আমরা প্রবন্ধের একদম শেষদিকে চলে এসেছি। পূর্বোক্ত আলোচনার সারসংক্ষেপ হলো, ‘তরবারির জোরে ইসলাম প্রচারিত হয়নি’ কথাটি আমাদের চূড়ান্ত দুশমন কাফেরদের একটি ষড়যন্ত্রমূলক বক্তব্য। একটি অর্থের বিচারে কথাটিকে সঠিক বলা গেলেও তারা সে উদ্দেশ্যে কথাটি বলেনি। তারা ঢালাওভাবে ইসলাম প্রচারে তরবারীর যে কোনো ভূমিকাকে অস্বীকার করেছে। তাদের এই শ্লোগান প্রচারের পর থেকে যেসব ফলাফল আমাদের সামনে এসেছে সেগুলো দেখলেই বিবেকবান সকলেই আমাদের কথার সত্যতা উপলব্ধি করতে পারবেন। এই কথাটি প্রচারিত হবার পর তরবারীর মাধ্যমে ইসলাম প্রচারের অন্যতম ফরয বিধান ইকদামী জিহাদকে স্পষ্টভাবে অস্বীকার করা হয়েছে এবং ইকদামী জিহাদকে অস্বীকার করতে গিয়ে অস্বীকারকারীরা সাহাবায়ে কেরামকেও কালিমাযুক্ত করে ছেড়েছে। সাহাবাদের মত মহান চরিত্রের ব্যক্তিদের চরিত্রের উপর আঘাত হানতেও তারা কুণ্ঠিত হয়নি। প্রবন্ধ দীর্ঘ হয়ে যাওয়ার কারণে আমরা ইকদামী জিহাদ অস্বীকারকারীদের তালিকা দিচ্ছি না। দিলে পাঠক বুঝতে পারতেন এ জালে কত তা-বড় তা-বড় ব্যক্তিরাও ফেঁসে গেছেন। উপরোক্ত আলোচনার পর আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করছি, ‘ইসলাম তরবারীর জোরে প্রচারিত হয়নি’ এটা ঢাহা মিথ্যা কথা। বরং ইসলাম প্রচারে তরবারীর গুরুত্ব অপরিসীম। জিহাদপ্রেমী এক আলেমকে এক শাগরেদ প্রশ্ন করে, ইসলাম কি তরবারীর জোরে প্রচারিত হয়েছে না আখলাকের মাধ্যমে? শাগরেদকে অবাক করে দিয়ে তিনি উত্তর দেন, “ইসলাম তো তরবারীওয়ালা আখলাকের মাধ্যমে প্রচারিত হয়েছে।” আসলে এ কথাটি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এই যে আজকে সব আলেম মিলে তরবারীকে আখলাকের বিপরীত মেরুতে দাড় করিয়ে দিচ্ছেন, তো আগামীকাল যখন কোন নাস্তিক-মুরতাদ কিতাবের পাল্টা উল্টে দেখিয়ে দিবে, রাসূল বলছেন, “আমি যোদ্ধা নবী;” “আমাকে তরবারী সহ প্রেরণ করা হয়েছে, যতক্ষণ না মানুষ এক আল্লাহর ইবাদত করে;” আমাকে মানুষের সাথে যুদ্ধের আদেশ করা হয়েছে যতক্ষণ না তারা ইমান আনে;” (সহিহ বুখারী, ২৫ সহিহ মুসলিম, ২০ শামায়েলে তিরমিযি, ৩০৩ মুসনাদে আহমদ ৫১১৪) তো এই হাদিসগুলোর জবাবে মুহতারাম আলেমগণ কি বলবেন? তখন কি এই তাঁরাই মানুষের বেইমান-মুরতাদ হওয়ার কারণ হবেন না?
পরিশেষে বলবো, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ইমান রাখে, তাকে হাকিম-আলিম মহাপ্রজ্ঞাবান-মহাজ্ঞানী বলে বিশ্বাস করে তার জন্য আবশ্যক হলো, আল্লাহর বিধানের হিকমত বুঝে আসুক বা না আসুক, তা নিঃসঙ্কোচে মেনে নেওয়া। কুরআন মুমিনদের কাছে এ দাবীই করেছে,
“আল্লাহ ও তার রাসূল যখন কোন বিষয়ে ফায়সালা দান করেন, তখন কোন মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীর নিজেদের বিষয়ে কোন এখতিয়ার বাকি থাকে না।” -সূরা আহযাব, ৩৬
বরং এর বিপরীত করাকে কুফর গণ্য করেছে, ইরশাদ হয়েছে,
“না, (হে নবী) তোমার প্রভুর শপথ! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না নিজেদের পারস্পরিক ঝগড়া-বিবাদের ক্ষেত্রে তোমাকে বিচারক মানে, তারপর তুমি যে রায় দাও, সে ব্যাপারে নিজেদের অন্তরে কোনোরূপ কুণ্ঠাবোধ না করে এবং অবনত মস্তকে তা গ্রহণ করে নেয়।”- সুরা নিসা, ৬৫
সুতরাং যদি আমাদের ধ্যানধারণা এমনই হয় যে, আল্লাহ তায়ালার বিধান বুঝে এলে মানবো না হলে মানবো না, ভালো লাগলে মানবো অন্যথায় নয়, তাহলে আমরা মুমিন হতে পারবো না। আর বাস্তবতা হলো যদি আমরা দুনিয়াবী সব ব্যস্ততা থেকে অবসর হয়ে আমাদের পুরো জীবন আল্লাহ তায়ালার বিধানাবলীর হিকমত অনুধাবনে ব্যয় করি তবুও আমাদের সীমিত মেধা ও বুদ্ধি দিয়ে আল্লাহ তায়ালার সব বিধানের পূর্ণ হিকমত বুঝা সম্ভব না। এজন্যই যখন মক্কার কাফেররা সুদ হারাম হওয়ার বিধানের প্রতি আপত্তি করে বলেছিল, إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا (বিক্রিও তো সুদেরই মত হয়ে থাকে) তখন আল্লাহ তায়ালা তাদের জবাবে ব্যবসার উপকারিতা এবং সুদের ক্ষতি ও ভয়াবহতা তুলে ধরেননি। বরং তাদের জবাবে শুধু এটাই বলেছেন,
“আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম।” সূরা বাকারা, ২৭৫
ব্যাস, যদি আল্লাহর প্রতি ইমান থাকে, তবে তার আদেশ-নিষেধই যথেষ্ট। লাভ-ক্ষতি বিবেচনা ও হিকমত অনুধাবন জরুরী নয়। আল্লামা তাকী উসমানী দা. বা. উল্লিখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় এ বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, তিনি বলেন,
“প্রকৃত ব্যাপার হলো- আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি হুকুমের ভেতর নিঃসন্দেহে কোনও না কোনও হিকমত নিহিত থাকে, কিন্তু সে হিকমত যে প্রত্যেকেরই বুঝে আসবে এটা অবধারিত নয়। কাজেই আল্লাহ তায়ালার প্রতি ইমান থাকলে প্রথমেই তার হুকুম শিরোধার্য করে নেওয়া উচিত। তারপর কেউ যদি অতিরিক্ত প্রশান্তি লাভের জন্য হিকমত ও রহস্য অনুধাবনের চেষ্টা করে তাতে কোন দোষ নেই। দোষ হচ্ছে সেই হিকমত উপলব্ধি করার উপর হুকুম পালনকে মুলতবী রাখা, যা কোনও মুমিনের কর্মপন্থা হতে পারে না।” -তাওযীহুল কুরআন, ১/১৬২
তাই আসুন শয়তানের সৃষ্ট সকল যুক্তি-তর্কের ঊর্ধ্বে উঠে এবং কাফেরদের তৈরি মানবতার তথাকথিত মূল্যবোধ ত্যাগ করে, অসীম প্রজ্ঞাবান মহান আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম ইসলামের বিধানাবলীর সামনে পূর্ণ আত্মসমর্পণ করি, সাহাবায়ে কেরামের মহান আদর্শ سمعنا وأطعنا (আমরা আল্লাহর বিধান মনোযোগ সহকারে শুনেছি এবং খুশীমনে মেনে নিয়েছি -সুরা বাকারা, ২৮৫) এর বাস্তব অনুশীলন করি। এরপর যদি তা পালন করতে পারি তবে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি। আর যদি মানবীয় দুর্বলতাবশত কোন বিধান পালন করতে নাই পারি তবে অনুতপ্ত হই। এতে আশা করা যায় আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করবেন। কিন্তু বুঝে না আসা বা পালন করা কষ্টকর হওয়ার কারণে তাঁর বিধানের উপর আপত্তি তোলা, কুরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যা করে আল্লাহ তায়ালার বিধানই পাল্টে দেওয়া, যারা এ বিধান পালন করছে তাদের বাতিল আখ্যা দেয়া, এতো সরাসরি আল্লাহ তায়ালার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের শামিল। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এ থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন।
আমার সাধ্য অনুযায়ী আমি বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করেছি, তবে এর সাথে নিচের লিংক থেকে শায়েখ আনোয়ার আওলাকির ভিডিওটা দেখে নিলে এ বিষয়ে আরো স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি লাভ করা যাবে ইনশাআল্লাহ।
https://www.youtube.com/watch?v=6JiG7cKv3Mc
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (প্রথম পর্ব- ‘তলোয়ারে নয় উদারতায়’ শীর্ষক শ্লোগানের উৎপত্তি; সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)https://dawahilallah.com/showthread....%26%232488%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (দ্বিতীয় পর্ব- আক্রমণাত্মক জিহাদের হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (তৃতীয় পর্ব, জিযয়ার বিধানের হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলামপ্রচারে তরবারীর ভূমিকা (চতুর্থ পর্ব:- দাসপ্রথা বহাল রাখার হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা:- (পঞ্চম পর্ব) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232476%3B)
পরিশেষে বলবো, যে ব্যক্তি আল্লাহর প্রতি ইমান রাখে, তাকে হাকিম-আলিম মহাপ্রজ্ঞাবান-মহাজ্ঞানী বলে বিশ্বাস করে তার জন্য আবশ্যক হলো, আল্লাহর বিধানের হিকমত বুঝে আসুক বা না আসুক, তা নিঃসঙ্কোচে মেনে নেওয়া। কুরআন মুমিনদের কাছে এ দাবীই করেছে,
وَمَا كَانَ لِمُؤْمِنٍ وَلَا مُؤْمِنَةٍ إِذَا قَضَى اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَمْرًا أَنْ يَكُونَ لَهُمُ الْخِيَرَةُ مِنْ أَمْرِهِمْ. (سورة الأحزاب: 36)
“আল্লাহ ও তার রাসূল যখন কোন বিষয়ে ফায়সালা দান করেন, তখন কোন মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীর নিজেদের বিষয়ে কোন এখতিয়ার বাকি থাকে না।” -সূরা আহযাব, ৩৬
বরং এর বিপরীত করাকে কুফর গণ্য করেছে, ইরশাদ হয়েছে,
فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُونَ حَتَّى يُحَكِّمُوكَ فِيمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوا فِي أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوا تَسْلِيمًا (سورة النساء : 65)
“না, (হে নবী) তোমার প্রভুর শপথ! তারা ততক্ষণ পর্যন্ত মুমিন হতে পারবে না, যতক্ষণ না নিজেদের পারস্পরিক ঝগড়া-বিবাদের ক্ষেত্রে তোমাকে বিচারক মানে, তারপর তুমি যে রায় দাও, সে ব্যাপারে নিজেদের অন্তরে কোনোরূপ কুণ্ঠাবোধ না করে এবং অবনত মস্তকে তা গ্রহণ করে নেয়।”- সুরা নিসা, ৬৫
সুতরাং যদি আমাদের ধ্যানধারণা এমনই হয় যে, আল্লাহ তায়ালার বিধান বুঝে এলে মানবো না হলে মানবো না, ভালো লাগলে মানবো অন্যথায় নয়, তাহলে আমরা মুমিন হতে পারবো না। আর বাস্তবতা হলো যদি আমরা দুনিয়াবী সব ব্যস্ততা থেকে অবসর হয়ে আমাদের পুরো জীবন আল্লাহ তায়ালার বিধানাবলীর হিকমত অনুধাবনে ব্যয় করি তবুও আমাদের সীমিত মেধা ও বুদ্ধি দিয়ে আল্লাহ তায়ালার সব বিধানের পূর্ণ হিকমত বুঝা সম্ভব না। এজন্যই যখন মক্কার কাফেররা সুদ হারাম হওয়ার বিধানের প্রতি আপত্তি করে বলেছিল, إِنَّمَا الْبَيْعُ مِثْلُ الرِّبَا (বিক্রিও তো সুদেরই মত হয়ে থাকে) তখন আল্লাহ তায়ালা তাদের জবাবে ব্যবসার উপকারিতা এবং সুদের ক্ষতি ও ভয়াবহতা তুলে ধরেননি। বরং তাদের জবাবে শুধু এটাই বলেছেন,
وَأَحَلَّ اللَّهُ الْبَيْعَ وَحَرَّمَ الرِّبَا
“আল্লাহ ব্যবসাকে হালাল করেছেন আর সুদকে করেছেন হারাম।” সূরা বাকারা, ২৭৫
ব্যাস, যদি আল্লাহর প্রতি ইমান থাকে, তবে তার আদেশ-নিষেধই যথেষ্ট। লাভ-ক্ষতি বিবেচনা ও হিকমত অনুধাবন জরুরী নয়। আল্লামা তাকী উসমানী দা. বা. উল্লিখিত আয়াতের ব্যাখ্যায় এ বিষয়টি খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, তিনি বলেন,
“প্রকৃত ব্যাপার হলো- আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি হুকুমের ভেতর নিঃসন্দেহে কোনও না কোনও হিকমত নিহিত থাকে, কিন্তু সে হিকমত যে প্রত্যেকেরই বুঝে আসবে এটা অবধারিত নয়। কাজেই আল্লাহ তায়ালার প্রতি ইমান থাকলে প্রথমেই তার হুকুম শিরোধার্য করে নেওয়া উচিত। তারপর কেউ যদি অতিরিক্ত প্রশান্তি লাভের জন্য হিকমত ও রহস্য অনুধাবনের চেষ্টা করে তাতে কোন দোষ নেই। দোষ হচ্ছে সেই হিকমত উপলব্ধি করার উপর হুকুম পালনকে মুলতবী রাখা, যা কোনও মুমিনের কর্মপন্থা হতে পারে না।” -তাওযীহুল কুরআন, ১/১৬২
তাই আসুন শয়তানের সৃষ্ট সকল যুক্তি-তর্কের ঊর্ধ্বে উঠে এবং কাফেরদের তৈরি মানবতার তথাকথিত মূল্যবোধ ত্যাগ করে, অসীম প্রজ্ঞাবান মহান আল্লাহর একমাত্র মনোনীত ধর্ম ইসলামের বিধানাবলীর সামনে পূর্ণ আত্মসমর্পণ করি, সাহাবায়ে কেরামের মহান আদর্শ سمعنا وأطعنا (আমরা আল্লাহর বিধান মনোযোগ সহকারে শুনেছি এবং খুশীমনে মেনে নিয়েছি -সুরা বাকারা, ২৮৫) এর বাস্তব অনুশীলন করি। এরপর যদি তা পালন করতে পারি তবে আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করি। আর যদি মানবীয় দুর্বলতাবশত কোন বিধান পালন করতে নাই পারি তবে অনুতপ্ত হই। এতে আশা করা যায় আল্লাহ তায়ালা আমাদের ক্ষমা করবেন। কিন্তু বুঝে না আসা বা পালন করা কষ্টকর হওয়ার কারণে তাঁর বিধানের উপর আপত্তি তোলা, কুরআন-হাদিসের অপব্যাখ্যা করে আল্লাহ তায়ালার বিধানই পাল্টে দেওয়া, যারা এ বিধান পালন করছে তাদের বাতিল আখ্যা দেয়া, এতো সরাসরি আল্লাহ তায়ালার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের শামিল। আল্লাহ তায়ালা আমাদের এ থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন।
আমার সাধ্য অনুযায়ী আমি বিষয়টি স্পষ্ট করার চেষ্টা করেছি, তবে এর সাথে নিচের লিংক থেকে শায়েখ আনোয়ার আওলাকির ভিডিওটা দেখে নিলে এ বিষয়ে আরো স্বচ্ছ দৃষ্টিভঙ্গি লাভ করা যাবে ইনশাআল্লাহ।
https://www.youtube.com/watch?v=6JiG7cKv3Mc
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (প্রথম পর্ব- ‘তলোয়ারে নয় উদারতায়’ শীর্ষক শ্লোগানের উৎপত্তি; সংক্ষিপ্ত ইতিহাস)https://dawahilallah.com/showthread....%26%232488%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (দ্বিতীয় পর্ব- আক্রমণাত্মক জিহাদের হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা (তৃতীয় পর্ব, জিযয়ার বিধানের হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলামপ্রচারে তরবারীর ভূমিকা (চতুর্থ পর্ব:- দাসপ্রথা বহাল রাখার হিকমত ও তাৎপর্য) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232479%3B)
ইসলাম প্রচারে তরবারীর ভূমিকা:- (পঞ্চম পর্ব) https://dawahilallah.com/showthread....%26%232476%3B)
Comment