ইতিহাসের একজন পাঠক হিসেবে আমি ভালো করেই জানি, আমাদের চিৎকার-চেঁচামেচিতে কোনো লাভ হবে না। আমাদের বড়রা তাদের মরণঘুম থেকে জাগবে না। এমনটি ইতিহাসে এই প্রথম ঘটছে, এমন নয়। বস্তুত কোনো জাতির ওপর আল্লাহর ক্রোধ ব্যাপকভাবে আপতিত হলে এভাবেই নিজেরা নিজেদের ধ্বংসের পথ সুগম করে। আল্লাহর শপথ করে বলছি, এখন চলছে ঝড়ের পূর্বাভাস। এখনই সময় সকল কিছু গুছিয়ে নেওয়ার; ইদাদের যতটুকু বাকি আছে, তা পূরণ করার। জানি, বেশিরভাগ লোকই আমরা আকাবির নই বলে আমাদের কথা অগ্রাহ্য করবে। কিন্তু একদিন মনে পড়বে, ছোটদের মুখেও অনেক সত্য প্রকাশ পায়, যা একদিন সূর্যের আলোর ন্যায় উদ্ভাসিত হয়ে ধরা দেবে ইনশাআল্লাহ। সেদিন শত আফসোসও কোনো কাজে আসবে না।
যাঁরা নিখোঁজ হচ্ছেন, তাঁদের ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু, সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। তবে তাঁদের নিখোঁজ হওয়ায় যতটা না ব্যথিত হয়েছি, তারচেয়ে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি আমাদের আকাবির হজরতদের সুনসান নীরবতায়। বিষয়টি এখন এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, যদি তুমি আমার দলের কেউ হয়ে থাকো, তাহলে তোমার জন্য দলের পক্ষ থেকে মিটিং-মিছিল বা সংবাদ সম্মেলন করা হবে। আর ভিন্ন দলের কেউ হলে সে তুমি যত বড় আলিম বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিই হও না কেন, সেদিকে আমরা ফিরে তাকাব না। এটা ধারণার বশে কোনো অযাচিত খেয়াল নয়; বরং বর্তমান সময়ে বিভিন্ন দলের কার্যকলাপের কুৎসিত এক বাস্তবতা।
এখন সবার একটি মূলনীতি স্মরণ রাখা উচিত বলে মনে করছি। মূলনীতিটি হলো, "কথা কম কাজ বেশি"। এ মূলনীতির বাহিরে গিয়ে বর্তমানে চলা অত্যন্ত দুষ্কর। চারিদিকে কেবল তাগুতের গোলাম আর মুনাফিকদের আনাগোনা। কার ওপর বিশ্বাস করে কাজ করব, ভরসা খুঁজে পাই না। তবে এক আল্লাহর ওপর ভরসা কখনো টুটে যায়নি। তাঁর ওপর অবিচল আস্থাই আজ আমাদের কথা বলতে সাহস যোগাচ্ছে। বিশ্বাস রাখি তাকদিরের ওপর। তবে পাশাপাশি এটা ভুললেও চলবে না যে, রাসুলুল্লাহ সা. আল্লাহর ওপর ভরসা ও তাকদিরে বিশ্বাসী হওয়া সত্ত্বেও সর্বদা উত্তম কৌশল অবলম্বন করতেন। তাই আবেগে উদ্বেলিত না হয়ে এবং হতাশায় ভেঙে না পড়ে আমাদের সর্বোত্তম কৌশল অবলম্বন করে এগিয়ে যেতে হবে।
আল্লাহর কাছে আমরা সফলতা কিংবা শাহাদাতের দুআ করি। আল্লাহ আমাদের নেক বাসনা কবুল করুন। -সংগৃহীত
যাঁরা নিখোঁজ হচ্ছেন, তাঁদের ফিরে পাওয়ার সম্ভাবনা কতটুকু, সেটা আল্লাহই ভালো জানেন। তবে তাঁদের নিখোঁজ হওয়ায় যতটা না ব্যথিত হয়েছি, তারচেয়ে অনেক বেশি কষ্ট পেয়েছি আমাদের আকাবির হজরতদের সুনসান নীরবতায়। বিষয়টি এখন এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, যদি তুমি আমার দলের কেউ হয়ে থাকো, তাহলে তোমার জন্য দলের পক্ষ থেকে মিটিং-মিছিল বা সংবাদ সম্মেলন করা হবে। আর ভিন্ন দলের কেউ হলে সে তুমি যত বড় আলিম বা গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিই হও না কেন, সেদিকে আমরা ফিরে তাকাব না। এটা ধারণার বশে কোনো অযাচিত খেয়াল নয়; বরং বর্তমান সময়ে বিভিন্ন দলের কার্যকলাপের কুৎসিত এক বাস্তবতা।
এখন সবার একটি মূলনীতি স্মরণ রাখা উচিত বলে মনে করছি। মূলনীতিটি হলো, "কথা কম কাজ বেশি"। এ মূলনীতির বাহিরে গিয়ে বর্তমানে চলা অত্যন্ত দুষ্কর। চারিদিকে কেবল তাগুতের গোলাম আর মুনাফিকদের আনাগোনা। কার ওপর বিশ্বাস করে কাজ করব, ভরসা খুঁজে পাই না। তবে এক আল্লাহর ওপর ভরসা কখনো টুটে যায়নি। তাঁর ওপর অবিচল আস্থাই আজ আমাদের কথা বলতে সাহস যোগাচ্ছে। বিশ্বাস রাখি তাকদিরের ওপর। তবে পাশাপাশি এটা ভুললেও চলবে না যে, রাসুলুল্লাহ সা. আল্লাহর ওপর ভরসা ও তাকদিরে বিশ্বাসী হওয়া সত্ত্বেও সর্বদা উত্তম কৌশল অবলম্বন করতেন। তাই আবেগে উদ্বেলিত না হয়ে এবং হতাশায় ভেঙে না পড়ে আমাদের সর্বোত্তম কৌশল অবলম্বন করে এগিয়ে যেতে হবে।
আল্লাহর কাছে আমরা সফলতা কিংবা শাহাদাতের দুআ করি। আল্লাহ আমাদের নেক বাসনা কবুল করুন। -সংগৃহীত
Comment