গণতন্ত্রকে বলা হয় জনগণের শাসন। কিন্তু কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে কি প্রতিটা আইন প্রণয়ন করার ক্ষেত্রে দেশের আপামর জনসাধারণের অভিমত নেওয়া হয় এবং তাদের সবার অভিমতের ভিত্তিতে, বা পুরো দেশের মোট জনসংখ্যার অধিকাংশের রায়ের ভিত্তিতে বিধান প্রণীত হয়? উত্তর নিশ্চয়ই ‘না’ হওয়ার কথা। আচ্ছা, তাহলে গণতন্ত্রকে জনগণের শাসন বলার কী অর্থ?
প্রতিটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ নিয়মানুযায়ী জনগণের ভোটের ভিত্তিতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়; যারা জনপ্রতিনিধি হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে পুরো দেশ থেকে জনপ্রতিনিধি সংগ্রহ করা হয়। জনপ্রতিনিধিদের কাজ হয়ে থাকে জাতীয় সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা, জনগণের জন্য আইন প্রণয়ন করা। ইসলামে ‘হাকিম’ হিসেবে নির্দ্বিধায় নিঃশর্তভাবে আল্লাহকে মেনে নেওয়া হয়। আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পার্লামেন্টকে সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী সংস্থা ও আইনসভা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়। ইসলাম আমাদেরকে কালিমা শেখায় ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আর গণতন্ত্র আমাদেরকে কালিমা শেখায় ‘লা ইলাহা ইল্লান্নাস’।
কেউ যদি বলে, ‘আমরা নির্বাচন করি; কিন্তু গণতন্ত্র করি না’ তাহলে সে গণতন্ত্রই চিনতে পারেনি। গণতন্ত্রের প্রাণই হলো নির্বাচন। কারণ, নির্বাচন ছাড়া জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হবে না। আর জনপ্রতিনিধি ছাড়া গণতন্ত্র হয় না। কেউ যদি বলে, ‘আমি মদ খাচ্ছি কিন্তু নেশা করছি না’—এ কথাটা যেমন হাস্যকর; উপরিউক্ত কথাটিও তা-ই। নির্বাচনের দ্বারা যদি দেশের হুজুরসমাজও নির্বাচিত হয় তাহলেও তারাই হবে ‘হাকিম’। তাদের অধিকার থাকবে আইন প্রণয়ন করা; যে অধিকার ছিল আল্লাহ তাআলার। অর্থাৎ তারা আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আল্লাহ তাআলার শরিক হবে।
এবার ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা যদি বলে, ‘আমরা তো পার্লামেন্টে বসে মনগড়া আইন প্রণয়ন করব না; বরং কুরআন-সুন্নাহর আইনই প্রণয়ন করব। সুতরাং আমাদের গণতন্ত্র তো বৈধ হওয়ার কথা।’ তাহলে তাদেরকে বলা হবে, প্রথমত এটা কাল্পনিকভাবে সম্ভব হলেও বাস্তবে এর কোনো সম্ভাব্যতা নেই। উপরন্তু তোমাদের পার্লামেন্ট থেকে সেসব আইনকানুন তো এ জন্য কার্যকর হবে না যে, সেগুলো আল্লাহ তাআলা বলেছেন বা তাঁর রাসুল নির্দেশ দিয়ে গেছেন। বরং তা তো এ জন্য কার্যকর হবে যে, এগুলোর ওপর তোমাদের অধিকাংশজন একমত হয়েছ। সুতরাং ‘হাকিমিয়্যাত’ তো আল্লাহকে দেওয়া হচ্ছে না; বরং দেওয়া হচ্ছে তোমাদেরকেই। তাই এ ক্ষেত্রেও ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বাস্তবায়িত হচ্ছে না; বরং বাস্তবায়িত হচ্ছে ডেমোক্রেসির কালিমা ‘লা ইলাহা ইল্লান্নাস’।
তারচে বড় কথা হলো, ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা শাসনক্ষমতায় গিয়ে কি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে নাকি এতকাল থেকে চলে আসা কুফরি সংবিধানেরই রক্ষণাবেক্ষণ করবে? সংবিধানের ভাষ্য অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ কুফরি ধারা ও মূলনীতিগুলো (অর্থাৎ প্রস্তাবনা, প্রথম ভাগ, দ্বিতীয় ভাগ ও তৃতীয় ভাগ)-এর বিধানাবলি সর্বদা অপরিবর্তিত ও সংশোধনের অযোগ্য।[1]
এই কুফরি সংবিধান সংরক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান করার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার, প্রধান বিচারপতি বা বিচারক, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার, মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য—প্রত্যেকের শপথ বাক্যে আছে :
‘…আমি সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান করিব।’[2]
তো ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা ক্ষমতা গ্রহণের সূচনালগ্নেই যে শপথ বাক্য পাঠ করবে, তার পর তাদেরকে কি আদৌ মুসলমান গণ্য করার সুযোগ থাকবে? নাকি তারা সঙ্গে সঙ্গে মুরতাদ হয়ে যাবে?
সংসদ নির্বাচনে যারা ভোট দেয়, তারা তাদের সকলের সম্মিলিত অধিকার ‘হাকিমিয়্যাত’কে সন্তুষ্টচিত্তে তাদেরই নির্বাচিত প্রতিনিধির হাতে তুলে দেয়। এরপর তাদের প্রতিনিধিরা পার্লামেন্টে বসে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে আইনকানুন ও বিধিবিধান প্রণয়ন করে। সুতরাং ভোটদাতারা যতটা সচ্চরিত্রবান লোককেই ভোট দেক না কেন, তারা আল্লাহ তাআলার অধিকারকে প্রথমে নিজেদের জন্য সাব্যস্ত করে এবং তারপর সেই অধিকারকে অন্য কিছু লোকের হাতে তুলে দেয়। নিঃসন্দেহে এটা স্পষ্ট শিরক। পৃথিবীর সব ধরনের নির্বাচনের ক্ষেত্রে এ কথা প্রযোজ্য নয়; কিন্তু সংসদ সদস্য নির্বাচনে এ কথাটি অবশ্যই প্রযোজ্য। কেউ যদি বলে, এটা সাক্ষ্য তাহলে তাকে বলা হবে, সাক্ষ্য তো বুঝলাম। কিন্তু কিসের সাক্ষ্য? ‘হাকিমিয়্যাত’ গাইরুল্লাহর জন্য সাব্যস্ত করার সাক্ষ্য?
সংসদ সদস্য নির্বাচনের মতো একটি শিরকি কর্মকাণ্ডকে যারা জিহাদ বলে চালিয়ে দেয় এবং মুসলিম জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করে, তাদের জিহাদ কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য নাকি ইসলাম ও কুফরের মিশ্রণ ঘটিয়ে দীনে এলাহি প্রতিষ্ঠার জন্য—তা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেরা ‘হাকিম’ হওয়ার এই প্রতিযোগকে জিহাদ নাম দেওয়া সমীচীন, নাকি ক্রুসেডেরই পরিমার্জিত রূপ—তা সচেতন পাঠকই ভালো বলতে পারবেন। এই যুগে ইসলামের সবচে বড় শত্রু প্রকাশ্য কুফফার নয়; বরং লেবাসধারী ছুপা মুলহিদ ও জিন্দিকরাই ইসলামের সবচে বড় শত্রু। এদের দ্বারা ইসলামের যতটা ক্ষতি হচ্ছে, তা অন্য কোনো গোষ্ঠীর দ্বারা হচ্ছে না। চোখ থেকে অন্ধত্বের চশমা খুললে অনেক বাস্তবতাই দিবালোকের মতো প্রোজ্জ্বল হয়ে দুচোখে ধরা দেবে।
[1] দেখুন— গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান। পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১। প্রথম ভাগ, প্রজাতন্ত্র। পৃ. ৩
[2] গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান। পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১। তৃতীয় তফসিল, ১৪৮ অনুচ্ছেদ, শপথ ও ঘোষণা, পৃ. ৬৫-৬৮
সংগ্রহিত।(আল্লাহ সুবঃ লেখককে সকল প্রকার বিপদাপদ থেকে হেফাযত করুন।আমীন।)
বিঃদ্রঃ নিয়ত করেছি যদি আল্লাহ সুবঃ তাওফিক দেন, তাহলে উক্ত লেখকের লেখা সমূহ থেকে কিছু কিছু লেখা ফোরামে পোষ্ট করবো । আল্লাহ সুবঃ-ই উত্তম তাওফিকদাতা।
প্রতিটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ নিয়মানুযায়ী জনগণের ভোটের ভিত্তিতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়; যারা জনপ্রতিনিধি হয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে পুরো দেশ থেকে জনপ্রতিনিধি সংগ্রহ করা হয়। জনপ্রতিনিধিদের কাজ হয়ে থাকে জাতীয় সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা, জনগণের জন্য আইন প্রণয়ন করা। ইসলামে ‘হাকিম’ হিসেবে নির্দ্বিধায় নিঃশর্তভাবে আল্লাহকে মেনে নেওয়া হয়। আর গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পার্লামেন্টকে সর্বোচ্চ আইন প্রণয়নকারী সংস্থা ও আইনসভা হিসেবে মেনে নেওয়া হয়। ইসলাম আমাদেরকে কালিমা শেখায় ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ আর গণতন্ত্র আমাদেরকে কালিমা শেখায় ‘লা ইলাহা ইল্লান্নাস’।
কেউ যদি বলে, ‘আমরা নির্বাচন করি; কিন্তু গণতন্ত্র করি না’ তাহলে সে গণতন্ত্রই চিনতে পারেনি। গণতন্ত্রের প্রাণই হলো নির্বাচন। কারণ, নির্বাচন ছাড়া জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হবে না। আর জনপ্রতিনিধি ছাড়া গণতন্ত্র হয় না। কেউ যদি বলে, ‘আমি মদ খাচ্ছি কিন্তু নেশা করছি না’—এ কথাটা যেমন হাস্যকর; উপরিউক্ত কথাটিও তা-ই। নির্বাচনের দ্বারা যদি দেশের হুজুরসমাজও নির্বাচিত হয় তাহলেও তারাই হবে ‘হাকিম’। তাদের অধিকার থাকবে আইন প্রণয়ন করা; যে অধিকার ছিল আল্লাহ তাআলার। অর্থাৎ তারা আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আল্লাহ তাআলার শরিক হবে।
এবার ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা যদি বলে, ‘আমরা তো পার্লামেন্টে বসে মনগড়া আইন প্রণয়ন করব না; বরং কুরআন-সুন্নাহর আইনই প্রণয়ন করব। সুতরাং আমাদের গণতন্ত্র তো বৈধ হওয়ার কথা।’ তাহলে তাদেরকে বলা হবে, প্রথমত এটা কাল্পনিকভাবে সম্ভব হলেও বাস্তবে এর কোনো সম্ভাব্যতা নেই। উপরন্তু তোমাদের পার্লামেন্ট থেকে সেসব আইনকানুন তো এ জন্য কার্যকর হবে না যে, সেগুলো আল্লাহ তাআলা বলেছেন বা তাঁর রাসুল নির্দেশ দিয়ে গেছেন। বরং তা তো এ জন্য কার্যকর হবে যে, এগুলোর ওপর তোমাদের অধিকাংশজন একমত হয়েছ। সুতরাং ‘হাকিমিয়্যাত’ তো আল্লাহকে দেওয়া হচ্ছে না; বরং দেওয়া হচ্ছে তোমাদেরকেই। তাই এ ক্ষেত্রেও ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ বাস্তবায়িত হচ্ছে না; বরং বাস্তবায়িত হচ্ছে ডেমোক্রেসির কালিমা ‘লা ইলাহা ইল্লান্নাস’।
তারচে বড় কথা হলো, ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা শাসনক্ষমতায় গিয়ে কি নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে নাকি এতকাল থেকে চলে আসা কুফরি সংবিধানেরই রক্ষণাবেক্ষণ করবে? সংবিধানের ভাষ্য অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ কুফরি ধারা ও মূলনীতিগুলো (অর্থাৎ প্রস্তাবনা, প্রথম ভাগ, দ্বিতীয় ভাগ ও তৃতীয় ভাগ)-এর বিধানাবলি সর্বদা অপরিবর্তিত ও সংশোধনের অযোগ্য।[1]
এই কুফরি সংবিধান সংরক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান করার ব্যাপারে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী ও উপমন্ত্রী, স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার, প্রধান বিচারপতি বা বিচারক, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার, মহা হিসাব-নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক, সরকারি কর্ম কমিশনের সদস্য—প্রত্যেকের শপথ বাক্যে আছে :
‘…আমি সংবিধানের রক্ষণ, সমর্থন ও নিরাপত্তাবিধান করিব।’[2]
তো ইসলামি ডেমোক্রেটিকরা ক্ষমতা গ্রহণের সূচনালগ্নেই যে শপথ বাক্য পাঠ করবে, তার পর তাদেরকে কি আদৌ মুসলমান গণ্য করার সুযোগ থাকবে? নাকি তারা সঙ্গে সঙ্গে মুরতাদ হয়ে যাবে?
সংসদ নির্বাচনে যারা ভোট দেয়, তারা তাদের সকলের সম্মিলিত অধিকার ‘হাকিমিয়্যাত’কে সন্তুষ্টচিত্তে তাদেরই নির্বাচিত প্রতিনিধির হাতে তুলে দেয়। এরপর তাদের প্রতিনিধিরা পার্লামেন্টে বসে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের ভিত্তিতে আইনকানুন ও বিধিবিধান প্রণয়ন করে। সুতরাং ভোটদাতারা যতটা সচ্চরিত্রবান লোককেই ভোট দেক না কেন, তারা আল্লাহ তাআলার অধিকারকে প্রথমে নিজেদের জন্য সাব্যস্ত করে এবং তারপর সেই অধিকারকে অন্য কিছু লোকের হাতে তুলে দেয়। নিঃসন্দেহে এটা স্পষ্ট শিরক। পৃথিবীর সব ধরনের নির্বাচনের ক্ষেত্রে এ কথা প্রযোজ্য নয়; কিন্তু সংসদ সদস্য নির্বাচনে এ কথাটি অবশ্যই প্রযোজ্য। কেউ যদি বলে, এটা সাক্ষ্য তাহলে তাকে বলা হবে, সাক্ষ্য তো বুঝলাম। কিন্তু কিসের সাক্ষ্য? ‘হাকিমিয়্যাত’ গাইরুল্লাহর জন্য সাব্যস্ত করার সাক্ষ্য?
সংসদ সদস্য নির্বাচনের মতো একটি শিরকি কর্মকাণ্ডকে যারা জিহাদ বলে চালিয়ে দেয় এবং মুসলিম জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করে, তাদের জিহাদ কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার জন্য নাকি ইসলাম ও কুফরের মিশ্রণ ঘটিয়ে দীনে এলাহি প্রতিষ্ঠার জন্য—তা আল্লাহই ভালো জানেন। আল্লাহকে বাদ দিয়ে নিজেরা ‘হাকিম’ হওয়ার এই প্রতিযোগকে জিহাদ নাম দেওয়া সমীচীন, নাকি ক্রুসেডেরই পরিমার্জিত রূপ—তা সচেতন পাঠকই ভালো বলতে পারবেন। এই যুগে ইসলামের সবচে বড় শত্রু প্রকাশ্য কুফফার নয়; বরং লেবাসধারী ছুপা মুলহিদ ও জিন্দিকরাই ইসলামের সবচে বড় শত্রু। এদের দ্বারা ইসলামের যতটা ক্ষতি হচ্ছে, তা অন্য কোনো গোষ্ঠীর দ্বারা হচ্ছে না। চোখ থেকে অন্ধত্বের চশমা খুললে অনেক বাস্তবতাই দিবালোকের মতো প্রোজ্জ্বল হয়ে দুচোখে ধরা দেবে।
[1] দেখুন— গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান। পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১। প্রথম ভাগ, প্রজাতন্ত্র। পৃ. ৩
[2] গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান। পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১। তৃতীয় তফসিল, ১৪৮ অনুচ্ছেদ, শপথ ও ঘোষণা, পৃ. ৬৫-৬৮
সংগ্রহিত।(আল্লাহ সুবঃ লেখককে সকল প্রকার বিপদাপদ থেকে হেফাযত করুন।আমীন।)
বিঃদ্রঃ নিয়ত করেছি যদি আল্লাহ সুবঃ তাওফিক দেন, তাহলে উক্ত লেখকের লেখা সমূহ থেকে কিছু কিছু লেখা ফোরামে পোষ্ট করবো । আল্লাহ সুবঃ-ই উত্তম তাওফিকদাতা।
Comment