Announcement

Collapse
No announcement yet.

তবে কি সব জিহাদি সংগঠনই আইএস এর মতো করে সকলকে বাতিল প্রমাণ করে?

Collapse
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • তবে কি সব জিহাদি সংগঠনই আইএস এর মতো করে সকলকে বাতিল প্রমাণ করে?

    আস্সালামুয়ালাইকুম, প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা।এই গ্রুপে জয়েন করতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত,আলহামদুলিল্লাহ!
    কিন্তু কিছু প্রশ্ন রয়ে গেছে ভাইদের কাছে।সাধয়মতো চেষ্টা করবেন প্রশ্নগুলোর উত্তর দিতে।
    ১)গণতন্ত্র হারাম তা সর্বজন স্বীকৃত।কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে কোনো দল ক্ষমতায় গিয়ে যদি শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা করে তবেও কি সেটা গনতণ্ত্র হলো?এ বিষয়ে কোনো ভলো বই থাকলে দয়া করে সাজেস্ট করুন।
    ২)হিজবুত তাহরীর সহ কিছু সংগঠনের ভাইয়েরা বলে থাকেন জিহাদ ইসলাম প্রতিষ্ঠার কোনো মাধ্যম হতে পারে না।ইসলাম কেবল দাওয়াহ এবং বাইয়াহ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হবে,আর পরে ইসলামী সরকার জিহাদের ঘোষণা দেবে,এই সম্পর্কে আপানদের কোনো মতামত থাকলে দয়া করে জানাবেন,এবং কোনো বই থাকলে দয়া করে সাজেস্ট করবেন।
    ৩)ইসলামে গণতন্ত্র যদি হারামই হয়ে থাকে তবে, গনতাণ্ত্রিক দল যেমন ইসলাী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক(র)কিভাবে জিহাদি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের সদস্য হন,আর যদি সেটা হয় তবে তাঁর মতো আল্লাহওয়ালা ব্যক্তি কি ভুল পথে হেঁটেছেন,তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের একজন উজ্জল নক্ষত্র।
    ৫)তাবীজ হয়তো ছোটোখাটো কোনো ভুল,কিন্তু আজকাল আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক জিহাদি ভাইয়েরা তাবীজের বিরুদ্ধে বলেন ভালো কথা, কিন্তু তাঁরা কেউ তাবীজ পড়লে সেটাকে অত্যন্ত ঘৃণার চোখে দেখেন এবং বলেন যে যাঁরা তাবীজ পড়ে এবং তাবীজ দেয় তারা নাকি এখনো মুসলিম হতে পারেননি,তবে কি জুগের জুগের ধরে আকাবীররা ভুল পথে হেঁটেছেন,হাকিমুল উম্মত হযরত আল্লামা আশরাফ আলী থানভী (র) ও কি ভুল পথে হেঁটেছেন?অথছ উপমহাদেশে জিহাদের বীজ তাঁরাই বপন করে গেছেন
    বিঃদ্রঃকেউ হিংসার চোখে দেখবেন না।যদি কোনো রেফারেন্স থাকে তবে তা উল্লেখ করবেন।আমি কোনো দলের নই,আমি ইসলামের।আমি একজন ছাত্র মাত্র শিখছি।আস্সালামুয়ালাইকু।

  • #2
    ওয়ালাইকুমুসসালাম ৷
    আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করুক ৷
    আপনি গনতন্ত্র সম্পর্কে জানার জন্য অফ লাইনেই পাওয়া যায় একটি বই " গনতন্ত্রের স্বরুপ সন্ধানে" পড়তে পারেন ৷
    এই ওয়েবপেজে নিরাপদে ভিজিট করে কিছু ফায়দা পেতে পারেন kaizenseries.wordpress.com ৷ জাঝাকাল্লাহ ৷
    আশা করি অন্য কোন ভাইও এই ভাইয়ের সাহায্যে এগিয়ে আসবেন ৷
    আমি জঙ্গি, আমি নির্ভীক ৷
    আমি এক আল্লাহর সৈনিক ৷

    Comment


    • #3
      Originally posted by muhammad sadik View Post
      ওয়ালাইকুমুসসালাম ৷
      আল্লাহ তায়ালা আপনাকে কবুল করুক ৷
      আপনি গনতন্ত্র সম্পর্কে জানার জন্য অফ লাইনেই পাওয়া যায় একটি বই " গনতন্ত্রের স্বরুপ সন্ধানে" পড়তে পারেন ৷
      এই ওয়েবপেজে নিরাপদে ভিজিট করে কিছু ফায়দা পেতে পারেন kaizenseries.wordpress.com ৷ জাযাকাল্লাহ ৷
      আশা করি অন্য কোন ভাইও এই ভাইয়ের সাহায্যে এগিয়ে আসবেন ৷
      মাশাআল্লাহ। খুব সুন্দর একটি ওয়েবসাইটের লিংক দিয়েছেন। জাযাকাল্লাহ।
      আমার নিদ্রা এক রক্তাক্ত প্রান্তরে,
      জাগরণ এক সবুজ পাখি'র অন্তরে।
      বিইযনিল্লাহ!

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ।
        অনেক সুন্দর একটি ওয়েবসাইট লিংক দিয়েছেন।
        আল্লাহ কবুল করুন,আমিন।
        ’’হয়তো শরিয়াহ, নয়তো শাহাদাহ,,

        Comment


        • #5
          আখি, আল কায়দার ফোরামে আপনাদের স্বাগতম। প্রিয় আখি, যেহেতু আপনি একটি ফোরামে লিখছেন তাই লেখার ভাষা ও বানান ঠিক আছে কি না সেটা কয়েকবার দেখা উচিত ছিলো। আপনার পোস্টটি খুব ভালো করে পড়েছি, যা মনে হচ্ছে আপনার মনে কিছু ক্ষোভ আছে জিহাদী ব্যাপারে। ভাই, আপনি কিন্তু আমাদের ভাই। ভাই হিসেবে বলছি, মুজাহিদ ভাইদের আগে জানার চেষ্টা করুন। আপনি নিয়মিত ফোরামে ভিজিট করুন, তাহলে মনের যত প্রশ্ন আছে সবগুলোর উত্তর পাবেন। আপনি যেই কয়েকটি বিষয়ে প্রশ্ন করেছেন, সেগুলো আমাদের ফোরামে শতবার আলোচনা হয়েছে। আপনাকে একটা প্রশ্ন করি কেউ যদি যুদ্ধে কাফেরদের পক্ষ নিই তাহলে সে মুসলিম থাকে কি না??? আপনি নিশ্চয়ই বললেন না। গনতন্ত্র এমন একটি পদ্ধতি যা এমন শত পাপে আপনাকে লিপ্ত করবে। আপনি জানেন কি না!! বাংলাদেশ সরকার ইউএসকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ইউস করার জন্য অপেন করে দিয়েছে! অর্থাৎ ইউএস ইচ্ছা করলে আমাদের আকাশ সীমা ইউস করে তালিবান মুজাহিদ্দের উপর আক্রমণ করতে পারবে। আপনি জানেন কি না!? মালিতে বাংলাদেশ আর্মির একটি ইউনিট মুজাহিদদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত! আপনি তাদের ব্যাপারে কী বলবেন????
          ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

          Comment


          • #6
            আমি পোস্টকারী ভাইয়ের কাছে একটি প্রশ্ন রাখি, ভাই, আমাদের দ্বীন কি পূর্ণাঙ্গ দ্বীন নয়????
            তাহলে আমরা দ্বীন কায়েম/ বিজয়ের জন্য কাফেরদের বানানো পদ্ধতি গ্রহণ করছি কেনো??? আপনি কি দেখেন মুসলিম ব্রাদার হুডের কি অবস্থা হয়েছে??? দলটি শুরুতে সঠিক মানহাজে ছিলো, কিন্তু দলটির প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুর পর পদস্খলন হতে থাকে।
            والیتلطف ولا یشعرن بکم احدا٠انهم ان یظهروا علیکم یرجموکم او یعیدو کم فی ملتهم ولن تفلحو اذا ابدا

            Comment


            • #7
              ১)গণতন্ত্র হারাম তা সর্বজন স্বীকৃত।কিন্তু নির্বাচনের মাধ্যমে কোনো দল ক্ষমতায় গিয়ে যদি শরিয়াহ প্রতিষ্ঠা করে তবেও কি সেটা গনতণ্ত্র হলো?এ বিষয়ে কোনো ভলো বই থাকলে দয়া করে সাজেস্ট করুন।
              ২)হিজবুত তাহরীর সহ কিছু সংগঠনের ভাইয়েরা বলে থাকেন জিহাদ ইসলাম প্রতিষ্ঠার কোনো মাধ্যম হতে পারে না।ইসলাম কেবল দাওয়াহ এবং বাইয়াহ এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হবে,আর পরে ইসলামী সরকার জিহাদের ঘোষণা দেবে,এই সম্পর্কে আপানদের কোনো মতামত থাকলে দয়া করে জানাবেন,এবং কোনো বই থাকলে দয়া করে সাজেস্ট করবেন।
              এ দুটি বিষয়ে শায়েখ নিচের দুটি বই পড়ে নিলে ইনশাআল্লাহ সংশয় দূর হয়ে যাবে:-

              ১. গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে উলামায়ে দেওবন্দ। সংকলন-মাওলানা ইবরাহীম হুসাইন দাঃ বাঃ

              ওয়ার্ড

              6cd66dc5460808cd5ae6960be6e98583.pnghttps://justpaste.it/7c2qk

              ২. শায়েখ আবু আনোয়ার আলহিন্দী হাফি. রচিত “দ্বীন কায়েম, একটি কৌশলগত পর্যালোচনা” । লিংক:-

              http://www.mediafire.com/file/ko9pbq...m3g/1.pdf/file


              ৩)ইসলামে গণতন্ত্র যদি হারামই হয়ে থাকে তবে, গনতাণ্ত্রিক দল যেমন ইসলাী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান শাইখুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হক(র)কিভাবে জিহাদি সংগঠন হরকাতুল জিহাদ বাংলাদেশের সদস্য হন,আর যদি সেটা হয় তবে তাঁর মতো আল্লাহওয়ালা ব্যক্তি কি ভুল পথে হেঁটেছেন,তিনি ছিলেন মুসলিম বিশ্বের একজন উজ্জল নক্ষত্র।
              ৫)তাবীজ হয়তো ছোটোখাটো কোনো ভুল,কিন্তু আজকাল আমাদের সমাজে দেখা যায় অনেক জিহাদি ভাইয়েরা তাবীজের বিরুদ্ধে বলেন ভালো কথা, কিন্তু তাঁরা কেউ তাবীজ পড়লে সেটাকে অত্যন্ত ঘৃণার চোখে দেখেন এবং বলেন যে যাঁরা তাবীজ পড়ে এবং তাবীজ দেয় তারা নাকি এখনো মুসলিম হতে পারেননি,তবে কি জুগের জুগের ধরে আকাবীররা ভুল পথে হেঁটেছেন,হাকিমুল উম্মত হযরত আল্লামা আশরাফ আলী থানভী (র) ও কি ভুল পথে হেঁটেছেন?অথছ উপমহাদেশে জিহাদের বীজ তাঁরাই বপন করে গেছেন
              এ দুটি বিষয়ে সংক্ষিপ্ত উত্তর হলো, শাইখুল হাদিস আযীযুল হক রহ. এবং হাকিমুল উম্মত আশরাফ আলী থানভী রহ. আমাদের আকাবির, আমাদের মাথার মুকুট, তবে আপনি নিশ্চয়ই তাদেরকে মা’সুম বা ভুল ক্রটির উর্ধ্বে মনে করেন না। আশা করি, ইমাম মালেকের প্রসিদ্ধ উক্তিটিও আপনি জানেন, كل أحد يُؤخذ من قوله ويُترك إلا صاحب هذا القبر ‘প্রত্যেক ব্যক্তির কিছু কথা-কাজ গ্রহণ করা হয়, আর কিছু বর্জন করা হয়, শুধু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাদে। আর সুস্পষ্ট দলিল আসার পরও আলেমদের অন্ধ অনুসরণ তো ইহুদী-খৃষ্টানদের বদ-অভ্যাস, আল্লাহ তায়ালা যাকে শিরক সাব্যস্ত করেছেন। (সূরা তাওবা, ৩১) কুরআন তাদের এ বিষয়টি আমাদের জানিয়েছে যেন আমরা তা থেকে বেঁচে থাকি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামও আমাদের সতর্ক করে বলেছেন, এ উম্মত ইহুদী-খৃষ্টানদের শতভাগ অনুসরণ করবে। (সহিহ বুখারী, ৩৪৫৬ সহিহ মুসলিম, ২৬৬৯) তাই দলিলের আলোকে কোন আলেমের ভুল প্রমাণিত হলে তার অনুসরণ করা যাবে না। এটা তাওহীদের গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।

              আর তাবিজের বিষয়টি নিয়ে আলেমদের মতভেদ রয়েছে, এ মতভেদ সাহাবীদের যমানা থেকেই চলে আসছে। উপমহাদেশের আলেমগণ বৈধ হওয়ার মতটি গ্রহণ করেছেন। ইখতেলাফী মাসয়ালায় কারো নিকট দলিলের আলোকে একটি মত অগ্রগন্য মনে হতেই পারে। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। যারা বাড়াবাড়ি করছে তাদেরকে আপনি নম্রভাবে বুঝাতে পারেন।

              তবে তাবিজের নামে সমাজে যা চলছে তাতে অনেক মুনকার বিষয় আছে। তাবীজ জায়েয হওয়ার জন্য আলেমগণ তিনটি শর্ত বলেছেন,

              ১. তা হতে কুরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়া-শব্দ বা আল্লাহ তায়ালার নাম দিয়ে।

              ২. তা বোধগম্য শব্দ ও ভাষায় হতে হবে।

              ৩. তাতে শিরকী কোন কিছু না থাকতে হবে (দেখুন ফতোয়া শামী, ৬/৩৬৩ দারুল ফিকর ফাতহুল বারী, ১০/১৯৬)

              অথচ এখন তাবিজের নামে লেবুপড়া, কড়িপড়া, তাগা সহ আরো কত কিছুই না দেয়া হচ্ছে। আয়েশা রাযি. সহ আরো অনেকেই যেগুলো থেকে নিষেধ করেছেন।

              তেমনিভাবে তাবিজ দেয়া হচ্ছে, প্রতীকি সংখ্যায়, যা জায়েজ নয়। কারণ এ সংখ্যাগুলোর অর্থ আমরা জানি না, এতে কোন কুফরি কালাম থাকলেও আমরা তা বুঝবো না। আর যিনি দিচ্ছেন তিনিও অনেক সময় এগুলোর অর্থ জানেন না। তাছাড়া তিনি জেনেও কুফরী কালাম দিয়ে দিতে পারেন। এক হুজুরের দেয়া তাবীজে মূর্তির ছবিও পাওয়া গেছে। ইন্নালিল্লাহ।

              আসলে কুরআন-হাদিসে বর্ণিত দোয়াগুলো শিখে নিলে তাবীজের প্রয়োজনও হয় না। দেখুন, যারা তাবীজ বৈধ হওয়ার পক্ষে তারা দলিল দেন, আব্দুল্লাহ বিন আমর বিন আস রাযি. এর আমল দিয়ে, তিনি তার বড় সন্তানদের দোয়া শিখিয়ে দিতেন আর ছোটরা যারা দোয়া পড়ার বয়সে পৌছেনি তাদের জন্য দোয়া লিখে গায়ে ঝুলিয়ে দিতেন। তো বুঝা গেল, মূল হলো দোয়া পড়া, দোয়া শিখা। একান্ত অপারগতার সময় তাবিজ ব্যবহার করা। কিন্তু আমাদের সমাজে কি বিপরীত প্রচলন নয়?
              الجهاد محك الإيمان

              জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

              Comment


              • #8
                আস্সালামুয়ালাইকু, ভায়েরা।আপনাদের উত্তরের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এখানের সবগুলো উত্তরের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।তবে এখানে একটি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে,যে আমাদের দেশে ১৮ কোটি জনগণের মাঝে যে পরিমান মুসলিম আছে তাদের ৭০% বলতে গেলে কোনো পীর,তাবীজের সাথে যুক্ত ইত্যাদি।আর এদের বেশিরভাগই কুফরি ও শির্কের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে,তাহলে কি এটা প্রতীয়মান হয় না যে এদেশের যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করছে তাদের বেশিরভাগই কুফরি করছে,বলতে গেলে কাফের হয়ে যাচ্ছে।

                Comment


                • #9
                  Originally posted by Muhammad Al 'Umar View Post
                  আস্সালামুয়ালাইকু, ভায়েরা।আপনাদের উত্তরের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এখানের সবগুলো উত্তরের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।তবে এখানে একটি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে,যে আমাদের দেশে ১৮ কোটি জনগণের মাঝে যে পরিমান মুসলিম আছে তাদের ৭০% বলতে গেলে কোনো পীর,তাবীজের সাথে যুক্ত ইত্যাদি।আর এদের বেশিরভাগই কুফরি ও শির্কের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে,তাহলে কি এটা প্রতীয়মান হয় না যে এদেশের যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করছে তাদের বেশিরভাগই কুফরি করছে,বলতে গেলে কাফের হয়ে যাচ্ছে।
                  না ভাই পীর-মুরিদি আর তাবীজকে কে শিরক বলছে? যারা বলছে তারা বাড়াবাড়ি করছে, আমরা এ বিষযে তাদের বাড়াবাড়ি থেকে সম্পূর্ণরুপে বারাআহ করছি, সম্পর্কচ্ছেদের ঘোষণা দিচ্ছি। যদিও এ বাড়াবাড়ি জিহাদের সমর্থকরাই করে থাকুক। আমাদের আলোচ্য বিষয় এগুলো জায়েজ-নাজায়েজ নিয়ে। এগুলোকে তো শিরক বলে সাধারণত গায়রে মুকাল্লিদরা। আমাদের সাথে তাদের যোজন-যোজন পার্থক্য।

                  আর পীর-মুরিদিকে তো আমরা নাজায়েযও বলি না। নেককার ব্যক্তিদের সোহবত কাম্য হওয়া তো সুপ্রমাণিত বিষয়। তেমনিভাবে কোন আমলের জন্য বাইয়াত নেয়াকেও মুজাহিদ মাশায়েখদের অন্যতম ব্যক্তিত্ব শায়েখ আব্দুল কাদির (ফাক্কাল্লাহু আসরাহু) ‘আলউমদা’ কিতাবে সুন্নাহ ও সাহাবীদের আমলের ভিত্তিতে বৈধ প্রমাণ করেছেন। তবে তাসাউউফের সূচনাই হলো, শিয়াবাদ থেকে, এজন্যই তাসাউফের সকল তরীকা আবু বকর-উমরের পরিবর্তে আলী রহ. এর সাথে গিয়ে মিলে। এব্যাপারে ইবনে খালদুন রহ. তার প্রসিদ্ধ মুকাদ্দমায় বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। তেমনিভাবে মুরিদ হওয়াকে জরুরী মনে করা, মুরীদ হওয়ার পর শরীয়তের খেলাফ বিষয়াদিতেও পীরের আনুগত্য করা, প্রচুর পরিমানে মওযু হাদিস বর্ণনা করা, এধরণের অনেক খারাবীই তাসাউ্উফে রয়েছে। তাছাড়া পূর্ববর্তী সূফীগণ কিছু কিছু বিষয়ে শরিয়তের খেলাফ কাজকর্ম ও চিন্তাভাবনা লালন করলেও বাস্তবে তারা যাহিদ ও মুজাহিদ ছিলেন, কিন্তু বর্তমানে পীরদের অধিকাংশই দুনিয়ালোভী, বিলাসী, জিহাদ বিরোধী। তাই বর্তমান পীরদের থেকে শতহাত দূরে থাকাই নিরাপদ। তবে নেককার ব্যক্তি বিশেষকরে নেককার আলেমগণের সোহবতে যাওয়া যেতে পারে, তেমনিভাবে কোন দুনিয়াবিরাগী ও জিহাদকে সমর্থনকারী (বা অন্তত বিরোধীতা করে না এমন) পীর পাওয়া গেলে বাইয়াত হওয়া ব্যতীত তার সোহবতও গ্রহণ করা যেতে পারে। যেমন আরবরা মুরিদ হওয়া ব্যতীত বিভিন্ন শায়েখদের সোহবত গ্রহণ করে, তাদের সাথে সম্পর্ক রাখে, এব দ্বারা তাদের ইমান-আমলে উন্নতি হয়।
                  الجهاد محك الإيمان

                  জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

                  Comment


                  • #10
                    Originally posted by Muhammad Al 'Umar View Post
                    আস্সালামুয়ালাইকু, ভায়েরা।আপনাদের উত্তরের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এখানের সবগুলো উত্তরের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।তবে এখানে একটি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে,যে আমাদের দেশে ১৮ কোটি জনগণের মাঝে যে পরিমান মুসলিম আছে তাদের ৭০% বলতে গেলে কোনো পীর,তাবীজের সাথে যুক্ত ইত্যাদি।আর এদের বেশিরভাগই কুফরি ও শির্কের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে,তাহলে কি এটা প্রতীয়মান হয় না যে এদেশের যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করছে তাদের বেশিরভাগই কুফরি করছে,বলতে গেলে কাফের হয়ে যাচ্ছে।
                    এদেশের যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করছে তাদের বেশিরভাগই বিভিন্ন প্রকার কুফর, শিরক করছে, ঠিক। কিন্তু তাদের সিংহভাগই জাহালত ও অজ্ঞতার কারণে করছে। না জেনে না বুঝে করছে। আলেমগণ যদি তাদের সমানে সত্য-মিথ্যা স্পষ্ট করে তুলতে পারতেন, তাহলে তারা বিরত থাকত। একারণে তাদেরকে কাফের ফাতওয়া দেওয়া যাবে না। তারা কাফের নয়।

                    কুফরী কাজ করা আর কাফের হয়ে যাওয়ার মাঝে পার্থক্য আছে। কারণ কেউ যদি কোন অস্পষ্ট কুফর সম্পর্কে না জানার কারণে বা তাবিলের মাধ্যমে কাজটি করে, তাহলে তাকে কাফের আখ্যা দেওয়া যায় না।

                    আমাদের বর্তমান মুসলিম সমাজ যে অজ্ঞানতা বশত অনেক কুফরী-শিরকী কথা ও কাজে লিপ্ত, তা একেবারে বাস্তব। মুসলিম উম্মাহর এ অধপতনের যুগে এমনটা হওয়াই স্বাভাবিক। কিন্তু এ সমাজে ইসলামী বিষয়গুলো অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া ও মানুষের মাঝে ব্যাপক জাহালতের কারণে তাদেরকে কাফের ফাতওয়া দেওয়া যাবে না। বরং উম্মাহকে কুফর থেকে বাচানোর জন্য খুব দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

                    Comment


                    • #11
                      kaizenseries.wordpress.com ব্লগটা মাশাআল্লাহ খুবই ভালো লেগেছে।একদিকে যেমন দারুণ দলীল নির্ভর যুক্তি সমৃদ্ধ আলোচনা, অন্যদিকে লেখকের সত্যনিষ্ঠা ও হক্বের প্রতি আন্তরিক আনুগত্য।
                      জানাশোনার পরিধিও মাশাআল্লাহ বিস্তৃত।
                      আসলে প্রত্যাবর্তন কারী সত্যনিষ্ঠদের কথায় আলাদা একটা নুর থাকে যেন।অনেক আগে হাকীবাতুল মুজাহিদ থেকে کنت من الإخوان নামে একজন ইখওয়ান ও গণতন্ত্রের মানহাজ পরিত্যাগ করে ফিরে আসা ভাইয়ের একটা বই পড়েছিলাম।ভীষণ ভালো লেগেছিল।মনে হচ্ছিল অনুবাদ করা প্রয়োজন।কিন্তু এই ব্লগটা পড়ে মনে হল ওটা আর অনুবাদ করা দরকার নেই।আর সাধারণত মৌলিক লেখাগুলো অনুবাদের চেয়ে বেশি কার্যকর হয়ে থাকে, যদিও ক্লাসিক্যাল কিছু বই থাকে যেগুলো অপরিবর্তিত অনুবাদ করা উচিত।
                      muhammad sadik ভাইকে আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দান করুন সুন্দর একটা ব্লগের লিংক দেওয়ার জন্য।

                      Comment


                      • #12
                        http://gazwah.net/?p=7619
                        প্রিয় ভাই আস-সালামুয়ালাইকুম।
                        আপনার ভোট ও গণতন্ত্র নিয়ে সকল সংশয় ও আপনার জানা আবশ্যক এমন অনেক বিষয় এই বইটিতে পাবেন ইনশাআল্লাহ। বইটির নাম "দুটি জীবন ব্যাবস্থার লড়াই ইসলাম ও গণতন্ত্র" লিখক আল-কায়েদা ভারত উপমহাদেশের আমীর শায়েখ "আসেম উমর"

                        তাছাড়া আপনি এ জাতিয় অধ্যায়নের জন্য মুজাহিদিনের প্রকাশনি DARULILM.ORG ভিজিট করুন পাশা পাশি মুজাহিদিনের ওয়েব সাইট ALFIRDAWS.ORG এবং GAZWAH.NET সহ বহমান ফোরামটি নিয়মিতো ব্রাউজ করুন এবং খালিস দিলে আল্লাহ তায়ালাকে বলুন 'ইয়া আল্লাহ আপনিই হিদায়াতের মালিক আপনি ছাড়া কারো সাধ্য নেই সঠিক পথ প্রদর্শন করার, দয়া করে আমাকে সঠিক পথ দেখান, সকল গোমরাহি ও বিভ্রান্তি থেকে আপনি নিজ কুদরতি হাতে আমাকে হিফাজত করুন, পাশা পাশি দোয়া গুলো আপনার সকল মুসলিম ভাইদের জন্য ও করুন, মুজাহিদিনের জন্য ও করুন, আমি অধম কে ও শামিল রাইখেন ইনশা আল্লাহ। অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা তিনার দিকে ফিরে আশা বান্দাকে হতাশ করবেননা।
                        ওয়াসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহ্মাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহু।
                        হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                        Comment


                        • #13
                          Originally posted by Muhammad Al 'Umar View Post
                          আস্সালামুয়ালাইকু, ভায়েরা।আপনাদের উত্তরের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।এখানের সবগুলো উত্তরের সাথে আমি সহমত পোষণ করছি।তবে এখানে একটি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে,যে আমাদের দেশে ১৮ কোটি জনগণের মাঝে যে পরিমান মুসলিম আছে তাদের ৭০% বলতে গেলে কোনো পীর,তাবীজের সাথে যুক্ত ইত্যাদি।আর এদের বেশিরভাগই কুফরি ও শির্কের সাথে যুক্ত হয়ে পড়ে,তাহলে কি এটা প্রতীয়মান হয় না যে এদেশের যারা নিজেদের মুসলিম দাবী করছে তাদের বেশিরভাগই কুফরি করছে,বলতে গেলে কাফের হয়ে যাচ্ছে।
                          প্রিয় ভাই আপনি নিন্মোক্ত লিংক থেকে বইটি ডাঊনলোড করেনিনঃ


                          বইটির নাম "তাকফীর এর ব্যাপারে সতর্ক হন" লিখক – শাইখ আবু হামজা আল-মিশরী।
                          {উক্ত লিংকে স্ক্রলিং করে নিচে গেলেই এবিষয় সংক্রান্ত আরো কয়েকটি বই পাবেন যেগুলু আপনার প্রশ্নের উত্তর,}

                          বইটি পড়তে এজন্য বলছিনা যে আপনি কাউকে কাফির বলছেন বরং এ জন্য বলছি যে আপনার প্রশ্নের জবাব এই বইতে আছে এবং পুরো বইটি অধ্যায়ন একজন মুসলিমের খুবি প্রয়োজন।
                          আল্লাহ তায়ালা আপনার দুনিয়া ও আখেরাত সহজ করুন আমিন।
                          হয় শাহাদাহ নাহয় বিজয়।

                          Comment


                          • #14
                            আসসালামু আলাইকুম
                            ভাই আপনাকে কিছু বলার আগে একটি প্রশ্ন করতে চাই । আর তা হল সত্য বা অনুসরণের মানদন্ড কারা ? সাহাবোয়ে কেরাম (রা না আল্লামা আজিজুল হক (র ? আশা করি উত্তর দেবেন। আর আপনার খেদমতে নিম্নলিখা বক্তব্য পেশ করছি :
                            আকাবির/বুজুর্গ/ওলী আল্লাহ বা আল্লাহর ওলী নির্বাচনে ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহনঃ সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর চেয়ে বড় কোন আকাবির নেই, সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর চেয়ে বড় কোন নায়েবে রাসূল নেই, সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর চেয়ে বড় কোন আশেকে রাসূল নেই, সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর চেয়ে বড় কোন আলেম নেই, সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর চেয়ে বড় কোন বুজুর্গ, ওলী, আওলিয়া নেই। তাহলে কেন আমরা সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর স্থলে কথায় কথায় বিগত শতাব্দীর আকাবিরগণকে টেনে এনে শুধুমাত্র তাদের ফায়সালাই গ্রহন করি ? সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর জীবনে যে বিষয়গুলো স্পষ্ট সে বিষয়গুলোতে ভিন্ন কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ কি আমাদের আছে ? যদি কোন বিধান বা আমল সাহাবায়ে কেরাম (রাঃ) এর থেকে বুঝতে অসুবিধা বোধকরি তখনই না কেবল অন্যত্র তালাস করব। আর সেক্ষেত্রে অবশ্যই আমাদের তালাসের প্রথম জায়গা হবে তাবেয়ীগণ তারপর তাবেতাবেয়ীগণ তারপর পর্যায়ক্রমে অধস্তন আকাবিরগণ। তাহলে কেন আমরা আমাদের উপরস্থ আকাবিরগণকে বাদ দিয়ে প্রথেমেই একেবারে শেষযুগের আকাবিরদের দারস্থ হচ্ছি ? আবার শেষ যুগের আকাবিরদের মধ্যে শাহ আব্দুল আজিজ মুহাদ্দিসে দেহলভী (রঃ), শাহ ইসমাঈল শহীদ (রঃ), সৈয়দ নিসার আলী তিতুমীর (রঃ), হাজী শরীয়ত উল্লাহ ফরায়েজী (রঃ) বা হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মাক্কী (রঃ), বা নিদেন পক্ষে যে আল্লাহর ওলীর সাথে নিসবত রাখার জন্য গর্ব করে নিজের নামের সাথে কাসেমী লকব জুরে দিচ্ছি সেই কাসেম নানুতুবীর (রঃ) এর কর্মনীতি বা সিদ্ধান্ত সামনে না রেখে শুধুমাত্র তৎপরবর্তী আকাবিরদের সিদ্ধান্তকে সামনে রাখছি ?

                            আবার ওলী আল্লাহ বা বুর্জুগানে দ্বীন হিসাবে আমরা উপযুক্ত ব্যক্তিগণের স্থলে অনুপযুক্ত ব্যক্তিগণকে (যাদের সীরাতের সঙ্গে সাহাবায়ে কেরাম এর বা খায়রুল কুরুনের কোন নায়েবে রাসূলের সিরাতের কোন মিল নেই) কেন উম্মার সামনে তুলে ধরছি ? আমাদের এই একটি ভুলের কারণেই অধিকাংশ মুসলমান আজ আলেম নামধারী অযোগ্য, বে-আমল, বে-খবর, দরবারীদের এবং একই সাথে বেদাতি ও বে-শরা পীর ফকিরদের খপ্পরে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছে। আর আল্লাহকে বাদ দিয়ে তাদের বানানো এসকল নেতা/শাইখ/পীর/মুর্শিদদেরকে অনেক ক্ষেত্রেই প্রভু বানিয়ে নিয়েছে এবং কুরআন হাদিস বাদ দিয়ে তাদের ফায়সালাকেই চূড়ান্ত মানছে।

                            আবার প্রকৃত আল্লাহর ওলী বা বুর্জুগানে দ্বীনের মূল গুনের পরিবর্তে নিজেদের জন্য সুবিধাজনক ভিন্ন কোন গুনকে উম্মার সামনে তুলে ধরেও উম্মাহকে বিপথগামী করা হচ্ছে। যেমন – হযরত শাহ জালাল (র এর জায়নামাজের কিচ্ছাই শুধু বলা হয় । কিন্তু তিনি এত দূরের পথ অতিক্রম করে কি উদ্দেশ্যে এবং কি সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিলেন তা আর বলা হয় না। অর্থাৎ তিনি যে হিন্দু সাম্প্রদায়িক রাজা কর্তৃক একজন মুসলমানের সন্তান হত্যার প্রতিশোধ গ্রহন করার জন্য তরবারী হাতে এসেছিলেন সেটা ভুল করেও সামনে আনা হয় না। যে কারণে আমরা ঘুনাক্ষরেও জানতে পারিনা ঠিক কোন পন্থায় হযরত শাহজালাল ইয়ামনী (রঃ) মুসলমানের সন্তান হত্যার প্রতিশোধ নিয়েছিলেন এবং এ অঞ্চলে ইসলামের পতাকা উড্ডীন করেছিলেন ? আর এই উদ্দেশ্যমূলক অপপ্রচারের কারণেই বর্তমান সময়ের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক তালেবে ইলম এবং নবীন আলেম তাদের দলের নেতাদের কিছু সাউন্ড গ্রেনেড টাইপের হুংকার শুনেই তাদের নেতাদেরকে জিন্দা শাহজালাল বলে মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। কত বড় জুলুমের কথা ! মাত্র একজন মুসলমানের সন্তান হত্যার প্রতিশোধ নিতে যিনি হাজার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে চলে এলেন এই সিলেটে । তার সাথে কিনা তুলনা দিচ্ছে আমাদের ঘরের দুয়ারে (আরাকানে) পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী, সন্তান-সন্তুতিসহ হাজার হাজার মুসলমান নিহত হওয়ার পরও যারা নাফ নদী পেরিয়ে নরখাদক মিয়ানমারের বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের দমনের বা তাদের বিরুদ্ধে প্রতিশোধ গ্রহনের কোন পদক্ষেপই নেয়নি তাদেরকে ! নাউযুবিল্লাহ। এভাবেই আমরা নিজেদের অজান্তেই নিতান্ত অযোগ্য, ভীরু, ভোগবাদী, দরবারী (অনেকেই আবার গোপন দরবারী) আলেম নামধারী বুড়া (বড় নয়) এবং সাহেবজাদাদেরকে জিন্দা শাহজালাল, আমিরুল মুজাহিদীন, পীরে কামেল ইত্যাদি টাইটেল দিয়ে উম্মাহকে এদের সোপর্দ করে এ অঞ্চলে দ্বীন কায়েমের পথ রুদ্ধ করে ফেলছি।
                            এসো জিহাদ শিখি

                            Comment


                            • #15
                              প্রশ্নকারী ভাই, আপনি উপকৃত হচ্ছেন তো? আশাকরি ভাই আপনার উপকারে আসছে লেখাগুলো। ভাই, আমরা মুসলিমদের শত্রু নয়,আমাদের টার্গেট মুসলিমরা নন, আমরা মুসলিমদের নিয়ে ব্যস্ত থাকি না, আমাদের মিশন হচ্ছে দুটি আল্লাহর কালিমা উচু করা ও মাজলুম মুসলিমদের পক্ষ্র অস্ত্র ধরা।
                              ولو ارادوا الخروج لاعدواله عدةولکن کره الله انبعاثهم فثبطهم وقیل اقعدوا مع القعدین.

                              Comment

                              Working...
                              X