুধু আঘাত সওয়ার নয়; বরং সাথে প্রতিঘাতের পালাও শুরু হচ্ছে। আবার অন্যদিক থেকে তা বড় বেদনার। কারণ, এটা সাধারণ কোনো যুদ্ধ নয়; বরং এতে প্রবাহিত হবে লক্ষ-কোটি মুমিনের রক্ত, যুক্ত হবে এ বিজয়ের পতাকায় অসংখ্য মা-বোনের ইজ্জতের কালো দাগ।
গেরিলা যোদ্ধাদের জন্য হয়তো বিষয়টি তেমন কোনো কঠিন ব্যাপার নয়, কিন্তু বিপদ হলো সাধারণ মুসলিম নাগরিকদের; বিশেষত মা-বোনদের নিয়ে। গাফলতির চাদরে এখনও মুসলিম সমাজ ঘুমিয়ে আছে। এখনও সবাই মেতে আছে দুনিয়া গড়ার রঙিন স্বপ্নে। অথচ তার খবরও নেই, আশু দিনগুলিতে কী ঘটতে যাচ্ছে। এই যে প্রস্তুতিহীনতা, এটাই হবে আমাদের সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের কারণ।
কাশ্মীর আক্রান্ত হলেও সুখের বিষয় যে, তারা লড়াই করে অভ্যস্ত। তাদের আছে দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষ যুদ্ধের বাস্তব অভিজ্ঞতা। তাছাড়াও তারা হলো একতাবদ্ধ। গাদ্দারির পরিমাণ খুবই অল্প। এর বিপরীতে আমাদের বাংলার মুসলমানদের না আছে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা, না আছে সাহসিকতা আর না আছে বিশ্বস্ততা। কাপুরুষতা, দুর্বলতা আর গাদ্দারি আমাদের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। এসব বাধাকে অতিক্রম করে জয় ছিনিয়ে আনা দুঃসাধ্য ব্যাপারই বটে!
অবশ্য এখানেও বড় আনন্দের ব্যাপার হলো, আল্লাহর সৈনিকেরা কখনো সংখ্যার ওপর ভরসা করে না। তাদের প্রয়োজন নেই মুনাফিক ও গাদ্দার কারও সহযোগিতার। তারা সংখ্যায় অল্প হলেও আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা আর ইমানের বলে বলিয়ান হয়েই জয় ছিনিয়ে আনতে সক্ষম। এমন নজির যেমন অতীতে রয়েছে, বর্তমানেও আছে, ভবিষ্যতেও এমনটিই ঘটবে আশা করা যায়, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ মুমিনদের কখনো জিল্লতির জীবন দেবেন না। হয়তো বিজয়, নয়তো শাহাদাহ।
-সংগৃহীত
গেরিলা যোদ্ধাদের জন্য হয়তো বিষয়টি তেমন কোনো কঠিন ব্যাপার নয়, কিন্তু বিপদ হলো সাধারণ মুসলিম নাগরিকদের; বিশেষত মা-বোনদের নিয়ে। গাফলতির চাদরে এখনও মুসলিম সমাজ ঘুমিয়ে আছে। এখনও সবাই মেতে আছে দুনিয়া গড়ার রঙিন স্বপ্নে। অথচ তার খবরও নেই, আশু দিনগুলিতে কী ঘটতে যাচ্ছে। এই যে প্রস্তুতিহীনতা, এটাই হবে আমাদের সবচেয়ে বড় বিপর্যয়ের কারণ।
কাশ্মীর আক্রান্ত হলেও সুখের বিষয় যে, তারা লড়াই করে অভ্যস্ত। তাদের আছে দীর্ঘদিনের প্রত্যক্ষ যুদ্ধের বাস্তব অভিজ্ঞতা। তাছাড়াও তারা হলো একতাবদ্ধ। গাদ্দারির পরিমাণ খুবই অল্প। এর বিপরীতে আমাদের বাংলার মুসলমানদের না আছে যুদ্ধের অভিজ্ঞতা, না আছে সাহসিকতা আর না আছে বিশ্বস্ততা। কাপুরুষতা, দুর্বলতা আর গাদ্দারি আমাদের স্বভাবজাত বৈশিষ্ট্য। এসব বাধাকে অতিক্রম করে জয় ছিনিয়ে আনা দুঃসাধ্য ব্যাপারই বটে!
অবশ্য এখানেও বড় আনন্দের ব্যাপার হলো, আল্লাহর সৈনিকেরা কখনো সংখ্যার ওপর ভরসা করে না। তাদের প্রয়োজন নেই মুনাফিক ও গাদ্দার কারও সহযোগিতার। তারা সংখ্যায় অল্প হলেও আল্লাহর ওপর অবিচল আস্থা আর ইমানের বলে বলিয়ান হয়েই জয় ছিনিয়ে আনতে সক্ষম। এমন নজির যেমন অতীতে রয়েছে, বর্তমানেও আছে, ভবিষ্যতেও এমনটিই ঘটবে আশা করা যায়, ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ মুমিনদের কখনো জিল্লতির জীবন দেবেন না। হয়তো বিজয়, নয়তো শাহাদাহ।
-সংগৃহীত
Comment