Announcement

Collapse
No announcement yet.

জিহাদ ও সীমান্তপ্রহরা হারামাইন শরীফাইনে ইবাদতের চেয়েও উত্তম। -ইবনে তাইমিয়াহ রহ.

Collapse
This is a sticky topic.
X
X
 
  • Filter
  • Time
  • Show
Clear All
new posts

  • জিহাদ ও সীমান্তপ্রহরা হারামাইন শরীফাইনে ইবাদতের চেয়েও উত্তম। -ইবনে তাইমিয়াহ রহ.

    سئل شيخ الإسلام أحمد بن تيمية - قدس الله روحه -: عن سكنى مكة والبيت المقدس والمدينة المنورة على نية العبادة والانقطاع إلى الله تعالى. والسكنى بدمياط وإسكندرية وطرابلس على نية الرباط: أيهم أفضل؟
    فأجاب:
    الحمد لله، بل المقام في ثغور المسلمين كالثغور الشامية والمصرية أفضل من المجاورة في المساجد الثلاثة وما أعلم في هذا نزاعا بين أهل العلم وقد نص على ذلك غير واحد من الأئمة؛ وذلك لأن الربط من جنس الجهاد والمجاورة غايتها أن تكون من جنس الحج؛ كما قال تعالى: أَجَعَلْتُمْ سِقَايَةَ الْحَاجِّ وَعِمَارَةَ الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ كَمَنْ آمَنَ بِاللَّهِ وَالْيَوْمِ الْآخِرِ وَجَاهَدَ فِي سَبِيلِ اللَّهِ لَا يَسْتَوُونَ عِنْدَ اللَّهِ وَاللَّهُ لَا يَهْدِي الْقَوْمَ الظَّالِمِينَ الَّذِينَ آمَنُوا وَهَاجَرُوا وَجَاهَدُوا فِي سَبِيلِ اللَّهِ بِأَمْوَالِهِمْ وَأَنْفُسِهِمْ أَعْظَمُ دَرَجَةً عِنْدَ اللَّهِ وَأُولَئِكَ هُمُ الْفَائِزُونَ (التوبة: 19)
    وفي الصحيحين عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه سئل: أي العمل أفضل؟ فقال: «إيمان بالله ورسوله». قيل: ثم ماذا؟ قال: «الجهاد في سبيل الله» قيل: ثم ماذا؟ قال: «حج مبرور». {صحيح البخاري: 26 صحيح مسلم: 83}
    وقد روى مسلم في صحيحه [1913] عن سلمان الفارسي: أن النبي صلى الله عليه وسلم قال: "رباط يوم وليلة خير من صيام شهر وقيامه، وإن مات جرى عليه عمله الذي كان يعمله، وأجري عليه رزقه، وأمن الفتان".
    وفي السنن عن عثمان عن النبي صلى الله عليه وسلم أنه قال: "رباط يوم في سبيل الله خير من ألف يوم فيما سواه من المنازل". [سنن النسائي: 3169 سنن الترمذي: 1667 قال الترمذي: هذا حديث حسن] وهذا قاله عثمان على منبر رسول الله صلى الله عليه وسلم وذكر أنه قال لهم ذلك تبليغا للسنة. [ففي رواية الترمذي (1667 ( عن أبي صالح، مولى عثمان قال: سمعت عثمان وهو على المنبر يقول: إني كتمتكم حديثا سمعته من رسول الله صلى الله عليه وسلم كراهية تفرقكم عني، ثم بدا لي أن أحدثكموه ليختار امرؤ لنفسه ما بدا له].
    وقال أبو هريرة: سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: "موقف ساعة في سبيل الله خير من قيام ليلة القدر عند الحجر الأسود". [صحيح ابن حبان : 4603 قال الشيخ شعيب في تعليقه على صحيح ابن حبان (10/463) : إسناده صحيح]
    وفضائل الرباط والحرس في سبيل الله كثيرة لا تسعها هذه الورقة. والله أعلم. مجموع الفتاوى (28/ 5)

    ইবনে তাইমিয়াহ রহ. কে প্রশ্ন করা হয়, ইবাদতের নিয়তে মক্কা, মদীনা ও বাইতুল মাকদিসে অবস্থান করা আর সীমান্ত প্রহরার নিয়তে ‘দিময়াত’, ‘ইস্কানদারিয়া’ বা ‘তরাবলিসে’ অবস্থান করা, এ দুটির মধ্যে কোনটি উত্তম।

    উত্তরে তিনি বলেন:-
    সকল প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য। মিসর, শাম এবং অন্যান্য মুসলিম ভূখণ্ডের সীমান্তে অবস্থান করা উল্লিখিত তিন মসজিদের পাশে অবস্থান করা হতে উত্তম। এ ব্যাপারে আলেমদের মাঝে কোন মতভেদ রয়েছে বলে আমি জানি না। একাধিক ইমাম এ বিষয়টি সুস্পষ্টরূপে বলেছেন। কেননা সীমান্ত প্রহরাও জিহাদের অন্তর্ভুক্ত। আর উল্লিখিত মসজিদসমূহের পাশে অবস্থান বেশির চেয়ে বেশি হজের শ্রেণীভুক্ত হবে। আর আল্লাহ তায়ালা বলেছেন,

    “তোমরা কি হাজিদের পানি পান করানো এবং মসজিদে হারাম আবাদ করাকে আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ইমান আনা এবং আল্লাহর পথে জিহাদ করার সমতুল্য মনে করো? আল্লাহর তায়ালার নিকট তারা সমান হতে পারে না। আল্লাহ তায়ালা জালেম সম্প্রদায়কে লক্ষ্যস্থলে পৌঁছান না। যারা ইমান এনেছে, হিজরত করেছে এবং আল্লাহর পথে জানমাল দিয়ে জিহাদ করেছে তারা আল্লাহর তায়ালার নিকট মর্যাদার অনেক শ্রেষ্ঠ এবং তারাই সফলকাম।” [সূরা তাওবা, ১৯-২০]

    সহিহ বুখারী ও মুসলিমে বর্ণিত হয়েছে, “রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে প্রশ্ন করা হলো, সর্বোত্তম আমল কোনটি? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আল্লাহ ও তার রাসূলের প্রতি ইমান আনা। প্রশ্ন করা হলো, এরপর কোনটি? রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করা। প্রশ্ন করা হলো, এরপর কোনটি, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, হজ্জে মাবরুর (মকবুল হজ্জ)।” [সহিহ বুখারী, ২৬ সহিহ মুসলিম, ৮৩]

    ইমাম মুসলিম সালমান ফার্সী রাযি. হতে বর্ণনা করেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “একদিন ও একরাতের সীমান্ত প্রহরা একমাস (লাগাতার) রোযা রাখা এবং ইবাদতে রাত জাগা হতেও উত্তম। যদি এ অবস্থায় তার মৃত্যু ঘটে, তবে সে যে আমলগুলো করতো তার সওয়াব জারী থাকে। তার রিযিক জারী করে দেয়া হয় এবং সে কবরে প্রশ্নকারী ও শাস্তিপ্রদানকারী (ফেরেশতাদের) থেকে নিরাপদ থাকে।” [সহিহ মুসলিম, ১৯১৩]

    সুনানগ্রন্থসমূহে এসেছে, উসমান রাযি. এর সূত্রে বর্ণিত হয়েছে, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “একদিন আল্লাহর রাস্তায় সীমান্তপ্রহরা একহাজার দিন ঘরে অবস্থান করে (ইবাদত করার) চেয়ে উত্তম।” [সুনানে নাসায়ী, ৩১৬৯ সুনানে তিরমিযি, ১৬৬৭ ইমাম তিরমিযি হাদিসটিকে হাসান বলেছেন]

    উসমান রাযি. এ কথাটি বলেন, মসজিদে নববীর মিম্বরে বসে এবং তিনি উল্লেখ করেন যে, [সাহাবীরা তাকে ছেড়ে সীমান্ত প্রহরায় চলে যাবে এই ভয়ে তিনি এতদিন হাদিসটি বলেননি। আর এখন তিনি] উম্মাহর নিকট হাদিসটি পৌঁছে দেয়ার জন্য বর্ণনা করছেন। [সুনানে তিরমিযি, ১৬৭৭ এ থেকে বুঝে আসে, হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী জিহাদ ও সীমান্তপ্রহরা ইবাদত-বন্দেগীর জন্য মদীনায় অবস্থান করার চাইতেও উত্তম। এজন্যই তো উসমান রাযি. ভয় করেছেন, সাহাবীরা এ হাদিস শুনে তাকে মদীনায় একা রেখে সীমান্তপ্রহরায় চলে যাবে আর তিনি পরামর্শ ও রাষ্ট্রীয় কাজে সহায়তার জন্য তাঁদের কাউকে পাবেননা।]

    আবু হুরাইরা রাযি. [সীমান্ত প্রহরারত অবস্থায় বলেন], আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি, আল্লাহর রাস্তায় একমুহুর্ত অবস্থান করা শবে কদরে হজরে আসওয়াদের নিকট সারারাত ইবাদত করার চাইতে উত্তম। [সহিহ ইবনে হিব্বান, ৪৬০৩ শায়েখ শুয়াইব আরনাউত সহিহ ইবনে হিব্বানের টীকায় হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন]
    আসলে সীমান্তপ্রহরার ফযীলত অনেক, যা এই সংক্ষিপ্ত পরিসরে বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না। মাজমুউল ফাতাওয়া, ৫/২৮

    উল্লেখ্য, বন্ধনীর মাঝের কথাগুলো আমার। আশা করি উপরোক্ত আলোচনা হতে পাঠকের নিকট এ ব্যাপারে কোন সন্দেহ থাকবে না যে, নফল হজ-উমরা এবং হারামাইন শরিফে ইবাদত-ইতেকাফ ইত্যাদির চাইতে জিহাদ ও সীমান্তপ্রহরা উত্তম। কিন্তু আফসোস, কিছু সূফী যাহেদগণ (আল্লাহ তাদের ক্ষমা করুন) এ বিষয়টি মানতে নারাজ। তাঁরা কিছু দুর্বল যুক্তি-প্রমাণ দিয়ে এর বিপরীত সাব্যস্ত করতে চান। যেমন উপরোক্ত আয়াতে যে জিহাদকে মসজিদে হারাম আবাদ করার চাইতে উত্তম বলা হয়েছে, তো মুফতী শফি রহ. কাজী ছানাউল্লাহ পানিপথী রহ. (মৃত্যু: ১২২৫ হি.) রচিত ‘তাফসীরে মাযহারী’র সূত্রে বলেন, “আয়াতে মসজিদে হারাম আবাদ করার দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, মসজিদের নির্মাণ ও মেরামত করা। এর চেয়ে জিহাদ উত্তম। কিন্তু ইবাদত-বন্দেগীর মাধ্যমে মসজিদে হারাম আবাদ করা জিহাদের চেয়ে উত্তম।” -মাআরেফুল কুরআন, ৪/৩৩৫

    অথচ ইমাম জাসসাস সুস্পষ্টরূপে বলেছেন, ‘আবাদ করা দ্বারা’ উভয় প্রকার আবাদ করাই উদ্দেশ্য এবং এ ব্যাখ্যার স্বপক্ষে তিনি নিম্নোক্ত হাদিস পেশ করেছেন,

    عن أبي سعيد، قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: إذا رأيتم الرجل يتعاهد المسجد فاشهدوا له بالإيمان، فإن الله تعالى يقول: {إنما يعمر مساجد الله من آمن بالله واليوم الآخر وأقام الصلاة وآتى الزكاة} الآية. (رواه الترمذي: 2617 وقال: هذا حديث غريب حسن).

    যখন তোমরা কোন ব্যক্তিকে নিয়মিত মসজিদে আসতে দেখো, তখন তার মুমিন হওয়ার ব্যাপারে সাক্ষ্য প্রদান করো। কেননা আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘মসজিদ তো তারাই আবাদ করে যারা আল্লাহ ও শেষ দিবসের প্রতি ইমান আনয়ন করে, নামায কায়েম করে এবং যাকাত প্রদান করে।’ (সূরা তাওবা ১৭) -সুনানে তিরমিযি, ২৬১৭ ইমাম তিরমিযি হাদিসটিকে হাসান বলেছেন।(দেখুন, আহকামুল কুরআন, ইমাম জাসসাস, ১/৭৫ দারু ইহয়াউত তুরাস, সাদী রহ. একই ব্যাখ্যা করেছেন, দেখুন, তাফসীরে সা’দী, পৃ: ৩৩১ মুয়াসসাসাতুল রিসালা)

    তো রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম প্রমাণস্বরূপ যে আয়াতটি তেলাওয়াত করলেন তা আমাদের আলোচ্য আয়াতের পূর্বের আয়াত। আর হাদিস থেকে বুঝে আসে যে, পূর্বের আয়াতে ‘মসজিদ আবাদ করা’র দ্বারা তাতে ইবাদত বন্দেগী করাও উদ্দেশ্য। তো পরের আয়াতেও মসজিদ আবাদ করার একই অর্থ হবে এটাই স্বাভাবিক।

    তাছাড়া আয়াতে ‘মসজিদ আবাদ করা’র ব্যাখ্যা যাই হোক, মসজিদুল হারামে ইবাদত করা তো নফল। আর জিহাদ হলো ফরয। ফরযের সাথে নফলের তো কোন তুলনাই চলে না। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণিত হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ তায়ালা বলেন,

    ما تقرب إلي عبدي بشيء أحب إلي مما افترضت عليه

    “বান্দা এমন কোন ইবাদতের মাধ্যমে আমার নিকটবর্তী হয় না, যা আমার নিকট ফরয ইবাদতসমূহের চাইতে বেশি প্রিয়।” -সহিহ বুখারী, ৬৫০২

    হাদিসের ব্যাখ্যায় আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মিরী রহ. বলেন,

    أن القرب في الفرائض أزيد وأكمل، فإنه يجلب المحبوبية له تعالى من أول الأمر. بخلاف القرب في النوافل، فإنها تجلب المحبوبية تدريجا وإن كانت ثمرتها في الانتهاء أيضا هي المحبوبية. ولكن ما يحصل من النوافل آخرا يحصل من الفرائض أولا، (فيض الباري على صحيح البخاري 6/ 270)

    “ফরয ইবাদতে নফলের তুলনায় আল্লাহর নৈকট্য বেশি হয়। কেননা ফরয ইবাদতের মাধ্যমে শুরুতেই আল্লাহর তায়ালার নৈকট্য লাভ হয়। পক্ষান্তরে নফল ইবাদতে ধীরে ধীরে আল্লাহর তায়ালার নৈকট্য লাভ হয়। যদিও উভয়টির মাধ্যমেই নৈকট্য লাভ হয়, তবে নফলের দ্বারা শেষে যা অর্জিত হয় ফরযের দ্বারা শুরুতেই তা অর্জিত হয়।” -ফয়জুল বারী, ৬/২৭০

    আল্লামা তাকী উসমানী দা.বা. বলেন,

    (উপরোক্ত) আয়াতে মূলনীতি বলে দেয়া হয়েছে যে, সমস্ত নেক কাজ সম-মর্যাদার হয় না। … নিশ্চয়ই হাজীদেরকে পানি পান করানো একটি মহৎ কাজ, কিন্তু মর্যাদা হিসেবে তা নফল বৈ নয়। অনুরূপ মসজিদুল হারামের তত্ত্বাবধানও অবস্থাভেদে ফরযে কিফায়া কিংবা একটি নফল ইবাদত। পক্ষান্তরে ঈমান তো মানুষের মুক্তির জন্য বুনিয়াদী শর্ত। আর জিহাদ কখনো ফরযে আইন এবং কখনোও ফরযে কিফায়া। প্রথমোক্ত কাজ দু’টির তুলনায় এ দু’টোর মর্যাদা অনেক উপরে।” -তাওযীহুল কুরআন, ১/৫২৮

    আসলে সূফী সাধকগণের সমস্যা অন্য জায়গায়, তারা যেহেতু যিকিরকেই প্রাধান্য দিতে চান তাই আয়াতের এরূপ ব্যাখ্যা করতে বাধ্য হন। এজন্যই উল্লিখিত আয়াতের তাফসীরে তাঁরা তিরমিযির একটি হাদিস এনে যিকিরকে জিহাদের চেয়ে উত্তম প্রমাণ করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তাদের মাথায় সাধারণ এ কথাটা খেলে না যে, যিকির ও জিহাদের মাঝে কোনো বৈপরীত্য নেই। সূফীগণ যে যিকিরগুলো করেন তা জিহাদের ময়দানে গিয়েও করা যায়। আর আল্লাহ তায়ালা তো যুদ্ধ চলাকানীন কঠিন মুহুর্তেও যিকিরের নির্দেশ দিয়েছেন এবং একে বিজয়ের কারণরূপে চিহ্নিত করেছেন। -সূরা আনফাল, ৪৫

    তাছাড়া যিকিরের ফযিলত বর্ণনা করবেন যেসব আয়াতে যিকিরের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে তার তাফসীরে। আলোচ্য আয়াত দ্বারা তো আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্য জিহাদের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা। এ আয়াতের ব্যাখ্যায় যিকিরকে জিহাদের চেয়ে উত্তম প্রমাণের চেষ্টার দ্বারা তো প্রকারান্তরে জিহাদের প্রতি নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। এটা কি আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যের পরিপন্থী হয়ে যাচ্ছে না? এটা কি তাফসীর না তাহরীফ? আল্লাহ আমাদের হক বুঝার ও তা গ্রহণ করার তাওফিক দান করুন। প্রান্তিকতা মুক্ত হয়ে শরিয়তের প্রতিটি আমলকে যথাযথ মর্যাদা দান করার তাওফিক দান করুন।

    الجهاد محك الإيمان

    জিহাদ ইমানের কষ্টিপাথর

  • #2
    জাযাকাল্লাহু খাইরান।

    সম্মানিত ভাইয়েরা! আমাদের ফোরাম কি গতকাল ও আজ- দু’দিন বন্ধ ছিল?? ফোরামের কী হয়েছিল??

    Comment


    • #3
      মাশাআল্লাহ। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা আপনাদের এই ইলমি মেহনতকে কবুল করুন, আমীন।
      বিবেক দিয়ে কোরআনকে নয়,
      কোরআন দিয়ে বিবেক চালাতে চাই।

      Comment


      • #4
        মাশাআল্লাহ
        খুবই শানদার আলোচনা। সবারই গুরুত্ব সহকারে পড়া উচিৎ।
        আল্লাহ ভাইয়ের মেহনতকে কবুল করুন এবং ভাইয়ের ইলমে বারাকাহ দান করুন। আমীন।

        Comment

        Working...
        X