উম্মতে মুসলিমার ব্লাড ক্যান্সার
““মানুষের যখন ব্লাড ক্যান্সার হয়, তখন আর সে বেঁচে থাকার আশা করেনা।
আল্লাহ তাআলার খাস মেহেরবাণী না থাকলে তার মৃত্যু নিশ্চীত হয়ে যায়। তাকে মৃত্যুর জন্য সব-সময় প্রস্তুত থাকতে হয়।
যদি সে কিছুদিন বেঁচে থাকতে চায়, তাহলে তার একমাত্র ঔষধ হলো, রক্ত পরিবর্তন করা।
কারণ যতদিন পর্যন্ত শরীরে নষ্টখুন থাকবে, ততদিন পর্যন্ত সে রোগমুক্ত হয়ে বাচঁতে পারবেনা।
কেননা রক্ত হলো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের মধ্যে এক নম্বর!
যেটা না হলে শরীর মরে যাবে, বেঁচে থাকার কোনো উপায় নেই।
এই ক্যান্সারমুক্ত হতে হলে সাভাবিকভাবে সর্বপ্রথম প্রয়োজন হয় টাকার।
যার টাকা থাকে সেই নষ্টখুন পরিবর্তন করে শান্তিতে কিছুকাল বসবাস করতে পারে।
কিন্তু যে অসহায়, যার টাকা নেই, সে কী করে?
সে কি রক্ত পরিবর্তন করে শান্তিতে বসবাস করার আশা করতে পারে?
না না! বিষয়টা সাধারণত একটু মুশকিল।
এজন্য তার মৃত্যুর রাস্তাই বেঁচে নেওয়া উচিৎ!
এখন যে এই রোগ থেকে রেহাই পেতে চায়, তাকে বলা হবে- প্রথমে টাকা জমা করো তারপর আরামের ফিকির করো।
টাকা নেই পয়সা নেই শুধু বলবে রোগমুক্ত হতে চাই!
তাহলে বিষয়টি অনেক কঠিন হবে!
আর আজকে আমাদের অবস্থাও এর বিপরীত কিছু নয়!
বর্তমানে যখন জিহাদ ফরজে আইন হয়ে গেছে, আর সেই মুহূর্তে আমরা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছি। তখন আমাদের অবস্থাও ঐ ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তির মতই।
আমরাও ব্লাড ক্যান্সারে ভুগছি, কিন্তু তার ঔষধ পাচ্ছিনা!
বলতে পারবেন কি আমাদের ক্যান্সারের ঔষধ কী?
আচ্ছা শুনুন- এর মহাষৌধ হচ্ছে একমাত্র জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ!
পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে, সর্বপ্রথম যেই জিনিস প্রয়োজন তা হলো - জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ।
কেননা জিহাদ হচ্ছে ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ শাখার মধ্যে সর্বপ্রথম ।
যার জিহাদ থাকবেনা সে লাঞ্ছিত, অপমানীত, অভিসপ্ত...!
যেমন আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেনঃ
إلا تنفرو يعذبكم عذابا اليما، و يستبدل قوما غيركم، ولا تضروه شيئا، والله علي كل شيئ قدير٭
অর্থাৎঃ আর যদি তোমরা (জিহাদে) বের না হও, তাহলে তিনি তোমাদেরকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি দিবেন এবং তোমদেরকে অন্য কওম দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন ।
আর তোমরা তার কোনোই ক্ষতি করতে পারবে না।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা সবকিছুর উপর ক্ষমতাশীল। [সূরা তাওবাহ]
এখন আমরা যারা কিতাল করার হিম্মত রাখি,
সর্ববস্থায় বুকে আল্লাহ ও তার রাসূলের মুহাব্বতকে গালেব রাখি,
সর্বদা জিহাদের জন্য প্রস্তুত থাকি,
জিহাদের স্পৃহা ও শহীদ-গাজী হবার স্বপ্ন দেখি, মুশরীক, মুরতাদ, হিন্দু-মালঊনদের চিরতরে জাহান্নামের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য অাপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি...
তারাই একমাত্র এই নষ্টসমাজকে পরিবর্তন করে শরীআহ প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে পৃথিবীতে সম্মানিত হয়ে বেঁচে থাকতে কিংবা শহীদ হয়ে উভয় জাহানে সৌভাগ্যশীল হওয়ার আশা করতে পারি।
যেমন আল্লাহ তাআলা বলছেনঃ
وعد الله اللذين آمنو منكم وعملوا الصلحات ليستخلفنهم في الأرض
অর্থাৎঃ আল্লাহ তাআলা ঐ মানুষদেরকে প্রতিশ্রতি দিয়েছেন যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমাল (জিহাদ) করেছে, তিনি যমীনে তাদের হাতেই খিলাফাত দান করবেন । [সূরা নূর]
পক্ষান্তরে আমরা যদি গাইরুল্লাহর ভয়ে চুপটি করে ঘরে বসে থাকি,
আমাদের দীলে যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের মুহাব্বত না থাকে,
জিহাদকে অপছন্দ ও দুনিয়ার ভালোবাসা যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের ভালোবাসা অপেক্ষা বেশী হয়ে থাকে ,
যদি আমরা ওয়াহানে আক্রান্ত থাকতে পছন্দ করি,
যদি মুসলিম উম্মাহকে তার হারানো গৌরব ফিরিয়ে দিতে , নিজের প্রাণটা বিলিয়ে দিতে সর্বদা প্রস্তুত না থাকি...
তবে আমরা কি এই পৃথিবীতে শান্তিতে বসবাস করতে পারব?
আমরা কি মুসলিম উম্মাহকে তার হারানো গৌরব ফিরিয়ে দিতে পারব?
আমাদের দ্বারা কি কক্ষনো শরীআহ প্রতিষ্ঠা হবে?
আমরা কি লাঞ্ছনা-অপমান হতে মুক্তি পাব?
বে-দ্বীনরা কি আমাদেরকে হত্যা করতে বিন্দুমাত্র ভয় পাবে?
আমরা কি আল্লাহর যমীনে খিলাফাহ দেখতে পারব?
শুধু খিলাফাত কায়েম করব বলে বসে থাকলেই কি তা প্রতিষ্ঠা হয়ে যাবে?
না না! কক্ষনো না, অসম্ভব, হতেই পারেনা।
এজন্য আমাদের উচিৎ , আমরা যেন ঐ অসহায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তির মতই বেঁচে থাকার সামর্থ না রেখে ধুকে ধুকে- তিলে তিলে মরার রাস্তাই নির্নয় করে নিই।
কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
إذا تبايعتم بالعينة وأخذتم أذناب البقر ورضيتم بالزرع وتركتم الجهاد، سلط الله عليكم ذلا لا ينزعه حتى ترجعوا إلى دينكم
“যখন তোমরা ঈনা পদ্ধতিতে ব্যবসা করবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, কৃষিকাজেই সন্তুষ্ট থাকবে এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে তখন আল্লাহ তোমাদের উপর লাঞ্ছনা ও অপমান চাপিয়ে দিবেন। তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদেরকে এই অপমান থেকে মুক্তি দিবেন না”। [সুনানে আবু দাউদ]
আজ বিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখুন-
সিরিয়া, ইয়েমেন, ইরাক, মায়ানমার, ভারত ও কাশ্মীরসহ আমরা সকল ভূমীর মুসলিমরা এক মহাক্যান্সারে ভুগছি, কিম্তু আমরা আমাদের রোগের ঠিক ঔষধ পাচ্ছি না। কারণ কী?
কারণ একটাই, আর তাহলোঃ আমরা জিহাদ ছেড়ে ঘরে বসে আছি।
আমরা তো বোকার মত মার ঠিকই খাচ্ছি, কিন্তু বুঝতে পারছি না যে, আসলে আমাদের ভুল কোথায় ও তা চিকিৎসার উপায় কী?
এর চিকিৎসা আল্লাহ তাআলা কুরআনে আমাদেরকে বলে দিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে লক্ষ করে বলছেনঃ
وقاتلوهم حتي لا تكون فتنة ويكون الدين كله لله
অর্থাৎঃ আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই* করতে থাকো যতক্ষন না ফিতনা নির্মূল হয়ে পুর্ণাঙ্গ দীন আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। [সূরা আনফাল]
এখন আমাদের করণীয়ঃ
যদি আমরা এই যুলুম-অত্যাচার আর লাঞ্ছনা-অপমান থেকে রেহাই পেতে চাই, তাহলে আমরা যেন আজ থেকেই জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহর জন্য ফিদায়ী হতে নিজেদের নাম লিখিয়ে নেই ।
এখন আমরা যারা সেখানে নাম লিখাবো, তারাই মুক্তি পাবো ।
আর যারাই এর থেকে বিরত থাকবো, তারাই ব্লাড ক্যান্সারে ভুগবো।
““ছাঁদ ছাড়া বিল্ডিং এর যেমন কোনো দাম নেই,
জিহাদ ছাড়া ঈমানেরও তেমন কোনো দাম নেই !””
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে নিজেদের সঠিক ভুল বুঝিয়ে দিন ও জিহাদের ময়দানে ঝাপ দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকার তাওফীক দিন।
আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!
““মানুষের যখন ব্লাড ক্যান্সার হয়, তখন আর সে বেঁচে থাকার আশা করেনা।
আল্লাহ তাআলার খাস মেহেরবাণী না থাকলে তার মৃত্যু নিশ্চীত হয়ে যায়। তাকে মৃত্যুর জন্য সব-সময় প্রস্তুত থাকতে হয়।
যদি সে কিছুদিন বেঁচে থাকতে চায়, তাহলে তার একমাত্র ঔষধ হলো, রক্ত পরিবর্তন করা।
কারণ যতদিন পর্যন্ত শরীরে নষ্টখুন থাকবে, ততদিন পর্যন্ত সে রোগমুক্ত হয়ে বাচঁতে পারবেনা।
কেননা রক্ত হলো শরীরের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসের মধ্যে এক নম্বর!
যেটা না হলে শরীর মরে যাবে, বেঁচে থাকার কোনো উপায় নেই।
এই ক্যান্সারমুক্ত হতে হলে সাভাবিকভাবে সর্বপ্রথম প্রয়োজন হয় টাকার।
যার টাকা থাকে সেই নষ্টখুন পরিবর্তন করে শান্তিতে কিছুকাল বসবাস করতে পারে।
কিন্তু যে অসহায়, যার টাকা নেই, সে কী করে?
সে কি রক্ত পরিবর্তন করে শান্তিতে বসবাস করার আশা করতে পারে?
না না! বিষয়টা সাধারণত একটু মুশকিল।
এজন্য তার মৃত্যুর রাস্তাই বেঁচে নেওয়া উচিৎ!
এখন যে এই রোগ থেকে রেহাই পেতে চায়, তাকে বলা হবে- প্রথমে টাকা জমা করো তারপর আরামের ফিকির করো।
টাকা নেই পয়সা নেই শুধু বলবে রোগমুক্ত হতে চাই!
তাহলে বিষয়টি অনেক কঠিন হবে!
আর আজকে আমাদের অবস্থাও এর বিপরীত কিছু নয়!
বর্তমানে যখন জিহাদ ফরজে আইন হয়ে গেছে, আর সেই মুহূর্তে আমরা তা থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছি। তখন আমাদের অবস্থাও ঐ ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তির মতই।
আমরাও ব্লাড ক্যান্সারে ভুগছি, কিন্তু তার ঔষধ পাচ্ছিনা!
বলতে পারবেন কি আমাদের ক্যান্সারের ঔষধ কী?
আচ্ছা শুনুন- এর মহাষৌধ হচ্ছে একমাত্র জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ!
পৃথিবীতে টিকে থাকতে হলে, সর্বপ্রথম যেই জিনিস প্রয়োজন তা হলো - জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহ।
কেননা জিহাদ হচ্ছে ঈমানের গুরুত্বপূর্ণ শাখার মধ্যে সর্বপ্রথম ।
যার জিহাদ থাকবেনা সে লাঞ্ছিত, অপমানীত, অভিসপ্ত...!
যেমন আল্লাহ তাআলা এরশাদ করেনঃ
إلا تنفرو يعذبكم عذابا اليما، و يستبدل قوما غيركم، ولا تضروه شيئا، والله علي كل شيئ قدير٭
অর্থাৎঃ আর যদি তোমরা (জিহাদে) বের না হও, তাহলে তিনি তোমাদেরকে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি দিবেন এবং তোমদেরকে অন্য কওম দ্বারা পরিবর্তন করে দিবেন ।
আর তোমরা তার কোনোই ক্ষতি করতে পারবে না।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা সবকিছুর উপর ক্ষমতাশীল। [সূরা তাওবাহ]
এখন আমরা যারা কিতাল করার হিম্মত রাখি,
সর্ববস্থায় বুকে আল্লাহ ও তার রাসূলের মুহাব্বতকে গালেব রাখি,
সর্বদা জিহাদের জন্য প্রস্তুত থাকি,
জিহাদের স্পৃহা ও শহীদ-গাজী হবার স্বপ্ন দেখি, মুশরীক, মুরতাদ, হিন্দু-মালঊনদের চিরতরে জাহান্নামের ঠিকানায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য অাপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছি...
তারাই একমাত্র এই নষ্টসমাজকে পরিবর্তন করে শরীআহ প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে পৃথিবীতে সম্মানিত হয়ে বেঁচে থাকতে কিংবা শহীদ হয়ে উভয় জাহানে সৌভাগ্যশীল হওয়ার আশা করতে পারি।
যেমন আল্লাহ তাআলা বলছেনঃ
وعد الله اللذين آمنو منكم وعملوا الصلحات ليستخلفنهم في الأرض
অর্থাৎঃ আল্লাহ তাআলা ঐ মানুষদেরকে প্রতিশ্রতি দিয়েছেন যারা ঈমান এনেছে এবং নেক আমাল (জিহাদ) করেছে, তিনি যমীনে তাদের হাতেই খিলাফাত দান করবেন । [সূরা নূর]
পক্ষান্তরে আমরা যদি গাইরুল্লাহর ভয়ে চুপটি করে ঘরে বসে থাকি,
আমাদের দীলে যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের মুহাব্বত না থাকে,
জিহাদকে অপছন্দ ও দুনিয়ার ভালোবাসা যদি আল্লাহ ও তার রাসূলের ভালোবাসা অপেক্ষা বেশী হয়ে থাকে ,
যদি আমরা ওয়াহানে আক্রান্ত থাকতে পছন্দ করি,
যদি মুসলিম উম্মাহকে তার হারানো গৌরব ফিরিয়ে দিতে , নিজের প্রাণটা বিলিয়ে দিতে সর্বদা প্রস্তুত না থাকি...
তবে আমরা কি এই পৃথিবীতে শান্তিতে বসবাস করতে পারব?
আমরা কি মুসলিম উম্মাহকে তার হারানো গৌরব ফিরিয়ে দিতে পারব?
আমাদের দ্বারা কি কক্ষনো শরীআহ প্রতিষ্ঠা হবে?
আমরা কি লাঞ্ছনা-অপমান হতে মুক্তি পাব?
বে-দ্বীনরা কি আমাদেরকে হত্যা করতে বিন্দুমাত্র ভয় পাবে?
আমরা কি আল্লাহর যমীনে খিলাফাহ দেখতে পারব?
শুধু খিলাফাত কায়েম করব বলে বসে থাকলেই কি তা প্রতিষ্ঠা হয়ে যাবে?
না না! কক্ষনো না, অসম্ভব, হতেই পারেনা।
এজন্য আমাদের উচিৎ , আমরা যেন ঐ অসহায় ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত ব্যক্তির মতই বেঁচে থাকার সামর্থ না রেখে ধুকে ধুকে- তিলে তিলে মরার রাস্তাই নির্নয় করে নিই।
কেননা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেনঃ
إذا تبايعتم بالعينة وأخذتم أذناب البقر ورضيتم بالزرع وتركتم الجهاد، سلط الله عليكم ذلا لا ينزعه حتى ترجعوا إلى دينكم
“যখন তোমরা ঈনা পদ্ধতিতে ব্যবসা করবে, গরুর লেজ আঁকড়ে ধরবে, কৃষিকাজেই সন্তুষ্ট থাকবে এবং জিহাদ ছেড়ে দিবে তখন আল্লাহ তোমাদের উপর লাঞ্ছনা ও অপমান চাপিয়ে দিবেন। তোমরা তোমাদের দ্বীনে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহ তোমাদেরকে এই অপমান থেকে মুক্তি দিবেন না”। [সুনানে আবু দাউদ]
আজ বিশ্বের দিকে তাকিয়ে দেখুন-
সিরিয়া, ইয়েমেন, ইরাক, মায়ানমার, ভারত ও কাশ্মীরসহ আমরা সকল ভূমীর মুসলিমরা এক মহাক্যান্সারে ভুগছি, কিম্তু আমরা আমাদের রোগের ঠিক ঔষধ পাচ্ছি না। কারণ কী?
কারণ একটাই, আর তাহলোঃ আমরা জিহাদ ছেড়ে ঘরে বসে আছি।
আমরা তো বোকার মত মার ঠিকই খাচ্ছি, কিন্তু বুঝতে পারছি না যে, আসলে আমাদের ভুল কোথায় ও তা চিকিৎসার উপায় কী?
এর চিকিৎসা আল্লাহ তাআলা কুরআনে আমাদেরকে বলে দিয়েছেন।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে লক্ষ করে বলছেনঃ
وقاتلوهم حتي لا تكون فتنة ويكون الدين كله لله
অর্থাৎঃ আর তোমরা তাদের সাথে লড়াই* করতে থাকো যতক্ষন না ফিতনা নির্মূল হয়ে পুর্ণাঙ্গ দীন আল্লাহর জন্য হয়ে যায়। [সূরা আনফাল]
এখন আমাদের করণীয়ঃ
যদি আমরা এই যুলুম-অত্যাচার আর লাঞ্ছনা-অপমান থেকে রেহাই পেতে চাই, তাহলে আমরা যেন আজ থেকেই জিহাদ ফী সাবীলিল্লাহর জন্য ফিদায়ী হতে নিজেদের নাম লিখিয়ে নেই ।
এখন আমরা যারা সেখানে নাম লিখাবো, তারাই মুক্তি পাবো ।
আর যারাই এর থেকে বিরত থাকবো, তারাই ব্লাড ক্যান্সারে ভুগবো।
““ছাঁদ ছাড়া বিল্ডিং এর যেমন কোনো দাম নেই,
জিহাদ ছাড়া ঈমানেরও তেমন কোনো দাম নেই !””
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে নিজেদের সঠিক ভুল বুঝিয়ে দিন ও জিহাদের ময়দানে ঝাপ দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকার তাওফীক দিন।
আমীন ইয়া রাব্বাল আলামীন!
Comment