Tweet
Pdf!! জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১-১৩)একসাথে
PDF!! জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১-১৩)একসাথে
DOWNLOAD LINK:-
https://my.pcloud.com/publink/show?code=XZfxEhkZmVQ4NuQhim5At91Qi4Y36YePtvm7
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১৪) টাকা সঞ্চয়
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১৫) উঁচু বিল্ডিং থেকে রশি/দড়ি বেয়ে নীচে নামা..
আবু আবদুল্লাহ
ট্রেনিং করার জন্য আপনাকে
একটি লম্বা ও মোটা রশির ব্যাবস্থা করতে
হবে।
রশিটি লম্বায় ১০০ ফুট হলে ভাল হয়,
তবে কমপক্ষে ৫০ ফুটের কম যেন না হয়।
মোটা/বেড় হতে হবে কমপক্ষে ১ ইঞ্চি,
তবে দেড় থেকে ২ ইঞ্চি হলে সবচেয়ে ভাল।
খোজ করলে এমন রশি বাজার/মার্কেট
থেকে কিনতে পারবেন।
সাধারণত বড় বড় গাছ কাটার সময়
এমন রশি ব্যাবহার করে থাকে।
রশিটি এমন হতে হবে যা চাপ পড়লে বা
টানলে লম্বা হয়না।
এমন রশি কিনলে পরবর্তীতে বিভিন্ন
ট্রেনিং এ কাজে লাগবে।
এখন
পায়জামা/টাউজার সাথে গেঞ্জি
ফতুয়া বা শার্ট এবং পায়ে বুটজুতো
বা ক্যাডস পরে নিন।
এবং হাতে মোটা গ্লাভস পরবেন গ্লাভস না থাকলে
+ভালভাবে সুতি কাপড় পেঁচিয়ে
নিন যেন হাত থেকে পড়ে না যায়।
এবার রশিটির এক প্রান্ত ১ তলা বিল্ডিং বা
এই পরিমাণ উঁচু কোন স্থানে ভালভাবে
বেধে নিন।
এরপর রশিটি ২ হাত দিয়ে মজবুত করে
ধরুন এবং আস্তে করে ২ হাতের উপর
সমস্ত দেহ এবং ২ পা নিচের দিকে
ঝুলিয়ে দিন।
এবার আপনার হাত দুটি সামান্য লুজ
করে দিয়ে আস্তে আস্তে নীচের দিকে
নামতে থাকুন।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যেখান থেকে
আপনি নামছেন তা চারদকে যদি কিছু
না থাকে তবে যেভাবে ইচ্ছা নামতে পারেন।
তবে যদি কোন বিল্ডিং থেকে নামেন
তবে দেয়ালের দিকে মুখ করে
নামবেন কখনই দেয়াল বা ওয়ালকে পিছনে রেখে নামবেন না।
বিল্ডিং থেকে নামার আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে ২
হাত দিয়ে রসিতে ঝুলে পড়ার পর
আপনার পা ২ টি দিয়ে সামনের দেয়ালে
ভর দিয়ে এক হাত দিয়ে খুব শক্ত করে
রশিটি ধরে রেখে আরেক হাত আস্তে
করে ছেড়ে দিয়ে যে হাত দিয়ে আপনি
এখন ঝুলে আছেন সেই হাতে থেকে প্রায়
১ ফুট নিচে অন্য হাত দিয়ে খুব শক্ত ভাবে
ধরে এবার আগের হাতটি আস্তে করে
ছেড়ে দিন।
এভাবে নীচের দিকে নামতে থাকুন।
প্রথম অবস্থায় ১ তলা বা ১২-১৫ ফুট
উঁচু স্থান থেকে নামার প্রাকটিস করুন
প্রচুর পরিমাণে।
এভাবে যখন দক্ষ হয়ে যাবেন এরপর
আস্তে আস্তে উচ্চতা বাড়াতে থাকুন।
একসময় দেখবেন ৫-৬ তলা বিল্ডিং
থেকেও নামা সম্ভব।
রশি বেয়ে উপরে উঠাঃ
এবার বিপরীত ভাবে অর্থাৎ নীচ থেকে
উপরের দিকে উঠার চেষ্টা করুন।
১ হাত দিয়ে রশিটি ভালভাবে ধরে ঝুলে
পড়ুন এরপর ১ম হাত দিয়ে রশির যেখানে
ধরেছেন তার আনুমানিক ১ ফুট উপরে
অপর হাত দিয়ে রশিটি মজবুত করে ধরে
এবার প্রথম হাতটি ছেড়ে দিন।
যদি আপনার সামনে দেয়াল থাকে তবে
উঠার সময় ২ পায়ের পাতা দিয়ে
দেয়ালে চাপ দিয়ে উঠবেন।
এই পদ্ধতিতে উঠা অনেকটা সহজ।
তবে আপনাকে উভয় পদ্ধতিতেই
উপরে উঠার প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
এভাবে আপনি রশি বেয়ে ২-৩ তলা উঁচু
বিল্ডিং এ উঠে যেতে পারবেন।
তবে প্রথম অবস্থায় ১ তলা বা এই
পরিমাণ উঁচু স্থানে উঠার প্রাকটিস করুন
প্রচুর পরিমাণে।
(প্রিয় ভাইয়েরা নিরাপদ ফেসবুক
আইডি থেকে জিহাদের প্রস্তুতি
পর্বগুলি ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে
অন্য ভাইদেরকেও জিহাদের জন্য
প্রস্তুত হওয়ার সুযোগ করে দিয়ে
দিন।
মনে রাখবেন এই সময়ে মিডিয়া
জিহাদ মূল জিহাদের ৫০ ভাগ বা
তার চেয়েও বেশি)
DOWNLOAD LINK:-
https://my.pcloud.com/publink/show?code=XZfxEhkZmVQ4NuQhim5At91Qi4Y36YePtvm7
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১৪) টাকা সঞ্চয়
আবু আবদুল্লাহ
জিহাদের জন্য টাকা সঞ্চয় করার লক্ষ্যে
একটি ব্যংক কিনুন মাটি/প্লাষ্টিকের।
কিছু টাকা জমা হওয়ার পর ১০০ বা
৫০০ টাকার নোট করে আপনার নিজস্ব ব্যাংক বা নিরাপদ কোথাও জমা করে
রাখুন।
("ভুলেও ব্যাংকে রাখবেন না।
কারণ যে কোন দিন
দেওলিয়া হয়ে যেতে পারে দেশের ব্যাংকগুলি।
বরং
ব্যাংকে যদি আপনার টাকা জমা
থাকে তবে দ্রুত উঠিয়ে নিজের কাছে
রাখুন।
টাকার পরিমাণ বেশি হলে স্বর্ণ কিনে
রাখতে পারেন নিজের কাছে")
যারা ছোট ব্যবসায়ী তারা নিজের জিহাদের খরচ মিটানোর জন্য
কমপক্ষে ১০ টাকা আর
জিহাদি ফান্ডে জমা করার জন্য
কমপক্ষে ১০ টাকা মোট ২০ টাকা,
চাকুরী করেন এমন ভায়েরা
মাসিক বেতন পেয়ে সেদিনই
নিজের জন্য ৩০০ টাকা আর জিহাদি ফান্ডে জমা দেয়ার জন্য ৩০০ টাকা
এবং ছাত্র ভাইয়েরা ও নিজের সুবিধা মত
প্রতিদিন হলে ১০+১০=২০ টাকা বা মাসিক ৩০০+৩০০=৬০০ টাকা
এ পরিমাণ যদি না পারেন অন্ততপক্ষে ৫+৫=১০ টাকা করে হলেও সঞ্চয় করুন।
মোটকথা হচ্ছে যে যার সাধ্যমত বেশি
বা কম কিছু না কিছু সঞ্চয় করতে
থাকুন।
আর এই জমা টাকা হতে সময়
হওয়ার আগে ১ টা টাকাও খরচ
করবেন না।
হে প্রিয় ভাইয়েরা,
আমাদের ভূমিতে ব্যাপকভাবে জিহাদ
আরম্ভ হয়ে গেলে আপনি তখন আজকের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মূল্য
ভালভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন
ইনশাআল্লাহ।
তাই আজ থেকেই জিহাদের প্রস্তুতি
হিসাবে টাকা-পয়সা সঞ্চয় করা শুরু
করুন।
(প্রিয় ভাইয়েরা নিরাপদ ফেসবুক
আইডি থেকে জিহাদের প্রস্তুতি
পর্বগুলি ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে
অন্য ভাইদেরকেও জিহাদের জন্য
প্রস্তুত হওয়ার সুযোগ করে দিয়ে
দিন।
মনে রাখবেন এই সময়ে মিডিয়া
জিহাদ মূলজিহাদের ৫০ ভাগ বা
আরও বেশি)
জিহাদের জন্য টাকা সঞ্চয় করার লক্ষ্যে
একটি ব্যংক কিনুন মাটি/প্লাষ্টিকের।
কিছু টাকা জমা হওয়ার পর ১০০ বা
৫০০ টাকার নোট করে আপনার নিজস্ব ব্যাংক বা নিরাপদ কোথাও জমা করে
রাখুন।
("ভুলেও ব্যাংকে রাখবেন না।
কারণ যে কোন দিন
দেওলিয়া হয়ে যেতে পারে দেশের ব্যাংকগুলি।
বরং
ব্যাংকে যদি আপনার টাকা জমা
থাকে তবে দ্রুত উঠিয়ে নিজের কাছে
রাখুন।
টাকার পরিমাণ বেশি হলে স্বর্ণ কিনে
রাখতে পারেন নিজের কাছে")
যারা ছোট ব্যবসায়ী তারা নিজের জিহাদের খরচ মিটানোর জন্য
কমপক্ষে ১০ টাকা আর
জিহাদি ফান্ডে জমা করার জন্য
কমপক্ষে ১০ টাকা মোট ২০ টাকা,
চাকুরী করেন এমন ভায়েরা
মাসিক বেতন পেয়ে সেদিনই
নিজের জন্য ৩০০ টাকা আর জিহাদি ফান্ডে জমা দেয়ার জন্য ৩০০ টাকা
এবং ছাত্র ভাইয়েরা ও নিজের সুবিধা মত
প্রতিদিন হলে ১০+১০=২০ টাকা বা মাসিক ৩০০+৩০০=৬০০ টাকা
এ পরিমাণ যদি না পারেন অন্ততপক্ষে ৫+৫=১০ টাকা করে হলেও সঞ্চয় করুন।
মোটকথা হচ্ছে যে যার সাধ্যমত বেশি
বা কম কিছু না কিছু সঞ্চয় করতে
থাকুন।
আর এই জমা টাকা হতে সময়
হওয়ার আগে ১ টা টাকাও খরচ
করবেন না।
হে প্রিয় ভাইয়েরা,
আমাদের ভূমিতে ব্যাপকভাবে জিহাদ
আরম্ভ হয়ে গেলে আপনি তখন আজকের এই ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সঞ্চয়ের মূল্য
ভালভাবে উপলব্ধি করতে পারবেন
ইনশাআল্লাহ।
তাই আজ থেকেই জিহাদের প্রস্তুতি
হিসাবে টাকা-পয়সা সঞ্চয় করা শুরু
করুন।
(প্রিয় ভাইয়েরা নিরাপদ ফেসবুক
আইডি থেকে জিহাদের প্রস্তুতি
পর্বগুলি ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে
অন্য ভাইদেরকেও জিহাদের জন্য
প্রস্তুত হওয়ার সুযোগ করে দিয়ে
দিন।
মনে রাখবেন এই সময়ে মিডিয়া
জিহাদ মূলজিহাদের ৫০ ভাগ বা
আরও বেশি)
জিহাদের জন্য ট্রেনিং বা প্রস্তুতি (পর্ব ১৫) উঁচু বিল্ডিং থেকে রশি/দড়ি বেয়ে নীচে নামা..
আবু আবদুল্লাহ
ট্রেনিং করার জন্য আপনাকে
একটি লম্বা ও মোটা রশির ব্যাবস্থা করতে
হবে।
রশিটি লম্বায় ১০০ ফুট হলে ভাল হয়,
তবে কমপক্ষে ৫০ ফুটের কম যেন না হয়।
মোটা/বেড় হতে হবে কমপক্ষে ১ ইঞ্চি,
তবে দেড় থেকে ২ ইঞ্চি হলে সবচেয়ে ভাল।
খোজ করলে এমন রশি বাজার/মার্কেট
থেকে কিনতে পারবেন।
সাধারণত বড় বড় গাছ কাটার সময়
এমন রশি ব্যাবহার করে থাকে।
রশিটি এমন হতে হবে যা চাপ পড়লে বা
টানলে লম্বা হয়না।
এমন রশি কিনলে পরবর্তীতে বিভিন্ন
ট্রেনিং এ কাজে লাগবে।
এখন
পায়জামা/টাউজার সাথে গেঞ্জি
ফতুয়া বা শার্ট এবং পায়ে বুটজুতো
বা ক্যাডস পরে নিন।
এবং হাতে মোটা গ্লাভস পরবেন গ্লাভস না থাকলে
+ভালভাবে সুতি কাপড় পেঁচিয়ে
নিন যেন হাত থেকে পড়ে না যায়।
এবার রশিটির এক প্রান্ত ১ তলা বিল্ডিং বা
এই পরিমাণ উঁচু কোন স্থানে ভালভাবে
বেধে নিন।
এরপর রশিটি ২ হাত দিয়ে মজবুত করে
ধরুন এবং আস্তে করে ২ হাতের উপর
সমস্ত দেহ এবং ২ পা নিচের দিকে
ঝুলিয়ে দিন।
এবার আপনার হাত দুটি সামান্য লুজ
করে দিয়ে আস্তে আস্তে নীচের দিকে
নামতে থাকুন।
এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যেখান থেকে
আপনি নামছেন তা চারদকে যদি কিছু
না থাকে তবে যেভাবে ইচ্ছা নামতে পারেন।
তবে যদি কোন বিল্ডিং থেকে নামেন
তবে দেয়ালের দিকে মুখ করে
নামবেন কখনই দেয়াল বা ওয়ালকে পিছনে রেখে নামবেন না।
বিল্ডিং থেকে নামার আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে ২
হাত দিয়ে রসিতে ঝুলে পড়ার পর
আপনার পা ২ টি দিয়ে সামনের দেয়ালে
ভর দিয়ে এক হাত দিয়ে খুব শক্ত করে
রশিটি ধরে রেখে আরেক হাত আস্তে
করে ছেড়ে দিয়ে যে হাত দিয়ে আপনি
এখন ঝুলে আছেন সেই হাতে থেকে প্রায়
১ ফুট নিচে অন্য হাত দিয়ে খুব শক্ত ভাবে
ধরে এবার আগের হাতটি আস্তে করে
ছেড়ে দিন।
এভাবে নীচের দিকে নামতে থাকুন।
প্রথম অবস্থায় ১ তলা বা ১২-১৫ ফুট
উঁচু স্থান থেকে নামার প্রাকটিস করুন
প্রচুর পরিমাণে।
এভাবে যখন দক্ষ হয়ে যাবেন এরপর
আস্তে আস্তে উচ্চতা বাড়াতে থাকুন।
একসময় দেখবেন ৫-৬ তলা বিল্ডিং
থেকেও নামা সম্ভব।
রশি বেয়ে উপরে উঠাঃ
এবার বিপরীত ভাবে অর্থাৎ নীচ থেকে
উপরের দিকে উঠার চেষ্টা করুন।
১ হাত দিয়ে রশিটি ভালভাবে ধরে ঝুলে
পড়ুন এরপর ১ম হাত দিয়ে রশির যেখানে
ধরেছেন তার আনুমানিক ১ ফুট উপরে
অপর হাত দিয়ে রশিটি মজবুত করে ধরে
এবার প্রথম হাতটি ছেড়ে দিন।
যদি আপনার সামনে দেয়াল থাকে তবে
উঠার সময় ২ পায়ের পাতা দিয়ে
দেয়ালে চাপ দিয়ে উঠবেন।
এই পদ্ধতিতে উঠা অনেকটা সহজ।
তবে আপনাকে উভয় পদ্ধতিতেই
উপরে উঠার প্রশিক্ষণ নিতে হবে।
এভাবে আপনি রশি বেয়ে ২-৩ তলা উঁচু
বিল্ডিং এ উঠে যেতে পারবেন।
তবে প্রথম অবস্থায় ১ তলা বা এই
পরিমাণ উঁচু স্থানে উঠার প্রাকটিস করুন
প্রচুর পরিমাণে।
(প্রিয় ভাইয়েরা নিরাপদ ফেসবুক
আইডি থেকে জিহাদের প্রস্তুতি
পর্বগুলি ছড়িয়ে দেয়ার মাধ্যমে
অন্য ভাইদেরকেও জিহাদের জন্য
প্রস্তুত হওয়ার সুযোগ করে দিয়ে
দিন।
মনে রাখবেন এই সময়ে মিডিয়া
জিহাদ মূল জিহাদের ৫০ ভাগ বা
তার চেয়েও বেশি)
Comment